ল-য-ব-র-হ ডেস্ক
আধুনিক দুনিয়ায় মানুষের নিত্যব্যবহার্য জিনিসের মধ্যে জিপার অন্যতম। একে সাধারণত প্রচলিত শব্দে ‘চেইন’ নামেই চিনি। জিনস থেকে স্যুটকেস, সোফার কভার থেকে জুতা কোথায় ব্যবহৃত হয় না জিপার। কখনো কি ভেবে দেখেছেন, কীভাবে এসেছে এই জিপার? জিপারের জন্মবৃত্তান্ত নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন।
হিস্টোরি ডটকমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, জিপারের যাত্রা শুরু আজ থেকে প্রায় ১৭০ বছর আগে। ১৮৫১ সালে আবিষ্কৃত হওয়ার সময় তখন এর নাম ছিল, ‘অটোমেটিক কন্টিনিউয়াস ক্লদিংস ক্লোজার’। এলিয়াস হোয়ে নামের এক মার্কিন ভদ্রলোক অটোমেটিক কন্টিনিউয়াস ক্লদিংস ক্লোজারের পেটেন্ট করেছিলেন সে বছর। তবে হোয়ে জিপারের চেয়ে বেশি বিখ্যাত আধুনিক লকস্টিচ সেলাই মেশিন আবিষ্কারের জন্য। হোয়ে পেটেন্ট নিলেও জিপার বাজারজাত করেননি। ফলে মানুষকে জিপারের বহুল ব্যবহারের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে আরও কয়েক যুগ।
দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর হুইটকম্ব এল জুডসন নামের এক ভদ্রলোক ১৮৯৩ সালে জুতায় ব্যবহারের জন্য ‘ক্ল্যাস্প লকার’ বা ‘হুকার’ নামে এক ধরনের জিপারের পেটেন্ট নেন। পেটেন্টের পরপরই জুডসন কর্নেল লুইস ওয়াকারের সঙ্গে যৌথভাবে ‘ক্ল্যাস্প লকার’ মতান্তরে ‘ক্ল্যাস্প হুকার’ বাজারজাতকরণে নামেন। মূলত ওয়াকারই জিপারের ডিজাইন উন্নত করেন। ১৯০৪ সাল নাগাদ তাঁরা জিপারের ডিজাইনকে প্রায় আজকের পর্যায়ে নিয়ে আসেন। ১৯০৬ সালে তাঁরা গিডিওন স্যান্ডব্যাক নামের এক সুইস প্রকৌশলীকে নিয়োগ দেন নিজেদের প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু স্যান্ডব্যাক সেখানে খুব একটা কারিকুরি দেখাতে পারেননি। পরে ১৯১৭ সালে স্যান্ডব্যাক নিজেই জিপারের পেটেন্টের আবেদন করেন। তবে তাঁর জিপারের নাম ছিল ‘ফাসেনার’। তাঁর জিপারের ডিজাইনটি ছিল প্রায় আজকের আধুনিক জিপারের মতোই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাঁর জিপার তৈরি হয়েছিল ধাতব পদার্থ দিয়ে এবং তা ছিল খুবই মসৃণ।
এরপর ১৯২৩ সালে জুতা নির্মাতা বিএফ গুডরিচ তাঁর জুতোয় স্যান্ডব্যাকের জিপার ব্যবহার আরম্ভ করেন। গুডরিচই বস্তুটির নামকরণ করেন ‘জিপার’।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি দ্রুত চলাচল করতে পারে এমন কোনোকিছু বোঝাতে ইংরেজি ‘জিপ’ শব্দটির ব্যবহার শুরু হয়েছিল। আর সেটিই পরবর্তী সময়ে উদ্ভাবকদের অনুপ্রাণিত করেছিল। ঠিক যেমনটা করেছিল গুডরিচকে। এই উদ্ভাবক তাঁর তৈরি জুতোয় যেসব ফাসেনার ব্যবহার করতেন সেগুলোকে ‘জিপার’ নাম দেন এবং ট্রেডমার্ক করে নেন। সেই থেকেই শুরু হয় জিপারের পথচলা।
আধুনিক দুনিয়ায় মানুষের নিত্যব্যবহার্য জিনিসের মধ্যে জিপার অন্যতম। একে সাধারণত প্রচলিত শব্দে ‘চেইন’ নামেই চিনি। জিনস থেকে স্যুটকেস, সোফার কভার থেকে জুতা কোথায় ব্যবহৃত হয় না জিপার। কখনো কি ভেবে দেখেছেন, কীভাবে এসেছে এই জিপার? জিপারের জন্মবৃত্তান্ত নিয়েই আমাদের আজকের এই আয়োজন।
হিস্টোরি ডটকমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, জিপারের যাত্রা শুরু আজ থেকে প্রায় ১৭০ বছর আগে। ১৮৫১ সালে আবিষ্কৃত হওয়ার সময় তখন এর নাম ছিল, ‘অটোমেটিক কন্টিনিউয়াস ক্লদিংস ক্লোজার’। এলিয়াস হোয়ে নামের এক মার্কিন ভদ্রলোক অটোমেটিক কন্টিনিউয়াস ক্লদিংস ক্লোজারের পেটেন্ট করেছিলেন সে বছর। তবে হোয়ে জিপারের চেয়ে বেশি বিখ্যাত আধুনিক লকস্টিচ সেলাই মেশিন আবিষ্কারের জন্য। হোয়ে পেটেন্ট নিলেও জিপার বাজারজাত করেননি। ফলে মানুষকে জিপারের বহুল ব্যবহারের জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছে আরও কয়েক যুগ।
দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর হুইটকম্ব এল জুডসন নামের এক ভদ্রলোক ১৮৯৩ সালে জুতায় ব্যবহারের জন্য ‘ক্ল্যাস্প লকার’ বা ‘হুকার’ নামে এক ধরনের জিপারের পেটেন্ট নেন। পেটেন্টের পরপরই জুডসন কর্নেল লুইস ওয়াকারের সঙ্গে যৌথভাবে ‘ক্ল্যাস্প লকার’ মতান্তরে ‘ক্ল্যাস্প হুকার’ বাজারজাতকরণে নামেন। মূলত ওয়াকারই জিপারের ডিজাইন উন্নত করেন। ১৯০৪ সাল নাগাদ তাঁরা জিপারের ডিজাইনকে প্রায় আজকের পর্যায়ে নিয়ে আসেন। ১৯০৬ সালে তাঁরা গিডিওন স্যান্ডব্যাক নামের এক সুইস প্রকৌশলীকে নিয়োগ দেন নিজেদের প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু স্যান্ডব্যাক সেখানে খুব একটা কারিকুরি দেখাতে পারেননি। পরে ১৯১৭ সালে স্যান্ডব্যাক নিজেই জিপারের পেটেন্টের আবেদন করেন। তবে তাঁর জিপারের নাম ছিল ‘ফাসেনার’। তাঁর জিপারের ডিজাইনটি ছিল প্রায় আজকের আধুনিক জিপারের মতোই। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাঁর জিপার তৈরি হয়েছিল ধাতব পদার্থ দিয়ে এবং তা ছিল খুবই মসৃণ।
এরপর ১৯২৩ সালে জুতা নির্মাতা বিএফ গুডরিচ তাঁর জুতোয় স্যান্ডব্যাকের জিপার ব্যবহার আরম্ভ করেন। গুডরিচই বস্তুটির নামকরণ করেন ‘জিপার’।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি দ্রুত চলাচল করতে পারে এমন কোনোকিছু বোঝাতে ইংরেজি ‘জিপ’ শব্দটির ব্যবহার শুরু হয়েছিল। আর সেটিই পরবর্তী সময়ে উদ্ভাবকদের অনুপ্রাণিত করেছিল। ঠিক যেমনটা করেছিল গুডরিচকে। এই উদ্ভাবক তাঁর তৈরি জুতোয় যেসব ফাসেনার ব্যবহার করতেন সেগুলোকে ‘জিপার’ নাম দেন এবং ট্রেডমার্ক করে নেন। সেই থেকেই শুরু হয় জিপারের পথচলা।
বিষধর মাকড়সা হিসেবে আলাদা পরিচিতি আছে ট্যারানটুলার। কাজেই একে এড়িয়ে চলাটাই স্বাভাবিক। ট্যারানটুলা একই সঙ্গে বেশ দুষ্প্রাপ্য এক প্রাণীও। তবে সম্প্রতি পেরুতে এক ব্যক্তিকে পুলিশ আটক করেছে ৩২০টি ট্যারানটুলা মাকড়সাসহ আরও কিছু দুষ্প্রাপ্য প্রাণী শরীরের সঙ্গে বেঁধে দেশ থেকে পালানোর চেষ্টা...
১৩ ঘণ্টা আগেপাঠকেরা পড়ার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লাইব্রেরিতে বই ফেরত দিয়ে দেবেন এটাই নিয়ম। কারও কারও সময়মতো বই ফেরত না দেওয়ার অভ্যাসও আছে। তবে তাই বলে আপনি নিশ্চয় আশা করবেন না অর্ধ শতাব্দী পর কেউ বই ফেরত দেবেন। কিন্তু সত্যি মার্কিন মুলুকে এমন একটি কাণ্ড হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। শুধু আমেরিকায় নয়, বিশ্বজুড়েই আলোচনায় এখন ট্রাম্প। তবে তাঁর পুনরায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া ইতালির সার্দানিয়া দ্বীপের একটি গ্রামে একেবারেই ভিন্ন এক সম্ভাবনার দুয়ার উন্মোচন হিসেবে।
২ দিন আগেটাইটানিকের ৭০০-র বেশি যাত্রী এবং ক্রুকে উদ্ধার করেছিল একটি জাহাজ। ওই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে উপহার দেওয়া একটি সোনার ঘড়ি নিলামে বিক্রি হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ পাউন্ড অর্থাৎ ১৯ কোটি ৭০ লাখ ডলারে।
৩ দিন আগে