তন্ময় পাল

প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট কাটা হয়। সিনেমার আনুষ্ঠানিক মুক্তির দিনই সকালের শো দেখা হলো। হলে ঢোকার আগে থেকেই উৎকণ্ঠা কাজ করছিল। প্রশ্ন জাগতেই পারে, একজন দর্শক হয়ে কেন উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছি? সেই উত্তর আসবে, তবে তার আগে হাওয়া সিনেমা নিয়ে কিছু কথা বলা যাক।
‘হাওয়া’ যে স্থলের নয়, জলের গল্প—তা আর নতুন করে বলার মতো কিছু নয়। আটজন জেলে আর একটি নৌকা গভীর সমুদ্রে যাত্রা করে মাছ ধরার উদ্দেশে। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জালে উঠে আসে জলজ্যান্ত মেয়ে। পালটে যায় ট্রলারের পরিস্থিতি ও মানুষগুলোর হাবভাব। সমুদ্রের আরও গভীরে এগোতে থাকে মাছ ধরার ট্রলার, এগোয় হাওয়ার গল্প। হাস্যরস, গান, অবিশ্বাস আর অলৌকিকতায় পরিসমাপ্তি হয় হাওয়ার।
পরিচালক মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম সিনেমা ‘হাওয়া’। নাটক বা টেলিফিল্মে বারবার চিরাচরিত নিয়ম ভেঙেছেন তিনি। তৈরি করেছেন নিজের ঘরানা। তাঁর প্রথম চলচ্চিত্রেও সেটির ব্যতিক্রম ঘটেনি। দর্শক খুব সহজেই অন্যান্য বাংলা সিনেমা থেকে হাওয়াকে আলাদা করতে পারবেন। হাওয়া সিনেমাটির কাহিনিকে যেভাবে দৃশ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তাতে দর্শকের মনযোগ অন্যদিকে যাওয়ার সুযোগ কম। নির্দেশক তাঁর পরিপক্ব হাতে সুতো গেঁথেছেন এই সিনেমার। যেহেতু সিনেমাটি জলের গল্প, তাই জলের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগই ছিল না তাঁর। সিনেমা নির্মাণের এই প্রতিবন্ধকতা তিনি উতরে গেছেন বেশ কৌশলের সঙ্গে। একটি ট্রলারে চিত্রায়িত চলচ্চিত্রটির প্রতিটি ফ্রেম ধরা হয়েছে চমকপ্রদভাবে।
হাওয়া চলচ্চিত্রটির সবচেয়ে বড় শক্তি এর অভিনয়শিল্পীরা। চঞ্চল চৌধুরী বরাবরের মতোই নতুন রূপে নিজেকে হাজির করেছেন হাওয়ায়। বলা যায় চান মাঝি চরিত্রের চঞ্চল চৌধুরী একাই ধরেছেন হাওয়ার পাল। তাঁর সঙ্গে দুর্দান্ত সংগত দিয়েছেন সুমন আনোয়ার। গত কয়েক বছরে অভিনয়ে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। হাওয়া সিনেমার পর এই সুনাম আরও ছড়াবে বলেই বিশ্বাস।
শরিফুল রাজ বাংলা সিনেমার নতুন আবিষ্কার। যে কোনো চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরার ক্ষমতা আছে এই অভিনেতার, অভিনয় সাবলীল। একমাত্র নারী ‘গুলতি’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজিফা তুষি। গভীর সমুদ্রে নোঙর করে যেভাবে আটকে থাকে জাহাজ, তেমনই রহস্যময় এই চরিত্রটির চোখে যেন আটকে পড়ে সবাই। ওদিকে নাসির উদ্দিনের অভিনয় নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অভিনয়ের ম্যাচে ইয়র্কারেও তিনি ছক্কা মারেন। শুধু নাসির উদ্দিনকে দেখার জন্য হলেও দর্শকদের হলে যাওয়া উচিত। সোহেল মন্ডল বড় একটা সময় ধরে দর্শক মাতিয়ে রেখেছেন। পার্কেস চরিত্রে রিজভী রিজু পুরোটা সময় ছিলেন প্রাণবন্ত।
‘হাওয়া’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি এক কথায় অপূর্ব। পুরো সিনেমাটি এক নৌকায় শুট করা হলেও, একঘেয়েমি লাগে না মোটেও। বরং দৃশ্য গ্রহণের ভিন্নতা, আলোর ব্যবহার পুরোটা সময় স্ক্রিনে চোখ রাখতে বাধ্য করে। চিত্রগ্রাহক কামরুল হাসান খসরু তাঁর ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে বঙ্গোপসাগরকে দেখিয়েছেন। সিনেমাটির চিত্রগ্রহণের পাশাপাশি এর এডিটিং, কালার গ্রেডিং ও ভিএফএক্সের কাজও দুর্দান্ত লেগেছে।
‘হাওয়া’ দেখে প্রাপ্তির তালিকা বেশ লম্বা। তবে ছোট ছোট অপ্রাপ্তিও রয়ে গেছে। হিসাব মেলাতে গেলে সেসব হয়তো খুচরা পয়সার মতোই। তবে খুচরারও নিশ্চয়ই মূল্য আছে। সমালোচনায় বলা যায়, ছবিটির একটি সংলাপও মাথায় গেঁথে যেতে পারেনি। গল্পের প্লট পয়েন্টগুলোতে পৌঁছানোর আগে আরও একটু ড্রামা তৈরি করা যেত। একমাত্র নারী চরিত্রের অভিনয়ে বৈচিত্র্য আসতেই পারত। শুধু সুন্দর চোখে তাকিয়ে থাকাই কি সব? আবার সিনেমার চরিত্রদের পেছনের গল্প জানা যায় স্বল্প পরিসরে। হয়তো নির্দেশক স্থলে পা রাখতে চাননি বলে খুব সন্তর্পণে এড়িয়ে গেছেন বিষয়টি।
শুরুতে উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছিলাম। ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি যে তুমুল প্রত্যাশা সৃষ্টি করে হলে এসেছে, সেটি সিনেমা দেখার পর দর্শকের মধ্যে কতটুকু থাকে—সেটাই এখন দেখার বিষয়। নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন ডার্ক থ্রিলার জঁনরা নিয়ে কাজ করেছেন ছবিটিতে। এ ধরনের জঁনরা দর্শক হিসেবে আমরা কতটুকু নিতে প্রস্তুত, সেটাও আলোচনার বিষয়। ‘হাওয়া’য় বয়ে আসবে বাংলা সিনেমার সুদিন—এমন আলাপে আমাদের আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে অনেকগুণ। সে ক্ষেত্রে পরামর্শ থাকবে, সিনেমাটি দেখার আগে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা বাসায় রেখে হলে যাবেন দয়া করে। কারণ প্রত্যাশার চাপে পিষ্ট হওয়ার চেয়ে একটি ভালো চলচ্চিত্র উপভোগ করা বরং প্রকৃষ্ট।
দুই ঘণ্টার এই ছবিটি দেখার পর কিছুটা সময় হলেও আপনি সমুদ্রে ভেসে বেড়াবেন, এটা হলফ করে বলা যায়। সিনেমাটি শেষ হওয়ার পর কিছুটা কি বিষণ্নতা পেয়ে বসে? হয়তোবা। তবে তাতে ‘হাওয়া’র জোর কমে না। বরং তা হয়ে ওঠে আরও প্রবল!

প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট কাটা হয়। সিনেমার আনুষ্ঠানিক মুক্তির দিনই সকালের শো দেখা হলো। হলে ঢোকার আগে থেকেই উৎকণ্ঠা কাজ করছিল। প্রশ্ন জাগতেই পারে, একজন দর্শক হয়ে কেন উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছি? সেই উত্তর আসবে, তবে তার আগে হাওয়া সিনেমা নিয়ে কিছু কথা বলা যাক।
‘হাওয়া’ যে স্থলের নয়, জলের গল্প—তা আর নতুন করে বলার মতো কিছু নয়। আটজন জেলে আর একটি নৌকা গভীর সমুদ্রে যাত্রা করে মাছ ধরার উদ্দেশে। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জালে উঠে আসে জলজ্যান্ত মেয়ে। পালটে যায় ট্রলারের পরিস্থিতি ও মানুষগুলোর হাবভাব। সমুদ্রের আরও গভীরে এগোতে থাকে মাছ ধরার ট্রলার, এগোয় হাওয়ার গল্প। হাস্যরস, গান, অবিশ্বাস আর অলৌকিকতায় পরিসমাপ্তি হয় হাওয়ার।
পরিচালক মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম সিনেমা ‘হাওয়া’। নাটক বা টেলিফিল্মে বারবার চিরাচরিত নিয়ম ভেঙেছেন তিনি। তৈরি করেছেন নিজের ঘরানা। তাঁর প্রথম চলচ্চিত্রেও সেটির ব্যতিক্রম ঘটেনি। দর্শক খুব সহজেই অন্যান্য বাংলা সিনেমা থেকে হাওয়াকে আলাদা করতে পারবেন। হাওয়া সিনেমাটির কাহিনিকে যেভাবে দৃশ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তাতে দর্শকের মনযোগ অন্যদিকে যাওয়ার সুযোগ কম। নির্দেশক তাঁর পরিপক্ব হাতে সুতো গেঁথেছেন এই সিনেমার। যেহেতু সিনেমাটি জলের গল্প, তাই জলের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগই ছিল না তাঁর। সিনেমা নির্মাণের এই প্রতিবন্ধকতা তিনি উতরে গেছেন বেশ কৌশলের সঙ্গে। একটি ট্রলারে চিত্রায়িত চলচ্চিত্রটির প্রতিটি ফ্রেম ধরা হয়েছে চমকপ্রদভাবে।
হাওয়া চলচ্চিত্রটির সবচেয়ে বড় শক্তি এর অভিনয়শিল্পীরা। চঞ্চল চৌধুরী বরাবরের মতোই নতুন রূপে নিজেকে হাজির করেছেন হাওয়ায়। বলা যায় চান মাঝি চরিত্রের চঞ্চল চৌধুরী একাই ধরেছেন হাওয়ার পাল। তাঁর সঙ্গে দুর্দান্ত সংগত দিয়েছেন সুমন আনোয়ার। গত কয়েক বছরে অভিনয়ে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। হাওয়া সিনেমার পর এই সুনাম আরও ছড়াবে বলেই বিশ্বাস।
শরিফুল রাজ বাংলা সিনেমার নতুন আবিষ্কার। যে কোনো চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরার ক্ষমতা আছে এই অভিনেতার, অভিনয় সাবলীল। একমাত্র নারী ‘গুলতি’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজিফা তুষি। গভীর সমুদ্রে নোঙর করে যেভাবে আটকে থাকে জাহাজ, তেমনই রহস্যময় এই চরিত্রটির চোখে যেন আটকে পড়ে সবাই। ওদিকে নাসির উদ্দিনের অভিনয় নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অভিনয়ের ম্যাচে ইয়র্কারেও তিনি ছক্কা মারেন। শুধু নাসির উদ্দিনকে দেখার জন্য হলেও দর্শকদের হলে যাওয়া উচিত। সোহেল মন্ডল বড় একটা সময় ধরে দর্শক মাতিয়ে রেখেছেন। পার্কেস চরিত্রে রিজভী রিজু পুরোটা সময় ছিলেন প্রাণবন্ত।
‘হাওয়া’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি এক কথায় অপূর্ব। পুরো সিনেমাটি এক নৌকায় শুট করা হলেও, একঘেয়েমি লাগে না মোটেও। বরং দৃশ্য গ্রহণের ভিন্নতা, আলোর ব্যবহার পুরোটা সময় স্ক্রিনে চোখ রাখতে বাধ্য করে। চিত্রগ্রাহক কামরুল হাসান খসরু তাঁর ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে বঙ্গোপসাগরকে দেখিয়েছেন। সিনেমাটির চিত্রগ্রহণের পাশাপাশি এর এডিটিং, কালার গ্রেডিং ও ভিএফএক্সের কাজও দুর্দান্ত লেগেছে।
‘হাওয়া’ দেখে প্রাপ্তির তালিকা বেশ লম্বা। তবে ছোট ছোট অপ্রাপ্তিও রয়ে গেছে। হিসাব মেলাতে গেলে সেসব হয়তো খুচরা পয়সার মতোই। তবে খুচরারও নিশ্চয়ই মূল্য আছে। সমালোচনায় বলা যায়, ছবিটির একটি সংলাপও মাথায় গেঁথে যেতে পারেনি। গল্পের প্লট পয়েন্টগুলোতে পৌঁছানোর আগে আরও একটু ড্রামা তৈরি করা যেত। একমাত্র নারী চরিত্রের অভিনয়ে বৈচিত্র্য আসতেই পারত। শুধু সুন্দর চোখে তাকিয়ে থাকাই কি সব? আবার সিনেমার চরিত্রদের পেছনের গল্প জানা যায় স্বল্প পরিসরে। হয়তো নির্দেশক স্থলে পা রাখতে চাননি বলে খুব সন্তর্পণে এড়িয়ে গেছেন বিষয়টি।
শুরুতে উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছিলাম। ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি যে তুমুল প্রত্যাশা সৃষ্টি করে হলে এসেছে, সেটি সিনেমা দেখার পর দর্শকের মধ্যে কতটুকু থাকে—সেটাই এখন দেখার বিষয়। নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন ডার্ক থ্রিলার জঁনরা নিয়ে কাজ করেছেন ছবিটিতে। এ ধরনের জঁনরা দর্শক হিসেবে আমরা কতটুকু নিতে প্রস্তুত, সেটাও আলোচনার বিষয়। ‘হাওয়া’য় বয়ে আসবে বাংলা সিনেমার সুদিন—এমন আলাপে আমাদের আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে অনেকগুণ। সে ক্ষেত্রে পরামর্শ থাকবে, সিনেমাটি দেখার আগে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা বাসায় রেখে হলে যাবেন দয়া করে। কারণ প্রত্যাশার চাপে পিষ্ট হওয়ার চেয়ে একটি ভালো চলচ্চিত্র উপভোগ করা বরং প্রকৃষ্ট।
দুই ঘণ্টার এই ছবিটি দেখার পর কিছুটা সময় হলেও আপনি সমুদ্রে ভেসে বেড়াবেন, এটা হলফ করে বলা যায়। সিনেমাটি শেষ হওয়ার পর কিছুটা কি বিষণ্নতা পেয়ে বসে? হয়তোবা। তবে তাতে ‘হাওয়া’র জোর কমে না। বরং তা হয়ে ওঠে আরও প্রবল!

দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
৮ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৮ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
৮ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই। তাঁর এবারের গানের শিরোনাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’।
এই সময়ের অস্থিরতা ও হতাশা ফুটে উঠেছে পান্থর নতুন এই গানে। মানুষ যেন তাদের বিবেককে কাজে লাগিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠে, সে প্রত্যাশা ফুটে উঠেছে গানের কথায়। ফারুক আনোয়ারের লেখা গানটিতে সুর দিয়েছেন কামাল আহমেদ, সংগীতায়োজন করেছেন জাহিদ বাশার পংকজ। গানের ভিডিও বানিয়েছেন সম্রাট আহমেদ। জানা গেছে, এফ এ মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে শিগগির প্রকাশ পাবে গানটি।
আবার তোরা মানুষ হ গানটি নিয়ে গীতিকার ফারুক আনোয়ার বলেন, ‘সময়টা অস্বস্তিকর। চারপাশে এত শব্দ, অথচ সত্যি কথাগুলো যেন আরও একা হয়ে পড়ছে। ভাঙচুর শুধু রাস্তায় নয়, মানুষের ভেতরেও চলছে। এই গান কাউকে দোষারোপ করতে নয়, নিজেদের আয়নার সামনে দাঁড় করাতে। সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়ানোর মধ্যে কোনো সফলতা নেই। বরং ভেদাভেদ ভুলে মানুষের মঙ্গলে পাশে দাঁড়ানোটাই মানুষ হিসেবে আমাদের পরিচয় বহন করে।’
আবার তোরা মানুষ হ ছাড়াও পান্থ কানাইয়ের আরও কিছু নতুন গান রয়েছে প্রকাশের অপেক্ষায়। তিনি বলেন, ‘আমার কম্পিউটারে ৩০টির বেশি গান আছে, সব আমার নিজের সুর ও সংগীতে। সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি, কোন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করব। তবে তিনটি গানের রেকর্ডিং আর ভিডিওর শুটিং পুরোপুরি শেষ।’ গানগুলো পর্যায়ক্রমে প্রকাশ পাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ ছাড়া ২৬ ডিসেম্বর বিটিভিতে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র যে নতুন পর্বটি প্রচারিত হবে, তাতেও রয়েছে পান্থ কানাইয়ের গান। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের লেখা ওই গানে তাঁর সহশিল্পী হিসেবে আছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি।
ছোটদের মধ্যে সংগীতকে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সালে পান্থ কানাই শুরু করেছিলেন সংগীত শেখানোর স্কুল ‘ড্রামবাজ’। তবে করোনার সময় থেমে যায় এ উদ্যোগ। এখন আবার প্রতিষ্ঠানটি শুরুর স্বপ্ন দেখছেন পান্থ কানাই। তিনি বলেন, ‘স্বপ্নটা এখনো মরেনি। মনমতো জায়গা পেলে আবার শুরু করব। আবার ড্রামস, গিটার, গান শেখানো হবে।’

দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই। তাঁর এবারের গানের শিরোনাম ‘আবার তোরা মানুষ হ’।
এই সময়ের অস্থিরতা ও হতাশা ফুটে উঠেছে পান্থর নতুন এই গানে। মানুষ যেন তাদের বিবেককে কাজে লাগিয়ে প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠে, সে প্রত্যাশা ফুটে উঠেছে গানের কথায়। ফারুক আনোয়ারের লেখা গানটিতে সুর দিয়েছেন কামাল আহমেদ, সংগীতায়োজন করেছেন জাহিদ বাশার পংকজ। গানের ভিডিও বানিয়েছেন সম্রাট আহমেদ। জানা গেছে, এফ এ মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে শিগগির প্রকাশ পাবে গানটি।
আবার তোরা মানুষ হ গানটি নিয়ে গীতিকার ফারুক আনোয়ার বলেন, ‘সময়টা অস্বস্তিকর। চারপাশে এত শব্দ, অথচ সত্যি কথাগুলো যেন আরও একা হয়ে পড়ছে। ভাঙচুর শুধু রাস্তায় নয়, মানুষের ভেতরেও চলছে। এই গান কাউকে দোষারোপ করতে নয়, নিজেদের আয়নার সামনে দাঁড় করাতে। সমাজে বিশৃঙ্খলা ছড়ানোর মধ্যে কোনো সফলতা নেই। বরং ভেদাভেদ ভুলে মানুষের মঙ্গলে পাশে দাঁড়ানোটাই মানুষ হিসেবে আমাদের পরিচয় বহন করে।’
আবার তোরা মানুষ হ ছাড়াও পান্থ কানাইয়ের আরও কিছু নতুন গান রয়েছে প্রকাশের অপেক্ষায়। তিনি বলেন, ‘আমার কম্পিউটারে ৩০টির বেশি গান আছে, সব আমার নিজের সুর ও সংগীতে। সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি, কোন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করব। তবে তিনটি গানের রেকর্ডিং আর ভিডিওর শুটিং পুরোপুরি শেষ।’ গানগুলো পর্যায়ক্রমে প্রকাশ পাবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ ছাড়া ২৬ ডিসেম্বর বিটিভিতে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র যে নতুন পর্বটি প্রচারিত হবে, তাতেও রয়েছে পান্থ কানাইয়ের গান। মোহাম্মদ রফিকউজ্জামানের লেখা ওই গানে তাঁর সহশিল্পী হিসেবে আছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি।
ছোটদের মধ্যে সংগীতকে ছড়িয়ে দিতে ২০১৮ সালে পান্থ কানাই শুরু করেছিলেন সংগীত শেখানোর স্কুল ‘ড্রামবাজ’। তবে করোনার সময় থেমে যায় এ উদ্যোগ। এখন আবার প্রতিষ্ঠানটি শুরুর স্বপ্ন দেখছেন পান্থ কানাই। তিনি বলেন, ‘স্বপ্নটা এখনো মরেনি। মনমতো জায়গা পেলে আবার শুরু করব। আবার ড্রামস, গিটার, গান শেখানো হবে।’

প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট
৩০ জুলাই ২০২২
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৮ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
৮ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। টানা তিন দিনের শুটিং শেষে এখন চলছে সম্পাদনার কাজ। নতুন বছর উপলক্ষে নাটকটি প্রকাশ করা হবে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে।
লাইফ ইজ বিউটিফুল নিয়ে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘কমেডি আর থ্রিলার গল্পের ভিড়ে দর্শক এখন পারিবারিক গল্পের নাটকে স্বস্তি খোঁজেন। প্রযোজক আর চ্যানেল কর্তৃপক্ষও নতুন করে ঝুঁকছে পারিবারিক সম্পর্কের গল্পে। ২৪ বছর ধরে আমি সম্পর্ক, ভালোবাসা আর জীবনের নানা টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক, টেলিফিল্ম বানিয়েছি। সে কারণেই প্রযোজক জামাল ভাই আমাকে নব্বইয়ের দশকের আবেগ নিয়ে একটি নাটক নির্মাণের জন্য বললেন। গল্পটা তিনি খুব পছন্দ করেছেন। শান্তনু ভালো লেখে। আমি কী চাই তা ভালো বোঝে সে। চমৎকার একটি চিত্রনাট্য লিখেছে সে। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই বেছে নিয়েছি আবুল হায়াত আর ডলি জহুরের মতো গুণী দুই শিল্পীকে। দারুণ একটি নাটক হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, দর্শকের মন জয় করতে পারব।’
অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘নির্মাতা হিসেবে চয়নিকা সব সময়ই ভীষণ সচেতন, বিচক্ষণ। তাঁর নাটকে গল্পই হচ্ছে প্রাণ। আর যাঁরা কাজ করেন তাঁরা সবাই ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে নিজের মতো করে অভিনয়টা করার সুযোগ পান। লাইফ ইজ বিউটিফুল নাটকটি নিয়ে আমি আশাবাদী। অনেক দিন পর ডলির সঙ্গে কাজ করে ভালো লাগল।’
ডলি জহুর বলেন, ‘হায়াত ভাই বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর সঙ্গে বহু নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছি। অনেক স্মৃতি তাঁর সঙ্গে। হায়াত ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ হয়ে যায়। ধন্যবাদ চয়নকে এত সুন্দর একটি গল্প নির্বাচনের জন্য। নাটকটি প্রচারে এলে আশা করছি ভালো লাগবে দর্শকের।’

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। টানা তিন দিনের শুটিং শেষে এখন চলছে সম্পাদনার কাজ। নতুন বছর উপলক্ষে নাটকটি প্রকাশ করা হবে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে।
লাইফ ইজ বিউটিফুল নিয়ে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘কমেডি আর থ্রিলার গল্পের ভিড়ে দর্শক এখন পারিবারিক গল্পের নাটকে স্বস্তি খোঁজেন। প্রযোজক আর চ্যানেল কর্তৃপক্ষও নতুন করে ঝুঁকছে পারিবারিক সম্পর্কের গল্পে। ২৪ বছর ধরে আমি সম্পর্ক, ভালোবাসা আর জীবনের নানা টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক, টেলিফিল্ম বানিয়েছি। সে কারণেই প্রযোজক জামাল ভাই আমাকে নব্বইয়ের দশকের আবেগ নিয়ে একটি নাটক নির্মাণের জন্য বললেন। গল্পটা তিনি খুব পছন্দ করেছেন। শান্তনু ভালো লেখে। আমি কী চাই তা ভালো বোঝে সে। চমৎকার একটি চিত্রনাট্য লিখেছে সে। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই বেছে নিয়েছি আবুল হায়াত আর ডলি জহুরের মতো গুণী দুই শিল্পীকে। দারুণ একটি নাটক হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, দর্শকের মন জয় করতে পারব।’
অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘নির্মাতা হিসেবে চয়নিকা সব সময়ই ভীষণ সচেতন, বিচক্ষণ। তাঁর নাটকে গল্পই হচ্ছে প্রাণ। আর যাঁরা কাজ করেন তাঁরা সবাই ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে নিজের মতো করে অভিনয়টা করার সুযোগ পান। লাইফ ইজ বিউটিফুল নাটকটি নিয়ে আমি আশাবাদী। অনেক দিন পর ডলির সঙ্গে কাজ করে ভালো লাগল।’
ডলি জহুর বলেন, ‘হায়াত ভাই বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর সঙ্গে বহু নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছি। অনেক স্মৃতি তাঁর সঙ্গে। হায়াত ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ হয়ে যায়। ধন্যবাদ চয়নকে এত সুন্দর একটি গল্প নির্বাচনের জন্য। নাটকটি প্রচারে এলে আশা করছি ভালো লাগবে দর্শকের।’

প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট
৩০ জুলাই ২০২২
দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
৮ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
৮ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে। বড়দিনের ছুটিতে রাইজ অ্যান্ড শাইন নাটকের দুটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বটতলা নাট্যদল।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে রাইজ অ্যান্ড শাইন। ইতালীয় নাট্যকার যুগল দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামের লেখা নাটকটি ইংরেজি থেকে রূপান্তর করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম, নির্দেশনা দিয়েছেন ম. সাঈদ।
বটতলা নাট্যদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাইজ অ্যান্ড শাইন মূলত একজন শ্রমজীবী নারীর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের মোড়কে শোষিত, নিপীড়িত মানুষের গল্প। ক্ষমতাচর্চার বিবিধ সমীকরণে পিষ্ট মানুষ কীভাবে বাঁচে, তারই শিল্পিত উপস্থাপন এই নাটক। মঞ্চে একজন মরিয়মের মা প্রতিনিধিত্ব করেন দীপু চন্দ্র দাসের মতো যেকোনো শ্রমজীবী, প্রান্তিক, ভাগ্যাহত মানুষের।
নির্দেশক বলেন, ‘এটি আমাদের সবার গল্প। প্রায় সব নারীর, সব মায়ের, সব কর্মজীবী নারীর গাথা। মঞ্চে হয়তো শুধুই একজন অভিনেত্রীকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি আপনার চেনা যেকোনো নারীর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন তার জীবন। এক নারীর সকাল থেকে শুরু হওয়া জীবনাচার, তার রোজনামচা, সংসারের যন্ত্রণা চুপচাপ সয়ে যাওয়া জীবন, মাল্টিন্যাশনাল ক্রেতার জন্য তৈরি পোশাকের কারখানায় ওভারটাইম, স্বামীর বদমেজাজ এবং একদিন সব ছেড়ে জ্বলে ওঠার চেষ্টার নাম রাইজ অ্যান্ড শাইন।’
এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী রোকসানা রুমা, তৌফিক হাসান ভুঁইয়া, হাফিজা আক্তার ঝুমা, শাহ নেওয়াজ ইফতিসহ অনেকে।

নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে। বড়দিনের ছুটিতে রাইজ অ্যান্ড শাইন নাটকের দুটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বটতলা নাট্যদল।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে রাইজ অ্যান্ড শাইন। ইতালীয় নাট্যকার যুগল দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামের লেখা নাটকটি ইংরেজি থেকে রূপান্তর করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম, নির্দেশনা দিয়েছেন ম. সাঈদ।
বটতলা নাট্যদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাইজ অ্যান্ড শাইন মূলত একজন শ্রমজীবী নারীর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের মোড়কে শোষিত, নিপীড়িত মানুষের গল্প। ক্ষমতাচর্চার বিবিধ সমীকরণে পিষ্ট মানুষ কীভাবে বাঁচে, তারই শিল্পিত উপস্থাপন এই নাটক। মঞ্চে একজন মরিয়মের মা প্রতিনিধিত্ব করেন দীপু চন্দ্র দাসের মতো যেকোনো শ্রমজীবী, প্রান্তিক, ভাগ্যাহত মানুষের।
নির্দেশক বলেন, ‘এটি আমাদের সবার গল্প। প্রায় সব নারীর, সব মায়ের, সব কর্মজীবী নারীর গাথা। মঞ্চে হয়তো শুধুই একজন অভিনেত্রীকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি আপনার চেনা যেকোনো নারীর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন তার জীবন। এক নারীর সকাল থেকে শুরু হওয়া জীবনাচার, তার রোজনামচা, সংসারের যন্ত্রণা চুপচাপ সয়ে যাওয়া জীবন, মাল্টিন্যাশনাল ক্রেতার জন্য তৈরি পোশাকের কারখানায় ওভারটাইম, স্বামীর বদমেজাজ এবং একদিন সব ছেড়ে জ্বলে ওঠার চেষ্টার নাম রাইজ অ্যান্ড শাইন।’
এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী রোকসানা রুমা, তৌফিক হাসান ভুঁইয়া, হাফিজা আক্তার ঝুমা, শাহ নেওয়াজ ইফতিসহ অনেকে।

প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট
৩০ জুলাই ২০২২
দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
৮ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৮ ঘণ্টা আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় জিয়ার লেখা আরও এক গান ‘এই হাদি একা নয়, হাদি কোটি লক্ষ’। ১৮ ডিসেম্বর মারা গেছেন হাদি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদির স্মৃতি ও বিপ্লবী চেতনাকে সংগীতে ধারণ করে এবার নতুন গান লিখেছেন জিয়া হক। মুনাইম বিল্লাহর কণ্ঠে গতকাল ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে ‘কোটি হাদির ডাক’ শিরোনামের গানটি। সুর করেছেন আবু উবায়দা।
নতুন গানটি প্রসঙ্গে মুনাইম বিল্লাহ বলেন, ‘কোটি হাদির ডাক শুধু একটি গান নয়, এটি একটি ইতিহাস, একটি বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের যে চেতনা, যে সাহস, এই গান তারই স্বীকৃতি। এই গান শুধু বিপ্লবী মানুষের নয়, সাধারণ মানুষের মনেও গভীর প্রভাব ফেলবে এবং হাদি ভাইকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখবে।’
অন্যদিকে ব্যান্ড বাংলাদেশ রেবেলস তাদের দুটি গান উৎসর্গ করেছে শরিফ ওসমান হাদিকে। গান দুটি হলো ‘এ কোন লাশ যায় না চেনা’ ও ‘আমি হুংকার দিয়ে আসব’। এখন থেকে প্রতিটি শোতে তারা হাদির স্মরণে গান দুটি গাইবে বলে জানিয়েছে। ব্যান্ডের ভোকাল মালিহা তাবাসসুম খেয়া বলেন, ‘হাদি ছিলেন নিখুঁত দেশপ্রেমিক। আমাদের গান তিনি খুব পছন্দ করতেন। ঢাকায় আমাদের শো মানেই হাদি ভাই উপস্থিত! এই দুটি গান তিনি সব সময় গাইবার জন্য বলতেন। তাই গান দুটি তাঁকে উৎসর্গ করলাম। এখন থেকে আমাদের ব্যান্ড প্রতিটি শোতে গান দুটি পরিবেশন করবে এবং হাদি ভাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।’

১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় জিয়ার লেখা আরও এক গান ‘এই হাদি একা নয়, হাদি কোটি লক্ষ’। ১৮ ডিসেম্বর মারা গেছেন হাদি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদির স্মৃতি ও বিপ্লবী চেতনাকে সংগীতে ধারণ করে এবার নতুন গান লিখেছেন জিয়া হক। মুনাইম বিল্লাহর কণ্ঠে গতকাল ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে ‘কোটি হাদির ডাক’ শিরোনামের গানটি। সুর করেছেন আবু উবায়দা।
নতুন গানটি প্রসঙ্গে মুনাইম বিল্লাহ বলেন, ‘কোটি হাদির ডাক শুধু একটি গান নয়, এটি একটি ইতিহাস, একটি বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের যে চেতনা, যে সাহস, এই গান তারই স্বীকৃতি। এই গান শুধু বিপ্লবী মানুষের নয়, সাধারণ মানুষের মনেও গভীর প্রভাব ফেলবে এবং হাদি ভাইকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখবে।’
অন্যদিকে ব্যান্ড বাংলাদেশ রেবেলস তাদের দুটি গান উৎসর্গ করেছে শরিফ ওসমান হাদিকে। গান দুটি হলো ‘এ কোন লাশ যায় না চেনা’ ও ‘আমি হুংকার দিয়ে আসব’। এখন থেকে প্রতিটি শোতে তারা হাদির স্মরণে গান দুটি গাইবে বলে জানিয়েছে। ব্যান্ডের ভোকাল মালিহা তাবাসসুম খেয়া বলেন, ‘হাদি ছিলেন নিখুঁত দেশপ্রেমিক। আমাদের গান তিনি খুব পছন্দ করতেন। ঢাকায় আমাদের শো মানেই হাদি ভাই উপস্থিত! এই দুটি গান তিনি সব সময় গাইবার জন্য বলতেন। তাই গান দুটি তাঁকে উৎসর্গ করলাম। এখন থেকে আমাদের ব্যান্ড প্রতিটি শোতে গান দুটি পরিবেশন করবে এবং হাদি ভাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।’

প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট
৩০ জুলাই ২০২২
দুই দশকের বেশি সময় ধরে গান গাইছেন পান্থ কানাই। এখনো সংগীতের সঙ্গেই কাটে তাঁর পুরোটা সময়। সাম্প্রতিক সময়ে নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। অক্টোবরে প্রকাশিত ‘সেই এক সময় ছিল’ ব্যাপক আলোচিত হওয়ার পর আবারও নতুন গান নিয়ে আসছেন পান্থ কানাই।
৮ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৮ ঘণ্টা আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
৮ ঘণ্টা আগে