দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর বিদেশে ব্যবসা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে স্টার্টআপ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিদেশে বিনিয়োগের অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, বাংলাদেশের স্টার্টআপ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ১০ হাজার ইউএস ডলার বা সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা বিদেশে একটি মাত্র কোম্পানি গঠনের জন্য পাঠাতে পারবে।
দেশের অর্থনীতির বুক চিরে বইছে দ্বৈত স্রোত—একদিকে রেমিট্যান্সের নতুন রেকর্ড, রপ্তানির শক্তিশালী অবস্থান ও বৈদেশিক ঋণের প্রবাহ; অন্যদিকে আমদানি ব্যয়ের চাপ ও বৈদেশিক দেনার ভারে রিজার্ভের স্থবিরতা। স্বস্তির হাওয়া লেগেও যেন চলার গতি নেই, প্রবাহ থাকলেও প্রবৃদ্ধির দেখা মেলে না। দীর্ঘমেয়াদি সংকটের বৃত্তে রি
প্রবাসী আয়ের ইতিহাস সৃষ্টি হতে যাচ্ছে চলতি মার্চ মাসে। এই মাসের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ২২৫ কোটি ডলার। সে হিসাবে প্রতিদিন প্রায় ১২ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসছে। ইতিপূর্বে এত রেমিট্যান্সপ্রবাহ আর কোনো মাসে দেখা যায়নি। সে হিসাবে চলতি মাসে প্রবাসী আয়ের নতুন রেকর্ড হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ
স্বামীর পাঠানো রেমিটেন্সে দুই সন্তান আর শ্বশুর-শাশুড়িকে নিয়ে এখন খুব স্বাচ্ছন্দ্যেই দিন পার করছেন কুমিল্লার পাচথুবি ইউনিয়নের রোজিনা ইয়াসমিন। মধ্যপ্রাচ্যের একটি দেশে কাজ করছেন তাঁর স্বামী। প্রতি মাসের শুরুতেই টাকা পাঠিয়ে দেন তিনি, আর সেই টাকা ঘরে বসেই পেয়ে যান হাতের মুঠোয় থাকা বিকাশ অ্যাকাউন্টে।
রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ে করমুক্ত সুবিধা নিয়ে সুযোগ নিয়ে আওতায় এক করদাতা ৭৩০ কোটি টাকা দেশে এনেছেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম ও গণমাধ্যমের সঙ্গে বিসিএস কর ক্যাডারদের মতবিনিময় সভা
ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে বেড়েছে রেমিট্যান্স আসার গতি। চলতি মার্চ মাসের প্রথম ১৫ দিনে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স এসেছে ১৬৫ কোটি ৬১ লাখ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ২০ হাজার ২০৪ কোটি টাকার বেশি (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)। প্রতিদিন গড়ে ১১ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে।
আকুর দায় পরিশোধের পর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে ১৯.৬৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে (বিপিএম-৬ হিসাবে)। বাংলাদেশ ব্যাংক পরিস্থিতিকে স্থিতিশীল ও সন্তোষজনক বললেও রিজার্ভ বৃদ্ধির জন্য আমদানি খরচ ও রেমিট্যান্স প্রবাহের ভারসাম্যের ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।
দেশে প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারায় বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে রেকর্ড ২ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলার। এর আগের বছর ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার। এদিকে চলতি বছরের জানুয়ারিতে এসেছিল ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার। গত ডিসেম্বরে সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৬৪ বিলি
দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। মাত্র ২৩ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা ইতিহাসে নতুন রেকর্ড। এত অল্প সময়ে এত বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আগে কখনো আসেনি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও বড় রেকর্ড গড়তে পারে
দেশের ব্যাংক খাত দীর্ঘদিন ধরে নানা অনিয়ম ও লুটপাটের শিকার হয়েছে। বিশেষ করে ইসলামি ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে এই প্রবণতা আরও প্রকট ছিল, যা গ্রাহকদের আস্থার সংকট তৈরি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে...
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সব ভ্যাট কমিয়ে দিলে সরকারের রাজস্ব আয় সংকুচিত হবে, যা অর্থনৈতিক ভারসাম্যে প্রভাব ফেলবে। সচিবালয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি রেমিট্যান্স বাড়াতে হুন্ডির বিকল্প ব্যবস্থার ওপর জোর দেন এবং দক্ষ প্রবাসী কর্মী তৈরির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। এছাড়া, বাংলাদেশকে কল্যাণভিত্তি
আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ না পেলে রেমিট্যান্স বন্ধের হুঁশিয়ারি দিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অন্যান্য দেশের ক্ষতিগ্রস্ত প্রবাসীবৃন্দ। সাক্ষাতের অনুমতি না পেলে আমরা কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব এবং আগামী দিনে রেমিট্যান্স বন্ধের ডাক দেওয়া দিতে বাধ্য হব ...
চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রবাসীরা ২১৯ কোটি (২.১৯ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা দেশীয় মুদ্রায় প্রায় ২৬,৭১৮ কোটি টাকা। এটি আগের মাসের (ডিসেম্বর) রেকর্ড ২৬৩.৯০ কোটি ডলারের তুলনায় কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, জানুয়ারিতে সরকারি, বেসরকারি ও বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২১৯ ক
রেমিট্যান্স কেনার জন্য ডলারের দাম আবার ৫০ পয়সা বৃদ্ধি পেয়েছে। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ডলারের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২২ টাকা ৫০ পয়সায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সিলেট-ম্যানচেস্টার রুটে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট নিরবচ্ছিন্নভাবে চালু রাখার দাবি জানিয়েছে ইউকে এনআরবি সোসাইটি। সিলেটের পূর্ব জিন্দাবাজার এলাকার একটি রেস্টুরেন্টে গত শনিবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।
কোনোভাবেই ডলার-সংকট পেছনে ফেলে আসা যাচ্ছে না। বরং সময়ের সঙ্গে তা এক গভীর ছায়ার মতো দেশের অর্থনীতিকে আঁকড়ে ধরেছে। এই কঠিন পরিস্থিতিতে রেমিট্যান্সের ধারা আগের বেগে চলতে পারছে না, আর রিজার্ভও ধীরে ধীরে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাব এখন স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে ব্যাংকগুলোয়। আবার ডলারের সরবরাহে দেখা দিয়েছে
বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালে ভারত ১২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে। যা কিনা ওই বছরের দেশটিতে যে পরিমাণ বিদেশি বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে ২২০ শতাংশ বেশি। আর ২০২৪ সালে ভারতের রেমিট্যান্স আসার পরিমাণ ছিল (আনুমানিক) ১২৯ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ, প্রতিবছরই ভারতে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে।