সিলেট প্রতিনিধি

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ-নদীর পানি, যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বিদ্যুৎ, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সারা দেশের সঙ্গে প্রায় সব ধরনের যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বন্যাকবলিত উপজেলার বাসিন্দারা।
এদিকে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ নৌকা ও উদ্ধার সরঞ্জাম না থাকায় জেলা প্রশাসক সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধারসহ সার্বিক সহযোগিতা চেয়ে ১৭ পদাতিক ডিভিশন সিলেটের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং বরাবর চিঠি পাঠিয়েছেন।
চিঠিতে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সিলেট জেলায় অব্যাহত ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। অব্যাহতভাবে নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। জেলা সদরের সঙ্গে বিভিন্ন উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বেশ কয়েকটি উপজেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিশেষত গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও সিলেট সদর উপজেলার সব কটি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। ব্যাপক লোকজন পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারের লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সার্বিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে প্রয়োজনীয় নৌকা এবং অন্যান্য সরঞ্জাম না থাকায় উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধার করা সম্ভব না হলে মানবিক বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতা এবং অন্যান্য সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছে। এমতাবস্থায় সিলেট জেলার দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২-এর ৩০ ধারা মোতাবেক জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারসহ প্রয়োজনীয় সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য সবিনয় অনুরোধ করা হলো।’
অন্যদিকে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও বেশি অবনতি হচ্ছে। উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিচ্ছে। এর মধ্যে যারা বাড়িতে রয়ে গিয়েছিল, তারা পড়েছে বিপাকে। পানি বেড়ে যাওয়ায় তারা বাড়ি থেকে নিরাপদ আশ্রয়েও যেতে পারছে না। এর মধ্যে রয়েছে নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা। এসব এলাকার অনেক আশ্রয়কেন্দ্রও পানিতে নিমজ্জিত, যার ফলে চরম দুর্ভোগ ও নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার স্থানীয় সাংবাদিক কবির আহমেদ বলেন, ‘আমার ঘরে এখন বুক সমান পানি, তাই নিরাপদ স্থানে আশ্রয়ে আছি। মানুষের আহাজারিতে, কান্নায় বাতাস ভারী হয়ে উঠছে। ভয়াবহ বন্যায় ভেসে যাচ্ছে সব। যারা ঘর ও আসবাবপত্রের মায়ায় ঘর ছাড়েনি, তারা এখন বিপাকে পড়েছে। কারণ গতকাল দিনে যেখানে কোমরপানি ছিল, সেখানে রাতে গলাপানি হয়ে গেছে। এখন তারা সেখান থেকে আসতে চাইলেও আসতে পারছে না। কারণ পানি বেশি এবং নৌকাও নেই। অনেকে নিজের স্ত্রী-সন্তান ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে এসে আহাজারি করছেন আপনজনদের সঙ্গে আনতে না পেরে। খুব দ্রুত উদ্ধার করা প্রয়োজন এসব মানুষকে। ভয়াবহ বন্যায় অসহায় অবস্থায় আছে উপজেলার দেড় লক্ষাধিক মানুষ।
এ বিষয়ে সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় সেনাবাহিনী নামানো হবে উদ্ধারকাজের জন্য। আমরা সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছি বন্যাকবলিত উপজেলাগুলোর জন্য। তাঁরা দ্রুত উদ্ধারকাজ শুরু করবে।’

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ-নদীর পানি, যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বিদ্যুৎ, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সারা দেশের সঙ্গে প্রায় সব ধরনের যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বন্যাকবলিত উপজেলার বাসিন্দারা।
এদিকে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ নৌকা ও উদ্ধার সরঞ্জাম না থাকায় জেলা প্রশাসক সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধারসহ সার্বিক সহযোগিতা চেয়ে ১৭ পদাতিক ডিভিশন সিলেটের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং বরাবর চিঠি পাঠিয়েছেন।
চিঠিতে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সিলেট জেলায় অব্যাহত ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। অব্যাহতভাবে নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। জেলা সদরের সঙ্গে বিভিন্ন উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বেশ কয়েকটি উপজেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিশেষত গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও সিলেট সদর উপজেলার সব কটি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। ব্যাপক লোকজন পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারের লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সার্বিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে প্রয়োজনীয় নৌকা এবং অন্যান্য সরঞ্জাম না থাকায় উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধার করা সম্ভব না হলে মানবিক বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতা এবং অন্যান্য সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছে। এমতাবস্থায় সিলেট জেলার দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২-এর ৩০ ধারা মোতাবেক জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারসহ প্রয়োজনীয় সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য সবিনয় অনুরোধ করা হলো।’
অন্যদিকে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও বেশি অবনতি হচ্ছে। উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিচ্ছে। এর মধ্যে যারা বাড়িতে রয়ে গিয়েছিল, তারা পড়েছে বিপাকে। পানি বেড়ে যাওয়ায় তারা বাড়ি থেকে নিরাপদ আশ্রয়েও যেতে পারছে না। এর মধ্যে রয়েছে নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা। এসব এলাকার অনেক আশ্রয়কেন্দ্রও পানিতে নিমজ্জিত, যার ফলে চরম দুর্ভোগ ও নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার স্থানীয় সাংবাদিক কবির আহমেদ বলেন, ‘আমার ঘরে এখন বুক সমান পানি, তাই নিরাপদ স্থানে আশ্রয়ে আছি। মানুষের আহাজারিতে, কান্নায় বাতাস ভারী হয়ে উঠছে। ভয়াবহ বন্যায় ভেসে যাচ্ছে সব। যারা ঘর ও আসবাবপত্রের মায়ায় ঘর ছাড়েনি, তারা এখন বিপাকে পড়েছে। কারণ গতকাল দিনে যেখানে কোমরপানি ছিল, সেখানে রাতে গলাপানি হয়ে গেছে। এখন তারা সেখান থেকে আসতে চাইলেও আসতে পারছে না। কারণ পানি বেশি এবং নৌকাও নেই। অনেকে নিজের স্ত্রী-সন্তান ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে এসে আহাজারি করছেন আপনজনদের সঙ্গে আনতে না পেরে। খুব দ্রুত উদ্ধার করা প্রয়োজন এসব মানুষকে। ভয়াবহ বন্যায় অসহায় অবস্থায় আছে উপজেলার দেড় লক্ষাধিক মানুষ।
এ বিষয়ে সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় সেনাবাহিনী নামানো হবে উদ্ধারকাজের জন্য। আমরা সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছি বন্যাকবলিত উপজেলাগুলোর জন্য। তাঁরা দ্রুত উদ্ধারকাজ শুরু করবে।’
সিলেট প্রতিনিধি

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ-নদীর পানি, যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বিদ্যুৎ, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সারা দেশের সঙ্গে প্রায় সব ধরনের যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বন্যাকবলিত উপজেলার বাসিন্দারা।
এদিকে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ নৌকা ও উদ্ধার সরঞ্জাম না থাকায় জেলা প্রশাসক সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধারসহ সার্বিক সহযোগিতা চেয়ে ১৭ পদাতিক ডিভিশন সিলেটের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং বরাবর চিঠি পাঠিয়েছেন।
চিঠিতে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সিলেট জেলায় অব্যাহত ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। অব্যাহতভাবে নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। জেলা সদরের সঙ্গে বিভিন্ন উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বেশ কয়েকটি উপজেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিশেষত গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও সিলেট সদর উপজেলার সব কটি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। ব্যাপক লোকজন পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারের লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সার্বিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে প্রয়োজনীয় নৌকা এবং অন্যান্য সরঞ্জাম না থাকায় উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধার করা সম্ভব না হলে মানবিক বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতা এবং অন্যান্য সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছে। এমতাবস্থায় সিলেট জেলার দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২-এর ৩০ ধারা মোতাবেক জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারসহ প্রয়োজনীয় সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য সবিনয় অনুরোধ করা হলো।’
অন্যদিকে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও বেশি অবনতি হচ্ছে। উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিচ্ছে। এর মধ্যে যারা বাড়িতে রয়ে গিয়েছিল, তারা পড়েছে বিপাকে। পানি বেড়ে যাওয়ায় তারা বাড়ি থেকে নিরাপদ আশ্রয়েও যেতে পারছে না। এর মধ্যে রয়েছে নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা। এসব এলাকার অনেক আশ্রয়কেন্দ্রও পানিতে নিমজ্জিত, যার ফলে চরম দুর্ভোগ ও নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার স্থানীয় সাংবাদিক কবির আহমেদ বলেন, ‘আমার ঘরে এখন বুক সমান পানি, তাই নিরাপদ স্থানে আশ্রয়ে আছি। মানুষের আহাজারিতে, কান্নায় বাতাস ভারী হয়ে উঠছে। ভয়াবহ বন্যায় ভেসে যাচ্ছে সব। যারা ঘর ও আসবাবপত্রের মায়ায় ঘর ছাড়েনি, তারা এখন বিপাকে পড়েছে। কারণ গতকাল দিনে যেখানে কোমরপানি ছিল, সেখানে রাতে গলাপানি হয়ে গেছে। এখন তারা সেখান থেকে আসতে চাইলেও আসতে পারছে না। কারণ পানি বেশি এবং নৌকাও নেই। অনেকে নিজের স্ত্রী-সন্তান ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে এসে আহাজারি করছেন আপনজনদের সঙ্গে আনতে না পেরে। খুব দ্রুত উদ্ধার করা প্রয়োজন এসব মানুষকে। ভয়াবহ বন্যায় অসহায় অবস্থায় আছে উপজেলার দেড় লক্ষাধিক মানুষ।
এ বিষয়ে সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় সেনাবাহিনী নামানো হবে উদ্ধারকাজের জন্য। আমরা সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছি বন্যাকবলিত উপজেলাগুলোর জন্য। তাঁরা দ্রুত উদ্ধারকাজ শুরু করবে।’

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ-নদীর পানি, যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। বিদ্যুৎ, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সারা দেশের সঙ্গে প্রায় সব ধরনের যোগাযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বন্যাকবলিত উপজেলার বাসিন্দারা।
এদিকে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে পর্যাপ্ত পরিমাণ নৌকা ও উদ্ধার সরঞ্জাম না থাকায় জেলা প্রশাসক সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান পানিবন্দী মানুষকে উদ্ধারসহ সার্বিক সহযোগিতা চেয়ে ১৭ পদাতিক ডিভিশন সিলেটের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং বরাবর চিঠি পাঠিয়েছেন।
চিঠিতে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘সিলেট জেলায় অব্যাহত ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলের কারণে বন্যা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হয়েছে। অব্যাহতভাবে নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। জেলা সদরের সঙ্গে বিভিন্ন উপজেলার সড়কযোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বেশ কয়েকটি উপজেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। বিশেষত গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর ও সিলেট সদর উপজেলার সব কটি ইউনিয়ন বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। ব্যাপক লোকজন পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারের লক্ষ্যে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সার্বিক প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের কাছে প্রয়োজনীয় নৌকা এবং অন্যান্য সরঞ্জাম না থাকায় উদ্ধার তৎপরতা ব্যাহত হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধার করা সম্ভব না হলে মানবিক বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে উদ্ধার তৎপরতা এবং অন্যান্য সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছে। এমতাবস্থায় সিলেট জেলার দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করার জন্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১২-এর ৩০ ধারা মোতাবেক জরুরি ভিত্তিতে পানিবন্দী লোকদের উদ্ধারসহ প্রয়োজনীয় সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য সবিনয় অনুরোধ করা হলো।’
অন্যদিকে সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির আরও বেশি অবনতি হচ্ছে। উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু জায়গায় আশ্রয় নিচ্ছে। এর মধ্যে যারা বাড়িতে রয়ে গিয়েছিল, তারা পড়েছে বিপাকে। পানি বেড়ে যাওয়ায় তারা বাড়ি থেকে নিরাপদ আশ্রয়েও যেতে পারছে না। এর মধ্যে রয়েছে নারী, শিশু ও বৃদ্ধরা। এসব এলাকার অনেক আশ্রয়কেন্দ্রও পানিতে নিমজ্জিত, যার ফলে চরম দুর্ভোগ ও নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ।
কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার স্থানীয় সাংবাদিক কবির আহমেদ বলেন, ‘আমার ঘরে এখন বুক সমান পানি, তাই নিরাপদ স্থানে আশ্রয়ে আছি। মানুষের আহাজারিতে, কান্নায় বাতাস ভারী হয়ে উঠছে। ভয়াবহ বন্যায় ভেসে যাচ্ছে সব। যারা ঘর ও আসবাবপত্রের মায়ায় ঘর ছাড়েনি, তারা এখন বিপাকে পড়েছে। কারণ গতকাল দিনে যেখানে কোমরপানি ছিল, সেখানে রাতে গলাপানি হয়ে গেছে। এখন তারা সেখান থেকে আসতে চাইলেও আসতে পারছে না। কারণ পানি বেশি এবং নৌকাও নেই। অনেকে নিজের স্ত্রী-সন্তান ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে এসে আহাজারি করছেন আপনজনদের সঙ্গে আনতে না পেরে। খুব দ্রুত উদ্ধার করা প্রয়োজন এসব মানুষকে। ভয়াবহ বন্যায় অসহায় অবস্থায় আছে উপজেলার দেড় লক্ষাধিক মানুষ।
এ বিষয়ে সিলেট জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাট উপজেলায় সেনাবাহিনী নামানো হবে উদ্ধারকাজের জন্য। আমরা সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চেয়েছি বন্যাকবলিত উপজেলাগুলোর জন্য। তাঁরা দ্রুত উদ্ধারকাজ শুরু করবে।’

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ নদীর পানি। যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে...
১৭ জুন ২০২২
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ নদীর পানি। যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে...
১৭ জুন ২০২২
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ নদীর পানি। যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে...
১৭ জুন ২০২২
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
১ ঘণ্টা আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

চলমান বৃষ্টি ও উজানের ঢলে বেড়েই চলেছে সিলেটের নদ নদীর পানি। যার ফলে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতি। সিলেট জেলা শহরের সঙ্গে সদর, গোয়াইনঘাট, কানাইঘাট, জৈন্তাপুর, কোম্পানীগঞ্জ ও জকিগঞ্জ উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে...
১৭ জুন ২০২২
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
২৪ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে