অনলাইন ডেস্ক
অস্ট্রেলিয়ার পোর্ট আর্থার নামের একসময়কার পেনাল কলোনিতে ভ্রমণে যান প্রচুর পর্যটক। এদের অনেকেই অদ্ভুত, ভুতুড়ে সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হওয়ার গল্প বলেন। এর মধ্যে আছে নীল পোশাকের এক নারীর হঠাৎ উপস্থিতি, শিশুর গা শিউরে দেওয়া চিৎকার, জানালায় রহস্যময় কিছু চেহারার উপস্থিতি।
তাসমানিয়ায় অবস্থিত পোর্ট আর্থারের ইতিহাসের গোড়াপত্তন ১৮৩০ সালে, একটি টিম্বার স্টেশন হিসেবে। অবশ্য এই পরিচয় বেশি দিন থাকেনি। নির্মাণের বছর কয়েকের মধ্যে একে পেনাল কলোনি হিসেবে, অর্থাৎ অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা শুরু হয়। ইংল্যান্ডের সবচেয়ে কুখ্যাত অপরাধীদের এখানে জায়গা হতো। পাশাপাশি বারবার বিভিন্ন অপরাধ করে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন কারাগারে জায়গা হওয়া অপরাধীদেরও এনে বন্দী করা হতে থাকে এখানে। এদের অনেকের পরিবারের ঠাঁই হতো পোর্ট আর্থারে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ছিল শিশুও।
বলা হয়, এখানকার পরিবেশ স্বাভাবিকভাবেই ছিল অনেক বৈরী। বন্দী দণ্ডিতদের দিয়ে প্রচুর পরিশ্রমসাধ্য কাজ করানো হতো। এখানকার অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে অনেকের মৃত্যুও হতো। স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের বিশ্বাস, এখানে মারা যাওয়া বন্দী কিংবা তাদের পরিবারের সদস্যদের অনেকের অতৃপ্ত আত্মা আজও ঘুরে বেড়ায় জায়গাটিতে।
পোর্ট আর্থারের অফিশিয়াল ওয়েব পেজেও ভুতুড়ে বিভিন্ন আলামতের কথা বলা হয়েছে। রাতে এখানে নিয়ম করে ঘোস্ট ট্যুরের আয়োজন করা হয়। ভুতুড়ে কোনো ঘটনা দেখার আশায় তাতে অংশ নেন বহু মানুষ। শুনে অবাক হবেন, পোর্ট আর্থারে অতিপ্রাকৃত ঘটনা ঘটার শুরু সেই ১৮৭০ সালে, যখন এটি জেলখানা হিসেবে চালু ছিল। পোর্ট আর্থার ডট অরগ ডট এওর দেওয়া তথ্যে জানা যায়, লেখক জর্জ গ্রানসেল এখানে ১৮৭০-এর দশকে ঘটা কিছু অতিপ্রাকৃত ঘটনার বিবরণ লিপিবদ্ধ করেন।
এমন একটি এখানে তুলে ধরছি। পোর্ট আর্থারের যাজক রেভারেন্ড হেওয়ার্ড পরিবার নিয়ে মেলবোর্নে গিয়েছিলেন। তবে কোনো একটি প্রয়োজনে পরিবারকে সেখানে রেখে রেভারেন্ডকে তাঁর, অর্থাৎ যাজকের বাসভবনে ফিরে আসতে হয়। তাঁর প্রত্যাবর্তনের পরে এক রাতে এখানকার চিকিৎসক ওপরের তলার কামরাগুলোয় বাতি জ্বলতে দেখেন। ভাবেন যাজকের স্ত্রী ও সন্তান ফিরে এসেছেন। তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে বাড়িতে কেবল যাজক ও গৃহপরিচারককে আবিষ্কার করেন। এমনকি ওপরের তলায় কেউ ছিল না তখন, সেখানে গিয়ে দেখেন অন্ধকারে ডুবে আছে পুরো দোতলা। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বসতির আরও কেউ কেউ এমন আলো দেখেছেন।
এ তো গেল পুরোনো দিনের কথা। সাম্প্রতিক সময়ে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরাও লিখিতভাবেও জানিয়েছেন এখানে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন রোমহর্ষক অভিজ্ঞতার কথা। অনেকেই ব্লু লেডি বা নীল পোশাকের এক নারীর ভূত দেখার কথা বলেন। বলা হয়, ওই নারী ছিলেন পোর্ট আর্থারের হিসাবরক্ষকের স্ত্রী। কারাগার হিসেবে জায়গাটিকে ব্যবহার শুরু করার পর থেকে স্বামী-স্ত্রী এখানেই বাস করতেন।
‘ছড়ানো স্কার্টের এক নারীর ভুতুড়ে ছায়ামূর্তি দেখি আমি। দুই হাত ছড়িয়ে রেখেছিলেন তিনি।’ বলেন জায়গাটি ভ্রমণে আসা এক পর্যটক। অনেক পর্যটকই জানান, তাঁর পোশাক ছিল নীল, কেউ আবার তাকে ধূসর পোশাকে দেখেছেন বলে দাবি করেন। পোশাকের ঝুল মাটি ছুঁই ছুঁই।
কিংবদন্তি অনুসারে বাচ্চা জন্ম দেওয়ার সময় ছোট শিশুটিসহ মারা যান ওই নারী। তাই সেই নির্দিষ্ট দালানে বারবার ফিরে আসে তাঁর অতৃপ্ত আত্মা, পৃথিবীর আলো না দেখা শিশুটির খোঁজে।
অন্যরা আবার ছোট্ট একটি মেয়েকে দেখার দাবি করেন। পোর্ট আর্থারের কমানডেন্টের বাড়ির সিঁড়ি থেকে পড়ে যার মৃত্যু হয়েছিল। ‘সিঁড়ির নিচে একটি মেয়েকে পড়ে থাকতে দেখি। রক্তের একটি পুকুরের মধ্যে পড়ে ছিল সে। মেয়েটির ডান হাত ভাঙা, চেহারায় ভয়ের ছাপ।’ বলেন এক পর্যটক।
অনেকে আবার জানালায় শিশুদের মুখ দেখেন। হঠাৎই যা দেখা দেয়, আবার অদৃশ্য হয়ে যায়। অনেক পর্যটক আবার দাবি করেন শিশুদের হাসি আর খেলার শব্দ পেয়েছেন, কিন্তু কাউকে দেখতে পাননি। বিশেষ করে সিঁড়ি ধরে দৌড়াদৌড়ি করার শব্দ শোনা যায় বেশি। গ্রীষ্মের শান্ত কোনো রাতে সেখানে গেলে শিশুদের এক্কাদোক্কা খেলার ও গান গাওয়ার শব্দ শুনতে পাবেন।
২০১৫ সালে ভুতুড়ে কিছু কাঠামোর ছবি তোলেন এখান থেকে। ফেসবুক পেজ ‘অস্ট্রেলিয়ান হান্টিংসে’ এগুলো পোস্ট করার পর বেশ সারা পড়ে। একটি ছবিতে ছোট্ট একটি ছেলের আবয়বকে একটি সেলের মধ্যে গুটিসুটি মেরে থাকতে দেখা যায়। অন্য একটি ছবিতে ঝাপসা ভুতুড়ে একটি কাঠামো দেখা যায়। তবে সবচেয়ে গা ছমছম করা ছবিটি সম্ভবত একটি দালানের জানালা গলে মুখ বের করা শিশুর মতো দেখতে কয়েকটি কাঠামোর।
তাসমানিয়ার রাজধানী হোবার্ট থেকে পোর্ট আর্থারের দূরত্ব বেশি নয়, ৬০ মাইল। এখানকার নানা কিংবদন্তি আর ভুতুড়ে ঘটনায় যদি বিশ্বাস না-ও করেন, অস্ট্রেলিয়ায় গেলে অতীত ইতিহাস আর পুরোনো ঐতিহ্যবাহী দালানগুলো দেখতে হলেও জায়গাটিতে একটি বার ঢুঁ মেরে আসতেই পারেন। আর অতিপ্রাকৃত বিষয়ে আগ্রহী হলে তো কথাই নেই, রাতের ঘোস্ট ট্যুরের আয়োজনের অংশ হয়ে যেতে পারবেন অনায়াসে।
সূত্র: মামামিয়া ডট কম, ডেইলি মেইল
অস্ট্রেলিয়ার পোর্ট আর্থার নামের একসময়কার পেনাল কলোনিতে ভ্রমণে যান প্রচুর পর্যটক। এদের অনেকেই অদ্ভুত, ভুতুড়ে সব অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হওয়ার গল্প বলেন। এর মধ্যে আছে নীল পোশাকের এক নারীর হঠাৎ উপস্থিতি, শিশুর গা শিউরে দেওয়া চিৎকার, জানালায় রহস্যময় কিছু চেহারার উপস্থিতি।
তাসমানিয়ায় অবস্থিত পোর্ট আর্থারের ইতিহাসের গোড়াপত্তন ১৮৩০ সালে, একটি টিম্বার স্টেশন হিসেবে। অবশ্য এই পরিচয় বেশি দিন থাকেনি। নির্মাণের বছর কয়েকের মধ্যে একে পেনাল কলোনি হিসেবে, অর্থাৎ অপরাধীদের শাস্তি দেওয়ার জায়গা হিসেবে ব্যবহার করা শুরু হয়। ইংল্যান্ডের সবচেয়ে কুখ্যাত অপরাধীদের এখানে জায়গা হতো। পাশাপাশি বারবার বিভিন্ন অপরাধ করে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন কারাগারে জায়গা হওয়া অপরাধীদেরও এনে বন্দী করা হতে থাকে এখানে। এদের অনেকের পরিবারের ঠাঁই হতো পোর্ট আর্থারে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ছিল শিশুও।
বলা হয়, এখানকার পরিবেশ স্বাভাবিকভাবেই ছিল অনেক বৈরী। বন্দী দণ্ডিতদের দিয়ে প্রচুর পরিশ্রমসাধ্য কাজ করানো হতো। এখানকার অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের কারণে অনেকের মৃত্যুও হতো। স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের বিশ্বাস, এখানে মারা যাওয়া বন্দী কিংবা তাদের পরিবারের সদস্যদের অনেকের অতৃপ্ত আত্মা আজও ঘুরে বেড়ায় জায়গাটিতে।
পোর্ট আর্থারের অফিশিয়াল ওয়েব পেজেও ভুতুড়ে বিভিন্ন আলামতের কথা বলা হয়েছে। রাতে এখানে নিয়ম করে ঘোস্ট ট্যুরের আয়োজন করা হয়। ভুতুড়ে কোনো ঘটনা দেখার আশায় তাতে অংশ নেন বহু মানুষ। শুনে অবাক হবেন, পোর্ট আর্থারে অতিপ্রাকৃত ঘটনা ঘটার শুরু সেই ১৮৭০ সালে, যখন এটি জেলখানা হিসেবে চালু ছিল। পোর্ট আর্থার ডট অরগ ডট এওর দেওয়া তথ্যে জানা যায়, লেখক জর্জ গ্রানসেল এখানে ১৮৭০-এর দশকে ঘটা কিছু অতিপ্রাকৃত ঘটনার বিবরণ লিপিবদ্ধ করেন।
এমন একটি এখানে তুলে ধরছি। পোর্ট আর্থারের যাজক রেভারেন্ড হেওয়ার্ড পরিবার নিয়ে মেলবোর্নে গিয়েছিলেন। তবে কোনো একটি প্রয়োজনে পরিবারকে সেখানে রেখে রেভারেন্ডকে তাঁর, অর্থাৎ যাজকের বাসভবনে ফিরে আসতে হয়। তাঁর প্রত্যাবর্তনের পরে এক রাতে এখানকার চিকিৎসক ওপরের তলার কামরাগুলোয় বাতি জ্বলতে দেখেন। ভাবেন যাজকের স্ত্রী ও সন্তান ফিরে এসেছেন। তাঁদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে বাড়িতে কেবল যাজক ও গৃহপরিচারককে আবিষ্কার করেন। এমনকি ওপরের তলায় কেউ ছিল না তখন, সেখানে গিয়ে দেখেন অন্ধকারে ডুবে আছে পুরো দোতলা। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বসতির আরও কেউ কেউ এমন আলো দেখেছেন।
এ তো গেল পুরোনো দিনের কথা। সাম্প্রতিক সময়ে ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরাও লিখিতভাবেও জানিয়েছেন এখানে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন রোমহর্ষক অভিজ্ঞতার কথা। অনেকেই ব্লু লেডি বা নীল পোশাকের এক নারীর ভূত দেখার কথা বলেন। বলা হয়, ওই নারী ছিলেন পোর্ট আর্থারের হিসাবরক্ষকের স্ত্রী। কারাগার হিসেবে জায়গাটিকে ব্যবহার শুরু করার পর থেকে স্বামী-স্ত্রী এখানেই বাস করতেন।
‘ছড়ানো স্কার্টের এক নারীর ভুতুড়ে ছায়ামূর্তি দেখি আমি। দুই হাত ছড়িয়ে রেখেছিলেন তিনি।’ বলেন জায়গাটি ভ্রমণে আসা এক পর্যটক। অনেক পর্যটকই জানান, তাঁর পোশাক ছিল নীল, কেউ আবার তাকে ধূসর পোশাকে দেখেছেন বলে দাবি করেন। পোশাকের ঝুল মাটি ছুঁই ছুঁই।
কিংবদন্তি অনুসারে বাচ্চা জন্ম দেওয়ার সময় ছোট শিশুটিসহ মারা যান ওই নারী। তাই সেই নির্দিষ্ট দালানে বারবার ফিরে আসে তাঁর অতৃপ্ত আত্মা, পৃথিবীর আলো না দেখা শিশুটির খোঁজে।
অন্যরা আবার ছোট্ট একটি মেয়েকে দেখার দাবি করেন। পোর্ট আর্থারের কমানডেন্টের বাড়ির সিঁড়ি থেকে পড়ে যার মৃত্যু হয়েছিল। ‘সিঁড়ির নিচে একটি মেয়েকে পড়ে থাকতে দেখি। রক্তের একটি পুকুরের মধ্যে পড়ে ছিল সে। মেয়েটির ডান হাত ভাঙা, চেহারায় ভয়ের ছাপ।’ বলেন এক পর্যটক।
অনেকে আবার জানালায় শিশুদের মুখ দেখেন। হঠাৎই যা দেখা দেয়, আবার অদৃশ্য হয়ে যায়। অনেক পর্যটক আবার দাবি করেন শিশুদের হাসি আর খেলার শব্দ পেয়েছেন, কিন্তু কাউকে দেখতে পাননি। বিশেষ করে সিঁড়ি ধরে দৌড়াদৌড়ি করার শব্দ শোনা যায় বেশি। গ্রীষ্মের শান্ত কোনো রাতে সেখানে গেলে শিশুদের এক্কাদোক্কা খেলার ও গান গাওয়ার শব্দ শুনতে পাবেন।
২০১৫ সালে ভুতুড়ে কিছু কাঠামোর ছবি তোলেন এখান থেকে। ফেসবুক পেজ ‘অস্ট্রেলিয়ান হান্টিংসে’ এগুলো পোস্ট করার পর বেশ সারা পড়ে। একটি ছবিতে ছোট্ট একটি ছেলের আবয়বকে একটি সেলের মধ্যে গুটিসুটি মেরে থাকতে দেখা যায়। অন্য একটি ছবিতে ঝাপসা ভুতুড়ে একটি কাঠামো দেখা যায়। তবে সবচেয়ে গা ছমছম করা ছবিটি সম্ভবত একটি দালানের জানালা গলে মুখ বের করা শিশুর মতো দেখতে কয়েকটি কাঠামোর।
তাসমানিয়ার রাজধানী হোবার্ট থেকে পোর্ট আর্থারের দূরত্ব বেশি নয়, ৬০ মাইল। এখানকার নানা কিংবদন্তি আর ভুতুড়ে ঘটনায় যদি বিশ্বাস না-ও করেন, অস্ট্রেলিয়ায় গেলে অতীত ইতিহাস আর পুরোনো ঐতিহ্যবাহী দালানগুলো দেখতে হলেও জায়গাটিতে একটি বার ঢুঁ মেরে আসতেই পারেন। আর অতিপ্রাকৃত বিষয়ে আগ্রহী হলে তো কথাই নেই, রাতের ঘোস্ট ট্যুরের আয়োজনের অংশ হয়ে যেতে পারবেন অনায়াসে।
সূত্র: মামামিয়া ডট কম, ডেইলি মেইল
ওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
৩ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
৮ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকান একটি নিরাপত্তাপ্রতিষ্ঠান সেখানকার একটি বাড়ি থেকে বিপৎসংকেত বা সতর্কতামূলক অ্যালার্ম পায়। প্রতিষ্ঠানটি দেরি না করে সেখানে একটি দল পাঠায়। তখনই ফাঁস হয় রহস্য। এই অ্যালার্ম বাজিয়েছিল ওই বাড়ির বাসিন্দারা নয়, বরং একটি বানর।
২০ দিন আগেমাত্র ৫ কিলোমিটার দূরে বাসা। রাত হয়ে যাওয়ায় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারই ভরসা। ২০ মিনিটেই চলে যাওয়া যায়। তবে যানজটে সময় লাগল ২ ঘণ্টা। গন্তব্যে পৌঁছে সোফি দেখলেন ৫ কিলোমিটার রাস্তার জন্য তাঁর বিল এসেছে ৩২১ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৮১৯৭ টাকা)। উবার বুক করার সময় দেখানো প্রাথমিক বিলের প্রায় চার গুণ!
২২ ডিসেম্বর ২০২৪