তিন বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের কোচ হিসেবে আছেন হাভিয়ের কাবরেরা। ২৫ মার্চ ভারতের বিপক্ষে এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ দিয়ে নতুন এক রেকর্ড গড়েন তিনি। বাংলাদেশের ডাগআউটে কাবরেরা বাদে ৩০ ম্যাচ দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা নেই আর কারও।
এক যুগ আগে শুরুটা হয়েছিল জামাল ভূঁইয়াকে দিয়ে। তবে সেই পালে নতুন করে হাওয়া লেগেছে হামজা চৌধুরীর রাজসিক আগমনে। তাঁর আগমনে দেশের ফুটবল নিয়ে সমর্থকদের মধ্যে বেড়েছে উন্মাদনা। ঝোঁক বাড়ছে প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনেরও (বাফুফে) এ নিয়ে রয়েছে বিস্তর পরিকল্পনা।
হাভিয়ের কাবরেরা বাংলাদেশ ফুটবল দলের কোচ হিসেবে আছেন তিন বছরেরও বেশি সময় ধরে। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) কয়েক দফায় তাঁর চুক্তি বাড়িয়েছে। এবার সামাজিক মাধ্যমে তাঁর একটি রেকর্ড দেখাতে গিয়ে বিদ্রুপের শিকার হয়েছে বাফুফে।
ভারত নয়, নিজেদের নিয়েই ভাবছে বাংলাদেশ দল—গত কয়েক দিনে এমনটাই শোনা গেছে বেশ কয়েকবার। তবে প্রতিপক্ষ নিয়ে যে ভাবনা আছে তা স্বীকার করলেন তপু বর্মণ। বিশেষ করে সুনীল ছেত্রীকে নিয়ে। ৪০ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড অবসর ভেঙে আবার ফিরেছেন জাতীয় দলে। মালদ্বীপের বিপক্ষে ফেরার ম্যাচে পেয়েছেন গোলের দেখাও। তাই তাঁকে নিয়ে
ভারত ম্যাচের আগে আলোচনা জন্ম দিয়েছে ফাহামিদুল ইসলামের বাদ পড়া। ইতালিপ্রবাসী এই ফুটবলার সৌদি আরবে জাতীয় দলের সঙ্গে অনুশীলন করলেও তাঁকে চূড়ান্ত দলে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। সিন্ডিকেটের কারণে ফাহামিদুল বাদ পড়েছেন, এমন দাবি তোলেন সমর্থকেরা। বাফুফেতে সিন্ডিকেটের প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেবে অন্তর্বর্তী
‘মাতৃভূমিতে স্বাগত হামজা’, ‘হামজা দ্য কিং’—এসব স্লোগানের মধ্যে অন্য কিছু শোনা প্রায় অসম্ভব। ফুটবল ভক্তদের এমন উন্মাদনা হামজা চৌধুরী শুধু নিজ চোখে দেখলেনই না, রোমাঞ্চিতও হলেন।
সিলেটের এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আজকের চিত্রটা একটু অন্যরকম। সকাল থেকেই দেখা ফুটবলপ্রেমীদের আনাগোনা। শুধুমাত্র একজনের জন্যই তাঁদের এত ব্যাকুলতা।
আর কিছুক্ষণ পরই বাংলাদেশে পা রাখবেন হামজা চৌধুরী। তাঁকে বরণ করে নিতে সিলেটের এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ছুটে যাচ্ছেন ভক্তরা। শুধু ঢাকা, সিলেট আর হবিগঞ্জই নয়, গিয়েছেন আরও অনেক জেলা থেকেই।
ডার্বি মানেই উত্তাপ। প্রতিপক্ষের মাঠে প্রায় ৩৫ হাজার দর্শকের সামনে পারফর্ম করা চাট্টিখানি কথা নয়। কাল এমন একটি ম্যাচের চাপ সামলে আজ বাংলাদেশে পা রাখছেন হামজা চৌধুরী। আসছেন স্বপ্নকে সত্যিতে রূপ দিতে। এমন মুহূর্তের জন্য হামজা তো বটেই, অধীর আগ্রহে তাকিয়ে ছিলেন দেশের ফুটবলপ্রেমীরা...
তরুণ থেকে প্রবীণ—হবিগঞ্জের স্নানঘাট গ্রামের সব বয়সী মানুষের ভেতর বইছে একই উন্মাদনা। কারণ, হামজা চৌধুরী আসছেন। হবিগঞ্জে এর আগেও বেশ কয়েকবার পা রেখেছেন তিনি। কিন্তু বাংলাদেশের ফুটবলার হিসেবে এবারই প্রথম আসা হচ্ছে তাঁর। তাঁকে ঘিরে হবিগঞ্জজুড়ে ঈদের মতোই উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে।
নারীদের সাফ জয় কিংবা হামজা চৌধুরীর সংযুক্তিতে দেশের ফুটবলে সাড়া জাগানো আগ্রহ মেলে স্পনসর প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে। তারই সুফল হিসেবে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিক কিট স্পনসর পেল বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল। দেশীয় স্পোর্টস ব্র্যান্ড ‘দৌড়’ জাতীয়...
দেশের ফুটবলে সব আলোচনা এখন হামজা চৌধুরীকে ঘিরে। যদিও এখনো জাতীয় দলের জার্সি গায়ে চাপাননি, তবু কারও কারও চোখে তিনি ইতিমধ্যে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের সবচেয়ে বড় সুপারস্টার। এতে বোঝা যাচ্ছে, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ইংল্যান্ড প্রবাসী হামজাকে নিয়ে স্বপ্নটা আকাশছোঁয়া।
সংযুক্ত আরব আমিরাত বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলে আজ দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। দুই ম্যাচেই তাদের কপালে জুটেছে ৩-১ ব্যবধানের হার। এমনিতেই বন্ধ রয়েছে ক্যাম্প, আবার শুরু হবে ঈদের পর। তাই আফঈদা খন্দকারদের আগামীকাল থেকে প্রায় একমাসের ছুটিতে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।
সাফ জেতার চার মাস পর প্রথমবারের মতো মাঠে নামতে যাচ্ছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। এর মাঝে অবশ্য ঘটে গেছে অনেক কিছুই। কোচ পিটার বাটলারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছেন সাবিনা খাতুনসহ ১৮ ফুটবলার। সেই বিদ্রোহের অবসানও ঘটিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু খেলতে চাননি সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে ম্যাচে। বাটলারও তাঁদের নিতে
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচের জন্য দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। অনুমিতভাবেই এই দলে জায়গা পাননি সাবিনা খাতুনসহ বিদ্রোহী ১৮ ফুটবলার। কোচের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অবসান ঘটিয়ে বিশ্রাম চেয়েছেন তাঁরা।
নারী ফুটবলের অনিশ্চয়তা যেন কাটছেই না। চলমান সংকট নিরসনে এখন পর্যন্ত বাফুফের পক্ষ থেকে আসছে না কোনো বার্তা। অথচ পেরিয়ে গেছে প্রায় দুই সপ্তাহ। লন্ডন থেকে দেশে ফেরার পর গতকাল প্রথমবার সংবাদ সম্মেলনে আসেন বাফুফে সভাপতির তাবিথ আউয়াল। সেখানে নিজের কথা বললেও সাংবাদিকদের প্রশ্নের সুযোগ না দিয়ে সংবাদ সম্মেলন
সময় পেরিয়ে গেছে এক সপ্তাহের বেশি। কিন্তু কোচ-ফুটবলারদের দ্বন্দ্বে এখনো কোনো সুরহা করতে পারেনি বাফুফে। গতকালও বাফুফে ভবনে এসেছিলেন সভাপতি তাবিথ আউয়াল। অডিট নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন তিনি। তবে বাফুফে সহ-সভাপতি সাব্বির আহমেদ আরেফ জানান, দ্রুতই নারী ফুটবলে সব সমস্যা সমাধান হবে।