সাংবিধানিক শূন্যতা তৈরি হয়, এমন কোনো হঠকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি
আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ‘এই সংবিধান আমাদের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে না।’
দেশকে সাংবিধানিক ধারায় ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি। দলের পলিটব্যুরোর সভায় দেশের সর্বশেষ রাজনৈতিক অবস্থার পর্যালোচনা শেষে গৃহীত রাজনৈতিক প্রস্তাবের আলোকে এ আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৫ আগস্টের চেতনাকে ধারণ করে ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। আজ শনিবার দুপুরে শরীয়তপুর পৌরসভার মিলনায়তনে জেলার রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান
এই সংবিধানকে রেখে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণ সম্ভব নয়। এটা আমার ব্যক্তিগত মতামত। কাজেই এই সংবিধান সংশোধন কিংবা পরিবর্তন যেটাই করুক না কেন, এটি একটি নির্বাচিত পার্লামেন্ট ঠিক করবে...
রাষ্ট্রপতির পদে হঠাৎ করে শূন্যতা সৃষ্টি হলে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ বিলম্বিত হবে বলে মনে করছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ নিয়েও উপদেষ্টা পরিষদে বিভিন্ন সময় আলোচনা হয়েছে বলে জানা যায়। তবে কখনোই এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। বিষয়টি নিয়ে সরকারের মধ্যে দ্বিধাও রয়েছে।
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর এখন পর্যন্ত যে পরিস্থিতি, তাতে রাষ্ট্রপতিকে সরানোর সুযোগ আছে কি না, সেই প্রশ্ন উঠেছে। কারণ, অভ্যুত্থান হলেও সরকার পরিবর্তনের পর দেশের সংবিধান স্থগিত করা হয়নি এবং জাতীয় সংসদও ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে সংবিধানে কী বলা আছে, আইনজীবীরাই-বা কী বলছেন।
সুদমুক্ত ব্যাংকিং চালু করতে যাচ্ছে পাকিস্তান। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে সংবিধানও সংশোধনও করেছে দেশটি। পাকিস্তানি সংবিধানের ২৬ তম সংশোধনীর মাধ্যমে দেশটি ২০২৮ সালের শুরু থেকেই ‘রিবা’ বা সুদভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা বন্ধ করে সুদমুক্ত ব্যাংকিং চালু করবে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদন
বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের হাতেই ছিল। ১৯৭৫ সালে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু হলে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদের কাছ থেকে সরিয়ে চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির হাতে নেওয়া হয়।
বিচারপতিদের অপসারণসংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। শুনানি শেষে আজ রোববার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এই রায় দেন। এর ফলে বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল
বিচারপতিদের অপসারণ-সংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি শুরু হয়েছে। আজ সোমবার সকালে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান রিভিউ শুনানি শুরু করেন। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আবেদনটি ১
এ অঞ্চলে তো আগেও বেশ কয়েকটি গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে। প্রথম গণ-অভ্যুত্থান হয়েছিল ১৯৫২ সালে, ১৯৬৯ সালে, ১৯৭১ সালের মার্চে। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ব্যাপক, গভীর এবং শাসকদের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক হয়েছে ২০২৪ সালের জুলাইয়ের এ গণ-অভ্যুত্থান। এর কারণ হচ্ছে, জনগণের ওপর ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে নির্মম নির্যাতন ও শোষণ করা
বিচারপতিদের অপসারণ–সংক্রান্ত সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ চেয়ে করা আবেদনের শুনানি হবে কাল রোববার। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানির জন্য কার্যতালিকায় আবেদনটি ১ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে আবেদন করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রথম সভা বাংলাদেশ সময় গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় এই সভা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া, সংসদ এলাকায় এই কমিশনের একটি
বাংলাদেশের সংবিধান রচনা নিয়ে জামায়াতের আমিরের মন্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে ’৭২–এর সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্যদের পরিবার। আজ শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন সার্বভৌম এই দেশের মাটিতেই রচনা করা হয়েছিল। ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর স্বাধীন সার্ব