অনলাইন ডেস্ক
বয়স ১১৫ বছর। অথচ কখনোই হাসপাতালে যেতে হয়নি তাঁকে। মারিয়া ব্র্যানিয়াস মোরেরার কথা বলছি। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের হিসাবে, সম্ভবত তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত মানুষ। মারিয়ার নথি পরীক্ষা করে এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয়ে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে পারে গিনেস কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানা যায়, গত মঙ্গলবার ১১৮ বছর বয়সী ফরাসি নান লুসিল র্যানডন মারা গেছেন। র্যানডনকে দীর্ঘদিন ইউরোপের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ বলে মনে করা হতো। গত বছর জাপানের কেন তানাকা ১১৯ বছর বয়সে মারা যাওয়ার পর লুসিল হন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ। আর তাঁর মৃত্যুর পর মারিয়া ব্র্যানিয়াস মোরেরা পেতে যাচ্ছেন সবচেয়ে বয়স্ক মানুষের স্বীকৃতি।
বিরল এই স্বীকৃতি পেতে যাওয়া মারিয়ার ছোট মেয়ে ৭৮ বছর বয়সী রোসা মোরেট জানিয়েছেন, তাঁর মা জীবনে কোনো দিন হাসপাতালে যাননি। একেবারে ঠিক আছেন। ‘জিনগত’ কারণেই মা দীর্ঘজীবী হয়েছেন বলে মনে করেন তিনি।
মারিয়া ব্র্যানিয়াস মোরেরার জন্ম ১৯০৭ সালের ৪ মার্চ, যুক্তরাষ্ট্রে। মারিয়ার জন্মের কিছুদিন আগে তাঁর পরিবার মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর পর ১৯১৫ সালে পুরো পরিবার জাহাজে করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নিজ দেশ স্পেনে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে জাহাজেই তাঁর বাবা মারা যান। স্পেনে ফিরে মারিয়া এবং তাঁর মা বার্সেলোনায় বসবাস শুরু করেন।
১৯৩১ সালে মারিয়া একজন চিকিৎসকে বিয়ে করেন। চার দশকের বেশি একসঙ্গে থাকার পর তাঁর স্বামী ৭২ বছর বয়সে মারা যান। মারিয়া তিন সন্তানের মা। যদিও একজন মারা গেছেন। এ ছাড়া ২২ জন নাতি-পুতি রয়েছে মারিয়ার।
মারিয়া বর্তমানে একটি বৃদ্ধাশ্রমে থাকছেন। ২০১৯ সালে ১১৩তম জন্মদিনের কয়েক সপ্তাহ পর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েও হাসপাতালে যেতে হয়নি তাঁকে।
দীর্ঘ ১১৫ বছরের জীবনে মারিয়া স্প্যানিশ ফ্লু দেখেছেন। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ দেখেছেন। সাক্ষী হয়েছেন করোনা মহামারির। আক্রান্ত হয়ে পুরোপুরি সেরেও উঠেছেন বিশ্বের এই প্রবীণতম জীবিত মানুষটি।
২০১৯ সালে বার্সেলোনাভিত্তিক একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মারিয়া বলেছিলেন, ‘আমি আহামরি কিছু করিনি। শুধু প্রাণবন্ত থাকার চেষ্টা করেছি।’
বয়স ১১৫ বছর। অথচ কখনোই হাসপাতালে যেতে হয়নি তাঁকে। মারিয়া ব্র্যানিয়াস মোরেরার কথা বলছি। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের হিসাবে, সম্ভবত তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত মানুষ। মারিয়ার নথি পরীক্ষা করে এবং পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিত হয়ে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে পারে গিনেস কর্তৃপক্ষ।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানা যায়, গত মঙ্গলবার ১১৮ বছর বয়সী ফরাসি নান লুসিল র্যানডন মারা গেছেন। র্যানডনকে দীর্ঘদিন ইউরোপের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ বলে মনে করা হতো। গত বছর জাপানের কেন তানাকা ১১৯ বছর বয়সে মারা যাওয়ার পর লুসিল হন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ। আর তাঁর মৃত্যুর পর মারিয়া ব্র্যানিয়াস মোরেরা পেতে যাচ্ছেন সবচেয়ে বয়স্ক মানুষের স্বীকৃতি।
বিরল এই স্বীকৃতি পেতে যাওয়া মারিয়ার ছোট মেয়ে ৭৮ বছর বয়সী রোসা মোরেট জানিয়েছেন, তাঁর মা জীবনে কোনো দিন হাসপাতালে যাননি। একেবারে ঠিক আছেন। ‘জিনগত’ কারণেই মা দীর্ঘজীবী হয়েছেন বলে মনে করেন তিনি।
মারিয়া ব্র্যানিয়াস মোরেরার জন্ম ১৯০৭ সালের ৪ মার্চ, যুক্তরাষ্ট্রে। মারিয়ার জন্মের কিছুদিন আগে তাঁর পরিবার মেক্সিকো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরুর পর ১৯১৫ সালে পুরো পরিবার জাহাজে করে যুক্তরাষ্ট্র থেকে নিজ দেশ স্পেনে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে জাহাজেই তাঁর বাবা মারা যান। স্পেনে ফিরে মারিয়া এবং তাঁর মা বার্সেলোনায় বসবাস শুরু করেন।
১৯৩১ সালে মারিয়া একজন চিকিৎসকে বিয়ে করেন। চার দশকের বেশি একসঙ্গে থাকার পর তাঁর স্বামী ৭২ বছর বয়সে মারা যান। মারিয়া তিন সন্তানের মা। যদিও একজন মারা গেছেন। এ ছাড়া ২২ জন নাতি-পুতি রয়েছে মারিয়ার।
মারিয়া বর্তমানে একটি বৃদ্ধাশ্রমে থাকছেন। ২০১৯ সালে ১১৩তম জন্মদিনের কয়েক সপ্তাহ পর করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েও হাসপাতালে যেতে হয়নি তাঁকে।
দীর্ঘ ১১৫ বছরের জীবনে মারিয়া স্প্যানিশ ফ্লু দেখেছেন। প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ দেখেছেন। সাক্ষী হয়েছেন করোনা মহামারির। আক্রান্ত হয়ে পুরোপুরি সেরেও উঠেছেন বিশ্বের এই প্রবীণতম জীবিত মানুষটি।
২০১৯ সালে বার্সেলোনাভিত্তিক একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মারিয়া বলেছিলেন, ‘আমি আহামরি কিছু করিনি। শুধু প্রাণবন্ত থাকার চেষ্টা করেছি।’
চলচ্চিত্রের প্রতি উন্মাদনা যুগ যুগ ধরে। প্রিয় নায়কের, পছন্দের চলচ্চিত্রের পোস্টার ও কার্ড সংগ্রহে রাখার বাতিক অনেকেরই। এমনই একজন সংগ্রাহক যুক্তরাষ্ট্রের রিয়েল এস্টেট এজেন্ট ডুইট ক্লিভল্যান্ড। অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে জমিয়েছেন চলচ্চিত্রের পোস্টার ও লবি কার্ড। এবার তিনি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁর সংগ্র
২ দিন আগেঅনেক ব্যস্ত মানুষের জন্য বিছানায় শুয়ে ১০ দিন নেটফ্লিক্স দেখার ধারণাটি খুবই আকর্ষণীয় হতে পারে। তবে, এখন শুয়ে থেকেই ৪ হাজার ১০০ পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৬৬৪ টাকা) উপার্জন করা সম্ভব। এ জন্য একটি গবেষণায় জন্য অংশগ্রহণকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করতে হবে।
২ দিন আগেদাতব্য তহবিল সংগ্রহে অভিনব এক নিলামের আয়োজন করতে যাচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। বিশেষ নম্বরের যানবাহনের রেজিস্ট্রেশন প্লেট আর মোবাইল নম্বর তোলা হবে নিলামে। এসব নম্বরকে বলা হচ্ছে ‘মোস্ট নোবল নাম্বার’।
৬ দিন আগেনেই অফিসে যাওয়ার ঝক্কি। তবে, আছে অফিসের কাজ। বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় একটি ধারণা এই ‘হোম অফিস’। যুক্তরাষ্ট্রে আজ ‘অর্গানাইজ ইওর হোম অফিস ডে’, অর্থাৎ নিজের কাজের জায়গা ও পরিবেশকে সুশৃঙ্খল করার দিন এটি।
৭ দিন আগে