জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণ কাঠামোর সংস্কার করলে দাম ১০ থেকে ১২ টাকা কমানো সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। তারা বলেছে, যদি বাজারভিত্তিক ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে মূল্য নির্ধারণ করা হয়, তাহলে ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রল ও ফার্নেস ওয়েলের দাম যথাক্রমে ১০ দশ
দুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
দেশে কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের মাত্র ১৩ শতাংশ শিক্ষার মানে সন্তুষ্ট। আর কারিগরি প্রশিক্ষণ পাওয়া ৬৩ শতাংশের বেতন ১০ হাজার টাকার নিচে। সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক গবেষণায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ও সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘দেশের চলমান অর্থনৈতিক ভঙ্গুর অবস্থা ও সংকটের মূলে আছে স্বেচ্ছাচারী রাজনীতি ও অনাচারী অর্থনীতি। বিগত সরকারের সময়ে অনাচারী অর্থনীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) শুধু ঘোষণা দিলে হয় না, ঘোষণার সঙ্গে বাস্তবের মিল রাখতে হয়। এ জন্য জবাবদিহির ব্যবস্থা রাখতে হবে। গতকাল রোববার রাজধানীতে এসডিজি বাস্তবায়নে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম আয়োজিত এক সংলাপে এসব কথা বলেছেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।
সরকার ব্যয় করছে বেশি। সে তুলনায় আয় করছে অনেক কম। আয় বাড়াতে রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্য বাড়ানো হচ্ছে প্রতিবছর। সে ক্ষেত্রে দেশের অর্থনীতির সামর্থ্য বিবেচনায় নেওয়া হচ্ছে না; যে কারণে রাজস্ব আদায়ও সেই হারে বাড়ছে না। পতিত সরকারের সমন্বয়হীন এমন বাজেট পরিকল্পনার চাপে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজকোষে এখন নগদ অর
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। প্রতিষ্ঠানটির একটি পদে একাধিক লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
দেশের পূর্বাঞ্চলে সাম্প্রতিক বন্যায় আনুমানিক ১৪ হাজার ৪২১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বা প্রায় ১ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ...
শেখ হাসিনা সরকারের সময় বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার সঙ্গে জ্বালানি চুক্তিসহ যেসব ঋণচুক্তি হয়েছে, সেগুলো পর্যালোচনা করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেছেন, ‘বৈদেশিক চুক্তিগুলো যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে দেখা হবে।’
সংস্কার উদ্যোগের অংশ হিসেবে ব্যাংক পর্ষদ পুনর্গঠন এবং কিছু বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকদের তথ্য চাওয়ায় অন্যদের উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই বলে জানিয়েছেন বেসরকারি আর্থিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান।
গত ১৫ বছরে দেশের ব্যাংক খাতে ২৪টি বড় ধরনের কেলেঙ্কারি হয়েছে। এতে অর্থ লোপাট হয়েছে ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা। এটি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটের ১২ শতাংশ। এ ছাড়া একই সময়ে ঋণ খেলাপি বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা।
ঋণ কেলেঙ্কারি, অর্থ আত্মসাৎ, উচ্চ খেলাপি এবং সুশাসনের অভাবে ব্যাংক খাতের কাঠামো দুর্বল হয়ে পড়েছে। দুর্নীতি এবং লুটেরাদের কবলে তৃতীয় ও চতুর্থ প্রজন্মের বেশ কিছু ব্যাংক ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ বা মৃতপ্রায় অবস্থায় পৌঁছেছে।
প্রশাসন ও দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের অবহেলার কারণে সুন্দরবনের মধু ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের (জিআই) মর্যাদা হারিয়েছে। ভবিষ্যতে আরও পণ্যের জিআই হারানোর আশঙ্কা আছে বলে ধারণা করছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। সিপিডি মনে করে, মেধাস্বত্বকে ধরে না রাখলে অন্যরা সুযোগ নেবে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাত ঝুঁকিপূর্ণ জায়গায় পৌঁছে গেছে। মূলত আমদানি নির্ভর জ্বালানি নির্ভরতার কারণে এই ঝুঁকি তৈরি হয়েছে বলে মনে করছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। তাঁরা বলছে, দেশের খনি থেকে গ্যাস উত্তোলনে জোর না দিয়ে বিদেশ থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করা হচ্ছে
অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকা ১৫ শতাংশ কর দিয়ে বিনা প্রশ্নে বৈধ করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে। সেটাকে ঘিরে সমালোচনা থামছেই না। রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা মনে করেন, কালোটাকা বৈধ করার এই সুযোগের মাধ্যমে দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ করা হচ্ছে। এতে সৎভা
মূল্যস্ফীতি থাকলেও সেটি নিয়ন্ত্রণে আছে বলে মনে করেন পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী এমএ মান্নান। তাঁর দাবি, মূল্যস্ফীতি হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিরই ফল। আর মূল্যস্ফীতির সঙ্গে বেতনও বাড়ছে। ফলে এর অভিঘাত সেভাবে পড়ছে না।