ডেস্ক রিপোর্ট
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে স্পেস সায়েন্সে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে জনসন স্পেস সেন্টার। এ সেন্টারের ১১তম এবং প্রথম হিস্পানিক পরিচালক ছিলেন ড. এলেন ওচোয়া। তিনি ছিলেন আমেরিকান প্রকৌশলী ও নভোচারী। মহাকাশে তাঁর প্রথম মিশনে ওচোয়া সঙ্গে একটি বাঁশি নিয়ে গিয়েছিলেন। কারণ, ছাত্রজীবনে তিনি ভিন্ন ভিন্ন গানের দলের সঙ্গে বাঁশি বাজাতেন।
ওচোয়া ১৯৮৬ সালে অ্যামস রিসার্চ সেন্টারের একজন গবেষণা প্রকৌশলী হিসেবে নাসায় যোগদান করেন। ১৯৯০ সালে তিনি নভোচারী হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৩ সালে স্পেস শাটল ডিসকভারিতে ৯ দিনের মিশনে কাজ করেছিলেন। ওচোয়া মহাকাশে যাওয়া প্রথম লাতিন নারী। জনসন স্পেস সেন্টারের পরিচালক হওয়ার আগে তিনি ব্যবস্থাপনা সেক্টরের ডেপুটি সেন্টার ডিরেক্টর এবং ডিরেক্টর অব ফ্লাইট ক্রু অপারেশন বিভাগেও কাজ করেন। তিনি চারবার মহাকাশে যান।
ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ওচোয়া সান দিয়েগো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতকোত্তর ও পরে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। ওচোয়া স্যান্ডিয়া ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিজ ও নাসা অ্যামস রিসার্চ সেন্টারের একজন গবেষণা প্রকৌশলী হিসেবে তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপটিক্যাল সিস্টেম নিয়ে কাজ করেন। তিনি তিনটি পেটেন্টের সহ-আবিষ্কারক এবং বেশ কয়েকটি প্রযুক্তিগত ডকুমেন্টের লেখক।
ওচোয়া নাসার সর্বোচ্চ পুরস্কার, ফেডারেল সরকারের জ্যেষ্ঠ নির্বাহীদের জন্য প্রেসিডেনশিয়াল ডিস্টিংগুইশড র্যাঙ্ক অ্যাওয়ার্ডসহ বিভিন্ন সম্মাননা পদক অর্জন করেন। নাসার অনন্য এই কর্মী এলেন লরি ওচোয়ার জন্ম ১৯৫৮ সালের ১০ মে। ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে বেড়ে ওঠেন তিনি।
প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে স্পেস সায়েন্সে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে জনসন স্পেস সেন্টার। এ সেন্টারের ১১তম এবং প্রথম হিস্পানিক পরিচালক ছিলেন ড. এলেন ওচোয়া। তিনি ছিলেন আমেরিকান প্রকৌশলী ও নভোচারী। মহাকাশে তাঁর প্রথম মিশনে ওচোয়া সঙ্গে একটি বাঁশি নিয়ে গিয়েছিলেন। কারণ, ছাত্রজীবনে তিনি ভিন্ন ভিন্ন গানের দলের সঙ্গে বাঁশি বাজাতেন।
ওচোয়া ১৯৮৬ সালে অ্যামস রিসার্চ সেন্টারের একজন গবেষণা প্রকৌশলী হিসেবে নাসায় যোগদান করেন। ১৯৯০ সালে তিনি নভোচারী হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৩ সালে স্পেস শাটল ডিসকভারিতে ৯ দিনের মিশনে কাজ করেছিলেন। ওচোয়া মহাকাশে যাওয়া প্রথম লাতিন নারী। জনসন স্পেস সেন্টারের পরিচালক হওয়ার আগে তিনি ব্যবস্থাপনা সেক্টরের ডেপুটি সেন্টার ডিরেক্টর এবং ডিরেক্টর অব ফ্লাইট ক্রু অপারেশন বিভাগেও কাজ করেন। তিনি চারবার মহাকাশে যান।
ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্মগ্রহণকারী ওচোয়া সান দিয়েগো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতকোত্তর ও পরে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। ওচোয়া স্যান্ডিয়া ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিজ ও নাসা অ্যামস রিসার্চ সেন্টারের একজন গবেষণা প্রকৌশলী হিসেবে তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য অপটিক্যাল সিস্টেম নিয়ে কাজ করেন। তিনি তিনটি পেটেন্টের সহ-আবিষ্কারক এবং বেশ কয়েকটি প্রযুক্তিগত ডকুমেন্টের লেখক।
ওচোয়া নাসার সর্বোচ্চ পুরস্কার, ফেডারেল সরকারের জ্যেষ্ঠ নির্বাহীদের জন্য প্রেসিডেনশিয়াল ডিস্টিংগুইশড র্যাঙ্ক অ্যাওয়ার্ডসহ বিভিন্ন সম্মাননা পদক অর্জন করেন। নাসার অনন্য এই কর্মী এলেন লরি ওচোয়ার জন্ম ১৯৫৮ সালের ১০ মে। ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে বেড়ে ওঠেন তিনি।
দেশে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন এসেছে গত বছর। বছরটি নারীর জন্য ছিল অম্ল-মধুর। যে বিষয়টি বলার তা হলো, বিভিন্ন পদক্ষেপ, আইন, শাস্তি—কোনো কিছুই নারীর প্রতি সহিংসতা আর নির্যাতন বন্ধ করতে পারছে না।
৪ দিন আগেজামেলা খাতুনের বয়স ৮০ পেরিয়ে গেছে। অনেক আগেই কর্মশক্তি হারিয়েছেন তিনি। শরীরে বাসা বেঁধেছে নানা রোগ। কোটরাগত দুচোখ তাঁর সর্বস্ব হারানোর বিশদ উপাখ্যান। স্বামী সমেজ মিয়াকে হারিয়েছেন এক যুগ আগে। যমুনার ভাঙনে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি। মানসিক ভারসাম্যহীন একমাত্র ছেলেকে নিয়ে ছিল তাঁর সংসার। স্বামী মারা যাওয়ার..
৪ দিন আগেআমার বয়স ১৮ বছর, স্বামীর ৪৫। পারিবারিকভাবে আমাদের বিয়ে হয়েছিল দেড় বছর আগে। আমার ননদ বিয়ের সূত্রে অন্য জেলায় থাকে এবং পারিবারিক ব্যাপারে নাক গলায়। নানা রকম মানসিক নির্যাতন সহ্য করেছি গত দেড় বছরে। আমার ভরণপোষণও ঠিকমতো দেয়নি তারা। বাড়ির একটি রুম নিয়ে পারলার দিয়েছিলাম...
৪ দিন আগেএকজন বন্দী কারাগারে থেকে কিসের বিনিময়ে ভালো সেবা পেতে পারেন? অনেকের মনে ঘুরতে পারে এর অনেক উত্তর। কিন্তু যদি শোনেন, এই ‘বিনিময়’ সেই বন্দীর পরিবারকে দেশের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা করার প্রস্তাব! অনেকে হোঁচট খাবেন। তেমনই এক ঘটনার কথা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ফাঁস করেছেন
৪ দিন আগে