২০২১ সালে গণতান্ত্রিক সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। এর পর থেকেই দেশটির বিভিন্ন অংশে জান্তা সরকারের বিরোধিতা করে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে জাতিভিত্তিক সশস্ত্র কিছু দল ও উপদল।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পরপরই ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহ ও পিলখানা হত্যাযজ্ঞের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যা করা হয়।
রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় একটি সেমিনারে মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকার এবং বিভিন্ন জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীসহ জান্তাবিরোধী শক্তিগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত। সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্সের একটি বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্সের’ আয়োজনে ওই ইভেন্ট নভেম্বরের মাঝামাঝিত
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে ফেলা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। সোহেল তাজ বলেন, (বিডিআর বিদ্রোহে) বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক তথ্য দেশের মানুষের জানার অধিকার আছে।
রাখাইনের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। অনেক দিন পর কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে গত বুধবার মধ্যরাত থেকে মর্টার শেল ও বোমার শব্দে কেঁপে উঠছে। এতে সীমান্তের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। এ সময়ে আকাশপথেও যুদ্ধবিমান চক্কর দিতে দেখা যায়।
১ হাজার ২০০ বন্দীর ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ভলগোগ্রাদের ‘আইকে-১৯ সুরোভিকিনো’ বন্দীশালায় ওই বিদ্রোহের ঘটনা ঘটে। বিদ্রোহী বন্দীরা ছুরি হাতে নিজেদের ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গি পরিচয় দিয়ে বিস্তৃত কমপ্লেক্সের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দাবি করে।
জেএসডির এই নেতা আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের হাতে তুলে দেওয়ার উপযুক্ত সময় প্রস্তুত। প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সমগ্র জনগণ গণবিদ্রোহে শামিল হয়ে বাংলাদেশে নবতর বাস্তবতা হাজির করেছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনাকে এগিয়ে
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদিরা বিদ্রোহ করেছেন। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাবার বুলেট ও ফাঁকা গুলি ছোড়ে কারারক্ষীরা। তাতে কয়েকজন কয়েদি আহত হওয়ার কথা শোনা গেলেও কারা কর্তৃপক্ষ তা নিশ্চিত করেনি। ঘটনার পর সেনা ও বিজিবি সদস্যরা কারাগারে অবস্থান নিয়েছেন।
দেশজুড়ে ব্যাপক গণবিক্ষোভের মুখে দুই বছর আগে ক্ষমতাচ্যুত হওয়া রাজাপক্ষে পরিবার ফের শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে ফিরে আসছে। আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দেশটির বৃহত্তম রাজনৈতিক দল শ্রীলঙ্কা পদুজানা পেরুমনার (এসএলপিপি) প্রার্থী হচ্ছেন নামাল রাজাপক্ষে। ৩৮ বছর বয়সী নামাল দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা
আগামী বছর মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন দেশটির জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইং। এর আগে, এ বছরের অক্টোবরে আদমশুমারির পর সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা বলেছিলেন তিনি।
মিয়ানমারের রাখাইনে সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরকান আর্মির মধ্যে চলমান যুদ্ধ তীব্র হয়ে উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতভর বাংলাদেশের টেকনাফের নাফ নদের ওপারে একের পর এক বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শোনা গেছে। বিকট শব্দে টেকনাফ পৌরসভা, সদর ও সাবরাংয়ের ১০টি গ্রামের মানুষ আতঙ্কে নির্ঘুম রাত জেগেছে। তবে আজ শুক্
ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা লোহিত সাগরে একটি ছোট জলযানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার দায় স্বীকার করেছে। হুতিদের হামলায় গ্রিক মালিকানাধীন পণ্যবাহী জাহাজটিতে পানি উঠে গিয়েছিল। এরপর হোদেইদাহে লোহিত সাগরের বন্দরের কাছে জাহাজটি উদ্ধার করা প্রয়োজন হয়।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি গ্রামে গত সপ্তাহে অভিযান চালিয়ে অন্তত ৫০ জনকে হত্যা করেছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনী। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির কাছে জান্তা বাহিনীর নৃশংসতার কথা বলেছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। জান্তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিদ্রোহী গ্রুপ আরাকান আর্মির (এএ) সদস্যদের খোঁজে জিজ্ঞাসাবাদ চালায় মি
সকাল ৮টা। আমাদের গড়ি ছুটে চলেছে নতুন গন্তব্যে। শুক্রবার, তাই রাস্তায় যানজট কম। আমাদের গন্তব্য বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতিবিজড়িত তেওতা জমিদারবাড়ি। দেশের পুরাকীর্তি স্থাপনার মধ্যে মানিকগঞ্জের তেওতা জমিদারবাড়ি উল্লেখযোগ্য।
মিয়ানমার জান্তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর মাঝে বিদেশি যোদ্ধারাও আছেন। সংখ্যাটি খুব বড় না হলেও তা ধীরে ধীরে বাড়ছে। এদের মধ্যেই আছেন প্রাক্তন এক ব্রিটিশ সেনা এবং একজন মার্কিন যোদ্ধা। বিদ্রোহীদের সঙ্গে স্বেচ্ছায় যুদ্ধে যোগ দেওয়া এই পশ্চিমা যোদ্ধারা বলেছেন, তিন বছরেরও বেশি আগে মিয়ানমার জেনা
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে প্রায় তিন কিলোমিটার প্রস্থের নাফ নদী। ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। এই নদী পেরিয়ে আসছে ইয়াবা, আইস, হেরোইন থেকে শুরু করে ভয়ংকর সব মাদক। বিভিন্ন সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে মাদকের বাহকেরা গ্রেপ্তার হলেও মূল হোতা ও পৃষ্ঠপোষকেরা থেকে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। ফলে
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বিদ্রোহীদের হাতে দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তাবাহিনীর আরও একটি প্রধান ঘাঁটির পতন হয়েছে। এই ঘাঁটির দুই শতাধিক সেনা বিদ্রোহী আরাকান আর্মির কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। ঘাঁটিটি বাংলাদেশ সীমান্তের বেশ কাছাকাছি অবস্থিত। রেডিও ফ্রি এশিয়ার প্রতিবেদন