১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় যৌথ বাহিনীর কাছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আত্মসমর্পণের নথিতে স্বাক্ষরের একটি ছবি ভারতীয়দের কাছে আলাদাভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় অর্ধশতাব্দী ধরে ভারতীয়রা ‘সবচেয়ে বড় সামরিক বিজয়ের’ প্রতীক হিসেবে দেখিয়েছে এই ছবি। তবে গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর ছবিটি সেনাপ্রধানের কার্যালয় থেকে সরিয়ে ন
আজ ১০ জানুয়ারি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭২ সালের এদিনে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশে ফেরেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসই তিনি পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী ছিলেন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পন্ন হয়েছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপস্থিতিতে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে তিনি তাঁর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসায়ই ছিলেন। অন্য সব সহকর্মীকে আত্মগোপনে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনের পরামর্শ দিলেও তিনি নিজে আত্মগোপনে যাননি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের ভূমিকার জন্য ক্ষমা না চেয়ে বর্তমানে সেটাকে জাস্টিফাই করছে এবং দেশপ্রেমিক হিসেবে হাজির হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত ‘৭১-এর মুক্তিয
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা বলে আখ্যা দিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে খালেদার জিয়ার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাপ্রবাহের আলোকে তিনি প্রশ্ন রেখেছেন...
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় রিভিউ (পুনর্বিবেচনা) চেয়ে জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের আবেদন শুনানির জন্য আগামী ২৩ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন... জাতীয়, আদালত, অপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ, শুনানি,
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত ও মীমাংসিত বিষয়গুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলে তা অগ্রসরমাণ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা বাধাগ্রস্ত করবে বলে মন্তব্য করেছেন গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন।
তৎকালীন কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য কিশোরগঞ্জ মুক্তকারী মুক্তিযুদ্ধকালীন কোম্পানি কমান্ডার কবির উদ্দিন আহমেদ (৮৬) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি...রাজিউন)। আজ বৃহস্পতিবার (০২ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় রাজধানীর পিজি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিশ্বাস...
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও আমরা বিএনপি পরিবারের প্রধান উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘একটা রাজনৈতিক দল আমি দেখলাম, এটি আমাকে বিস্মিত করেছে যে দেশপ্রেমী তারা আর সেনাবাহিনী।’
একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে মায়েরা শুধু তাঁদের ছেলেদের জীবনের মায়া ত্যাগ করে যুদ্ধে পাঠাননি, মেয়েদেরও পাঠাতে পিছপা হননি। মেয়ে ঠিক কোথায় যাচ্ছে, আদৌ আর ফিরবে কি না—এমন অনেক কিছু একাত্তরের মায়েদের কাছে স্পষ্ট ছিল না।
‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’–এর খসড়ায় জনগণের বাক্স্বাধীনতা ও তথ্য প্রাপ্তি-সুরক্ষার প্রশ্নে শাসকের পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তাঁরা।
বাংলা একাডেমি ২০২৪ সালের ষাণ্মাসিক ফেলোশিপ এবং ছয়টি পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেছে। মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস, বিজ্ঞান, শিল্পকলা এবং ভাষা গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন। এ ছাড়া প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য, নাটক এবং কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য মোট ছয়টি পুরস্কার দেওয়া হচ্
বিজয় দিবস উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এক্স হ্যান্ডেলে দেওয়া একটি পোস্ট নিয়ে বাংলাদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া হয়েছে। ব্যক্তিগত পর্যায় থেকে শুরু করে বাংলাদেশের সব গণমাধ্যমেই প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকায় মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর যৌথ কমান্ডের কাছে পাকিস্তানি
পৃথিবীতে গণহত্যা কিংবা জেনোসাইড কম হয়নি। যত যুদ্ধের যত গণকবর রয়েছে, সেগুলো বর্বরতার সাক্ষ্য দেয়, ইতিহাসের সাক্ষ্য দেয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে হলোকাস্টে নিহত মানুষের গণকবর যেমন সাক্ষ্য দেয়, রুয়ান্ডার নিয়াবারোঙ্গো নদীও সাক্ষ্য দেয়, তার বুক দিয়ে ভেসে গেছে রক্তস্নাত মানুষের লাশ। তবে বর্বরতার চরম মাত্রা মনে
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসকে ‘ভারতের ঐতিহাসিক বিজয়’ দাবি করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে অবজ্ঞা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত অহংকার করে নিজেদের প্রভু মনে করে। ভারতের প্রধানমন্ত
সাধারণত আমরা গল্পে যেটা দেখে থাকি, মুক্তিযুদ্ধটাকে কোনো একজন হিরোকে ধরে গ্লোরিফাই করে দেখানো হয় কিংবা যুদ্ধের কিছু দৃশ্য দেখানো হয়। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সময় গণমানুষের যে অংশগ্রহণ ছিল, সেটা কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সিনেমাগুলোতে কম উঠে এসেছে। নকশী কাঁথার জমিন একেবারেই গণমানুষের অংশগ্রহণ, চাষাভুষা, গ্রামের
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জাতির গর্ব, অথচ সময়ের ব্যবধানে মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও বিতর্ক আর বিভ্রান্তি তৈরি করা হচ্ছে। জাতি হিসেবে এ সত্য অস্বীকার করার সুযোগ নেই যে স্বাধীনতা অর্জনের লড়াইয়ে সব মানুষ একই কাতারে ছিল না। কোনো দেশেই কখনো সব মানুষ একটি বিষয়ে একইভাবে ভাবে না। চিন্তার বৈচিত্র্যই মানুষের...