কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়ার বিরুদ্ধে খাজনা খারিজ করে দেওয়ার জন্য ঘুষের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নেওয়ার সময় গোপনে ধারণ করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে আলোচনা চলছে স্থানীয়দের মধ্যে।
তবে অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়া ঘুষের টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওতে দেখা যায়, আব্দুল কাদির মিয়া তাঁর দপ্তরে বসে প্রকাশ্যে সেবা নিতে আসা ভোলা মিয়ার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা গুনে নিচ্ছেন। ভোলা মিয়া বলছেন, ‘সব খারিজ সমান নয়। গরিব মানুষ কাজটা করে দিয়ে দেন।’ প্রত্যুত্তরে আব্দুল কাদির বলেন, ‘কথা ছিল ছয় হাজার টাকা দিবেন। কম দিতে পারবেন না। প্রয়োজনে পরে হলেও দিতে হবে। একটা কাজ করে কিছু টাকা পাওয়া না গেলে চলে না।’ এরপর টাকাগুলো গুনে পকেটে ভরেন আব্দুল কাদির। চলে যাওয়ার সময় ভোলা মিয়া আবারও বলেন, ‘আপনি আরও এক হাজার টাকার আবদার করেছেন, একটা বিহিত (ব্যবস্থা) হবে। আপনি কাজটা করে রাখেন।’
আব্দুল কাদির মিয়া সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের ব্রাহ্মণ কচুরি গ্রামের বাসিন্দা। সরেজমিন তাঁর এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিনি যে বাসায় বসবাস করেন সেটি তাঁর স্ত্রীর ভাইদের দেওয়া সম্পত্তি। ওই সম্পত্তিতে একটি হাফ বিল্ডিং বাসা করে কাদির মিয়া এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা বসবাস করেন।
স্থানীয়রা বলছেন, বিলাসবহুল জীবনযাপন কাদির মিয়া করেন না। তবে তাঁর সন্তানদের তিনি ঢাকায় পড়াশোনা করাচ্ছেন। তবে ঢাকায় তাঁর বাড়ি রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি তারা।
সরেজমিন মাইজখাপন ইউনিয়নের স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা হলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। কেউ বলছেন, সরকারি ফি দিয়েও সেবাগ্রহীতাদের আব্দুল কাদিরকে বাড়তি টাকা দিতে হয়। তা না হলে মাসের পর মাস ফাইল পড়ে থাকে ভূমি অফিসে। আবার কেউ বলছেন, সেবা নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট।
ইউনিয়ন ভূমি অফিস সূত্র জানা যায়, এই অফিসে মাসে সর্বোচ্চ ১৫-২০টি খাজনা খারিজ হয়ে থাকে। ঘটনাটি আনুমানিক পাঁচ মাস আগের। মাইজখাপন ইউনিয়নের অনেক বাসিন্দারাই খাজনা খারিজ করতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার হয়, তা বোঝেন না। তাই তাঁরা সহযোগিতা চান। সহযোগিতা করতে না চাইলেও তাঁদের পীড়াপীড়িতে অনেক সময় প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে সহযোগিতা করতে হয়।
এ বিষয়ে নুরুল ইসলাম ও ফুল মিয়া নামের দুজন ভুক্তভোগী জানান, যে জায়গা খারিজ করতে তিন হাজার টাকা লাগে, সেখানে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা দিতে হয়। এ ছাড়া ২৪ শতাংশ জমির খারিজের জন্য ২৩ হাজার টাকা চেয়েছেন কাদির। পরে খারিজ না করে চলে যান তাঁরা।
অন্যদিকে মাইজখাপন ইউনিয়নের চন্দ্রাবতী মন্দিরের পুরোহিত অর্জুন চক্রবর্তী ও মাইজখাপন ইউনিয়নের নীলগঞ্জ বাজারের মিষ্টির ব্যবসায়ী মো. হারিছ মিয়া জানান, তাঁরা অনলাইনে আবেদন করে খাজনা খারিজ করে ফেলেছেন। ভূমি অফিসে গিয়ে কোনো ধরনের ভোগান্তির শিকার হননি তাঁরা। ভোগান্তির শিকার হলে অভিযোগ দেওয়ারও ব্যবস্থা রয়েছে বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়া বলেন, ‘আমি ভূমি অফিসের সামান্য একজন স্টাফ। গ্রামের সাধারণ মানুষ খাজনা খারিজের জন্য আমাদের কাছে আসে। যদিও এখন অনলাইনে আবেদন করে খাজনা খারিজ নিতে হয়, কিন্তু গ্রামের মানুষ এসব না বোঝার কারণে আমাকে সহযোগিতার অনুরোধ করে।’
কাদির মিয়া আরও বলেন, ‘ভিডিওতে যে অভিযোগ আসছে, ওই ব্যক্তি একজন লোক নিয়ে আনুমানিক পাঁচ মাস আগে আমার কাছে আসে তার খারিজসহ বকেয়া খাজনা পরিশোধের জন্য। যদিও এটা আমার কাজ না, তবু পরিচিত হিসেবে আমাকে অনুরোধ করে। আমি শুরুতে না করলেও ওনার পীড়াপীড়িতে আমি রাজি হয়েছিলাম। কম্পিউটারে একটা খারিজের আবেদন ফি, পরচা ওঠানোর ফি, ডিসিআর ফি এবং জমির খাজনা বাবদ একটা আনুমানিক হিসাব তাঁকে বলেছিলাম।’
আব্দুল কাদির আরও বলেন, ‘উনি কেবল খাজনা খারিজের আবেদনসহ সরকারি যে ফি সেটিই আমাকে দিয়েছেন। বাড়তি কোনো টাকা দেন নাই বা আমি নেই নাই। এবং উনি খাজনা খারিজ পাঁচ মাস আগেই নিয়ে গেছেন। অভিযোগ থাকলে আরও আগেই তিনি সেটা করতে পারতেন। কয়েক দিন আগে ওনার (ভোলা মিয়া) সাথে থাকা লোকটা আরও কয়েকজনের সাথে বেশ কয়েকটা অন্যায় কাজের তদবিরে আমাদের অফিসে আসে। সে আমাকে সহযোগিতার জন্য প্রথমে অনুরোধ করে এবং পরে চাপ দিতে থাকে। অন্যায় কাজ হওয়ায় আমি রাজি না হওয়ায় তার মোবাইলে থাকা পাঁচ মাস আগের সেই ভিডিও আমাকে দেখিয়ে টাকা দাবি করে, নাইলে ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেয়। আমি যেহেতু অন্যায় করি নাই, এ জন্য আপস করি নাই। তবে আমাকে বিপদে না ফেলার অনুরোধ করেছিলাম। এখন এ বিষয়ে আমাকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা শোকজ করেছেন, আমি বিধি মোতাবেক জবাব দেব।’
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘ঘুষ দেওয়া বা নেওয়া দুটোই অপরাধ। সরকার ভূমি সেবাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আনার জন্য ভূমি-সংক্রান্ত প্রায় সকল সেবা অনলাইন করেছে। মানুষ এখন ঘরে বসেই অনলাইনে নামজারি ও ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ-সংক্রান্ত সকল সেবা নিতে পারেন। ভূমি সেবা-সংক্রান্ত সকল সেবা এখন অনলাইনে এসি ল্যান্ড, জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার থেকে ভূমিসচিব পর্যন্ত মনিটর করেন। সুতরাং, ভূমিসেবা প্রদানে হয়রানি করার কোনো সুযোগ নাই। কেউ করলে অভিযোগ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাকিবুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আলোচিত বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই অভিযুক্তকে শোকজ করে তিন দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা ও জবাব চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মাইজখাপন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকেও ব্যাখ্যাসহ তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অভিযুক্ত মূলত একজন অফিস সহায়ক, নামজারি সেবা বা ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সঙ্গে জড়িত হওয়ার এখতিয়ার বা সুযোগ তাঁর নেই। শোকজের জবাব অনুসারে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লেখা হবে। এমনিতে মৌখিকভাবে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘রোববার ব্যাখ্যাসহ তদন্ত প্রতিবেদন ও অফিস সহায়ক আব্দুল কাদিরের জবাব অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়ার বিরুদ্ধে খাজনা খারিজ করে দেওয়ার জন্য ঘুষের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নেওয়ার সময় গোপনে ধারণ করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে আলোচনা চলছে স্থানীয়দের মধ্যে।
তবে অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়া ঘুষের টাকা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ওই ভিডিওতে দেখা যায়, আব্দুল কাদির মিয়া তাঁর দপ্তরে বসে প্রকাশ্যে সেবা নিতে আসা ভোলা মিয়ার কাছ থেকে পাঁচ হাজার টাকা গুনে নিচ্ছেন। ভোলা মিয়া বলছেন, ‘সব খারিজ সমান নয়। গরিব মানুষ কাজটা করে দিয়ে দেন।’ প্রত্যুত্তরে আব্দুল কাদির বলেন, ‘কথা ছিল ছয় হাজার টাকা দিবেন। কম দিতে পারবেন না। প্রয়োজনে পরে হলেও দিতে হবে। একটা কাজ করে কিছু টাকা পাওয়া না গেলে চলে না।’ এরপর টাকাগুলো গুনে পকেটে ভরেন আব্দুল কাদির। চলে যাওয়ার সময় ভোলা মিয়া আবারও বলেন, ‘আপনি আরও এক হাজার টাকার আবদার করেছেন, একটা বিহিত (ব্যবস্থা) হবে। আপনি কাজটা করে রাখেন।’
আব্দুল কাদির মিয়া সদর উপজেলার লতিবাবাদ ইউনিয়নের ব্রাহ্মণ কচুরি গ্রামের বাসিন্দা। সরেজমিন তাঁর এলাকার লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তিনি যে বাসায় বসবাস করেন সেটি তাঁর স্ত্রীর ভাইদের দেওয়া সম্পত্তি। ওই সম্পত্তিতে একটি হাফ বিল্ডিং বাসা করে কাদির মিয়া এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা বসবাস করেন।
স্থানীয়রা বলছেন, বিলাসবহুল জীবনযাপন কাদির মিয়া করেন না। তবে তাঁর সন্তানদের তিনি ঢাকায় পড়াশোনা করাচ্ছেন। তবে ঢাকায় তাঁর বাড়ি রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি তারা।
সরেজমিন মাইজখাপন ইউনিয়নের স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা হলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেছে। কেউ বলছেন, সরকারি ফি দিয়েও সেবাগ্রহীতাদের আব্দুল কাদিরকে বাড়তি টাকা দিতে হয়। তা না হলে মাসের পর মাস ফাইল পড়ে থাকে ভূমি অফিসে। আবার কেউ বলছেন, সেবা নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট।
ইউনিয়ন ভূমি অফিস সূত্র জানা যায়, এই অফিসে মাসে সর্বোচ্চ ১৫-২০টি খাজনা খারিজ হয়ে থাকে। ঘটনাটি আনুমানিক পাঁচ মাস আগের। মাইজখাপন ইউনিয়নের অনেক বাসিন্দারাই খাজনা খারিজ করতে যে প্রযুক্তি ব্যবহার হয়, তা বোঝেন না। তাই তাঁরা সহযোগিতা চান। সহযোগিতা করতে না চাইলেও তাঁদের পীড়াপীড়িতে অনেক সময় প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে সহযোগিতা করতে হয়।
এ বিষয়ে নুরুল ইসলাম ও ফুল মিয়া নামের দুজন ভুক্তভোগী জানান, যে জায়গা খারিজ করতে তিন হাজার টাকা লাগে, সেখানে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা দিতে হয়। এ ছাড়া ২৪ শতাংশ জমির খারিজের জন্য ২৩ হাজার টাকা চেয়েছেন কাদির। পরে খারিজ না করে চলে যান তাঁরা।
অন্যদিকে মাইজখাপন ইউনিয়নের চন্দ্রাবতী মন্দিরের পুরোহিত অর্জুন চক্রবর্তী ও মাইজখাপন ইউনিয়নের নীলগঞ্জ বাজারের মিষ্টির ব্যবসায়ী মো. হারিছ মিয়া জানান, তাঁরা অনলাইনে আবেদন করে খাজনা খারিজ করে ফেলেছেন। ভূমি অফিসে গিয়ে কোনো ধরনের ভোগান্তির শিকার হননি তাঁরা। ভোগান্তির শিকার হলে অভিযোগ দেওয়ারও ব্যবস্থা রয়েছে বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়া বলেন, ‘আমি ভূমি অফিসের সামান্য একজন স্টাফ। গ্রামের সাধারণ মানুষ খাজনা খারিজের জন্য আমাদের কাছে আসে। যদিও এখন অনলাইনে আবেদন করে খাজনা খারিজ নিতে হয়, কিন্তু গ্রামের মানুষ এসব না বোঝার কারণে আমাকে সহযোগিতার অনুরোধ করে।’
কাদির মিয়া আরও বলেন, ‘ভিডিওতে যে অভিযোগ আসছে, ওই ব্যক্তি একজন লোক নিয়ে আনুমানিক পাঁচ মাস আগে আমার কাছে আসে তার খারিজসহ বকেয়া খাজনা পরিশোধের জন্য। যদিও এটা আমার কাজ না, তবু পরিচিত হিসেবে আমাকে অনুরোধ করে। আমি শুরুতে না করলেও ওনার পীড়াপীড়িতে আমি রাজি হয়েছিলাম। কম্পিউটারে একটা খারিজের আবেদন ফি, পরচা ওঠানোর ফি, ডিসিআর ফি এবং জমির খাজনা বাবদ একটা আনুমানিক হিসাব তাঁকে বলেছিলাম।’
আব্দুল কাদির আরও বলেন, ‘উনি কেবল খাজনা খারিজের আবেদনসহ সরকারি যে ফি সেটিই আমাকে দিয়েছেন। বাড়তি কোনো টাকা দেন নাই বা আমি নেই নাই। এবং উনি খাজনা খারিজ পাঁচ মাস আগেই নিয়ে গেছেন। অভিযোগ থাকলে আরও আগেই তিনি সেটা করতে পারতেন। কয়েক দিন আগে ওনার (ভোলা মিয়া) সাথে থাকা লোকটা আরও কয়েকজনের সাথে বেশ কয়েকটা অন্যায় কাজের তদবিরে আমাদের অফিসে আসে। সে আমাকে সহযোগিতার জন্য প্রথমে অনুরোধ করে এবং পরে চাপ দিতে থাকে। অন্যায় কাজ হওয়ায় আমি রাজি না হওয়ায় তার মোবাইলে থাকা পাঁচ মাস আগের সেই ভিডিও আমাকে দেখিয়ে টাকা দাবি করে, নাইলে ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেয়। আমি যেহেতু অন্যায় করি নাই, এ জন্য আপস করি নাই। তবে আমাকে বিপদে না ফেলার অনুরোধ করেছিলাম। এখন এ বিষয়ে আমাকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা শোকজ করেছেন, আমি বিধি মোতাবেক জবাব দেব।’
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘ঘুষ দেওয়া বা নেওয়া দুটোই অপরাধ। সরকার ভূমি সেবাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা আনার জন্য ভূমি-সংক্রান্ত প্রায় সকল সেবা অনলাইন করেছে। মানুষ এখন ঘরে বসেই অনলাইনে নামজারি ও ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ-সংক্রান্ত সকল সেবা নিতে পারেন। ভূমি সেবা-সংক্রান্ত সকল সেবা এখন অনলাইনে এসি ল্যান্ড, জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনার থেকে ভূমিসচিব পর্যন্ত মনিটর করেন। সুতরাং, ভূমিসেবা প্রদানে হয়রানি করার কোনো সুযোগ নাই। কেউ করলে অভিযোগ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রাকিবুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আলোচিত বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজরে আসার সঙ্গে সঙ্গেই অভিযুক্তকে শোকজ করে তিন দিনের মধ্যে ব্যাখ্যা ও জবাব চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে মাইজখাপন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকেও ব্যাখ্যাসহ তদন্ত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। অভিযুক্ত মূলত একজন অফিস সহায়ক, নামজারি সেবা বা ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সঙ্গে জড়িত হওয়ার এখতিয়ার বা সুযোগ তাঁর নেই। শোকজের জবাব অনুসারে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে লেখা হবে। এমনিতে মৌখিকভাবে জেলা প্রশাসক মহোদয়কে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।’
এ বিষয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘রোববার ব্যাখ্যাসহ তদন্ত প্রতিবেদন ও অফিস সহায়ক আব্দুল কাদিরের জবাব অনুসারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়ার বিরুদ্ধে খাজনা খারিজ করে দেওয়ার জন্য ঘুষের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নেওয়ার সময় গোপনে ধারণ করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে আলোচনা চলছে স্থানীয়দের মধ্যে...
৩০ মার্চ ২০২৪
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়ার বিরুদ্ধে খাজনা খারিজ করে দেওয়ার জন্য ঘুষের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নেওয়ার সময় গোপনে ধারণ করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে আলোচনা চলছে স্থানীয়দের মধ্যে...
৩০ মার্চ ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়ার বিরুদ্ধে খাজনা খারিজ করে দেওয়ার জন্য ঘুষের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নেওয়ার সময় গোপনে ধারণ করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে আলোচনা চলছে স্থানীয়দের মধ্যে...
৩০ মার্চ ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মাইজখাপন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক আব্দুল কাদির মিয়ার বিরুদ্ধে খাজনা খারিজ করে দেওয়ার জন্য ঘুষের টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। টাকা নেওয়ার সময় গোপনে ধারণ করা একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। যা নিয়ে আলোচনা চলছে স্থানীয়দের মধ্যে...
৩০ মার্চ ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৬ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে