মাসুদুর রহমান মাসুদ,ঝিকরগাছা (যশোর)
ঘড়িতে তখন কাঁটায় কাঁটায় ৮টা ৫০ মিনিট। শিক্ষার্থীসহ অন্যদের উপস্থিতি তেমন চোখে পড়ছে না। কিন্তু এরই মধ্যে উপজেলা পরিষদ থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে একটি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পৌঁছে গেছেন তিনি। সকাল ৯টায় ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠান হওয়ার কথা, সেখানে তিনি প্রধান অতিথি।
ওই বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান শেষ করে প্রায় ২০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আরেকটি বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে নির্মাণাধীন সেতুতে তাঁকে বহনকারী গাড়িটি আটকে যায়। যথাসময়ে গন্তব্যে হাজির হতে একটি ভ্যানে চড়ে ঠিক সময়ে সেই বিদ্যালয়ে পৌঁছান। সেখানে অনুষ্ঠান সেরে নিজ কার্যালয়ে ফিরে আরেকটি নির্ধারিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
এ গল্প চাউর হয়। কারণ, যথাসময়ে কোনো কাজ শুরু ও শেষ করার প্রবণতা জাতি হিসেবে আমাদের নেই। কিন্তু ভূপালী সরকার সেটি করেন। সময় মেনে চলার জন্য যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার এই নির্বাহী কর্মকর্তার খ্যাতি আছে। গত ১০ সেপ্টেম্বর তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন ঝিকরগাছায়।
ভূপালী সরকারের জন্ম সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামে। বাবা নিমাই সরকার পেশায় কৃষক এবং মা প্রমীলা সরকার গৃহিণী। তিন ভাইবোনের মধ্যে তিনি বড়। ২০১১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং ২০১২ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর জনতা ব্যাংকে নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি শুরু করেন। ৩৫তম বিসিএস ক্যাডারে (প্রশাসন) ২০১৭ সালে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে আইসিটি, এলএও এবং আরডিসি শাখায় দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২১ সালে তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এলএও এবং আরডিসি পদে যোগ দেন। এরপর খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে সিনিয়র সহকারী কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেখান থেকে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে দায়িত্ব পান।
মাটির মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে উপজেলায় পরিচিতি পেয়েছেন ভূপালী সরকার। কর্মকর্তা হিসেবে নয়, তিনি পরিচিতি পেয়েছেন কাজের মানুষ হিসেবে। ব্যক্তিগত জীবনে দুই পুত্রসন্তানের জননী ভূপালী সরকার। স্বামী তপন কুমার সরকার কলেজশিক্ষক।
ঘড়িতে তখন কাঁটায় কাঁটায় ৮টা ৫০ মিনিট। শিক্ষার্থীসহ অন্যদের উপস্থিতি তেমন চোখে পড়ছে না। কিন্তু এরই মধ্যে উপজেলা পরিষদ থেকে ১১ কিলোমিটার দূরে একটি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পৌঁছে গেছেন তিনি। সকাল ৯টায় ওই বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠান হওয়ার কথা, সেখানে তিনি প্রধান অতিথি।
ওই বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান শেষ করে প্রায় ২০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আরেকটি বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে যাওয়ার পথে নির্মাণাধীন সেতুতে তাঁকে বহনকারী গাড়িটি আটকে যায়। যথাসময়ে গন্তব্যে হাজির হতে একটি ভ্যানে চড়ে ঠিক সময়ে সেই বিদ্যালয়ে পৌঁছান। সেখানে অনুষ্ঠান সেরে নিজ কার্যালয়ে ফিরে আরেকটি নির্ধারিত অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি।
এ গল্প চাউর হয়। কারণ, যথাসময়ে কোনো কাজ শুরু ও শেষ করার প্রবণতা জাতি হিসেবে আমাদের নেই। কিন্তু ভূপালী সরকার সেটি করেন। সময় মেনে চলার জন্য যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার এই নির্বাহী কর্মকর্তার খ্যাতি আছে। গত ১০ সেপ্টেম্বর তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন ঝিকরগাছায়।
ভূপালী সরকারের জন্ম সাতক্ষীরার কালীগঞ্জ উপজেলার তেঁতুলিয়া গ্রামে। বাবা নিমাই সরকার পেশায় কৃষক এবং মা প্রমীলা সরকার গৃহিণী। তিন ভাইবোনের মধ্যে তিনি বড়। ২০১১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক এবং ২০১২ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। এরপর জনতা ব্যাংকে নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে চাকরি শুরু করেন। ৩৫তম বিসিএস ক্যাডারে (প্রশাসন) ২০১৭ সালে জয়পুরহাট জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ে আইসিটি, এলএও এবং আরডিসি শাখায় দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০২১ সালে তিনি চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এলএও এবং আরডিসি পদে যোগ দেন। এরপর খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে সিনিয়র সহকারী কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেখান থেকে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে দায়িত্ব পান।
মাটির মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে উপজেলায় পরিচিতি পেয়েছেন ভূপালী সরকার। কর্মকর্তা হিসেবে নয়, তিনি পরিচিতি পেয়েছেন কাজের মানুষ হিসেবে। ব্যক্তিগত জীবনে দুই পুত্রসন্তানের জননী ভূপালী সরকার। স্বামী তপন কুমার সরকার কলেজশিক্ষক।
কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে সেদিন যে সৌরভ ছড়িয়ে পড়েছিল, তার মৌতাত অনেক দিন থাকবে দেশের ফুটবল অঙ্গনে। নেপালকে হারিয়ে ব্যাক টু ব্যাক শিরোপায় তৈরি হয়েছিল ছাদখোলা বাসে চ্যাম্পিয়নদের রাজপথ অতিক্রমের অনিন্দ্যসুন্দর দৃশ্য।
২ দিন আগেঅভিনেত্রীরা হবেন আবেদনময়ী। পর্দা কিংবা পোস্টারে তুলবেন ঝড়। এর বাইরে তাঁরা শোকেসে সাজানো পুতুল। অন্যদিকে প্রযুক্তির জগতে অবদানের কথা উঠলে সবাই একবাক্যে বলবে, সে চশমা আঁটা গম্ভীর নারী বা পুরুষদের কাজ। বেশির ভাগ মানুষের ধারণাটা এমন যে লাইট আর ক্যামেরার বাইরে অভিনেত্রীদের মেধা শূন্যের কোঠায়।
২ দিন আগেআমার দাদা-দাদি মারা গেছেন প্রায় ১৫ বছর আগে। চাচা-জ্যাঠারা বেশি বেশি জায়গাজমি ভোগ করছেন। আমার বাবার উপযুক্ত ছেলে নেই। আমাদের ভাগ তাঁদের তুলনায় অর্ধেক। দুই দিন পরপর চাচা-জ্যাঠারা তাঁদের ছেলেদের নিয়ে বাবার দিকে তেড়ে আসেন।
২ দিন আগেপ্রস্তাবিত গৃহকর্মী সুরক্ষা আইন পাস করার দাবি জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। একই সঙ্গে হাসপাতাল ও সমাজসেবা কার্যক্রমের মাধ্যমে ভুক্তভোগীর চিকিৎসাসেবা, কাউন্সেলিংসহ পুনর্বাসন নিশ্চিতের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
২ দিন আগে