ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী
‘কুড়িতে বুড়ি’ একসময়কার জনপ্রিয় প্রবাদ। আজকের প্রেক্ষাপটে সেটা কল্পকাহিনি। নারীজীবন তুঙ্গে থাকে বিশ থেকে তিরিশে। পূর্ণতা পায় চল্লিশে। আর অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয় পঞ্চাশ বছর বয়সে।
‘মেনোপজ’ হচ্ছে স্থায়ীভাবে নারীর মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া। সাধারণত পঁয়তাল্লিশ থেকে পঞ্চান্ন বছর বয়সে মেনোপজ হয়। এই সময়ে এবং এর আগে বা পরে নারীর বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা যায়। শারীরিক উপসর্গের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হট ফ্ল্যাশ, প্রস্রাবজনিত সমস্যা, ত্বক ও চুলের পরিবর্তন, হাড় নরম ও দুর্বল হওয়া, হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি ইত্যাদি। খিটখিটে মেজাজ, ঘুম কমে যাওয়া, উদ্বিগ্নতা, হতাশা, স্মরণশক্তি কমে যাওয়া, মনোযোগহীনতা ইত্যাদি হচ্ছে প্রধান মানসিক উপসর্গ।
মেনোপজকালীন উপসর্গগুলোর ধরন এবং তীব্রতা অনেকাংশে নির্ভর করে নারীর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক অবস্থা ও আবেগপ্রবণতার ওপর। এক সমীক্ষায়
দেখা গেছে, মেনোপজের জন্য অধিকাংশ নারীর কোনো স্বাস্থ্য সহযোগিতার দরকার হয় না। মাত্র ২৫ শতাংশ নারী চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। এর মধ্যে ৫ থেকে ১০ শতাংশ নারীর ক্ষেত্রে ওষুধের প্রয়োজন হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ‘স্বাস্থ্য’ মানে হচ্ছে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকা এবং কোনো ধরনের রোগ বা শারীরিক অসামর্থ্য না থাকা। মনের সঙ্গে শরীর ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার মৌলিক স্তম্ভগুলো হচ্ছে—স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপনে ইতিবাচক পরিবর্তন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
মেনোপজকালে একজন নারীকে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ টাটকা শাকসবজি ও মৌসুমি ফল খেতে হবে। প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন লিটার পানি ও তরল খাবার খেতে হবে। শিম ও বিভিন্ন বাদাম অবশ্যই খাদ্যতালিকায় থাকতে হবে।
প্রাণিজ আমিষের ক্ষেত্রে মাছকে প্রাধান্য দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার, যেমন দুধ বা দই ইত্যাদি নিয়মিত খেতে হবে। ভাত, রুটি ইত্যাদি শ্বেতসারজাতীয় খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা দরকার এ সময়। চিনি বা গুড়, অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার, কড়া ভাজা খাবার ইত্যাদি বাদ দিতে হবে। এর ফলে শরীর স্থূল হবে না, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
জীবনযাপনে ইতিবাচক পরিবর্তন
মেনোপজের পর অলস জীবন বাদ দিয়ে একটি কর্মমুখর জীবনযাপন শুরু করুন। হাঁটাহাঁটি অথবা শরীরচর্চা করুন এবং ভালো লাগার কাজগুলো প্রাধান্য
দিন। অফিসে কাজের ফাঁকে ফাঁকে সহকর্মীদের সঙ্গে চায়ের টেবিলে আড্ডায় মেতে উঠুন। ১৫ মিনিটের বিনোদন আপনাকে বেশ কয়েক ঘণ্টা কাজের
স্পৃহা জোগাবে। গৃহবধূরা গৃহকর্মের পাশাপাশি নিজের জন্য সময় বের করুন। সপ্তাহে অন্তত এক দিন ঘণ্টা দু-একের জন্য কয়েকজন একত্র হয়ে আনন্দময় গল্পে, আড্ডায় মেতে উঠুন। মাসে অন্তত একবার হলেও আপনার পছন্দের কোনো জায়গায় ঘুরে আসুন। বইপড়া, বাগান করা, সেবামূলক কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলুন। বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। মনকে আনন্দপূর্ণ রাখতে পারিবারিক সদস্য বা প্রিয়জনদের সান্নিধ্যের কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন কোনো একটি সময় সবাই মিলে একত্র হোন। পারিবারিক আড্ডা আপনাকে সুস্থভাবে বাঁচার অনুপ্রেরণা জোগাবে।
নিয়মিত যোগব্যায়াম করুন। এটি দৈহিক ক্লান্তি দূর করে, মানসিক চাপ কমায় এবং মন প্রশান্ত রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে অথবা বিকেলে
আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা শারীরিক সামর্থ্য অনুযায়ী দ্রুতবেগে হাঁটতে হবে। এতে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে রক্ত চলাচল বাড়বে। ফলে শরীর সক্রিয়
থাকবে, কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং শরীরের ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ভালো ঘুম হওয়া, শরীর ও মন উভয়কে সতেজ রাখার জন্য ব্যায়ামের কোনো
বিকল্প নেই।
প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া
দরকার হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে। সেটা হরমোনজাতীয় ওষুধ, হাড় ক্ষয় রোধকারী ওষুধ, বিভিন্ন ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি যেকোনো ওষুধই হোক না কেন।
নারীজীবনের সৌন্দর্য শুধু নারী হরমোনের ওপর নির্ভরশীল নয়। বিভিন্ন বয়সের সৌন্দর্য বিভিন্ন রকম হয়। পঞ্চাশে একজন নারী পারিবারিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আরও ভিন্নভাবে তাঁর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে পারেন। যুক্ত হতে পারেন কোনো সৃজনশীল, সামাজিক কল্যাণকর অথবা গঠনমূলক কর্মকাণ্ডে। এতে তিনি নিজে যেমন ভালো বোধ করবেন, তেমনি সমাজ তথা দেশও উপকৃত হবে।
বাংলাদেশে এখন নারী-পুরুষনির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। পঞ্চাশ বছর বয়স পর্যন্ত অর্জিত অভিজ্ঞতাকে ভিত্তি করে একজন নারীকে অনেকটা পথ চলার সামর্থ্য রাখতে হবে। এ জন্য নারীকে ‘আপনা মাঝে শক্তি’ ধারণ করতে হবে। তবে এ দায়িত্বটা শুধু নারীর একার নয়। এ ক্ষেত্রে তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যকেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী,সহযোগী অধ্যাপক (স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা) কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজ
‘কুড়িতে বুড়ি’ একসময়কার জনপ্রিয় প্রবাদ। আজকের প্রেক্ষাপটে সেটা কল্পকাহিনি। নারীজীবন তুঙ্গে থাকে বিশ থেকে তিরিশে। পূর্ণতা পায় চল্লিশে। আর অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয় পঞ্চাশ বছর বয়সে।
‘মেনোপজ’ হচ্ছে স্থায়ীভাবে নারীর মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া। সাধারণত পঁয়তাল্লিশ থেকে পঞ্চান্ন বছর বয়সে মেনোপজ হয়। এই সময়ে এবং এর আগে বা পরে নারীর বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা যায়। শারীরিক উপসর্গের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হট ফ্ল্যাশ, প্রস্রাবজনিত সমস্যা, ত্বক ও চুলের পরিবর্তন, হাড় নরম ও দুর্বল হওয়া, হৃদ্রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি ইত্যাদি। খিটখিটে মেজাজ, ঘুম কমে যাওয়া, উদ্বিগ্নতা, হতাশা, স্মরণশক্তি কমে যাওয়া, মনোযোগহীনতা ইত্যাদি হচ্ছে প্রধান মানসিক উপসর্গ।
মেনোপজকালীন উপসর্গগুলোর ধরন এবং তীব্রতা অনেকাংশে নির্ভর করে নারীর শারীরিক, মানসিক, সামাজিক অবস্থা ও আবেগপ্রবণতার ওপর। এক সমীক্ষায়
দেখা গেছে, মেনোপজের জন্য অধিকাংশ নারীর কোনো স্বাস্থ্য সহযোগিতার দরকার হয় না। মাত্র ২৫ শতাংশ নারী চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। এর মধ্যে ৫ থেকে ১০ শতাংশ নারীর ক্ষেত্রে ওষুধের প্রয়োজন হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ‘স্বাস্থ্য’ মানে হচ্ছে শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে ভালো থাকা এবং কোনো ধরনের রোগ বা শারীরিক অসামর্থ্য না থাকা। মনের সঙ্গে শরীর ওতপ্রোতভাবে জড়িত। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার মৌলিক স্তম্ভগুলো হচ্ছে—স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাপনে ইতিবাচক পরিবর্তন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
মেনোপজকালে একজন নারীকে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ টাটকা শাকসবজি ও মৌসুমি ফল খেতে হবে। প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন লিটার পানি ও তরল খাবার খেতে হবে। শিম ও বিভিন্ন বাদাম অবশ্যই খাদ্যতালিকায় থাকতে হবে।
প্রাণিজ আমিষের ক্ষেত্রে মাছকে প্রাধান্য দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার, যেমন দুধ বা দই ইত্যাদি নিয়মিত খেতে হবে। ভাত, রুটি ইত্যাদি শ্বেতসারজাতীয় খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা দরকার এ সময়। চিনি বা গুড়, অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার, কড়া ভাজা খাবার ইত্যাদি বাদ দিতে হবে। এর ফলে শরীর স্থূল হবে না, ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে এবং বাড়বে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
জীবনযাপনে ইতিবাচক পরিবর্তন
মেনোপজের পর অলস জীবন বাদ দিয়ে একটি কর্মমুখর জীবনযাপন শুরু করুন। হাঁটাহাঁটি অথবা শরীরচর্চা করুন এবং ভালো লাগার কাজগুলো প্রাধান্য
দিন। অফিসে কাজের ফাঁকে ফাঁকে সহকর্মীদের সঙ্গে চায়ের টেবিলে আড্ডায় মেতে উঠুন। ১৫ মিনিটের বিনোদন আপনাকে বেশ কয়েক ঘণ্টা কাজের
স্পৃহা জোগাবে। গৃহবধূরা গৃহকর্মের পাশাপাশি নিজের জন্য সময় বের করুন। সপ্তাহে অন্তত এক দিন ঘণ্টা দু-একের জন্য কয়েকজন একত্র হয়ে আনন্দময় গল্পে, আড্ডায় মেতে উঠুন। মাসে অন্তত একবার হলেও আপনার পছন্দের কোনো জায়গায় ঘুরে আসুন। বইপড়া, বাগান করা, সেবামূলক কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলুন। বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখুন। মনকে আনন্দপূর্ণ রাখতে পারিবারিক সদস্য বা প্রিয়জনদের সান্নিধ্যের কোনো বিকল্প নেই। প্রতিদিন কোনো একটি সময় সবাই মিলে একত্র হোন। পারিবারিক আড্ডা আপনাকে সুস্থভাবে বাঁচার অনুপ্রেরণা জোগাবে।
নিয়মিত যোগব্যায়াম করুন। এটি দৈহিক ক্লান্তি দূর করে, মানসিক চাপ কমায় এবং মন প্রশান্ত রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে অথবা বিকেলে
আধা ঘণ্টা থেকে এক ঘণ্টা শারীরিক সামর্থ্য অনুযায়ী দ্রুতবেগে হাঁটতে হবে। এতে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে রক্ত চলাচল বাড়বে। ফলে শরীর সক্রিয়
থাকবে, কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং শরীরের ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ভালো ঘুম হওয়া, শরীর ও মন উভয়কে সতেজ রাখার জন্য ব্যায়ামের কোনো
বিকল্প নেই।
প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া
দরকার হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেতে হবে। সেটা হরমোনজাতীয় ওষুধ, হাড় ক্ষয় রোধকারী ওষুধ, বিভিন্ন ভিটামিন, ক্যালসিয়াম ইত্যাদি যেকোনো ওষুধই হোক না কেন।
নারীজীবনের সৌন্দর্য শুধু নারী হরমোনের ওপর নির্ভরশীল নয়। বিভিন্ন বয়সের সৌন্দর্য বিভিন্ন রকম হয়। পঞ্চাশে একজন নারী পারিবারিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি আরও ভিন্নভাবে তাঁর অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে পারেন। যুক্ত হতে পারেন কোনো সৃজনশীল, সামাজিক কল্যাণকর অথবা গঠনমূলক কর্মকাণ্ডে। এতে তিনি নিজে যেমন ভালো বোধ করবেন, তেমনি সমাজ তথা দেশও উপকৃত হবে।
বাংলাদেশে এখন নারী-পুরুষনির্বিশেষে মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। পঞ্চাশ বছর বয়স পর্যন্ত অর্জিত অভিজ্ঞতাকে ভিত্তি করে একজন নারীকে অনেকটা পথ চলার সামর্থ্য রাখতে হবে। এ জন্য নারীকে ‘আপনা মাঝে শক্তি’ ধারণ করতে হবে। তবে এ দায়িত্বটা শুধু নারীর একার নয়। এ ক্ষেত্রে তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যকেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
ডা. বিলকিস বেগম চৌধুরী,সহযোগী অধ্যাপক (স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা) কুমুদিনী উইমেন্স মেডিকেল কলেজ
ডেস্কে বসে কপের খবর নেওয়া আর আকাশের চাঁদ ছোঁয়ার মধ্যে যেন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু হঠাৎ মনে পড়ল আনিকা তাবাসসুমের কথা। এই মুহূর্তে তিনি আছেন আজারবাইজানের বাকুতে। এত এত অ্যাপের দুনিয়ায় তাঁকে ধরা কি খুব কঠিন? চেষ্টা করতেই তাঁর কাছ থেকে পাওয়া গেল উত্তর। আমরাও চটপট কথা বলে ফেললাম আনিকার সঙ্গে।
৩ দিন আগেবাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী...
৩ দিন আগেআরব অঞ্চলের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী খেলা উটের দৌড়। একসময় আমাদের দেশে যেমন ঘোড়দৌড় হতো, বিষয়টি তেমনই। সেখানে শুধু ঘোড়ার বদলে থাকে উট। সে উট যাঁরা চালনা করেন, তাঁরা হলেন জকি। এত দিন জকি হিসেবে সৌদি আরবে ছিল পুরুষদের দাপট। দেশটিতে সেই প্রচলিত প্রথা অবশ্য ভেঙেছে ২০২২ সালে...
৩ দিন আগেঅ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকর
৩ দিন আগে