মো. সাইফুল আলম তুহিন, ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

চা বিক্রেতা রাজার দোকানের সাজসজ্জা দেখেই যে কারও মনে হতে পারে কোনো রাজা-বাদশার প্রাসাদে চা পান করতে গিয়েছেন। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত মেলায় এমনই এক চায়ের দোকান সাজিয়ে বসেছেন রাজা মিয়া। সামনেই সারিবদ্ধভাবে সাজিয়ে রেখেছেন পিতলের তৈরি বিভিন্ন ডিজাইন ও আকারের কেটলি।
চারদিকে লোকজনের ভিড়, অগ্রিম টাকা পরিশোধ করে টোকেন হাতে অপেক্ষা করছেন চা পেতে। মেলা চলাকালে এমন দৃশ্যের দেখা এখানে সব সময়ই মিলছে। চা পান করতে আসছেন প্রশাসন থেকে শুরু করে রাজনৈতিক শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরাও। একবার চা পান করেই ভক্ত হয়ে উঠছেন রাজা মিয়ার চায়ের।
আজহার উদ্দিন ওরফে রাজা মিয়া ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার নওধার গ্রামের আলিম উদ্দিনের ছেলে। আজহার উদ্দিন লোক মুখে প্রচার পেয়ে হয়ে উঠেছেন রাজা মামা। ব্যতিক্রমী গোঁফ, চা বিক্রির অভিনব সব ধরনের জন্যই ভালোবেসে মানুষ তাঁকে রাজা মামা বলে ডাকতে শুরু করে।
রাজা মিয়া জানালেন, নিজ এলাকায় জাতীয় কবির স্মৃতিধন্য নজরুল জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এটাই তাঁর প্রথম চায়ের দোকান নিয়ে বসা। তবে ঢাকা বিমানবন্দর ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাঁর এমন আরও ১৮টি চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁর মাসিক আয় ১ থেকে দেড় লাখ টাকা। তিনি আরও জানালেন, তাঁর দোকানে চা পান করতে বিভিন্ন মন্ত্রী, এমপি ও বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও আসেন এবং চা পান করে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
তবে চা বিক্রেতা আজহার উদ্দিনের আজকের রাজা হয়ে ওঠার পেছনে রয়েছে দুঃখ-কষ্টের জীবনকাহিনি। ত্রিশালের খেটে খাওয়া রাজাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি কোনো প্রতিবন্ধকতাই। রাজা মিয়া জানান, তাঁর ১৮টি স্টলে এখন ৬৫ জন কর্মচারী কাজ করেন। তাদের প্রত্যেককে ১২ থেকে ২২ হাজার টাকা বেতন দিচ্ছেন তিনি। যে কি-না একদিন নিজেই কাজ খুঁজে ফিরেছেন, সেই রাজাই এখন চাকরি দিচ্ছেন বেকার যুবক-যুবতীদের।
রাজার প্রতিবেশী মামুন জানান, রাজার জীবনযুদ্ধ বেদনার পাশাপাশি যথেষ্ট অনুপ্রেরণার। রাজা একসময় বাসা-বাড়িতে কাজ করা থেকে শুরু করে ফেরি করে পান, সিগারেট, চকলেটও বিক্রি করেছেন। পাশাপাশি কিছুটা পড়াশোনাও করেছেন। এ অল্প আয় থেকেই তাঁর বাবা আলিম উদ্দিনকে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। অন্যের বাড়িতে গরু দেখাশোনার পাশাপাশি চাষাবাদের কাজও করেছেন। একপর্যায়ে পরিচিত একজনের পরামর্শে ঢাকায় গিয়ে বড়ই বিক্রি শুরু করেন রাজা। তখন তাঁকে বিমানবন্দর এলাকার পাবলিক টয়লেটের ছাদেও রাত কাটাতে হয়েছে।
মামুন আরও জানান, রাজা বিদেশ গিয়ে বিভিন্ন দেশের শেফদের দেখে চা বানানোর কৌশল রপ্ত করে। একদিন রাজা হোটেল থেকে পালিয়ে বের হলে আবুধাবির পুলিশ তাঁকে ধরে দেশে পাঠিয়ে দেয়। দেশে ফিরে তিনি ঢাকার বিমানবন্দর এলাকায় চায়ের দোকান দেন। তারপর থেকেই তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা। আমরা ত্রিশালবাসী তাঁকে নিয়ে গর্ব করি।
নজরুল মেলায় রাজা মিয়ার চা পান করে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে খলিলুর রহমান নামে একজন বলেন, ‘এ রকম মজার চা আমি আগে কখনো পান করিনি। সত্যি অসাধারণ চা বানান তিনি। আর ওনার চা বানিয়ে পরিবেশনের স্টাইলটা তো আরও অসাধারণ।’
জানা যায়, প্রথমে রাজা পাঁচ টাকায় চা বিক্রি করতেন। শুরুতে মাল্টা চা, কালিজিরা চা, তেঁতুল চা আর সাধারণ দুধ চা বিক্রি করতেন। পাশাপাশি আবুধাবিতে শেখা রেসিপি দিয়ে কিছু স্পেশাল চা বানাতে শুরু করেন। সেসব চা ক্রেতারা সানন্দে গ্রহণ করে, বিশেষ করে তাঁর কাজুবাদামের চা এবং ইন্ডিয়ান মাসালা চা জনপ্রিয় হয়। কাজুবাদামের চায়ের মধ্যে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, হরলিকস, ম্যাটকফি, ব্ল্যাক কফি, কিশমিশ, চিনি, গুঁড়া দুধ, কনডেনসড মিল্ক দেন। একইভাবে ইন্ডিয়ান মাসালা চা-ও বানান অনেক উপাদান দিয়ে। ইন্ডিয়ান মাসালা চা-তে তেজপাতা, এলাচি, লবঙ্গ, হরলিকস, গুঁড়া দুধ, কনডেনসড মিল্ক ও ম্যাটকফি ছড়িয়ে দেন।
রাজা প্রতি কাপ চায়ের দাম নিচ্ছেন ২০ থেকে ৫০ টাকা। ইরানি, জাফরানি, ইন্ডিয়ানসহ দেশ–বিদেশের ১৫২ প্রকারের চা বানিয়ে বিক্রি করেন তিনি।

চা বিক্রেতা রাজার দোকানের সাজসজ্জা দেখেই যে কারও মনে হতে পারে কোনো রাজা-বাদশার প্রাসাদে চা পান করতে গিয়েছেন। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত মেলায় এমনই এক চায়ের দোকান সাজিয়ে বসেছেন রাজা মিয়া। সামনেই সারিবদ্ধভাবে সাজিয়ে রেখেছেন পিতলের তৈরি বিভিন্ন ডিজাইন ও আকারের কেটলি।
চারদিকে লোকজনের ভিড়, অগ্রিম টাকা পরিশোধ করে টোকেন হাতে অপেক্ষা করছেন চা পেতে। মেলা চলাকালে এমন দৃশ্যের দেখা এখানে সব সময়ই মিলছে। চা পান করতে আসছেন প্রশাসন থেকে শুরু করে রাজনৈতিক শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরাও। একবার চা পান করেই ভক্ত হয়ে উঠছেন রাজা মিয়ার চায়ের।
আজহার উদ্দিন ওরফে রাজা মিয়া ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার নওধার গ্রামের আলিম উদ্দিনের ছেলে। আজহার উদ্দিন লোক মুখে প্রচার পেয়ে হয়ে উঠেছেন রাজা মামা। ব্যতিক্রমী গোঁফ, চা বিক্রির অভিনব সব ধরনের জন্যই ভালোবেসে মানুষ তাঁকে রাজা মামা বলে ডাকতে শুরু করে।
রাজা মিয়া জানালেন, নিজ এলাকায় জাতীয় কবির স্মৃতিধন্য নজরুল জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এটাই তাঁর প্রথম চায়ের দোকান নিয়ে বসা। তবে ঢাকা বিমানবন্দর ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাঁর এমন আরও ১৮টি চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁর মাসিক আয় ১ থেকে দেড় লাখ টাকা। তিনি আরও জানালেন, তাঁর দোকানে চা পান করতে বিভিন্ন মন্ত্রী, এমপি ও বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তারাও আসেন এবং চা পান করে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
তবে চা বিক্রেতা আজহার উদ্দিনের আজকের রাজা হয়ে ওঠার পেছনে রয়েছে দুঃখ-কষ্টের জীবনকাহিনি। ত্রিশালের খেটে খাওয়া রাজাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি কোনো প্রতিবন্ধকতাই। রাজা মিয়া জানান, তাঁর ১৮টি স্টলে এখন ৬৫ জন কর্মচারী কাজ করেন। তাদের প্রত্যেককে ১২ থেকে ২২ হাজার টাকা বেতন দিচ্ছেন তিনি। যে কি-না একদিন নিজেই কাজ খুঁজে ফিরেছেন, সেই রাজাই এখন চাকরি দিচ্ছেন বেকার যুবক-যুবতীদের।
রাজার প্রতিবেশী মামুন জানান, রাজার জীবনযুদ্ধ বেদনার পাশাপাশি যথেষ্ট অনুপ্রেরণার। রাজা একসময় বাসা-বাড়িতে কাজ করা থেকে শুরু করে ফেরি করে পান, সিগারেট, চকলেটও বিক্রি করেছেন। পাশাপাশি কিছুটা পড়াশোনাও করেছেন। এ অল্প আয় থেকেই তাঁর বাবা আলিম উদ্দিনকে অর্থ দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। অন্যের বাড়িতে গরু দেখাশোনার পাশাপাশি চাষাবাদের কাজও করেছেন। একপর্যায়ে পরিচিত একজনের পরামর্শে ঢাকায় গিয়ে বড়ই বিক্রি শুরু করেন রাজা। তখন তাঁকে বিমানবন্দর এলাকার পাবলিক টয়লেটের ছাদেও রাত কাটাতে হয়েছে।
মামুন আরও জানান, রাজা বিদেশ গিয়ে বিভিন্ন দেশের শেফদের দেখে চা বানানোর কৌশল রপ্ত করে। একদিন রাজা হোটেল থেকে পালিয়ে বের হলে আবুধাবির পুলিশ তাঁকে ধরে দেশে পাঠিয়ে দেয়। দেশে ফিরে তিনি ঢাকার বিমানবন্দর এলাকায় চায়ের দোকান দেন। তারপর থেকেই তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা। আমরা ত্রিশালবাসী তাঁকে নিয়ে গর্ব করি।
নজরুল মেলায় রাজা মিয়ার চা পান করে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে খলিলুর রহমান নামে একজন বলেন, ‘এ রকম মজার চা আমি আগে কখনো পান করিনি। সত্যি অসাধারণ চা বানান তিনি। আর ওনার চা বানিয়ে পরিবেশনের স্টাইলটা তো আরও অসাধারণ।’
জানা যায়, প্রথমে রাজা পাঁচ টাকায় চা বিক্রি করতেন। শুরুতে মাল্টা চা, কালিজিরা চা, তেঁতুল চা আর সাধারণ দুধ চা বিক্রি করতেন। পাশাপাশি আবুধাবিতে শেখা রেসিপি দিয়ে কিছু স্পেশাল চা বানাতে শুরু করেন। সেসব চা ক্রেতারা সানন্দে গ্রহণ করে, বিশেষ করে তাঁর কাজুবাদামের চা এবং ইন্ডিয়ান মাসালা চা জনপ্রিয় হয়। কাজুবাদামের চায়ের মধ্যে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, হরলিকস, ম্যাটকফি, ব্ল্যাক কফি, কিশমিশ, চিনি, গুঁড়া দুধ, কনডেনসড মিল্ক দেন। একইভাবে ইন্ডিয়ান মাসালা চা-ও বানান অনেক উপাদান দিয়ে। ইন্ডিয়ান মাসালা চা-তে তেজপাতা, এলাচি, লবঙ্গ, হরলিকস, গুঁড়া দুধ, কনডেনসড মিল্ক ও ম্যাটকফি ছড়িয়ে দেন।
রাজা প্রতি কাপ চায়ের দাম নিচ্ছেন ২০ থেকে ৫০ টাকা। ইরানি, জাফরানি, ইন্ডিয়ানসহ দেশ–বিদেশের ১৫২ প্রকারের চা বানিয়ে বিক্রি করেন তিনি।

যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৪২ মিনিট আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সোহাগ খান ঝিকরগাছার পুরন্দরপুর মহল্লার আব্দুল আজিজ খানের ছেলে। এলাকায় তিনি ‘ত্রাস সোহাগ’ হিসেবে পরিচিত।
পুলিশের মিডিয়া সেল জানায়, গত ১০ অক্টোবর ঝিকরগাছার কাউরিয়া এলাকায় সোহাগের হাঁসের খামারে অভিযান চালানো হয়। সেখানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজনকে আটক করে পুলিশ। সোহাগ তখন পালিয়ে যান। ওই খামার থেকে চায়নিজ কুড়াল, খেলনা পিস্তল, লোহার শাবল, ওয়াকিটকি, ওজন মাপার ডিজিটাল যন্ত্র, করাত, জ্যাকেটসহ ডাকাতিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ। তখন থেকে পুলিশ সোহাগের খোঁজ করতে থাকে।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আজ বিকেলে সোহাগ খানকে প্যারিস রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগের বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, মাদকসহ ১৯টি মামলা রয়েছে। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার সোহাগ খান ঝিকরগাছার পুরন্দরপুর মহল্লার আব্দুল আজিজ খানের ছেলে। এলাকায় তিনি ‘ত্রাস সোহাগ’ হিসেবে পরিচিত।
পুলিশের মিডিয়া সেল জানায়, গত ১০ অক্টোবর ঝিকরগাছার কাউরিয়া এলাকায় সোহাগের হাঁসের খামারে অভিযান চালানো হয়। সেখানে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে চারজনকে আটক করে পুলিশ। সোহাগ তখন পালিয়ে যান। ওই খামার থেকে চায়নিজ কুড়াল, খেলনা পিস্তল, লোহার শাবল, ওয়াকিটকি, ওজন মাপার ডিজিটাল যন্ত্র, করাত, জ্যাকেটসহ ডাকাতিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করে পুলিশ। তখন থেকে পুলিশ সোহাগের খোঁজ করতে থাকে।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) আবুল বাশার বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে আজ বিকেলে সোহাগ খানকে প্যারিস রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোহাগের বিরুদ্ধে অস্ত্র, ডাকাতি, মাদকসহ ১৯টি মামলা রয়েছে। তাঁকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

নিজ এলাকায় জাতীয় কবির স্মৃতিধন্য নজরুল জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এটাই তাঁর প্রথম চায়ের দোকান নিয়ে বসা। তবে ঢাকা বিমানবন্দর ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাঁর এমন আরও ১৮টি চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁর মাসিক আয় ১ থেকে
২৮ মে ২০২২
ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৪২ মিনিট আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তার বাড়ি জেলার ত্রিশাল উপজেলায়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থী নগরীর মুসলিম গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। তার মৃত্যুতে সহপাঠীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হোস্টেলের ছাত্রীরা জানায়, আজ বেলা ৩টার পর থেকে নিগারের কক্ষ ভেতর থেকে দরজা লাগানো ছিল। বারবার ডাকাডাকির পরও দরজা খোলেনি। পরে পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে। কী কারণে আত্মহত্যা করেছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব বলেন, কলেজশিক্ষার্থী নিগার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। তবে কী কারণে করেছে, তা জানা যায়নি।

ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। তার বাড়ি জেলার ত্রিশাল উপজেলায়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ওই শিক্ষার্থী নগরীর মুসলিম গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিল। তার মৃত্যুতে সহপাঠীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
হোস্টেলের ছাত্রীরা জানায়, আজ বেলা ৩টার পর থেকে নিগারের কক্ষ ভেতর থেকে দরজা লাগানো ছিল। বারবার ডাকাডাকির পরও দরজা খোলেনি। পরে পুলিশ দরজা ভেঙে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে। কী কারণে আত্মহত্যা করেছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুস সাকিব বলেন, কলেজশিক্ষার্থী নিগার গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। তবে কী কারণে করেছে, তা জানা যায়নি।

নিজ এলাকায় জাতীয় কবির স্মৃতিধন্য নজরুল জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এটাই তাঁর প্রথম চায়ের দোকান নিয়ে বসা। তবে ঢাকা বিমানবন্দর ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাঁর এমন আরও ১৮টি চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁর মাসিক আয় ১ থেকে
২৮ মে ২০২২
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০ মিনিট আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
সংস্কৃতিকর্মী বিপ্লব বলেন, ‘‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’’ আমি এই লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়েছি। কারণ, মানুষের গান গাওয়াতে যদি ঘরবাড়ি ভাঙা হয়, তার মানে পাখিরাও তো গান গায়, তাই বলে তাদের বাড়িও ভাঙতে হবে? এই অসভ্যতা আমরা এই দেশে চাই না। আমরা এর প্রতিকার চাই।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গানে গানে সংহতি সমাবেশের আয়োজনের মাধ্যমে সংস্কৃতি স্থাপনার ওপর আক্রমণের প্রতিবাদ জানানো হয়। প্রতিবাদ ও সংহতি সমাবেশে এক হাজারের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিকর্মী পার্থ তানভীর।
প্রতিবাদী সংহতি সমাবেশে ‘চল চল চল! ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’, ‘মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি’, ‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেবো রে’, ‘আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা’, ‘মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম, মোরা ঝর্ণার মত চঞ্চল, মোরা বিধাতার মতো নির্ভয়, মোরা প্রকৃতির মতো সচ্ছল’, ‘মানুষ হ, মানুষ হ, আবার তোরা মানুষ হ’-সহ নানান গান গাওয়া হয়। এরপরে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সমাপ্তি করা হয় সংহতি সমাবেশ।
ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক সংগীতশিল্পী লাইসা আহমদ লিসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কথা খুবই স্পষ্ট, এ ধরনের আক্রমণের আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। এর আগেও আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি, আজও জানালাম। আমাদের সংস্কৃতিচর্চার পথে কোনো বাধা আমরা মানি না। আমরা আমাদের কাজ করে যাব এবং আশা রাখি, আপনাদের মতো মিডিয়া থেকে শুরু করে সারা দেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছেন এবং থাকবেন। আমাদের যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন রাখবই, আপনাদের সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে চলবই। সকলের মঙ্গল হোক।’
ছায়ানট ভবন আক্রান্ত হওয়ার প্রতিবাদে দেশের শিল্পী-সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতি অনুরাগী যাঁরা আজকের সংহতি সমাবেশে যোগদান করেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়ে ছায়ানট সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, ‘উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী ও সাম্প্রতিককালে দেশের বাউলসমাজের ওপরও একটি মহল সহিংস আক্রমণ চালিয়েছে। সেই সঙ্গে তারা বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার চালিয়ে আবহমান বাংলার সংস্কৃতিচর্চা থেকে আমাদের নিবৃত্ত করতে উদ্যত। এসব কর্মকাণ্ড বাঙালি জাতিসত্তা ও সংস্কৃতির ওপরে আঘাত হানছে।’
ছায়ানট সভাপতি আরও বলেন, ‘গণমাধ্যমের ওপর বেপরোয়া আক্রমণ এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে চলা শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত নিরপরাধ হত্যা দেশবাসীর নিরাপত্তা বিপন্ন করছে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে যোগ্য কর্মোদ্যোগ গ্রহণ জাতিসত্তা ও সংস্কৃতি সুরক্ষায় সমাজকে সক্রিয় করে তুলবে। নিরাপত্তাহীনতার অবসান ঘটুক। বাঙালির সংস্কৃতির যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন হোক। দেশে ও বিদেশের যে অগণিত মানুষ আমাদের প্রতিবাদের প্রতি সংহতি জানিয়েছেন, ছায়ানট তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
সংস্কৃতিকর্মী হামিন আহমেদ বলেন, ‘চাপিয়ে দেওয়ার মতবাদ কখনো গ্রহণ করিনি আর করবও না। আমাদের সংস্কৃতি ব্যাহত করতে কেউ পারবে না।’
শিরোনামহীন ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘সংস্কৃতির ওপর আগ্রাসন মানব না। শৃঙ্খলার মধ্যে আসতে চাই। দরকার হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রোডম্যাপ দিক—সংস্কৃতি কীভাবে চলবে সেই ব্যাপারে। কেউ যদি সংস্কৃতি বন্ধ করে দিতে চায়, সেটাও বলুক। কিন্তু এমন আক্রমণ মানা হবে না।’
সংস্কৃতিকর্মী সম্রাট বলেন, ‘আমরা আর্টিস্ট যারা আছি, আমরা চাই স্বাধীনতা। আর্ট করার মতো স্বাধীনতা চাই। আমরা যাতে বাধাবিপত্তি ছাড়াই করতে পারি, সেটাই চাই।’
সংস্কৃতিকর্মী বান্টি বলেন, ‘গানের মাধ্যমে আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি। সব সময় বাঙালিরা প্রতিবাদ জানাই। সেটা বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে। খুব কমসংখ্যক মানুষ শান্তি চায় না, তারাই এগুলো আক্রমণ করে।’
সংস্কৃতিকর্মী ইতি গোমস্তা বলেন, ‘এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় আমরা ব্যথিত হয়েছি। আমরা কোনো ধরনের অন্যায় আপস করি না, অন্যায়মূলক কাজও করি না। তাই সামনে অন্যায় কাজ হলে প্রতিবাদ করেই যাব।’
বাঙালি সংস্কৃতিচর্চার অন্যতম প্রধান বাতিঘর এই ‘ছায়ানটে’ গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গভীর রাতে একদল উন্মত্ত জনতা রাজধানীর ধানমন্ডির শংকর এলাকায় অবস্থিত ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনে ভয়াবহ হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিকাণ্ড ও লুটপাট চালায়। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ধারক এই প্রতিষ্ঠানের ওপর এমন আঘাত দেশের সাংস্কৃতিক ও সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।
ওই আক্রমণের ঘটনায় গত শুক্রবার ৩০০ থেকে ৩৫০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেন ছায়ানটের প্রধান ব্যবস্থাপক দুলাল ঘোষ।

‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
সংস্কৃতিকর্মী বিপ্লব বলেন, ‘‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’’ আমি এই লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে দাঁড়িয়েছি। কারণ, মানুষের গান গাওয়াতে যদি ঘরবাড়ি ভাঙা হয়, তার মানে পাখিরাও তো গান গায়, তাই বলে তাদের বাড়িও ভাঙতে হবে? এই অসভ্যতা আমরা এই দেশে চাই না। আমরা এর প্রতিকার চাই।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে গানে গানে সংহতি সমাবেশের আয়োজনের মাধ্যমে সংস্কৃতি স্থাপনার ওপর আক্রমণের প্রতিবাদ জানানো হয়। প্রতিবাদ ও সংহতি সমাবেশে এক হাজারের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিকর্মী পার্থ তানভীর।
প্রতিবাদী সংহতি সমাবেশে ‘চল চল চল! ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’, ‘মানুষ ছাড়া ক্ষ্যাপা রে তুই মূল হারাবি’, ‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দেবো রে’, ‘আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা’, ‘মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দাম, মোরা ঝর্ণার মত চঞ্চল, মোরা বিধাতার মতো নির্ভয়, মোরা প্রকৃতির মতো সচ্ছল’, ‘মানুষ হ, মানুষ হ, আবার তোরা মানুষ হ’-সহ নানান গান গাওয়া হয়। এরপরে জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে সমাপ্তি করা হয় সংহতি সমাবেশ।
ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক সংগীতশিল্পী লাইসা আহমদ লিসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কথা খুবই স্পষ্ট, এ ধরনের আক্রমণের আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। এর আগেও আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি, আজও জানালাম। আমাদের সংস্কৃতিচর্চার পথে কোনো বাধা আমরা মানি না। আমরা আমাদের কাজ করে যাব এবং আশা রাখি, আপনাদের মতো মিডিয়া থেকে শুরু করে সারা দেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছেন এবং থাকবেন। আমাদের যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন রাখবই, আপনাদের সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে চলবই। সকলের মঙ্গল হোক।’
ছায়ানট ভবন আক্রান্ত হওয়ার প্রতিবাদে দেশের শিল্পী-সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতি অনুরাগী যাঁরা আজকের সংহতি সমাবেশে যোগদান করেছেন, তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়ে ছায়ানট সভাপতি সারওয়ার আলী বলেন, ‘উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী ও সাম্প্রতিককালে দেশের বাউলসমাজের ওপরও একটি মহল সহিংস আক্রমণ চালিয়েছে। সেই সঙ্গে তারা বিভ্রান্তিকর অপপ্রচার চালিয়ে আবহমান বাংলার সংস্কৃতিচর্চা থেকে আমাদের নিবৃত্ত করতে উদ্যত। এসব কর্মকাণ্ড বাঙালি জাতিসত্তা ও সংস্কৃতির ওপরে আঘাত হানছে।’
ছায়ানট সভাপতি আরও বলেন, ‘গণমাধ্যমের ওপর বেপরোয়া আক্রমণ এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘটে চলা শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত নিরপরাধ হত্যা দেশবাসীর নিরাপত্তা বিপন্ন করছে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে যোগ্য কর্মোদ্যোগ গ্রহণ জাতিসত্তা ও সংস্কৃতি সুরক্ষায় সমাজকে সক্রিয় করে তুলবে। নিরাপত্তাহীনতার অবসান ঘটুক। বাঙালির সংস্কৃতির যাত্রাপথ নির্বিঘ্ন হোক। দেশে ও বিদেশের যে অগণিত মানুষ আমাদের প্রতিবাদের প্রতি সংহতি জানিয়েছেন, ছায়ানট তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ।’
সংস্কৃতিকর্মী হামিন আহমেদ বলেন, ‘চাপিয়ে দেওয়ার মতবাদ কখনো গ্রহণ করিনি আর করবও না। আমাদের সংস্কৃতি ব্যাহত করতে কেউ পারবে না।’
শিরোনামহীন ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘সংস্কৃতির ওপর আগ্রাসন মানব না। শৃঙ্খলার মধ্যে আসতে চাই। দরকার হলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল রোডম্যাপ দিক—সংস্কৃতি কীভাবে চলবে সেই ব্যাপারে। কেউ যদি সংস্কৃতি বন্ধ করে দিতে চায়, সেটাও বলুক। কিন্তু এমন আক্রমণ মানা হবে না।’
সংস্কৃতিকর্মী সম্রাট বলেন, ‘আমরা আর্টিস্ট যারা আছি, আমরা চাই স্বাধীনতা। আর্ট করার মতো স্বাধীনতা চাই। আমরা যাতে বাধাবিপত্তি ছাড়াই করতে পারি, সেটাই চাই।’
সংস্কৃতিকর্মী বান্টি বলেন, ‘গানের মাধ্যমে আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি। সব সময় বাঙালিরা প্রতিবাদ জানাই। সেটা বাদ্যযন্ত্রের মাধ্যমে। খুব কমসংখ্যক মানুষ শান্তি চায় না, তারাই এগুলো আক্রমণ করে।’
সংস্কৃতিকর্মী ইতি গোমস্তা বলেন, ‘এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় আমরা ব্যথিত হয়েছি। আমরা কোনো ধরনের অন্যায় আপস করি না, অন্যায়মূলক কাজও করি না। তাই সামনে অন্যায় কাজ হলে প্রতিবাদ করেই যাব।’
বাঙালি সংস্কৃতিচর্চার অন্যতম প্রধান বাতিঘর এই ‘ছায়ানটে’ গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) গভীর রাতে একদল উন্মত্ত জনতা রাজধানীর ধানমন্ডির শংকর এলাকায় অবস্থিত ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনে ভয়াবহ হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিকাণ্ড ও লুটপাট চালায়। অসাম্প্রদায়িক চেতনার ধারক এই প্রতিষ্ঠানের ওপর এমন আঘাত দেশের সাংস্কৃতিক ও সচেতন মহলে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে।
ওই আক্রমণের ঘটনায় গত শুক্রবার ৩০০ থেকে ৩৫০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। মামলাটি করেন ছায়ানটের প্রধান ব্যবস্থাপক দুলাল ঘোষ।

নিজ এলাকায় জাতীয় কবির স্মৃতিধন্য নজরুল জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এটাই তাঁর প্রথম চায়ের দোকান নিয়ে বসা। তবে ঢাকা বিমানবন্দর ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাঁর এমন আরও ১৮টি চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁর মাসিক আয় ১ থেকে
২৮ মে ২০২২
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৪২ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এ নির্দেশ দেন।
হাদি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে মাথায় গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। তিন দিন পর ১৮ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়।
ফয়সাল করিম মাসুদকে আসামি করে ১৪ ডিসেম্বর পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের। হাদি মারা যাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ আদালতকে আজ আবেদনে বলেন, প্রধান আসামি ফয়সালকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ। তদন্তকালে জানা গেছে, ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে।
পাশাপাশি অভিযুক্ত ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৬৫ লাখ টাকা রয়েছে। এসব অর্থ কোথা থেকে এল, কীভাবে এল—তা তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। এসব অর্থ যেন ফয়সাল ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টরা তুলে নিতে না পারে, সে জন্য ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আটটি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের অবকাশকালীন বিচারক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এ নির্দেশ দেন।
হাদি হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ নির্দেশ দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন ১২ ডিসেম্বর ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স-কালভার্ট রোডে একটি চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে দুর্বৃত্তরা রিকশায় থাকা হাদিকে মাথায় গুলি করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরে এভারকেয়ার হাসপাতালে তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
অবস্থার অবনতি হলে ১৫ ডিসেম্বর এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। তিন দিন পর ১৮ ডিসেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়।
ফয়সাল করিম মাসুদকে আসামি করে ১৪ ডিসেম্বর পল্টন থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের। হাদি মারা যাওয়ার পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপ নেয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ আদালতকে আজ আবেদনে বলেন, প্রধান আসামি ফয়সালকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে পুলিশ। তদন্তকালে জানা গেছে, ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ১২৭ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে।
পাশাপাশি অভিযুক্ত ফয়সাল করিম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৬৫ লাখ টাকা রয়েছে। এসব অর্থ কোথা থেকে এল, কীভাবে এল—তা তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। এসব অর্থ যেন ফয়সাল ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টরা তুলে নিতে না পারে, সে জন্য ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।

নিজ এলাকায় জাতীয় কবির স্মৃতিধন্য নজরুল জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এটাই তাঁর প্রথম চায়ের দোকান নিয়ে বসা। তবে ঢাকা বিমানবন্দর ও গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তাঁর এমন আরও ১৮টি চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁর মাসিক আয় ১ থেকে
২৮ মে ২০২২
যশোরের ঝিকরগাছার আলোচিত সন্ত্রাসী ১৯ মামলার আসামি সোহাগ খানকে (৩৫) গ্রেপ্তার করেছে যশোর ডিবি পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) বিকেলে যশোর শহরের কালেক্টরেট ভবনের পশ্চিম পাশের রাস্তা থেকে (প্যারিস রোড) তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২০ মিনিট আগে
ময়মনসিংহ নগরীর কলেজ রোড এলাকার একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে তাসফিয়া আক্তার নিগার নামের এক কলেজশিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পুলিশ বলেছে, ওই ছাত্রী রুমের ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে
৪২ মিনিট আগে
‘মানুষ গান গায়, তাই তাঁর ঘর ভাঙো, বাড়ি ভাঙো, ইশকুল ভাঙো। পাখিও তো গান গায়...পাখির নীড় ভাঙবে কবে?’—এমন প্রশ্ন করেছেন বিপ্লব নামের একজন সংস্কৃতিকর্মী। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ছায়ানট সংস্কৃতি ভবনের সামনে সংস্কৃতির ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে