সিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার তাজপুর স্কুল রোডের ভাড়া বাসা থেকে তাঁদের উদ্ধার করে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ। নিহতরা হলেন—উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের ধিরারাই (খাতিপুর) গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী রফিকুল ইসলাম (৫০) ও তাঁর ছোট ছেলে মাইকুল ইসলাম (১৬)।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রফিকুল ইসলামের স্ত্রী হুছনারা বেগম (৪৫), ছেলে সাদিকুল ইসলাম (২৫) এবং মেয়ে সামিরা ইসলামকে (২০) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে বসবাস করে আসছেন ধিরারাই গ্রামের রফিকুল ইসলাম। অসুস্থ ছেলে সাদিকুল ইসলামকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য গত ১২ জুলাই সপরিবারে দেশে ফিরে এক সপ্তাহ ঢাকায় থাকেন। চিকিৎসা শেষে গত ১৮ জুলাই উপজেলার তাজপুর স্কুল রোড এলাকার তাজপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান অরুনোধয় পাল ঝলকের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় বাসা ভাড়া নেন তিনি। গতকাল সোমবার রাতের খাবার শেষে প্রবাসী রফিক মিয়া তাঁর স্ত্রী সন্তানসহ একটি কক্ষে এবং রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন, শ্যালকের স্ত্রী শোভা বেগম ও মেয়ে সাবিলা বেগম (৮) অন্যান্য কক্ষে ঘুমিয়ে পড়েন। মঙ্গলবার সকালে বাসার সুস্থ স্বজনেরা ডাকাডাকি করে প্রবাসী রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা ঘরের দরজা না খোলায় ৯৯৯ নম্বরে কল করেন তাঁরা।
খবর পেয়ে দুপুর ১২টার দিকে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে কক্ষের দরজা ভেঙে রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী হুছনারা বেগম, ছেলে মাইকুল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম ও মেয়ে সামিয়া ইসলামকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে পাঠায়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম ও মাইকুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আশঙ্কাজনক অবস্থায় বাকি তিনজনকে আইসিইউতে প্রেরণ করেন।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপপরিচালক ডা. আব্দুল গফ্ফার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। তবে আমরা নিশ্চিত নই। পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, রিপোর্ট আসলে বলা যাবে আসল কারণ কী ছিল। দুজন মারা গেছেন, বাকি তিনজনের চিকিৎসা চলছে। তাদের অবস্থাও ভালো না।’
এ ঘটনায় নিহত রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন ও তাঁর স্ত্রী শোভা বেগমকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন সিলেটের পুলিশ সুপার (পদোন্নতিপ্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলিমা রায়হানা। এ ছাড়া পিবিআই ও সিআইডির দুটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, যে বাসা থেকে প্রবাসীদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাসায় ৩টি শয়ন কক্ষ,১টি রান্নাঘর,১টি খাবার কক্ষ রয়েছে। যে কক্ষে প্রবাসী পরিবারের ৫ জন ঘুমিয়েছিলেন, কক্ষটির আসবাবপত্র এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে।
প্রবাসী হুছনারা বেগমের চাচাতো ভাই গোলাম হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা এসেছি। কে বা কারা কীভাবে ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা জানি না। আমার বোনের পরিবারের সঙ্গে কারও শত্রুতা নেই।’
নিহত রফিকুল ইসলামের ভায়রা ভাই সাজ্জাদ আহমদ বলেন, ‘ভায়রা রফিকুল ইসলামের বড় ছেলে সাদিকুল ইসলাম অসুস্থ থাকায় তাঁকে চিকিৎসা দিতে গত ১২ জুলাই দেশে ফিরেছেন। ঢাকা থেকে ফেরার পর শ্বশুর-শাশুড়িসহ অন্যান্যদের নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। তাঁদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের খবর পেয়ে এসেছি।’
সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। কীভাবে বিষক্রিয়া ঘটেছে, তা তদন্তের আগে বলা সম্ভব নয়। যে সকল নিকট আত্মীয় বাসায় ছিলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য পুলিশ তদন্ত অব্যাহত রেখেছে।’

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার তাজপুর স্কুল রোডের ভাড়া বাসা থেকে তাঁদের উদ্ধার করে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ। নিহতরা হলেন—উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের ধিরারাই (খাতিপুর) গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী রফিকুল ইসলাম (৫০) ও তাঁর ছোট ছেলে মাইকুল ইসলাম (১৬)।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রফিকুল ইসলামের স্ত্রী হুছনারা বেগম (৪৫), ছেলে সাদিকুল ইসলাম (২৫) এবং মেয়ে সামিরা ইসলামকে (২০) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে বসবাস করে আসছেন ধিরারাই গ্রামের রফিকুল ইসলাম। অসুস্থ ছেলে সাদিকুল ইসলামকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য গত ১২ জুলাই সপরিবারে দেশে ফিরে এক সপ্তাহ ঢাকায় থাকেন। চিকিৎসা শেষে গত ১৮ জুলাই উপজেলার তাজপুর স্কুল রোড এলাকার তাজপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান অরুনোধয় পাল ঝলকের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় বাসা ভাড়া নেন তিনি। গতকাল সোমবার রাতের খাবার শেষে প্রবাসী রফিক মিয়া তাঁর স্ত্রী সন্তানসহ একটি কক্ষে এবং রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন, শ্যালকের স্ত্রী শোভা বেগম ও মেয়ে সাবিলা বেগম (৮) অন্যান্য কক্ষে ঘুমিয়ে পড়েন। মঙ্গলবার সকালে বাসার সুস্থ স্বজনেরা ডাকাডাকি করে প্রবাসী রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা ঘরের দরজা না খোলায় ৯৯৯ নম্বরে কল করেন তাঁরা।
খবর পেয়ে দুপুর ১২টার দিকে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে কক্ষের দরজা ভেঙে রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী হুছনারা বেগম, ছেলে মাইকুল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম ও মেয়ে সামিয়া ইসলামকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে পাঠায়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম ও মাইকুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আশঙ্কাজনক অবস্থায় বাকি তিনজনকে আইসিইউতে প্রেরণ করেন।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপপরিচালক ডা. আব্দুল গফ্ফার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। তবে আমরা নিশ্চিত নই। পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, রিপোর্ট আসলে বলা যাবে আসল কারণ কী ছিল। দুজন মারা গেছেন, বাকি তিনজনের চিকিৎসা চলছে। তাদের অবস্থাও ভালো না।’
এ ঘটনায় নিহত রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন ও তাঁর স্ত্রী শোভা বেগমকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন সিলেটের পুলিশ সুপার (পদোন্নতিপ্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলিমা রায়হানা। এ ছাড়া পিবিআই ও সিআইডির দুটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, যে বাসা থেকে প্রবাসীদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাসায় ৩টি শয়ন কক্ষ,১টি রান্নাঘর,১টি খাবার কক্ষ রয়েছে। যে কক্ষে প্রবাসী পরিবারের ৫ জন ঘুমিয়েছিলেন, কক্ষটির আসবাবপত্র এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে।
প্রবাসী হুছনারা বেগমের চাচাতো ভাই গোলাম হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা এসেছি। কে বা কারা কীভাবে ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা জানি না। আমার বোনের পরিবারের সঙ্গে কারও শত্রুতা নেই।’
নিহত রফিকুল ইসলামের ভায়রা ভাই সাজ্জাদ আহমদ বলেন, ‘ভায়রা রফিকুল ইসলামের বড় ছেলে সাদিকুল ইসলাম অসুস্থ থাকায় তাঁকে চিকিৎসা দিতে গত ১২ জুলাই দেশে ফিরেছেন। ঢাকা থেকে ফেরার পর শ্বশুর-শাশুড়িসহ অন্যান্যদের নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। তাঁদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের খবর পেয়ে এসেছি।’
সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। কীভাবে বিষক্রিয়া ঘটেছে, তা তদন্তের আগে বলা সম্ভব নয়। যে সকল নিকট আত্মীয় বাসায় ছিলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য পুলিশ তদন্ত অব্যাহত রেখেছে।’
সিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার তাজপুর স্কুল রোডের ভাড়া বাসা থেকে তাঁদের উদ্ধার করে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ। নিহতরা হলেন—উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের ধিরারাই (খাতিপুর) গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী রফিকুল ইসলাম (৫০) ও তাঁর ছোট ছেলে মাইকুল ইসলাম (১৬)।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রফিকুল ইসলামের স্ত্রী হুছনারা বেগম (৪৫), ছেলে সাদিকুল ইসলাম (২৫) এবং মেয়ে সামিরা ইসলামকে (২০) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে বসবাস করে আসছেন ধিরারাই গ্রামের রফিকুল ইসলাম। অসুস্থ ছেলে সাদিকুল ইসলামকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য গত ১২ জুলাই সপরিবারে দেশে ফিরে এক সপ্তাহ ঢাকায় থাকেন। চিকিৎসা শেষে গত ১৮ জুলাই উপজেলার তাজপুর স্কুল রোড এলাকার তাজপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান অরুনোধয় পাল ঝলকের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় বাসা ভাড়া নেন তিনি। গতকাল সোমবার রাতের খাবার শেষে প্রবাসী রফিক মিয়া তাঁর স্ত্রী সন্তানসহ একটি কক্ষে এবং রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন, শ্যালকের স্ত্রী শোভা বেগম ও মেয়ে সাবিলা বেগম (৮) অন্যান্য কক্ষে ঘুমিয়ে পড়েন। মঙ্গলবার সকালে বাসার সুস্থ স্বজনেরা ডাকাডাকি করে প্রবাসী রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা ঘরের দরজা না খোলায় ৯৯৯ নম্বরে কল করেন তাঁরা।
খবর পেয়ে দুপুর ১২টার দিকে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে কক্ষের দরজা ভেঙে রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী হুছনারা বেগম, ছেলে মাইকুল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম ও মেয়ে সামিয়া ইসলামকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে পাঠায়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম ও মাইকুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আশঙ্কাজনক অবস্থায় বাকি তিনজনকে আইসিইউতে প্রেরণ করেন।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপপরিচালক ডা. আব্দুল গফ্ফার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। তবে আমরা নিশ্চিত নই। পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, রিপোর্ট আসলে বলা যাবে আসল কারণ কী ছিল। দুজন মারা গেছেন, বাকি তিনজনের চিকিৎসা চলছে। তাদের অবস্থাও ভালো না।’
এ ঘটনায় নিহত রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন ও তাঁর স্ত্রী শোভা বেগমকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন সিলেটের পুলিশ সুপার (পদোন্নতিপ্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলিমা রায়হানা। এ ছাড়া পিবিআই ও সিআইডির দুটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, যে বাসা থেকে প্রবাসীদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাসায় ৩টি শয়ন কক্ষ,১টি রান্নাঘর,১টি খাবার কক্ষ রয়েছে। যে কক্ষে প্রবাসী পরিবারের ৫ জন ঘুমিয়েছিলেন, কক্ষটির আসবাবপত্র এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে।
প্রবাসী হুছনারা বেগমের চাচাতো ভাই গোলাম হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা এসেছি। কে বা কারা কীভাবে ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা জানি না। আমার বোনের পরিবারের সঙ্গে কারও শত্রুতা নেই।’
নিহত রফিকুল ইসলামের ভায়রা ভাই সাজ্জাদ আহমদ বলেন, ‘ভায়রা রফিকুল ইসলামের বড় ছেলে সাদিকুল ইসলাম অসুস্থ থাকায় তাঁকে চিকিৎসা দিতে গত ১২ জুলাই দেশে ফিরেছেন। ঢাকা থেকে ফেরার পর শ্বশুর-শাশুড়িসহ অন্যান্যদের নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। তাঁদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের খবর পেয়ে এসেছি।’
সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। কীভাবে বিষক্রিয়া ঘটেছে, তা তদন্তের আগে বলা সম্ভব নয়। যে সকল নিকট আত্মীয় বাসায় ছিলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য পুলিশ তদন্ত অব্যাহত রেখেছে।’

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার তাজপুর স্কুল রোডের ভাড়া বাসা থেকে তাঁদের উদ্ধার করে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ। নিহতরা হলেন—উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের ধিরারাই (খাতিপুর) গ্রামের আবদুল জব্বারের ছেলে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী রফিকুল ইসলাম (৫০) ও তাঁর ছোট ছেলে মাইকুল ইসলাম (১৬)।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় রফিকুল ইসলামের স্ত্রী হুছনারা বেগম (৪৫), ছেলে সাদিকুল ইসলাম (২৫) এবং মেয়ে সামিরা ইসলামকে (২০) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও নিহতদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে বসবাস করে আসছেন ধিরারাই গ্রামের রফিকুল ইসলাম। অসুস্থ ছেলে সাদিকুল ইসলামকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য গত ১২ জুলাই সপরিবারে দেশে ফিরে এক সপ্তাহ ঢাকায় থাকেন। চিকিৎসা শেষে গত ১৮ জুলাই উপজেলার তাজপুর স্কুল রোড এলাকার তাজপুর ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান অরুনোধয় পাল ঝলকের একটি ভবনের দ্বিতীয় তলায় বাসা ভাড়া নেন তিনি। গতকাল সোমবার রাতের খাবার শেষে প্রবাসী রফিক মিয়া তাঁর স্ত্রী সন্তানসহ একটি কক্ষে এবং রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন, শ্যালকের স্ত্রী শোভা বেগম ও মেয়ে সাবিলা বেগম (৮) অন্যান্য কক্ষে ঘুমিয়ে পড়েন। মঙ্গলবার সকালে বাসার সুস্থ স্বজনেরা ডাকাডাকি করে প্রবাসী রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী-সন্তানরা ঘরের দরজা না খোলায় ৯৯৯ নম্বরে কল করেন তাঁরা।
খবর পেয়ে দুপুর ১২টার দিকে ওসমানীনগর থানা-পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে কক্ষের দরজা ভেঙে রফিকুল ইসলামসহ তাঁর স্ত্রী হুছনারা বেগম, ছেলে মাইকুল ইসলাম, সাদিকুল ইসলাম ও মেয়ে সামিয়া ইসলামকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী হাসপাতালে পাঠায়। এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক রফিকুল ইসলাম ও মাইকুল ইসলামকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আশঙ্কাজনক অবস্থায় বাকি তিনজনকে আইসিইউতে প্রেরণ করেন।
সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে উপপরিচালক ডা. আব্দুল গফ্ফার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে। তবে আমরা নিশ্চিত নই। পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, রিপোর্ট আসলে বলা যাবে আসল কারণ কী ছিল। দুজন মারা গেছেন, বাকি তিনজনের চিকিৎসা চলছে। তাদের অবস্থাও ভালো না।’
এ ঘটনায় নিহত রফিকুল ইসলামের শ্বশুর আনফর আলী, শাশুড়ি বদরুন্নেছা, শ্যালক দেলোয়ার হোসেন ও তাঁর স্ত্রী শোভা বেগমকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন সিলেটের পুলিশ সুপার (পদোন্নতিপ্রাপ্ত অতিরিক্ত ডিআইজি) মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন, ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলিমা রায়হানা। এ ছাড়া পিবিআই ও সিআইডির দুটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, যে বাসা থেকে প্রবাসীদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে, সেই বাসায় ৩টি শয়ন কক্ষ,১টি রান্নাঘর,১টি খাবার কক্ষ রয়েছে। যে কক্ষে প্রবাসী পরিবারের ৫ জন ঘুমিয়েছিলেন, কক্ষটির আসবাবপত্র এলোমেলো অবস্থায় রয়েছে।
প্রবাসী হুছনারা বেগমের চাচাতো ভাই গোলাম হোসেন বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা এসেছি। কে বা কারা কীভাবে ঘটনাটি ঘটিয়েছে তা জানি না। আমার বোনের পরিবারের সঙ্গে কারও শত্রুতা নেই।’
নিহত রফিকুল ইসলামের ভায়রা ভাই সাজ্জাদ আহমদ বলেন, ‘ভায়রা রফিকুল ইসলামের বড় ছেলে সাদিকুল ইসলাম অসুস্থ থাকায় তাঁকে চিকিৎসা দিতে গত ১২ জুলাই দেশে ফিরেছেন। ঢাকা থেকে ফেরার পর শ্বশুর-শাশুড়িসহ অন্যান্যদের নিয়ে ভাড়া বাসায় উঠেছিলেন। তাঁদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের খবর পেয়ে এসেছি।’
সিলেটের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষক্রিয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। কীভাবে বিষক্রিয়া ঘটেছে, তা তদন্তের আগে বলা সম্ভব নয়। যে সকল নিকট আত্মীয় বাসায় ছিলেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য পুলিশ তদন্ত অব্যাহত রেখেছে।’

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
৫ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন।
শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মিরপুর-১ এলাকার মুক্তিযোদ্ধা শপিং কমপ্লেক্সের ছাদ থেকে একটি ককটেল নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। বিস্ফোরণে মার্কেটের সামনের ফুটপাতে থাকা এক দোকানি সামান্য আহত হন।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিরপুর-১০ এলাকার পুলিশ বক্সের কাছে আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা মার্কেটের সামনে একটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ফুটপাতের এক দোকানি সামান্য আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মার্কেটের ওপর থেকে কেউ একজন ককটেল নিক্ষেপ করে পালিয়ে গেছে।
অন্যদিকে রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে শান্তিনগর এলাকার পশ্চিম সিগন্যালের কাছে একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ককটেলটি সিগন্যালের পাশে থাকা একটি বটগাছে স্থাপিত বিজ্ঞাপনের বিলবোর্ডে লেগে বিস্ফোরিত হয়। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
এ ছাড়া রাত ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে মৌচাক ক্রসিংয়েও আরেকটি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনাতেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে তদন্ত চলছে।

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
২৬ জুলাই ২০২২
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
৫ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
খুলনা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম চার ঘণ্টা পূর্বের বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। তিনি বলেন, এগুলো ডামি অস্ত্র। এগুলো বিএনসিসির জন্য বানানো হচ্ছিল। আর যাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছিল রাতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে।
এর আগে পুলিশ ঢাকঢোল পিটিয়ে বলেছিল নগরীর জোড়া গেট এলাকার একটি লেদ কারখানায় অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান এবং সেখান থেকে বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়।
এ ছাড়া অস্ত্রগুলো সন্ত্রাসী ও বনদস্যুদের কাছে সরবরাহ করা হতো বলে জানানো হয়।
এদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি নৌ শাখার এস এম তাফসিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত একটি চুক্তিপত্রে দেখা গেছে, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি প্লাটুনের সেনা, নৌ এবং বিমান শাখার ক্যাডেটদের যুগোপযোগী ট্রেনিংয়ের জন্য কিছুসংখ্যক অত্যাধুনিক কাঠের অস্ত্র (৫০ পিস) তৈরি করা প্রয়োজন। ওই অস্ত্রগুলো বিএনসিসির তত্ত্বাবধানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় বিএনসিসি প্লাটুন প্রাঙ্গণে তৈরি করা হবে। ওই অস্ত্রসমূহ তৈরিতে নিম্নের প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি মো. সালাউদ্দিন গাজী পিকুকে দায়িত্ব দেওয়া হলো।
এর সত্যতা পাওয়ার পর পুলিশ তাদের অস্ত্র উদ্ধারের তথ্য প্রত্যাহার করে।

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
২৬ জুলাই ২০২২
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩৬ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামের এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
আহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ। তিনি বলেন, বাড়ির পাশে আমবাগানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ককটেলটি পড়ে ছিল। ছোট বাচ্চা বুঝতে না পেরে ককটেলে হাত দিলে বিস্ফোরণ ঘটে। তার পরিবারকে থানায় এসে মামলা দিতে বলা হয়েছে। পরিবার মামলা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আহত শিশু মিজানুর রহমানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
শিশুটির চাচা তায়েব আলী বলেন, ‘জেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে আমার ভাতিজাকে রাজশাহী মেডিকেলে ভর্তি করিয়েছি। তার বাঁ হাতের আঙুলগুলো ঝুলে গেছে এবং ডান হাতের মাংসপেশির ভেতর কাচ ঢুকে আছে। মুখ পুড়ে গেছে এবং গলাও কেটে গেছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।’

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
২৬ জুলাই ২০২২
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
৫ মিনিট আগে
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
১ ঘণ্টা আগেশহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাইদ জানান, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে গফরগাঁওয়ের লঞ্চঘাটা বধ্যভূমিতে মুক্তিযোদ্ধাসহ কয়েক হাজার মানুষকে এনে হত্যা করা হয়েছিল। ২০০৫ সালে গফরগাঁওয়ের তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গৌতম কুমার স্থানটি নির্ধারণের পর তৈরি করেন বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ। পরে ২০১১ সালে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ সংস্কার করলেও এলাকাটি সংরক্ষিত হিসেবে ঘোষণা করা হয়নি। বাকি ১০ বধ্যভূমিতে এখনো স্মৃতিস্তম্ভ গড়ে ওঠেনি এবং সংরক্ষণের উদ্যোগও নেওয়া হয়নি।
অনাদরে পড়ে আছে গফরগাঁও পৌর শহরের শিলাসী ইমামবাড়ী, উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাইদুর রহমান উচ্চবিদ্যালয় সেনাবাহিনীর ক্যাম্প, সুতার চাপর বাজার, মশাখালী ইউনিয়নের প্রসাদপুর, ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজ, পাইথল ইউনিয়নের কাওরাইদ-গয়েশপুর রেলব্রিজ, রাওনা ইউনিয়নের ভারইল ও গণ্ডগ্রাম, রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প, দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বারইগাঁও পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প। মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে অগণিত মানুষকে এসব স্থানে ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং তাদের এ দেশীয় দোসরেরা। লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা এসব বধ্যভূমি থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর অসংখ্য মানুষের মাথার খুলি ও হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বধ্যভূমি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। কোনোটি হারিয়ে যাচ্ছে নদীগর্ভে। কোনোটি ঝোপঝাড়ে আচ্ছাদিত হয়ে আছে। কোনো কোনোটি এখনো চিহ্নিতই হয়নি।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সদস্যরা মশাখালী ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজের ওপর দাঁড় করিয়ে স্থানীয় নিরীহ মানুষজনকে নির্মমভাবে গুলি চালিয়ে হত্যা করত। পরে সেচকাজের জন্য সেখানে একটি জলকপাট নির্মাণ করা হলেও এ স্থান আজও চিহ্নিত করা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ গফরগাঁও ইসলামিয়া (পরে সরকারি) হাইস্কুলের শিক্ষক রাস বিহারী মিশ্রর ছেলে রণদা প্রসাদ মিশ্র বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসরেরা মুক্তিকামী বাঙালিদের ওপর ব্যাপক গণহত্যা চালিয়েছিল। সারা দেশে সরকারি উদ্যোগে এসব গণহত্যার স্থানগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের দাবি জানাচ্ছি।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘যাদের আত্মত্যাগে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে, আমরা যেন সেসব বীরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে পারি, সে জন্য স্মৃতিচিহ্নটুকু সংরক্ষণ করা জরুরি।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এন এম আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, ‘অরক্ষিত বধ্যভূমিগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে চরআলগী ইউনিয়নে একটি বধ্যভূমি চিহ্নিত করে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।’

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ের মহান মুক্তিযুদ্ধের নীরব সাক্ষী ১১টি বধ্যভূমি। স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এসব বধ্যভূমি সংরক্ষণে নেওয়া হয়নি সরকারি-বেসরকারি কোনো উদ্যোগ। বেশ কিছু বধ্যভূমিতে এখনো গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সাইদ জানান, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে গফরগাঁওয়ের লঞ্চঘাটা বধ্যভূমিতে মুক্তিযোদ্ধাসহ কয়েক হাজার মানুষকে এনে হত্যা করা হয়েছিল। ২০০৫ সালে গফরগাঁওয়ের তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গৌতম কুমার স্থানটি নির্ধারণের পর তৈরি করেন বধ্যভূমি স্মৃতিস্তম্ভ। পরে ২০১১ সালে ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ সংস্কার করলেও এলাকাটি সংরক্ষিত হিসেবে ঘোষণা করা হয়নি। বাকি ১০ বধ্যভূমিতে এখনো স্মৃতিস্তম্ভ গড়ে ওঠেনি এবং সংরক্ষণের উদ্যোগও নেওয়া হয়নি।
অনাদরে পড়ে আছে গফরগাঁও পৌর শহরের শিলাসী ইমামবাড়ী, উপজেলার নিগুয়ারী ইউনিয়নের সাইদুর রহমান উচ্চবিদ্যালয় সেনাবাহিনীর ক্যাম্প, সুতার চাপর বাজার, মশাখালী ইউনিয়নের প্রসাদপুর, ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজ, পাইথল ইউনিয়নের কাওরাইদ-গয়েশপুর রেলব্রিজ, রাওনা ইউনিয়নের ভারইল ও গণ্ডগ্রাম, রসুলপুর ইউনিয়নের রসুলপুর পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প, দত্তেরবাজার ইউনিয়নের বারইগাঁও পাকিস্তানি বাহিনীর ক্যাম্প। মুক্তিযোদ্ধারা বলছেন, মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসে অগণিত মানুষকে এসব স্থানে ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং তাদের এ দেশীয় দোসরেরা। লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা এসব বধ্যভূমি থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর অসংখ্য মানুষের মাথার খুলি ও হাড় উদ্ধার করা হয়েছে। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এসব বধ্যভূমি নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। কোনোটি হারিয়ে যাচ্ছে নদীগর্ভে। কোনোটি ঝোপঝাড়ে আচ্ছাদিত হয়ে আছে। কোনো কোনোটি এখনো চিহ্নিতই হয়নি।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সদস্যরা মশাখালী ফরচুঙ্গি-শিলা রেলব্রিজের ওপর দাঁড় করিয়ে স্থানীয় নিরীহ মানুষজনকে নির্মমভাবে গুলি চালিয়ে হত্যা করত। পরে সেচকাজের জন্য সেখানে একটি জলকপাট নির্মাণ করা হলেও এ স্থান আজও চিহ্নিত করা হয়নি।
মুক্তিযুদ্ধে শহীদ গফরগাঁও ইসলামিয়া (পরে সরকারি) হাইস্কুলের শিক্ষক রাস বিহারী মিশ্রর ছেলে রণদা প্রসাদ মিশ্র বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসরেরা মুক্তিকামী বাঙালিদের ওপর ব্যাপক গণহত্যা চালিয়েছিল। সারা দেশে সরকারি উদ্যোগে এসব গণহত্যার স্থানগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের দাবি জানাচ্ছি।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘যাদের আত্মত্যাগে এই দেশ স্বাধীন হয়েছে, আমরা যেন সেসব বীরকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করতে পারি, সে জন্য স্মৃতিচিহ্নটুকু সংরক্ষণ করা জরুরি।’
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এন এম আব্দুল্লাহ-আল-মামুন বলেন, ‘অরক্ষিত বধ্যভূমিগুলো চিহ্নিত করে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে চরআলগী ইউনিয়নে একটি বধ্যভূমি চিহ্নিত করে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে।’

সিলেটের ওসমানীনগরে একই পরিবারের ৫ যুক্তরাজ্যপ্রবাসীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়। চিকিৎসকদের প্রাথমিকভাবে ধারণা, খাবারে বিষক্রিয়ার কারণে তাঁরা অচেতন হয়ে পড়েন এবং এতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
২৬ জুলাই ২০২২
রাজধানীর শান্তিনগর, মৌচাক ও মিরপুরে পৃথক স্থানে চারটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এতে মিরপুরে ফুটপাতের এক দোকানি আহত হয়েছেন। শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময় দুর্বৃত্তরা এসব ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বলে জানিয়েছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগে
খুলনা নগরীতে অস্ত্র তৈরির একটি কারখানার সন্ধান পেয়েছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর জোড়া গেট এলাকায় অবস্থিত একটি লেদ মেশিনের কারখানায় পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) অভিযান চালিয়ে এর সন্ধান পায়। এ সময় তিনজনকে আটক করা হয়। এর চার ঘণ্টা পর উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম ডামি বলে ঘোষণা করে পুলিশ।
৫ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলায় বাড়ির পাশে পড়ে থাকা ককটেল বিস্ফোরণে মিজানুর রহমান (৮) নামে এক শিশু আহত হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশুটি চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সুপার পাড়া এলাকার নয়ন আলীর ছেলে।
৩৬ মিনিট আগে