চা চীনে উদ্ভাবিত হলেও মুসলিম বিশ্বে এটি প্রসার লাভ করে ১৬ ও ১৭ শতকে, যখন সিল্ক রোড ও ওসমানীয়, পারসি এবং মুঘল সাম্রাজ্যের মাধ্যমে বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। ঊনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ ও রুশদের প্রভাবেও চা মুসলিম বিশ্বে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
ঈদের মৌসুমে দাওয়াত থাকবেই। কিন্তু দাওয়াতে সেজেগুজে ফুল আর মিষ্টি নিয়ে হাজির হলেই চলে না; কিছু বিষয়ে সচেতন থাকাটাও জরুরি। দাওয়াতে যাওয়ারও কিছু আদবকেতা রয়েছে। জেনে নিতে পারেন দাওয়াতে গেলে কী করা দরকার, কী করা ঠিক নয়।
এবার পোশাক নিয়ে খানিক দ্বিধায় রয়েছে মানুষ। একদিকে চৈত্রের গরম, অন্যদিকে উৎসবে পোশাকের আয়োজন জাঁকালো না হলে আবার জমবে না। রংও থাকতে হবে উজ্জ্বল। আবার থাকতে হবে আরামে। এ তো আসলেই উভয়সংকট।
ডেজার্ট ছাড়া কি আর ঈদ হয়? সেমাই, পায়েস, পুডিং তো থাকবেই। এসবের সঙ্গে নতুন আর কী রাখা যায় খাবার টেবিলে, ভাবনা তো সেটি নিয়ে। এবাবের ঈদে না হয় বানিয়ে ফেলুন টার্কিশ কোনো মিষ্টি খাবার। আপনাদের জন্য দুটি টার্কিশ ডেজার্টের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন আফরোজা খানম মুক্তা।
মেকআপ করার আগে মুখের ত্বক ভালোভাবে ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে ময়শ্চারাইজার মেখে নিতে হবে। এর দু-তিন মিনিট পর ত্বকে প্রাইমার লাগিয়ে নিতে হবে। তার কিছুক্ষণ পর হালকা করে ফাউন্ডেশন লাগিয়ে নেওয়া যেতে পারে
আপনি কি ‘ধন্যবাদ’ বা ‘প্লিজ’—এর মতো শব্দগুলো ব্যবহার করতে ভুলে যান? তাহলে আজকের দিনটি আপনার জন্যই। ২১ মার্চ, ‘কমন কার্টেসি ডে’ বা সাধারণ সৌজন্য দিবস। আমরা আজকাল এতই ব্যস্ত হয়ে পড়েছি যে সাধারণ সৌজন্যটুকুও দেখাতে ভুলে যাই। তবে, সৌজন্যর গুরুত্ব কিন্তু অনেক।
প্লাস্টিকের পাত্র ওজনে হালকা হওয়ায় খাবার সংরক্ষণ করতে বেশি ব্যবহার করা হয়। পুরোপুরি স্বাস্থ্যসম্মত না হলেও স্বল্পমূল্যের এবং ব্যবহার সহজ হওয়ায় প্রায় সব রান্নাঘরেই এর আধিক্য দেখা যায়। তবে প্লাস্টিকের পাত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধানতা কম দেখা যায়।
ঈদের আর বেশি দিন বাকি নেই। ভরা চৈত্র মাসেই যখন উৎসব, তখন সাজসজ্জা, পোশাক-আশাক নিয়ে বাড়তি ভাবনা থাকবেই। ঈদ মানে তো নতুন পোশাক পরে সেজেগুজে ঘুরে বেড়ানোই শুধু নয়, অতিথি আপ্য়ায়নে রান্নাঘরেই কেটে যায় অনেকটা সময়। তার ওপর এখনই যে গরম, তাতে সামনের দিনগুলোয় তরতাজা থাকা নিয়ে কপালে ভাঁজ তো পড়ারই কথা...
গরুর মাংস ছাড়া ঈদের খাওয়াদাওয়া ঠিক জমে না। আর নতুন রেসিপি তৈরির অন্যতম সেরা সময় ঈদ। যাঁরা ভাবছেন, এই ঈদে খাবার টেবিলে গরুর মাংসের নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করে সবাইকে চমকে দেবেন, তাঁদের জন্য ‘সিম্পল কুকিং বাই নাতাশা’র স্বত্বাধিকারী এবং খুলনার টনি খান হোটেল ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড স্কিল ডেভেলপমেন্ট...
উৎসবে পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে লিপকালার বা লিপস্টিকও নিশ্চয় কিনেছেন। তবে ম্যাচিং কিংবা ব্র্য়ান্ডেড লিপস্টিকই কি ঠোঁটকে সুন্দর দেখাতে যথেষ্ট? উৎসবের দিন লিপস্টিক বুলিয়ে নেওয়ার আগে ঠোঁটকেও প্রস্তুত করে নেওয়া চাই। কীভাবে? জেনে নিতে পারেন এখানে।
প্রায় সব ঋতুতে আমার চুল রুক্ষ থাকে। অতিরিক্ত রুক্ষতায় চুল লম্বা রাখতে পারি না। এতে এলোমেলো দেখায়। নিয়মিত তেল দেওয়ার পরও এত রুক্ষতার কারণ কী হতে পারে...
এই গরমে আবার লেয়ারিং? এই প্রশ্ন মনে নিয়েই যাঁরা লেখাটি পড়তে শুরু করেছেন, তাঁদের বলছি, হ্যাঁ, ভুল কিছু বলা হচ্ছে না। সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে যদি ওড়না গায়ে জড়ানো যায়, তাহলে ওড়নার পরিবর্তে সহজে সামলে নিয়ে স্টাইলিংয়ের কাজ করা যায় এমন একটি বিকল্প হচ্ছে কটি। একটি কটি দিয়েই নানাভাবে লেয়ারিং ও স্টাইলিং করা...
বিশ্বের মোটামুটি সব দেশেই খাওয়া হয় এমন একটি খাবার মিটবল। মাংস কিমা করে ছোট ছোট বল বানিয়ে ভেজে খাওয়ার বুদ্ধিটা কোথা থেকে এসেছিল, সেটা বলা সম্ভব নয়। তবে এতে খাবারের জন্য মাংস কেনার ব্যয় যে খানিক কমেছিল, সেটা ঠিক। মিটবল তৈরিতে মাংসের কিমার সঙ্গে অনেক সময় বাসি পাউরুটিও দেওয়া হতো। এতে অল্প পরিমাণে...
গয়না পরলেই ত্বক হয়ে উঠছে লালচে অথবা দেখা যাচ্ছে ছোট ছোট ফুসকুড়ি। কিংবা কখনো আবার ফোসকাই পড়ে যাচ্ছে! এসব লক্ষণ থাকলে ধরে নেওয়া যেতে পারে, যে ধাতু দিয়ে গয়না তৈরি করা হয়েছে, তাতে আপনার অ্যালার্জি আছে।
আশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
অফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
প্রাচীন রোমের মানুষ কাজ করার সময় কোমরবন্ধনীর সঙ্গে বেঁধে রাখতেন একখণ্ড কাপড়। নাম ছিল সুডারিয়াম। মূলত কাজ করার সময় ঘাম মোছার জন্য ব্যবহার করা হতো কাপড়ের এই খণ্ড, আমাদের গামছার মতো। কারও কারও মতে, রোমের মানুষেরও আগে মিসরের রানি নেফারতিতি হাতে বোনা একখণ্ড কাপড় মাথায় জড়াতেন।