বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম অধ্যায় অপারেশন জ্যাকপট। নৌ কমান্ডোদের চালানো গেরিলা অভিযানের বীরত্বের গল্প নিয়ে তৈরি হচ্ছে সিনেমা ‘অপারেশন জ্যাকপট’। অর্থায়ন করছে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়। গত আগস্টে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর অপারেশন জ্যাকপট সিনেমার ভবিষ্যৎ নিয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্কা।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের তাৎপর্য ও মহিমাকে কোনো অজুহাতে খর্ব না করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব। তিনি বলেছেন, ‘স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ ছিল স্বাধীনতার বীজমন্ত্র ও সশস্ত্র
রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশে নৈরাজ্যবাদ কায়েম করেছে, যাকে মাৎস্যন্যায় বলা চলে। সরকারের অদক্ষতা ও অনাচারে অতিষ্ঠ মানুষ ইতিমধ্যে বলতে শুরু করেছে, ‘আগে কী সুন্দর দিন কাটাইতাম আমরা’...
মুক্তিযুদ্ধ ও সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনের একজন নেতা ছিলেন মোহাম্মদ ফরহাদ। বাংলাদেশের একনিষ্ঠ একজন বাম রাজনীতিবিদ। আকণ্ঠ পিয়াসি বিপ্লবী। ১৯৮৭ সালের ৯ অক্টোবর তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের রাজধানী মস্কোতে মারা যান তিনি। প্রতিবছর এ দিনটি আসে, আবার তাঁর ভূমিষ্ঠ হওয়ার দিন ৫
ভারত বিষয়ে বাংলাদেশের অনেক মানুষের মনে বিদ্বেষ আছে। বিভিন্ন প্রশ্নে ভারতের দাদাগিরির কারণে এই বিদ্বেষ যেমন জন্মেছে, তেমনি কোনো কোনো মহল ভারতবিদ্বেষ উসকে দেওয়ার জন্য নানা কথা ছড়িয়েছে, যা এই বিদ্বেষকে পোক্ত করেছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী চৈনিক বাম আর পাকিস্তানিদের
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেছেন, ভারত ছাড়া বাংলাদেশের পরিস্থিতির উন্নত হবে না। গতকাল শুক্রবার বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে আয়োজিত রাষ্ট্রীয় এক অনুষ্ঠানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা এ কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রামে ভারতের অবদান তাদের
মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও যারা মুক্তিযোদ্ধাদের সুবিধা নিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। তিনি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়েরও উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সেনাপতি ছিলেন জেনারেল মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী। দেশের স্বাধীনতা এনে দেওয়া রণাঙ্গনের অন্যতম এই মহারথীর নাম শুনলে পাকিস্তান ক্যান্টনমেন্টে ত্রাস সৃষ্টি হতো। বিসিএসসহ অন্য চাকরির পরীক্ষায় এই বঙ্গবীরকে নিয়ে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়। তাঁকে নিয়ে কিছু
আমি পরিবর্তনের পক্ষে। কারণ জীবন পরিবর্তনশীল। আমরা যারা মধ্য ষাটে, আমরা কত যে পরিবর্তন মেনে নিয়েছি, তার কোনো হিসাব নেই। আমাদের পিতারা সাতচল্লিশের অন্যায্য দেশভাগ মেনে নিয়েছিলেন। আমরা একাত্তরে যৌক্তিক মুক্তিযুদ্ধ মেনে নিয়েছি। আমরা পঁচাত্তরের পটপরিবর্তন ও মিলিটারি
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর প্রণীত সংবিধানের মৌলিক দিক নির্দেশনার ভিত্তিতে সাংবিধানিক পরিবর্তন আনার পক্ষে অন্তর্বতীকালীন সরকার। এ ক্ষেত্রে সকল পক্ষের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে ছাত্র-জনতাসহ জনগণের সদিচ্ছার প্রতিফলন ঘটানোর উপর জোর দিতে হবে। আজ শনিবার (৩১ আগস্ট) রাজধানীতে এক আলোচনা সভায় উপদেষ্টাসহ সরকারের
এ দেশে একদা একটা মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল। সেই মুক্তিযুদ্ধে দেশের আপামর মানুষ যোগ দিয়েছিলেন। কিছু পাকিস্তানি দালাল ছাড়া সবাই যে যেভাবে পেরেছেন সেই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। কোনো গ্রামে কোনো বৃদ্ধা তাঁর একমাত্র সম্বল মোরগটাও জবাই করে ক্ষুধার্ত মুক্তিযোদ্ধাদের খাইয়েছেন। অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করা তরুণদের উৎসাহ-অনু
মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা ফারুক ই আজম (বীর প্রতীক) বলেছেন, কোটা আন্দোলনে সবচেয়ে বেশি ইমেজ ড্যামেজ হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের। আজ বুধবার সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এই মন্তব্য করেন।
যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার চিত্রা নদীর পারে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে তৈরি করা হয়েছিল স্বাধীনতা চত্বর। পরে এই চত্বরেই নির্মাণ করা হয় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ। স্বাধীনতা চত্বর ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভে পালন করা হতো স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবস। তবে শেখ হাসিনার পদত্যাগের দিন ছাত্র-জনতার বিজয় মিছিল
নব নিযুক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মো.আসাদুজ্জামান বলেছেন, অ্যাটর্নি জেনারেল কোনো দলের না, রাষ্ট্রের। আমার দায়িত্ব হলো এই রাষ্ট্রের জনগণের পক্ষে অবস্থান নেওয়া। দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে সরকার আসছে তারা এই রাষ্ট্রের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছে।
মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমাদের এ দেশটির জন্ম। মুক্তিযুদ্ধ যাঁরা করেছিলেন, তাঁদের বেশির ভাগই ছিলেন কৃষক, মাঝি, শ্রমিক, ছাত্র-যুবক, জেলে-তাঁতিসহ নানা পেশার মানুষ। তাঁরা সমাজের সাধারণ মানুষ ছিলেন। শত দুঃখ-কষ্টে থাকলেও সমাজের পরাধীনতাকে মেনে নিতে পারেননি। সৃজনশীল কোনো জাতি তা মেনে নিতে পারে না। এ ছাড়া প্র
মুক্তিযুদ্ধের ঐতিহাসিক স্থাপনা রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ ও বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদ জানিয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ। আজ বুধবার রাত ৮টার দিকে ফেসবুক পেজ থেকে লাইভে এসে এই প্রতিবাদ জানান তিনি।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী জেড আই খান পান্না বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নাম দিয়ে যে কার্যকলাপ হচ্ছে তা মেনে নেওয়া যায় না। কোনো মুক্তিযোদ্ধা যদি বুকে হাত দিয়ে.. । এ সময় হাইকোর্ট বলেন, এই বিষয়টি তো আপিল বিভাগ নিষ্পত্তি করেছে। জেড আই খান বলেন, আমি যদি দেখতাম ছাত্ররা নিরাপদে ঘু