ফিচার ডেস্ক
প্রতিবছরের ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস উদ্যাপিত হয়। ওষুধ উৎপাদন এবং ঔষধ প্রশাসনের সঙ্গে নারীদের চলাফেরার শুরু উনিশ শতক থেকে। এখন চিকিৎসক থেকে শুরু করে ফার্মাসিস্ট—সব ক্ষেত্রেই রয়েছে নারীদের বিচরণ।
১৮৬৮ সালে যুক্তরাজ্যের ফার্মাসি আইনে ফার্মাসিস্ট ও ড্রাগিস্টদের ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি অব গ্রেট ব্রিটেনের সঙ্গে কাজ করার জন্য নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। ১৮৬৯ সালে ২২৩ জন নারী প্রথম সেই বাধ্যতামূলক নিবন্ধন করেছিলেন।
তাঁরা ১৮৬৮ সাল থেকেই এ কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তবে শিক্ষার সীমিত সুযোগ থাকায় তাঁরা তাঁদের পিতা বা স্বামীর ব্যবসার ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। রেজিস্ট্রারে অন্তর্ভুক্তির পর নারীরা তাঁদের পুরুষ সহকর্মীদের পাশাপাশি সোসাইটির পরীক্ষা দিতে শুরু করেন। তা সত্ত্বেও তাঁরা পুরস্কার বা ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি অব গ্রেট ব্রিটেনের রাসায়নিক গবেষণাগারে কাজ করার সুযোগ পেতেন না।
যুক্তরাজ্যের ফ্রান্সিস এলিজাবেথ ডেকন ছিলেন প্রথম নারী, যিনি ১৮৬৯ সালে ফার্মাসি অনুশীলনের জন্য পরিকল্পিত পরিবর্তিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। আর রসায়নবিদ এবং ড্রাগিস্ট হিসেবে যোগ্যতা অর্জনকারী প্রথম নারী ছিলেন অ্যালিস ভিকারি। যিনি পাঁচ বছর পরে সোসাইটির মাইনর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। আর ডাচদের মধ্যে প্রথম নারী ফার্মাকোলজিস্ট নেদারল্যান্ডসের শার্লট জ্যাকবস।
তবে শুরুর দিকে ফার্মাসিস্ট হিসেবে কাজ করতে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি অব গ্রেট ব্রিটেনে নারীদের কোনো অধিকার ছিল না। তাই পেশার নিয়ন্ত্রণে তাঁদের কোনো ভূমিকাও ছিল না।
প্রতিবছরের ২৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস উদ্যাপিত হয়। ওষুধ উৎপাদন এবং ঔষধ প্রশাসনের সঙ্গে নারীদের চলাফেরার শুরু উনিশ শতক থেকে। এখন চিকিৎসক থেকে শুরু করে ফার্মাসিস্ট—সব ক্ষেত্রেই রয়েছে নারীদের বিচরণ।
১৮৬৮ সালে যুক্তরাজ্যের ফার্মাসি আইনে ফার্মাসিস্ট ও ড্রাগিস্টদের ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি অব গ্রেট ব্রিটেনের সঙ্গে কাজ করার জন্য নিবন্ধন বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। ১৮৬৯ সালে ২২৩ জন নারী প্রথম সেই বাধ্যতামূলক নিবন্ধন করেছিলেন।
তাঁরা ১৮৬৮ সাল থেকেই এ কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তবে শিক্ষার সীমিত সুযোগ থাকায় তাঁরা তাঁদের পিতা বা স্বামীর ব্যবসার ওপর নির্ভরশীল ছিলেন। রেজিস্ট্রারে অন্তর্ভুক্তির পর নারীরা তাঁদের পুরুষ সহকর্মীদের পাশাপাশি সোসাইটির পরীক্ষা দিতে শুরু করেন। তা সত্ত্বেও তাঁরা পুরস্কার বা ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি অব গ্রেট ব্রিটেনের রাসায়নিক গবেষণাগারে কাজ করার সুযোগ পেতেন না।
যুক্তরাজ্যের ফ্রান্সিস এলিজাবেথ ডেকন ছিলেন প্রথম নারী, যিনি ১৮৬৯ সালে ফার্মাসি অনুশীলনের জন্য পরিকল্পিত পরিবর্তিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। আর রসায়নবিদ এবং ড্রাগিস্ট হিসেবে যোগ্যতা অর্জনকারী প্রথম নারী ছিলেন অ্যালিস ভিকারি। যিনি পাঁচ বছর পরে সোসাইটির মাইনর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। আর ডাচদের মধ্যে প্রথম নারী ফার্মাকোলজিস্ট নেদারল্যান্ডসের শার্লট জ্যাকবস।
তবে শুরুর দিকে ফার্মাসিস্ট হিসেবে কাজ করতে সক্ষম হওয়া সত্ত্বেও ফার্মাসিউটিক্যাল সোসাইটি অব গ্রেট ব্রিটেনে নারীদের কোনো অধিকার ছিল না। তাই পেশার নিয়ন্ত্রণে তাঁদের কোনো ভূমিকাও ছিল না।
তখনো স্নাতক শেষ হয়নি তাঁর। ইচ্ছা হলো, ব্যবসায়ী বাবার প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন। গেলেন বাবার সঙ্গে কথা বলতে। বাবা বললেন, আগে অন্য কোথাও কাজ শিখে এসো। এরপর তিনি নামলেন চাকরির খোঁজে। সে যাত্রা শুরু ১৯৯৬ সালে। ওই বছরই কাজ পান একটি প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানে।
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকা। এখানে প্রধান সড়কের পাশে একটি দালানের দ্বিতীয় তলার ছাদের দিকে চোখ গেলে একটু ঘোর লাগে সবার। গাছপালায় ঘেরা, সূর্যের আলোয় উজ্জ্বল এই ছাদে আছে একটি ক্যাফে। এর নাম ওরেন্ডা অ্যান্ড বিনস।
১১ ঘণ্টা আগেস্কুল, কলেজ ও নারীদের উন্নয়নে উদার হাতে অর্থ দান করার জন্য সুপরিচিত ছিলেন এক নারী। তাঁর নাম মেরি গ্যারেট। তিনি ১৮৯৩ সালে জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটি মেডিকেল স্কুলকে একটি শর্ত দিয়ে অর্থ দান করেছিলেন। মেরি গ্যারেটের শর্ত ছিল, এই প্রতিষ্ঠানকে নারী...
১১ ঘণ্টা আগেমৃত্যুদণ্ড দিয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করা যায়, এমন প্রমাণাদি নেই বলে মন্তব্য করেছেন ব্লাস্টের (বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট) নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার সারা হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে লিঙ্গভিত্তিক...
৬ দিন আগে