ডা. ফওজিয়া মোসলেম
আমরা যারা ১৯৬৪-৬৫ সালে ছাত্র আন্দোলনের কর্মী ছিলাম, তারা পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। ’৫২, ’৬২, ’৭৯- এর আন্দোলনের ধারাবাহিকতার ফসল মুক্তিযুদ্ধ। পারিবারিক কারণে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা তৈরি হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ কেউ বন্দুক দিয়ে করেছেন, কেউ আহত ব্যক্তিদের সহযোগিতা করে করেছেন, কেউ চিঠিপত্র সরবরাহ করে করেছেন, কেউ খাদ্য সরবরাহ করে করেছেন।
দেশ স্বাধীনের অর্ধশত বছর পর এখন নারীরা হয়তো ঘর থেকে বের হয়েছেন। বিভিন্ন পেশায় যোগ দিয়েছেন, তৃণমূলে কাজ করছেন, পর্বত জয় করছেন, ফুটবল খেলায় সাফল্য অর্জন করছেন। এসব অর্জনের পেছনে বড় কারণ হিসেবে কাজ করেছে মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ সাধারণ মানুষের পাশাপাশি নারীদের মনোজগতেরও বিরাট পরিবর্তন করেছে। এখনকার মেয়েরা আর আগের মতো চিন্তাভাবনা করে না। প্রথাগত ভাবনা থেকে তারা বের হয়ে আসতে পেরেছে। কিন্তু এ পথটা অনেক কঠিন ও জটিল। সেই কঠিন পথের একটি বড় বাধা ছিল নারীর প্রতি সহিংসতা। এ ক্ষেত্রে নারীকে আরও বেশি সাহসী হতে হবে, প্রতিরোধ করতে হবে, বিচার চাইতে হবে। এ ছাড়া সিদ্ধান্ত গ্রহণের জায়গায় নারীকে নিজেদের অবস্থান আরও দৃঢ় করতে হবে। সম্পদ ও সম্পত্তিতে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
এখনকার নারীদের অংশগ্রহণ আছে কিন্তু অংশীদারত্ব নেই। নারীরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের ফলে সমাজের যে পরিবর্তন হয়েছে, সেখানে নারীদের অংশীদারত্ব দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধে নারীর অবদান যথাযথভাবে লিখে রাখাও হয়নি। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছি, যারা বাংলাদেশ নির্মাণ করেছি, আমাদের দায় ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা। কিন্তু আরেকটা দায় ছিল। যাঁরা যুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন, তাঁদের জন্য আমরা তেমন কিছু করিনি। সেই দায় নিয়ে আমাদের পথ চলতে হচ্ছে। সুযোগ থাকলে আমাদের দায়মোচন করতে হবে।
আমরা যারা ১৯৬৪-৬৫ সালে ছাত্র আন্দোলনের কর্মী ছিলাম, তারা পরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। ’৫২, ’৬২, ’৭৯- এর আন্দোলনের ধারাবাহিকতার ফসল মুক্তিযুদ্ধ। পারিবারিক কারণে মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে আমার সম্পৃক্ততা তৈরি হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধ কেউ বন্দুক দিয়ে করেছেন, কেউ আহত ব্যক্তিদের সহযোগিতা করে করেছেন, কেউ চিঠিপত্র সরবরাহ করে করেছেন, কেউ খাদ্য সরবরাহ করে করেছেন।
দেশ স্বাধীনের অর্ধশত বছর পর এখন নারীরা হয়তো ঘর থেকে বের হয়েছেন। বিভিন্ন পেশায় যোগ দিয়েছেন, তৃণমূলে কাজ করছেন, পর্বত জয় করছেন, ফুটবল খেলায় সাফল্য অর্জন করছেন। এসব অর্জনের পেছনে বড় কারণ হিসেবে কাজ করেছে মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ সাধারণ মানুষের পাশাপাশি নারীদের মনোজগতেরও বিরাট পরিবর্তন করেছে। এখনকার মেয়েরা আর আগের মতো চিন্তাভাবনা করে না। প্রথাগত ভাবনা থেকে তারা বের হয়ে আসতে পেরেছে। কিন্তু এ পথটা অনেক কঠিন ও জটিল। সেই কঠিন পথের একটি বড় বাধা ছিল নারীর প্রতি সহিংসতা। এ ক্ষেত্রে নারীকে আরও বেশি সাহসী হতে হবে, প্রতিরোধ করতে হবে, বিচার চাইতে হবে। এ ছাড়া সিদ্ধান্ত গ্রহণের জায়গায় নারীকে নিজেদের অবস্থান আরও দৃঢ় করতে হবে। সম্পদ ও সম্পত্তিতে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
এখনকার নারীদের অংশগ্রহণ আছে কিন্তু অংশীদারত্ব নেই। নারীরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের ফলে সমাজের যে পরিবর্তন হয়েছে, সেখানে নারীদের অংশীদারত্ব দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধে নারীর অবদান যথাযথভাবে লিখে রাখাও হয়নি। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধ করেছি, যারা বাংলাদেশ নির্মাণ করেছি, আমাদের দায় ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা। কিন্তু আরেকটা দায় ছিল। যাঁরা যুদ্ধে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন, তাঁদের জন্য আমরা তেমন কিছু করিনি। সেই দায় নিয়ে আমাদের পথ চলতে হচ্ছে। সুযোগ থাকলে আমাদের দায়মোচন করতে হবে।
ডেস্কে বসে কপের খবর নেওয়া আর আকাশের চাঁদ ছোঁয়ার মধ্যে যেন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু হঠাৎ মনে পড়ল আনিকা তাবাসসুমের কথা। এই মুহূর্তে তিনি আছেন আজারবাইজানের বাকুতে। এত এত অ্যাপের দুনিয়ায় তাঁকে ধরা কি খুব কঠিন? চেষ্টা করতেই তাঁর কাছ থেকে পাওয়া গেল উত্তর। আমরাও চটপট কথা বলে ফেললাম আনিকার সঙ্গে।
৪ দিন আগেবাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী...
৪ দিন আগেআরব অঞ্চলের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী খেলা উটের দৌড়। একসময় আমাদের দেশে যেমন ঘোড়দৌড় হতো, বিষয়টি তেমনই। সেখানে শুধু ঘোড়ার বদলে থাকে উট। সে উট যাঁরা চালনা করেন, তাঁরা হলেন জকি। এত দিন জকি হিসেবে সৌদি আরবে ছিল পুরুষদের দাপট। দেশটিতে সেই প্রচলিত প্রথা অবশ্য ভেঙেছে ২০২২ সালে...
৪ দিন আগেঅ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকর
৪ দিন আগে