তন্ময় পাল
প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট কাটা হয়। সিনেমার আনুষ্ঠানিক মুক্তির দিনই সকালের শো দেখা হলো। হলে ঢোকার আগে থেকেই উৎকণ্ঠা কাজ করছিল। প্রশ্ন জাগতেই পারে, একজন দর্শক হয়ে কেন উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছি? সেই উত্তর আসবে, তবে তার আগে হাওয়া সিনেমা নিয়ে কিছু কথা বলা যাক।
‘হাওয়া’ যে স্থলের নয়, জলের গল্প—তা আর নতুন করে বলার মতো কিছু নয়। আটজন জেলে আর একটি নৌকা গভীর সমুদ্রে যাত্রা করে মাছ ধরার উদ্দেশে। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জালে উঠে আসে জলজ্যান্ত মেয়ে। পালটে যায় ট্রলারের পরিস্থিতি ও মানুষগুলোর হাবভাব। সমুদ্রের আরও গভীরে এগোতে থাকে মাছ ধরার ট্রলার, এগোয় হাওয়ার গল্প। হাস্যরস, গান, অবিশ্বাস আর অলৌকিকতায় পরিসমাপ্তি হয় হাওয়ার।
পরিচালক মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম সিনেমা ‘হাওয়া’। নাটক বা টেলিফিল্মে বারবার চিরাচরিত নিয়ম ভেঙেছেন তিনি। তৈরি করেছেন নিজের ঘরানা। তাঁর প্রথম চলচ্চিত্রেও সেটির ব্যতিক্রম ঘটেনি। দর্শক খুব সহজেই অন্যান্য বাংলা সিনেমা থেকে হাওয়াকে আলাদা করতে পারবেন। হাওয়া সিনেমাটির কাহিনিকে যেভাবে দৃশ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তাতে দর্শকের মনযোগ অন্যদিকে যাওয়ার সুযোগ কম। নির্দেশক তাঁর পরিপক্ব হাতে সুতো গেঁথেছেন এই সিনেমার। যেহেতু সিনেমাটি জলের গল্প, তাই জলের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগই ছিল না তাঁর। সিনেমা নির্মাণের এই প্রতিবন্ধকতা তিনি উতরে গেছেন বেশ কৌশলের সঙ্গে। একটি ট্রলারে চিত্রায়িত চলচ্চিত্রটির প্রতিটি ফ্রেম ধরা হয়েছে চমকপ্রদভাবে।
হাওয়া চলচ্চিত্রটির সবচেয়ে বড় শক্তি এর অভিনয়শিল্পীরা। চঞ্চল চৌধুরী বরাবরের মতোই নতুন রূপে নিজেকে হাজির করেছেন হাওয়ায়। বলা যায় চান মাঝি চরিত্রের চঞ্চল চৌধুরী একাই ধরেছেন হাওয়ার পাল। তাঁর সঙ্গে দুর্দান্ত সংগত দিয়েছেন সুমন আনোয়ার। গত কয়েক বছরে অভিনয়ে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। হাওয়া সিনেমার পর এই সুনাম আরও ছড়াবে বলেই বিশ্বাস।
শরিফুল রাজ বাংলা সিনেমার নতুন আবিষ্কার। যে কোনো চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরার ক্ষমতা আছে এই অভিনেতার, অভিনয় সাবলীল। একমাত্র নারী ‘গুলতি’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজিফা তুষি। গভীর সমুদ্রে নোঙর করে যেভাবে আটকে থাকে জাহাজ, তেমনই রহস্যময় এই চরিত্রটির চোখে যেন আটকে পড়ে সবাই। ওদিকে নাসির উদ্দিনের অভিনয় নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অভিনয়ের ম্যাচে ইয়র্কারেও তিনি ছক্কা মারেন। শুধু নাসির উদ্দিনকে দেখার জন্য হলেও দর্শকদের হলে যাওয়া উচিত। সোহেল মন্ডল বড় একটা সময় ধরে দর্শক মাতিয়ে রেখেছেন। পার্কেস চরিত্রে রিজভী রিজু পুরোটা সময় ছিলেন প্রাণবন্ত।
‘হাওয়া’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি এক কথায় অপূর্ব। পুরো সিনেমাটি এক নৌকায় শুট করা হলেও, একঘেয়েমি লাগে না মোটেও। বরং দৃশ্য গ্রহণের ভিন্নতা, আলোর ব্যবহার পুরোটা সময় স্ক্রিনে চোখ রাখতে বাধ্য করে। চিত্রগ্রাহক কামরুল হাসান খসরু তাঁর ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে বঙ্গোপসাগরকে দেখিয়েছেন। সিনেমাটির চিত্রগ্রহণের পাশাপাশি এর এডিটিং, কালার গ্রেডিং ও ভিএফএক্সের কাজও দুর্দান্ত লেগেছে।
‘হাওয়া’ দেখে প্রাপ্তির তালিকা বেশ লম্বা। তবে ছোট ছোট অপ্রাপ্তিও রয়ে গেছে। হিসাব মেলাতে গেলে সেসব হয়তো খুচরা পয়সার মতোই। তবে খুচরারও নিশ্চয়ই মূল্য আছে। সমালোচনায় বলা যায়, ছবিটির একটি সংলাপও মাথায় গেঁথে যেতে পারেনি। গল্পের প্লট পয়েন্টগুলোতে পৌঁছানোর আগে আরও একটু ড্রামা তৈরি করা যেত। একমাত্র নারী চরিত্রের অভিনয়ে বৈচিত্র্য আসতেই পারত। শুধু সুন্দর চোখে তাকিয়ে থাকাই কি সব? আবার সিনেমার চরিত্রদের পেছনের গল্প জানা যায় স্বল্প পরিসরে। হয়তো নির্দেশক স্থলে পা রাখতে চাননি বলে খুব সন্তর্পণে এড়িয়ে গেছেন বিষয়টি।
শুরুতে উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছিলাম। ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি যে তুমুল প্রত্যাশা সৃষ্টি করে হলে এসেছে, সেটি সিনেমা দেখার পর দর্শকের মধ্যে কতটুকু থাকে—সেটাই এখন দেখার বিষয়। নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন ডার্ক থ্রিলার জঁনরা নিয়ে কাজ করেছেন ছবিটিতে। এ ধরনের জঁনরা দর্শক হিসেবে আমরা কতটুকু নিতে প্রস্তুত, সেটাও আলোচনার বিষয়। ‘হাওয়া’য় বয়ে আসবে বাংলা সিনেমার সুদিন—এমন আলাপে আমাদের আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে অনেকগুণ। সে ক্ষেত্রে পরামর্শ থাকবে, সিনেমাটি দেখার আগে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা বাসায় রেখে হলে যাবেন দয়া করে। কারণ প্রত্যাশার চাপে পিষ্ট হওয়ার চেয়ে একটি ভালো চলচ্চিত্র উপভোগ করা বরং প্রকৃষ্ট।
দুই ঘণ্টার এই ছবিটি দেখার পর কিছুটা সময় হলেও আপনি সমুদ্রে ভেসে বেড়াবেন, এটা হলফ করে বলা যায়। সিনেমাটি শেষ হওয়ার পর কিছুটা কি বিষণ্নতা পেয়ে বসে? হয়তোবা। তবে তাতে ‘হাওয়া’র জোর কমে না। বরং তা হয়ে ওঠে আরও প্রবল!
প্রচারণার প্রাক কাল থেকে ‘হাওয়া’ বইছে প্রবল। সিনেমাটির গান ‘সাদা সাদা কালা কালা’ মন নাচিয়েছে। মুক্তির আগেই মেজবাউর রহমান সুমন পরিচালিত ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি নিয়ে দর্শকের আকাঙ্ক্ষাও তৈরি হয়েছে বেশ। ব্যতিক্রম ছিল না এই অভাজনের ক্ষেত্রেও। বলতে পারেন প্রবল উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠা নিয়ে রাতভর জেগে অনলাইনে টিকিট কাটা হয়। সিনেমার আনুষ্ঠানিক মুক্তির দিনই সকালের শো দেখা হলো। হলে ঢোকার আগে থেকেই উৎকণ্ঠা কাজ করছিল। প্রশ্ন জাগতেই পারে, একজন দর্শক হয়ে কেন উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছি? সেই উত্তর আসবে, তবে তার আগে হাওয়া সিনেমা নিয়ে কিছু কথা বলা যাক।
‘হাওয়া’ যে স্থলের নয়, জলের গল্প—তা আর নতুন করে বলার মতো কিছু নয়। আটজন জেলে আর একটি নৌকা গভীর সমুদ্রে যাত্রা করে মাছ ধরার উদ্দেশে। গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার জালে উঠে আসে জলজ্যান্ত মেয়ে। পালটে যায় ট্রলারের পরিস্থিতি ও মানুষগুলোর হাবভাব। সমুদ্রের আরও গভীরে এগোতে থাকে মাছ ধরার ট্রলার, এগোয় হাওয়ার গল্প। হাস্যরস, গান, অবিশ্বাস আর অলৌকিকতায় পরিসমাপ্তি হয় হাওয়ার।
পরিচালক মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম সিনেমা ‘হাওয়া’। নাটক বা টেলিফিল্মে বারবার চিরাচরিত নিয়ম ভেঙেছেন তিনি। তৈরি করেছেন নিজের ঘরানা। তাঁর প্রথম চলচ্চিত্রেও সেটির ব্যতিক্রম ঘটেনি। দর্শক খুব সহজেই অন্যান্য বাংলা সিনেমা থেকে হাওয়াকে আলাদা করতে পারবেন। হাওয়া সিনেমাটির কাহিনিকে যেভাবে দৃশ্যে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে, তাতে দর্শকের মনযোগ অন্যদিকে যাওয়ার সুযোগ কম। নির্দেশক তাঁর পরিপক্ব হাতে সুতো গেঁথেছেন এই সিনেমার। যেহেতু সিনেমাটি জলের গল্প, তাই জলের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগই ছিল না তাঁর। সিনেমা নির্মাণের এই প্রতিবন্ধকতা তিনি উতরে গেছেন বেশ কৌশলের সঙ্গে। একটি ট্রলারে চিত্রায়িত চলচ্চিত্রটির প্রতিটি ফ্রেম ধরা হয়েছে চমকপ্রদভাবে।
হাওয়া চলচ্চিত্রটির সবচেয়ে বড় শক্তি এর অভিনয়শিল্পীরা। চঞ্চল চৌধুরী বরাবরের মতোই নতুন রূপে নিজেকে হাজির করেছেন হাওয়ায়। বলা যায় চান মাঝি চরিত্রের চঞ্চল চৌধুরী একাই ধরেছেন হাওয়ার পাল। তাঁর সঙ্গে দুর্দান্ত সংগত দিয়েছেন সুমন আনোয়ার। গত কয়েক বছরে অভিনয়ে বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন তিনি। হাওয়া সিনেমার পর এই সুনাম আরও ছড়াবে বলেই বিশ্বাস।
শরিফুল রাজ বাংলা সিনেমার নতুন আবিষ্কার। যে কোনো চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরার ক্ষমতা আছে এই অভিনেতার, অভিনয় সাবলীল। একমাত্র নারী ‘গুলতি’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাজিফা তুষি। গভীর সমুদ্রে নোঙর করে যেভাবে আটকে থাকে জাহাজ, তেমনই রহস্যময় এই চরিত্রটির চোখে যেন আটকে পড়ে সবাই। ওদিকে নাসির উদ্দিনের অভিনয় নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অভিনয়ের ম্যাচে ইয়র্কারেও তিনি ছক্কা মারেন। শুধু নাসির উদ্দিনকে দেখার জন্য হলেও দর্শকদের হলে যাওয়া উচিত। সোহেল মন্ডল বড় একটা সময় ধরে দর্শক মাতিয়ে রেখেছেন। পার্কেস চরিত্রে রিজভী রিজু পুরোটা সময় ছিলেন প্রাণবন্ত।
‘হাওয়া’ সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফি এক কথায় অপূর্ব। পুরো সিনেমাটি এক নৌকায় শুট করা হলেও, একঘেয়েমি লাগে না মোটেও। বরং দৃশ্য গ্রহণের ভিন্নতা, আলোর ব্যবহার পুরোটা সময় স্ক্রিনে চোখ রাখতে বাধ্য করে। চিত্রগ্রাহক কামরুল হাসান খসরু তাঁর ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে বঙ্গোপসাগরকে দেখিয়েছেন। সিনেমাটির চিত্রগ্রহণের পাশাপাশি এর এডিটিং, কালার গ্রেডিং ও ভিএফএক্সের কাজও দুর্দান্ত লেগেছে।
‘হাওয়া’ দেখে প্রাপ্তির তালিকা বেশ লম্বা। তবে ছোট ছোট অপ্রাপ্তিও রয়ে গেছে। হিসাব মেলাতে গেলে সেসব হয়তো খুচরা পয়সার মতোই। তবে খুচরারও নিশ্চয়ই মূল্য আছে। সমালোচনায় বলা যায়, ছবিটির একটি সংলাপও মাথায় গেঁথে যেতে পারেনি। গল্পের প্লট পয়েন্টগুলোতে পৌঁছানোর আগে আরও একটু ড্রামা তৈরি করা যেত। একমাত্র নারী চরিত্রের অভিনয়ে বৈচিত্র্য আসতেই পারত। শুধু সুন্দর চোখে তাকিয়ে থাকাই কি সব? আবার সিনেমার চরিত্রদের পেছনের গল্প জানা যায় স্বল্প পরিসরে। হয়তো নির্দেশক স্থলে পা রাখতে চাননি বলে খুব সন্তর্পণে এড়িয়ে গেছেন বিষয়টি।
শুরুতে উত্তেজনা আর উৎকণ্ঠার কথা বলছিলাম। ‘হাওয়া’ চলচ্চিত্রটি যে তুমুল প্রত্যাশা সৃষ্টি করে হলে এসেছে, সেটি সিনেমা দেখার পর দর্শকের মধ্যে কতটুকু থাকে—সেটাই এখন দেখার বিষয়। নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন ডার্ক থ্রিলার জঁনরা নিয়ে কাজ করেছেন ছবিটিতে। এ ধরনের জঁনরা দর্শক হিসেবে আমরা কতটুকু নিতে প্রস্তুত, সেটাও আলোচনার বিষয়। ‘হাওয়া’য় বয়ে আসবে বাংলা সিনেমার সুদিন—এমন আলাপে আমাদের আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে অনেকগুণ। সে ক্ষেত্রে পরামর্শ থাকবে, সিনেমাটি দেখার আগে প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষা বাসায় রেখে হলে যাবেন দয়া করে। কারণ প্রত্যাশার চাপে পিষ্ট হওয়ার চেয়ে একটি ভালো চলচ্চিত্র উপভোগ করা বরং প্রকৃষ্ট।
দুই ঘণ্টার এই ছবিটি দেখার পর কিছুটা সময় হলেও আপনি সমুদ্রে ভেসে বেড়াবেন, এটা হলফ করে বলা যায়। সিনেমাটি শেষ হওয়ার পর কিছুটা কি বিষণ্নতা পেয়ে বসে? হয়তোবা। তবে তাতে ‘হাওয়া’র জোর কমে না। বরং তা হয়ে ওঠে আরও প্রবল!
শাকিব খানকে কেন্দ্র করে তাঁর দুই সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর দ্বন্দ্বটা নতুন কিছু নয়। সুযোগ পেলেই তাঁরা পরস্পরের প্রতি খড়্গহস্ত হন। এবার টয়লেড ডে-র শুভেচ্ছা জানানোর নাম করে বুবলীকে খোঁচা দিলেন অপু।
১০ ঘণ্টা আগেইত্যাদির নতুন পর্বের শুটিং হয়েছে বাগেরহাটে। মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে মোংলা বন্দরে। পশুর নদীর তীরে জাহাজ, নদী এবং বন্দরের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সমন্বয়ে নির্মিত মঞ্চে ধারণ করা হয়েছে এবারের ইত্যাদি।
১৩ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়া ও সংবাদমাধ্যমে এ আর রাহমানকে নিয়ে কোনো ধরনের কটুক্তি না করার অনুরোধ করেছেন সায়রা। এক অডিও বার্তায় রাহমানকে তিনি উল্লেখ করেছেন ‘পৃথিবীর সেরা মানুষ’ হিসেবে।
১৫ ঘণ্টা আগেআইপিএলের প্রথম আসরে কলকাতা নাইট রাইডার্সের মালিকানা কেনেন শাহরুখ খান। প্রতি সিজনে গ্যালারিতে তাঁর উপস্থিতি আইপিএলের দ্যুতি বাড়িয়েছে। তবে আইপিএলে শাহরুখের প্রথম পছন্দ ছিল না কলকাতা।
১৬ ঘণ্টা আগে