ডা. গুলজার হোসেন
প্রতিবছর ১৪ জুন ‘বিশ্ব রক্তদাতা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। মূলত যাঁরা মানুষের জীবন বাঁচাতে স্বেচ্ছায় ও বিনা মূল্যে রক্তদান করেন, তাঁদের দানের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি দিতে, সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে রক্তদানে উৎসাহিত করার জন্য দিবসটি পালন করা হয়। দিবসটি এ বছরও পালিত হচ্ছে যথাযোগ্য মর্যাদায়।
বাংলাদেশে জনসংখ্যার তুলনায় রক্তদাতার সংখ্যা এখনো নিতান্তই কম।
দেশে বছরে ৮ থেকে ৯ লাখ ব্যাগ রক্তের চাহিদা থাকে। কিন্তু রক্ত সংগ্রহ হয় ছয় থেকে সাড়ে ছয় লাখ ব্যাগ। এ ছাড়া সংগ্রহকৃত রক্তের মাত্র ৩০ শতাংশ আসে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের থেকে।
বর্তমানে স্বেচ্ছায় রক্তদানে পুরুষের সঙ্গে সঙ্গে নারীরাও অংশ নিচ্ছেন সমানতালে। তবে রক্ত যেমন একদিকে জীবন রক্ষা করে, অন্যদিকে সঠিকভাবে রক্তদাতা নির্বাচিত না করে রক্ত নিলে কিংবা সঠিক নিয়ম মেনে না চললে জীবন বিপন্নও হতে পারে।
নারীদের রক্তদানের উপকারিতা
রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেক নারীর মনে ভীতি ও ভ্রান্ত ধারণা আছে। অনেকেই ভাবেন, রক্ত দিলে বোধ হয় শরীর খারাপ হয়। এটি ভ্রান্ত ধারণা। আসলে রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। শরীর শুকিয়ে যায় না বা শক্তিও নিঃশেষ হয়ে যায় না; বরং রক্তদানের বিভিন্ন উপকার আছে।
রক্ত দেওয়ার জন্য কিছু শারীরিক যোগ্যতা মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। কেননা, শারীরিক সক্ষমতা ছাড়া রক্তদান করলে রক্তদাতার নিজের প্রাণ সংকটের আশঙ্কা থেকে যায়।
যেসব নারী রক্ত দিতে পারবেন
যেসব নারী রক্ত দেবেন না
আরও যা লক্ষ রাখতে হবে
লেখক: রক্তরোগ ও রক্ত ক্যানসার বিশেষজ্ঞ, জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
প্রতিবছর ১৪ জুন ‘বিশ্ব রক্তদাতা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। মূলত যাঁরা মানুষের জীবন বাঁচাতে স্বেচ্ছায় ও বিনা মূল্যে রক্তদান করেন, তাঁদের দানের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতি দিতে, সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে রক্তদানে উৎসাহিত করার জন্য দিবসটি পালন করা হয়। দিবসটি এ বছরও পালিত হচ্ছে যথাযোগ্য মর্যাদায়।
বাংলাদেশে জনসংখ্যার তুলনায় রক্তদাতার সংখ্যা এখনো নিতান্তই কম।
দেশে বছরে ৮ থেকে ৯ লাখ ব্যাগ রক্তের চাহিদা থাকে। কিন্তু রক্ত সংগ্রহ হয় ছয় থেকে সাড়ে ছয় লাখ ব্যাগ। এ ছাড়া সংগ্রহকৃত রক্তের মাত্র ৩০ শতাংশ আসে স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের থেকে।
বর্তমানে স্বেচ্ছায় রক্তদানে পুরুষের সঙ্গে সঙ্গে নারীরাও অংশ নিচ্ছেন সমানতালে। তবে রক্ত যেমন একদিকে জীবন রক্ষা করে, অন্যদিকে সঠিকভাবে রক্তদাতা নির্বাচিত না করে রক্ত নিলে কিংবা সঠিক নিয়ম মেনে না চললে জীবন বিপন্নও হতে পারে।
নারীদের রক্তদানের উপকারিতা
রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেক নারীর মনে ভীতি ও ভ্রান্ত ধারণা আছে। অনেকেই ভাবেন, রক্ত দিলে বোধ হয় শরীর খারাপ হয়। এটি ভ্রান্ত ধারণা। আসলে রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। শরীর শুকিয়ে যায় না বা শক্তিও নিঃশেষ হয়ে যায় না; বরং রক্তদানের বিভিন্ন উপকার আছে।
রক্ত দেওয়ার জন্য কিছু শারীরিক যোগ্যতা মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। কেননা, শারীরিক সক্ষমতা ছাড়া রক্তদান করলে রক্তদাতার নিজের প্রাণ সংকটের আশঙ্কা থেকে যায়।
যেসব নারী রক্ত দিতে পারবেন
যেসব নারী রক্ত দেবেন না
আরও যা লক্ষ রাখতে হবে
লেখক: রক্তরোগ ও রক্ত ক্যানসার বিশেষজ্ঞ, জাতীয় ক্যানসার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল
আমার লেখার ক্ষেত্রে কোনো বিষয়ের প্রতি আগ্রহ কিংবা স্বতঃস্ফূর্ততাকে প্রাধান্য দিই। শব্দ আমার কাছে স্রোতস্বিনী নদীর মতো। আমি অনেকের লেখা পড়ি। তবে বাংলাদেশের জনপ্রিয় থ্রিলার লেখক মোহাম্মদ নাজিমুদ্দিন ভাইয়ের থ্রিলার ভাবনার আড্ডাগুলো থ্রিলার লেখার ক্ষেত্রে বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করে। আমি তাঁর লেখার ভক্ত।
৭ দিন আগেতাঁর বই অনূদিত হয়েছে ৩৫টি ভাষায়। সে বই উপজীব্য করে নির্মিত হয়েছে হলিউড চলচ্চিত্র। ৭৩ বছর বয়সী এই লেখকের নাম অ্যামি ট্যান। যুক্তরাষ্ট্রের অকল্যান্ডে একটি চীনা অভিবাসী পরিবারে জন্মেছিলেন তিনি; ১৯৫২ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি।
৭ দিন আগেঅনেক আবিষ্কারের গোড়ার কথা আমরা জানি না। মনে করি, এগুলো তো ছিলই। কিন্তু না। সেসব আবিষ্কারের পেছনে ছিল মানুষের দীর্ঘদিনের পর্যবেক্ষণ এবং ধৈর্য ধরে কাজ করার গল্প।
৭ দিন আগেআপনার পারিবারিক জীবনে চমৎকার একটি ভারসাম্য রয়েছে। দুজনে চাকরি করছেন, সমানভাবে দায়িত্বগুলো একসঙ্গে পালন করছেন, বিষয়টি অসাধারণ।
৭ দিন আগে