
অ্যাপলের এআই কর্মীরা দল বেঁধে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মেটা প্ল্যাটফর্মস, ওপেনএআইসহ নানা স্টার্টআপ অ্যাপল ইঞ্জিনিয়ারদের টানছে। এতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটি আরও পিছিয়ে পড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে অ্যাপল এখন পর্যন্ত বড় কোনো অগ্রগতি দেখাতে পারেনি।

গুগলের কাস্টম এআই চিপ বা টেনসর প্রসেসিং ইউনিট ব্যবহার করতে চায় মেটা। খবর অনুযায়ী, মেটা ২০২৬ সালে গুগল ক্লাউড থেকে এই চিপগুলো ভাড়া নেবে এবং ২০২৭ সালে সরাসরি কিনে নেবে।

পরবর্তী দশকের প্রযুক্তিগত অগ্রগতির পথে সবচেয়ে বড় বাধা ‘অ্যালগরিদমের ভয়’ নয়, বরং বিদ্যুতের টানাপোড়েন। হাইপারস্কেলার নামে পরিচিত বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানি এখনই এমন গিগাওয়াটের বিদ্যুৎ আগাম কিনছে, যা এখনো বাস্তবে পাওয়া যায়নি। দেশগুলো তড়িঘড়ি করে সাবস্টেশন ও ট্রান্সমিশন করিডর অনুমোদন দিচ্ছে। আর এই বিশৃঙ্খল

মেটার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মার্ক জাকারবার্গ এবং তাঁর স্ত্রী, শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ প্রিসিলা চ্যানের প্রতিষ্ঠিত জনহিতকর সংস্থা চ্যান জাকারবার্গ ইনিশিয়েটিভ (সিজিআই) এখন লক্ষ্য পরিবর্তন করছে।