ফিচার ডেস্ক
বাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী। অর্থাৎ, বর্তমানে পোশাক খাতের অর্ধেকের বেশি কর্মী নারী। এ বছরের জুন মাসে প্রকাশিত হয়েছিল এ তথ্য।
পোশাক খাতের ওপর আসা যেকোনো আঘাতে সরাসরি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন নারী শ্রমিকেরা। গত জুলাই থেকে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। অন্যদিকে বিশ্বের বড় দেশগুলো মেতেছে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায়। তার প্রভাব পড়েছে আমাদের পোশাকশিল্পে।
বিকেএমইএর তথ্য অনুযায়ী, দেশে নিট সেক্টরে বর্তমানে কর্মরত আছেন ১৭ লাখ ২৫৫ শ্রমিক। তাঁদের ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১০ লাখ ৫৪ হাজার ১৫৭ জন নারী শ্রমিক।
দেশে তৈরি পোশাক খাতের ৫০ লাখ ১৭ হাজার ৬৫২ শ্রমিকের মধ্যে ৫৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ নারী। সেই সংখ্যা ২৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬১৬ জন। তবে নারী শ্রমিকদের এই হিসাবে ইপিজেডে কর্মরত নারীদের বাদ রাখা হয়েছে।
কখনো বেতন নিয়ে আন্দোলন, কখনোবা অগ্নিকাণ্ড কিংবা ভবন ধসের মতো ঘটনা ঘটে। কিন্তু এই বিশাল শ্রেণির মানুষ সব সময় সেসব বিপদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে কাজ করেন। এ ছাড়া বছরের পর বছর নারী শ্রমিকেরা বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছেন। তাঁদের মতপ্রকাশের কোনো স্বাধীনতা নেই। জীবনযাত্রার মান কমতে কমতে ঠেকেছে তলানিতে। সন্তানদের শিক্ষা থেকে শুরু করে পরিবারের মৌলিক চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের। এমন অবস্থায় নারী শ্রমিকেরা এখনো মজুরি বৈষম্যের শিকার।
গত এক দশকে অর্থাৎ ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানির একটি বড় অংশ দখল করে আছে বাংলাদেশ। ৬ হাজার ১৩২ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার সমমূল্যের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ এখন যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ।
এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড গার্মেন্টস (ওটেক্সার) তাদের সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদনে।
এদিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্থবির হয়ে রয়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। এরপর আগস্টের পর থেকে তৈরি পোশাক খাতে চলছে অরাজকতা। এসব নানামুখী অবস্থার কারণে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাত অনেক ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিন্দু’ প্রকাশিত (১৪ নভেম্বর) বাণিজ্য পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, অক্টোবর মাসে দেশটির তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
এসব তথ্য জানাচ্ছে, বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ এবং দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে তৈরি পোশাক খাতের বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল বদলে যাচ্ছে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এ দেশের অর্থনীতি। এ সংকটের যে ভার, তার অনেক বড় অংশ টানতে হবে দেশের পোশাকশ্রমিকদের; যাঁদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি নারী।
বাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী। অর্থাৎ, বর্তমানে পোশাক খাতের অর্ধেকের বেশি কর্মী নারী। এ বছরের জুন মাসে প্রকাশিত হয়েছিল এ তথ্য।
পোশাক খাতের ওপর আসা যেকোনো আঘাতে সরাসরি বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন নারী শ্রমিকেরা। গত জুলাই থেকে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। অন্যদিকে বিশ্বের বড় দেশগুলো মেতেছে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায়। তার প্রভাব পড়েছে আমাদের পোশাকশিল্পে।
বিকেএমইএর তথ্য অনুযায়ী, দেশে নিট সেক্টরে বর্তমানে কর্মরত আছেন ১৭ লাখ ২৫৫ শ্রমিক। তাঁদের ৬২ শতাংশ অর্থাৎ ১০ লাখ ৫৪ হাজার ১৫৭ জন নারী শ্রমিক।
দেশে তৈরি পোশাক খাতের ৫০ লাখ ১৭ হাজার ৬৫২ শ্রমিকের মধ্যে ৫৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ নারী। সেই সংখ্যা ২৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬১৬ জন। তবে নারী শ্রমিকদের এই হিসাবে ইপিজেডে কর্মরত নারীদের বাদ রাখা হয়েছে।
কখনো বেতন নিয়ে আন্দোলন, কখনোবা অগ্নিকাণ্ড কিংবা ভবন ধসের মতো ঘটনা ঘটে। কিন্তু এই বিশাল শ্রেণির মানুষ সব সময় সেসব বিপদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে কাজ করেন। এ ছাড়া বছরের পর বছর নারী শ্রমিকেরা বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছেন। তাঁদের মতপ্রকাশের কোনো স্বাধীনতা নেই। জীবনযাত্রার মান কমতে কমতে ঠেকেছে তলানিতে। সন্তানদের শিক্ষা থেকে শুরু করে পরিবারের মৌলিক চাহিদা মেটাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাঁদের। এমন অবস্থায় নারী শ্রমিকেরা এখনো মজুরি বৈষম্যের শিকার।
গত এক দশকে অর্থাৎ ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানির একটি বড় অংশ দখল করে আছে বাংলাদেশ। ৬ হাজার ১৩২ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার সমমূল্যের পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ এখন যুক্তরাষ্ট্রে তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ।
এ তথ্য জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড গার্মেন্টস (ওটেক্সার) তাদের সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদনে।
এদিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ফলে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্থবির হয়ে রয়েছে বেশ কিছুদিন ধরে। এরপর আগস্টের পর থেকে তৈরি পোশাক খাতে চলছে অরাজকতা। এসব নানামুখী অবস্থার কারণে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাত অনেক ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিন্দু’ প্রকাশিত (১৪ নভেম্বর) বাণিজ্য পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, অক্টোবর মাসে দেশটির তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
এসব তথ্য জানাচ্ছে, বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ এবং দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে তৈরি পোশাক খাতের বৈশ্বিক সরবরাহ শৃঙ্খল বদলে যাচ্ছে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এ দেশের অর্থনীতি। এ সংকটের যে ভার, তার অনেক বড় অংশ টানতে হবে দেশের পোশাকশ্রমিকদের; যাঁদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি নারী।
ডেস্কে বসে কপের খবর নেওয়া আর আকাশের চাঁদ ছোঁয়ার মধ্যে যেন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু হঠাৎ মনে পড়ল আনিকা তাবাসসুমের কথা। এই মুহূর্তে তিনি আছেন আজারবাইজানের বাকুতে। এত এত অ্যাপের দুনিয়ায় তাঁকে ধরা কি খুব কঠিন? চেষ্টা করতেই তাঁর কাছ থেকে পাওয়া গেল উত্তর। আমরাও চটপট কথা বলে ফেললাম আনিকার সঙ্গে।
১ দিন আগেআরব অঞ্চলের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী খেলা উটের দৌড়। একসময় আমাদের দেশে যেমন ঘোড়দৌড় হতো, বিষয়টি তেমনই। সেখানে শুধু ঘোড়ার বদলে থাকে উট। সে উট যাঁরা চালনা করেন, তাঁরা হলেন জকি। এত দিন জকি হিসেবে সৌদি আরবে ছিল পুরুষদের দাপট। দেশটিতে সেই প্রচলিত প্রথা অবশ্য ভেঙেছে ২০২২ সালে...
১ দিন আগেঅ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকর
১ দিন আগেপ্রবাদ আছে, দুঃসাহসে দুঃখ হয়। কিন্তু বাগেরহাটের প্রজাপতি স্কোয়াড দুঃসাহসে ভর করে আলোর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। আমাদের সমাজ বাস্তবতায় বাল্যবিবাহ রুখে দেওয়া এখনো যে কতটা কঠিন কাজ, তা কারও অজানা নয়। সেই কঠিন কাজই করে চলেছে বাগেরহাটের কিশোরীরা। প্রজাপতি স্কোয়াড নামে দেশে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি পেয়েছে তার
৮ দিন আগে