অনন্য়া দাস, ঢাকা
যুগ বদলেছে। ট্রেন্ডে এখন এফ-কমার্স। এ প্ল্যাটফর্মে নারীদের অংশগ্রহণের গ্রাফ ওপরের দিকে। এখানে যেমন নারীরা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন, তেমনি অনেকেই উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছেন। হার ই-ট্রেড একটি ফেসবুকভিত্তিক নারী উদ্যোক্তাদের প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে নারীরা নিজেদের উদ্যোগকে বৃহত্তর গোষ্ঠীর কাছে তুলে ধরছেন। এ প্ল্যাটফর্মের পরিচালনা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছেন ওয়ারেসা খানম প্রীতি।
ওয়ারেসা খানম প্রীতির বেড়ে ওঠা ইন্টারনেট সুবিধাহীন একটি সমাজব্যবস্থায়। সে সময় তথ্যসংকট ছিল আমাদের অন্যতম প্রধান প্রতিবন্ধকতা। শুধু তথ্যের ঘাটতির কারণে শত শত পরিকল্পনা কাজে লাগানো যায়নি। কিন্তু সময় বদলেছে। এখন বরং কাজ করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রধানতম সুবিধা ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা। এর ফলে এখন আঙুলের ডগায় তথ্য পাওয়ার সুযোগ এসেছে।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসেছে ভীষণ রকমের গতি। আধুনিক পৃথিবীর আশীর্বাদ হিসেবে পরিচিত ইন্টারনেটের এই সহজলভ্যতাকে কাজে লাগিয়েছেন প্রীতি। তবে তা শুধুই নিজের জন্য নয়।
যেভাবে শুরু
যেকোনো উদ্যোগ শুরুই হয় কোনো না কোনো প্রয়োজন থেকে। কোনো এক সময় প্রীতি নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে উদ্যোক্তাদের কার্যক্রম দেখে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। সে সময় ফেসবুকে চোখে পড়ত প্রচুর ভুয়া আইডি ও পেজ। সেসব আইডি বা পেজ থেকে বিক্রি হতো বিভিন্ন পণ্য। না বুঝে পণ্য অর্ডার করে ঠকতেন বেশির ভাগ ক্রেতা। এসব দেখে প্রীতি ভাবলেন, ফেসবুকেই যেহেতু নারী উদ্যোক্তারা কাজ করছেন নিজেদের বিপণনের, এখানেই একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যাক—যার কাজ হবে সঠিক দক্ষতা আর বিপণন কৌশলের মাধ্যমে ক্রেতাদের সেবা দেওয়া। সেই থেকে শুরু হয় হার ই-ট্রেডের পথচলা।
শেখার বিকল্প নেই
এখন কাজের প্রয়োজনে যুক্ত হচ্ছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। এতে তিনি নিজেই প্রতিনিয়ত যেমন জানছেন, শিখছেন; তেমনি বাড়িয়ে চলেছেন দক্ষতা। অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির কর্মশালায় নিজেকে যুক্ত রাখেন ওয়ারেসা খানম প্রীতি। নিজেকে প্রতিনিয়ত দক্ষ করার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে সেটার বাস্তবায়ন এখন ‘ভীষণ প্রেরণাদায়ক একটা বিষয়’ বলে মনে করেন তিনি।
এখন সংযোগ সময়
শুরুর বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলা করে আড়াই বছর পার করেছে হার ই-ট্রেড। এখন ভালো যোগাযোগের জায়গায় পৌঁছেছে প্ল্যাটফর্মটি। ক্রেতা ও উদ্যোক্তা মিলে এখন এর সদস্যসংখ্যা সাড়ে ৪৭ হাজার। এর সদস্যরা ছড়িয়ে আছেন পুরো দেশে তো বটেই, বিদেশেও।
হার ই-ট্রেড প্রতিবছর চারটি করে মেলার আয়োজন করে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে। এসব মেলায় উদ্যোক্তাদের পণ্য সরাসরি ক্রেতাদের দেখা ও কেনার সুযোগ থাকে। ফলে উভয়ের মধ্যে বাড়ে পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা।
প্রীতি জানান, ক্রেতা ও উদ্যোক্তাদের এই আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা তৈরি করতে পারাটা বিরাট বিষয়। উভয় পক্ষ একে অপরের ওপর নির্ভরশীল। ফলে বিশ্বাসের ভিত্তি না থাকলে পণ্য ও সেবা কোনোটারই গুণগত মান নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।
দিন দিন এফ-কমার্সের পরিধি বাড়ছে। নারীদের এফ-কমার্সে অংশগ্রহণও বাড়ছে। নারীরা ব্যবসার প্রয়োজনে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে বেড়াচ্ছেন। নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রীতি বলেন, দেশের যেখানেই ইন্টারনেট সুবিধা আছে, সেখানে তুলনামূলক অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন নারীরা ফেসবুক আইডি ব্যবহার করছেন। তাঁরা এখন নিজেদের সক্ষমতার জায়গাকে কাজে লাগিয়ে ফেসবুকে পেজ খুলে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। যাঁরা আগে থেকেই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাঁরাও পরবর্তী সময়ে ফেসবুক পেজকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসার নেটওয়ার্কিং পরিসরকে বৃদ্ধি করেছেন। বিষয়টা খুবই আশাপ্রদ।
বারবার বলা কথা
নারীরা বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের জিডিপিতে ব্যাপকভাবে অবদান রেখে চলেছেন বলে মনে করেন প্রীতি। এখন দেশের জিডিপির ২২ থেকে ২৫ শতাংশ আসে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প থেকে। প্রীতি মনে করেন, প্রথমে দরকার সরকারের ব্যবসাবান্ধব নীতিমালা প্রণয়ন ও ব্যবসা উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করা। বিশেষ করে উদ্যোক্তাদের ঋণবিষয়ক নীতিমালা সহজ করা, ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের বিষয়টি সহজ করা, এক্সপোর্টকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য সহজতর করতে সরকারকে একেবারে সহজ সহজ উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
নিজেই একজন উদ্যোক্তা
প্রীতি নিজে একজন উদ্যোক্তা। আবার তাঁর কাজের ক্ষেত্রের অনেকটা জুড়েই আছেন নারী উদ্যোক্তারা। তিনি তাঁদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে প্রীতি বলেন, ‘হার ই-ট্রেড বিশ্বের অগণিত ক্রেতার কাছে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে, সেভাবেই কার্যক্রম এগিয়ে নিচ্ছি। এর সুফল ভোগ করবেন আমাদের নারী উদ্যোক্তারা। সেই সঙ্গে আমার নিজের একটি স্টার্টআপ আসবে আগামী বছর। সেটাকে নির্ভরযোগ্যভাবে সবার সামনে উপস্থাপন করা ও পারদর্শিতার সঙ্গে কার্যক্রম পরিচালনা করার মতো চ্যালেঞ্জও মাথার ওপরে আছে।
অনেক কিছুতে যুক্ত হয়ে ফোকাস নষ্ট করতে চাই না। যেটা করতে মনস্থির করেছি, সেটাকে কীভাবে অনন্য মাত্রা দেওয়া যায়, সেটাই আমার বৃহত্তর পরিকল্পনা।’
যুগ বদলেছে। ট্রেন্ডে এখন এফ-কমার্স। এ প্ল্যাটফর্মে নারীদের অংশগ্রহণের গ্রাফ ওপরের দিকে। এখানে যেমন নারীরা উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন, তেমনি অনেকেই উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্যও কাজ করছেন। হার ই-ট্রেড একটি ফেসবুকভিত্তিক নারী উদ্যোক্তাদের প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে নারীরা নিজেদের উদ্যোগকে বৃহত্তর গোষ্ঠীর কাছে তুলে ধরছেন। এ প্ল্যাটফর্মের পরিচালনা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছেন ওয়ারেসা খানম প্রীতি।
ওয়ারেসা খানম প্রীতির বেড়ে ওঠা ইন্টারনেট সুবিধাহীন একটি সমাজব্যবস্থায়। সে সময় তথ্যসংকট ছিল আমাদের অন্যতম প্রধান প্রতিবন্ধকতা। শুধু তথ্যের ঘাটতির কারণে শত শত পরিকল্পনা কাজে লাগানো যায়নি। কিন্তু সময় বদলেছে। এখন বরং কাজ করার ক্ষেত্রে আমাদের প্রধানতম সুবিধা ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা। এর ফলে এখন আঙুলের ডগায় তথ্য পাওয়ার সুযোগ এসেছে।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসেছে ভীষণ রকমের গতি। আধুনিক পৃথিবীর আশীর্বাদ হিসেবে পরিচিত ইন্টারনেটের এই সহজলভ্যতাকে কাজে লাগিয়েছেন প্রীতি। তবে তা শুধুই নিজের জন্য নয়।
যেভাবে শুরু
যেকোনো উদ্যোগ শুরুই হয় কোনো না কোনো প্রয়োজন থেকে। কোনো এক সময় প্রীতি নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে উদ্যোক্তাদের কার্যক্রম দেখে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েন। সে সময় ফেসবুকে চোখে পড়ত প্রচুর ভুয়া আইডি ও পেজ। সেসব আইডি বা পেজ থেকে বিক্রি হতো বিভিন্ন পণ্য। না বুঝে পণ্য অর্ডার করে ঠকতেন বেশির ভাগ ক্রেতা। এসব দেখে প্রীতি ভাবলেন, ফেসবুকেই যেহেতু নারী উদ্যোক্তারা কাজ করছেন নিজেদের বিপণনের, এখানেই একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যাক—যার কাজ হবে সঠিক দক্ষতা আর বিপণন কৌশলের মাধ্যমে ক্রেতাদের সেবা দেওয়া। সেই থেকে শুরু হয় হার ই-ট্রেডের পথচলা।
শেখার বিকল্প নেই
এখন কাজের প্রয়োজনে যুক্ত হচ্ছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। এতে তিনি নিজেই প্রতিনিয়ত যেমন জানছেন, শিখছেন; তেমনি বাড়িয়ে চলেছেন দক্ষতা। অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধির কর্মশালায় নিজেকে যুক্ত রাখেন ওয়ারেসা খানম প্রীতি। নিজেকে প্রতিনিয়ত দক্ষ করার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে সেটার বাস্তবায়ন এখন ‘ভীষণ প্রেরণাদায়ক একটা বিষয়’ বলে মনে করেন তিনি।
এখন সংযোগ সময়
শুরুর বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলা করে আড়াই বছর পার করেছে হার ই-ট্রেড। এখন ভালো যোগাযোগের জায়গায় পৌঁছেছে প্ল্যাটফর্মটি। ক্রেতা ও উদ্যোক্তা মিলে এখন এর সদস্যসংখ্যা সাড়ে ৪৭ হাজার। এর সদস্যরা ছড়িয়ে আছেন পুরো দেশে তো বটেই, বিদেশেও।
হার ই-ট্রেড প্রতিবছর চারটি করে মেলার আয়োজন করে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে। এসব মেলায় উদ্যোক্তাদের পণ্য সরাসরি ক্রেতাদের দেখা ও কেনার সুযোগ থাকে। ফলে উভয়ের মধ্যে বাড়ে পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা।
প্রীতি জানান, ক্রেতা ও উদ্যোক্তাদের এই আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গা তৈরি করতে পারাটা বিরাট বিষয়। উভয় পক্ষ একে অপরের ওপর নির্ভরশীল। ফলে বিশ্বাসের ভিত্তি না থাকলে পণ্য ও সেবা কোনোটারই গুণগত মান নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।
দিন দিন এফ-কমার্সের পরিধি বাড়ছে। নারীদের এফ-কমার্সে অংশগ্রহণও বাড়ছে। নারীরা ব্যবসার প্রয়োজনে দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটে বেড়াচ্ছেন। নিজের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে প্রীতি বলেন, দেশের যেখানেই ইন্টারনেট সুবিধা আছে, সেখানে তুলনামূলক অক্ষরজ্ঞানসম্পন্ন নারীরা ফেসবুক আইডি ব্যবহার করছেন। তাঁরা এখন নিজেদের সক্ষমতার জায়গাকে কাজে লাগিয়ে ফেসবুকে পেজ খুলে ব্যবসা করার ক্ষেত্রে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। যাঁরা আগে থেকেই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, তাঁরাও পরবর্তী সময়ে ফেসবুক পেজকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসার নেটওয়ার্কিং পরিসরকে বৃদ্ধি করেছেন। বিষয়টা খুবই আশাপ্রদ।
বারবার বলা কথা
নারীরা বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের জিডিপিতে ব্যাপকভাবে অবদান রেখে চলেছেন বলে মনে করেন প্রীতি। এখন দেশের জিডিপির ২২ থেকে ২৫ শতাংশ আসে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প থেকে। প্রীতি মনে করেন, প্রথমে দরকার সরকারের ব্যবসাবান্ধব নীতিমালা প্রণয়ন ও ব্যবসা উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করা। বিশেষ করে উদ্যোক্তাদের ঋণবিষয়ক নীতিমালা সহজ করা, ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের বিষয়টি সহজ করা, এক্সপোর্টকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য সহজতর করতে সরকারকে একেবারে সহজ সহজ উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
নিজেই একজন উদ্যোক্তা
প্রীতি নিজে একজন উদ্যোক্তা। আবার তাঁর কাজের ক্ষেত্রের অনেকটা জুড়েই আছেন নারী উদ্যোক্তারা। তিনি তাঁদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে প্রীতি বলেন, ‘হার ই-ট্রেড বিশ্বের অগণিত ক্রেতার কাছে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবে, সেভাবেই কার্যক্রম এগিয়ে নিচ্ছি। এর সুফল ভোগ করবেন আমাদের নারী উদ্যোক্তারা। সেই সঙ্গে আমার নিজের একটি স্টার্টআপ আসবে আগামী বছর। সেটাকে নির্ভরযোগ্যভাবে সবার সামনে উপস্থাপন করা ও পারদর্শিতার সঙ্গে কার্যক্রম পরিচালনা করার মতো চ্যালেঞ্জও মাথার ওপরে আছে।
অনেক কিছুতে যুক্ত হয়ে ফোকাস নষ্ট করতে চাই না। যেটা করতে মনস্থির করেছি, সেটাকে কীভাবে অনন্য মাত্রা দেওয়া যায়, সেটাই আমার বৃহত্তর পরিকল্পনা।’
ডেস্কে বসে কপের খবর নেওয়া আর আকাশের চাঁদ ছোঁয়ার মধ্যে যেন তেমন কোনো পার্থক্য নেই। কিন্তু হঠাৎ মনে পড়ল আনিকা তাবাসসুমের কথা। এই মুহূর্তে তিনি আছেন আজারবাইজানের বাকুতে। এত এত অ্যাপের দুনিয়ায় তাঁকে ধরা কি খুব কঠিন? চেষ্টা করতেই তাঁর কাছ থেকে পাওয়া গেল উত্তর। আমরাও চটপট কথা বলে ফেললাম আনিকার সঙ্গে।
২ দিন আগেবাংলাদেশে তৈরি পোশাক খাতে ৩৩ লাখ ১৭ হাজার ৩৯৭ জন শ্রমিক কাজ করছেন এখন। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) বায়োমেট্রিক ডেটাবেইস থেকে পাওয়া গেছে এ তথ্য। এই বিশালসংখ্যক শ্রমিকের মধ্যে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫৯ জন বা ৫২ দশমিক ২৮ শতাংশ নারী...
২ দিন আগেআরব অঞ্চলের দেশগুলোর ঐতিহ্যবাহী খেলা উটের দৌড়। একসময় আমাদের দেশে যেমন ঘোড়দৌড় হতো, বিষয়টি তেমনই। সেখানে শুধু ঘোড়ার বদলে থাকে উট। সে উট যাঁরা চালনা করেন, তাঁরা হলেন জকি। এত দিন জকি হিসেবে সৌদি আরবে ছিল পুরুষদের দাপট। দেশটিতে সেই প্রচলিত প্রথা অবশ্য ভেঙেছে ২০২২ সালে...
২ দিন আগেঅ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে পেনিসিলিনের আবিষ্কার মানবজাতিকে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর আবিষ্কৃত হয় ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে কর্মক্ষম অ্যান্টিবায়োটিক নাইস্ট্যাটিন। এটির সঙ্গে যুক্ত আছে রাচেল ফুলার ব্রাউন এবং তাঁর সহযোগী এলিজাবেথ হ্যাজেনের নাম। এই দুজনের আবিষ্কারটি ছিল ছত্রাকজনিত রোগের বিরুদ্ধে প্রথম কার্যকর
২ দিন আগে