লন্ডনে ‘বিনা মূল্যে ফ্ল্যাট’ ও বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে ব্যাপক চাপে রয়েছেন যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির আর্থিক সেবাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। এরই মধ্যে টিউলিপের বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্তও হয়েছে। এ ছাড়া টিউলিপ নিজেও তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান..
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টি থেকে নির্বাচিত এমপি ও দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমের দায়িত্বে থাকা ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টি। বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক (রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র) বিদ্যুৎ প্রকল
২০১৩ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্পে রাশিয়ার সঙ্গে চুক্তি করেন টিউলিপ সিদ্দিক। এই চুক্তির মাধ্যমে তিনি প্রায় ১০০ কোটি ডলার ব্যক্তিগত খাতে স্থানান্তরিত করেছেন।
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার প্রথম ইউনিটের নির্মাণকাজ শতভাগ শেষ হয়েছে। কেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের পরীক্ষামূলক উৎপাদনে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছে। আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে এই কেন্দ্র নির্মাণকারী রাশিয়ার সরকারি
দেশের প্রথম পরমাণুনির্ভর রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিটের অবকাঠামো নির্মাণ ও যন্ত্রাংশ স্থাপনের কাজ শেষ হয়েছে। প্রথম ইউনিটের চূড়ান্ত বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করতে প্রকল্পের কর্মীরা পরীক্ষা কার্যক্রম শুরু করেছেন
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া ৯ প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব দুর্নীতির বিষয়ে শেখ হাসিনাসহ চারজনের সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখতে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অর্থ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নিরাপত্তার আন্তর্জাতিক সব শর্ত পূরণ করেই নির্মাণ হয়েছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার চূড়ান্ত অনুমোদন পেলে ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ২০২৫ সালের মার্চে প্রথম ইউনিটে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন...
১৪৭ কোটি টাকা ব্যয় বৃদ্ধি করে চতুর্থ দফায় ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য এক্সটার্নাল টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপন’ প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ছে দুই বছর। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের ৩১ মার্চ।
পাবনার ঈশ্বরদীতে আকমল হোসেন (৫৩) নামে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার শহরের থানাপাড়া এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে উচ্চগতির টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক স্থাপনে ৩৭৮ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল ২০২২ সালে। দুই বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে সাত মাস আগে।
কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম ইউনিটের জ্বালানি ‘ফ্রেশ নিউক্লিয়ার ফুয়েল’ বা ইউরেনিয়ামের একটি বিশেষ চালান পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপুরে এসে পৌঁছেছে।
পাবনার রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের উভয় ইউনিটের স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি শিগগিরই এসে পৌঁছাবে। সম্প্রতি রাশিয়া থেকে সরঞ্জামগুলো নিয়ে বাংলাদেশ অভিমুখে রওনা দেওয়া হয়েছে। এই যন্ত্রপাতিগুলো তৈরি করেছে রসাটমের অধীনস্থ একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান (স্পেশালাইজড স
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালপত্র ও যন্ত্রপাতি প্রকল্পের অভ্যন্তরে পৌঁছাতে এবং লোড-আনলোডের জন্য তৈরি করা হয়েছে রূপপুর রেলস্টেশন ও ঈশ্বরদী-রূপপুর রেলপথ। এই প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ৩৩৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। উদ্বোধনের দেড় বছর পেরিয়েছে, তবে এক ছটাক পণ্য এখনো পরিবহন হয়নি এই রেলপথে। পড়ে থাকা এই স্টেশন ব্য
ঢাকায় রাশিয়ার দূতাবাস বলেছে, রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির ভুয়া খবর যারা ছড়িয়ে দেয়, তারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই উচ্চাভিলাষী প্রকল্পটিকে কলঙ্কিত করতে এবং দুই দেশের মধ্যে স্থিতিশীল এবং পারস্পরিকভাবে উপকারী সম্পর্ককে নষ্ট করতে চেষ্টা করে। বুধবার দূতাবাসের এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক মালয়েশিয়ার ব্যাংকের মাধ্যমে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে ৬০ হাজার কোটি টাকা লোপাট করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এই লোপাটের অভিযোগ অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে হাইকোর্টে
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থ আত্মসাতের খবর প্রকাশিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেছে রুশ রাষ্ট্রীয় পরমাণু শক্তি করপোরেশন (রোসাটম)।
বাংলাদেশের চলমান পরিস্থিতিতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের প্রক্রিয়ায় কিছুটা দেরি হতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি মান্টিটস্কি। আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এতথ্য জানান তিনি।