সিলেট প্রতিনিধি

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা) সিলেটে ১৭৩ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টিপাত আগামী ৩ থেকে ৪ দিন অব্যাহত থাকবে।
ভারী বৃষ্টিতে পানিতে তলিয়ে যায় নগরের অধিকাংশ রাস্তাঘাট। মানুষ বাসাবাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। নগরের অভিজাত উপশহর, তেরোরতন, সোনারপাড়া, লামাপাড়া, শিবগঞ্জ, মেজরটিলা, কেওয়াপাড়া, তালতলা, জামতলা, সোবহানীঘাট, যতরপুর, মাছিমপুর, পাঠানটুলা, দরগামহল্লা, কাজলশাহ, পায়রাসহ শতাধিক এলাকায় বৃষ্টির পানি জমেছে। অনেক এলাকার বাসা ও দোকানে পানি ঢুকে পড়েছে। কোথাও কোথাও ছিল হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি।
নগরের বাসিন্দারা ঈদগাহের পরিবর্তে ঈদের জামাত আদায় করছেন মসজিদে। আবার অনেক এলাকায় সৃষ্টি হওয়া জলাবদ্ধতার কারণে সকাল ৮টার পরিবর্তে ১০টায় স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া নগরের অনেক এলাকা প্লাবিত হওয়ায় কোরবানি দিতেও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে বাসিন্দাদের। অনেকে জলাবদ্ধতার কারণে কোরবানি দিতে পারছেন না। সকাল থেকে এ পর্যন্ত চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে শুরু করে মুষলধারে বৃষ্টি। এ নিয়ে ১৫ দিনের ব্যবধানে পঞ্চমবারের মতো নগর প্লাবিত হলো।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের সুরমা, কুশিয়ারা ও সারি—এই তিনটি নদীর তিনটি পয়েন্ট দিয়ে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্ট দিয়ে ১০ দশমিক ৩৪ মিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। যেখানে বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৮০ মিটার।
নগরের কাজলশাহ এলাকার বাসিন্দা শাহ রাকিবুল হাসান রাফি বলেন, ‘নগরে ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে কাজলশাহ এলাকা তলিয়ে গেছে। এ কারণে বাসার বাইরে বের হওয়া যাচ্ছে। কোনো রকমে বাসা থেকে বের হয়ে ঈদের নামাজ আদায় করি। ভারী বৃষ্টিপাত হলেই শুরু হয় জলাবদ্ধতা আর ভোগান্তিতে পড়তে হয় আমাদের।’
এদিকে তৃতীয়বারের মতো পানিতে ডুবল সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এতে ব্যাহত হয় চিকিৎসাসেবা। হাসপাতালে হাঁটুসমান পানি থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, রোগী ও রোগীর স্বজনেরা।
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল ৬টায় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিচতলায় পানি ঢোকে। এতে নিচতলার সব ওয়ার্ড, অফিসসহ সব বিভাগ পানিতে তলিয়ে হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় মেঝেতে যেসব রোগী ছিলেন, তাঁরাও ওপরে ওঠেন।
হাসপাতালের এই উপপরিচালক আরও বলেন, ‘নিচতলায় পানি প্রবেশ করায় আমাদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় চিকিৎসক, রোগী ও রোগীর স্বজনসহ সবাই সমস্যায় পড়েন। এভাবে বারবার হাসপাতাল ডুবতে থাকলে নানা রোগে আরও আক্রান্ত হবেন রোগীরা। চিকিৎসকদের ভোগান্তি কোনোভাবেই শেষ হবে না। পৌনে ২টার দিকে হাসপাতালের নিচতলা থেকে পানি নামে।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরে ভোর থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এ কারণে বিপাকে পড়েন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টিপাতে কারও হাত নেই। একদিকে নগরে টানা ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে, অপর দিকে পাহাড়ি ঢল নামছে। ফলে পানি জমা পড়েছে। সিসিকের কর্মচারীরা কাজ করছেন। এখন অনেক এলাকার পানি নেমে গেছে। আশা করা যায়, খুব দ্রুত সব এলাকার পানি নেমে যাবে।
আরও পড়ুন—

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা) সিলেটে ১৭৩ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টিপাত আগামী ৩ থেকে ৪ দিন অব্যাহত থাকবে।
ভারী বৃষ্টিতে পানিতে তলিয়ে যায় নগরের অধিকাংশ রাস্তাঘাট। মানুষ বাসাবাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। নগরের অভিজাত উপশহর, তেরোরতন, সোনারপাড়া, লামাপাড়া, শিবগঞ্জ, মেজরটিলা, কেওয়াপাড়া, তালতলা, জামতলা, সোবহানীঘাট, যতরপুর, মাছিমপুর, পাঠানটুলা, দরগামহল্লা, কাজলশাহ, পায়রাসহ শতাধিক এলাকায় বৃষ্টির পানি জমেছে। অনেক এলাকার বাসা ও দোকানে পানি ঢুকে পড়েছে। কোথাও কোথাও ছিল হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি।
নগরের বাসিন্দারা ঈদগাহের পরিবর্তে ঈদের জামাত আদায় করছেন মসজিদে। আবার অনেক এলাকায় সৃষ্টি হওয়া জলাবদ্ধতার কারণে সকাল ৮টার পরিবর্তে ১০টায় স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া নগরের অনেক এলাকা প্লাবিত হওয়ায় কোরবানি দিতেও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে বাসিন্দাদের। অনেকে জলাবদ্ধতার কারণে কোরবানি দিতে পারছেন না। সকাল থেকে এ পর্যন্ত চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে শুরু করে মুষলধারে বৃষ্টি। এ নিয়ে ১৫ দিনের ব্যবধানে পঞ্চমবারের মতো নগর প্লাবিত হলো।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের সুরমা, কুশিয়ারা ও সারি—এই তিনটি নদীর তিনটি পয়েন্ট দিয়ে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্ট দিয়ে ১০ দশমিক ৩৪ মিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। যেখানে বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৮০ মিটার।
নগরের কাজলশাহ এলাকার বাসিন্দা শাহ রাকিবুল হাসান রাফি বলেন, ‘নগরে ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে কাজলশাহ এলাকা তলিয়ে গেছে। এ কারণে বাসার বাইরে বের হওয়া যাচ্ছে। কোনো রকমে বাসা থেকে বের হয়ে ঈদের নামাজ আদায় করি। ভারী বৃষ্টিপাত হলেই শুরু হয় জলাবদ্ধতা আর ভোগান্তিতে পড়তে হয় আমাদের।’
এদিকে তৃতীয়বারের মতো পানিতে ডুবল সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এতে ব্যাহত হয় চিকিৎসাসেবা। হাসপাতালে হাঁটুসমান পানি থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, রোগী ও রোগীর স্বজনেরা।
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল ৬টায় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিচতলায় পানি ঢোকে। এতে নিচতলার সব ওয়ার্ড, অফিসসহ সব বিভাগ পানিতে তলিয়ে হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় মেঝেতে যেসব রোগী ছিলেন, তাঁরাও ওপরে ওঠেন।
হাসপাতালের এই উপপরিচালক আরও বলেন, ‘নিচতলায় পানি প্রবেশ করায় আমাদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় চিকিৎসক, রোগী ও রোগীর স্বজনসহ সবাই সমস্যায় পড়েন। এভাবে বারবার হাসপাতাল ডুবতে থাকলে নানা রোগে আরও আক্রান্ত হবেন রোগীরা। চিকিৎসকদের ভোগান্তি কোনোভাবেই শেষ হবে না। পৌনে ২টার দিকে হাসপাতালের নিচতলা থেকে পানি নামে।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরে ভোর থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এ কারণে বিপাকে পড়েন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টিপাতে কারও হাত নেই। একদিকে নগরে টানা ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে, অপর দিকে পাহাড়ি ঢল নামছে। ফলে পানি জমা পড়েছে। সিসিকের কর্মচারীরা কাজ করছেন। এখন অনেক এলাকার পানি নেমে গেছে। আশা করা যায়, খুব দ্রুত সব এলাকার পানি নেমে যাবে।
আরও পড়ুন—
সিলেট প্রতিনিধি

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা) সিলেটে ১৭৩ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টিপাত আগামী ৩ থেকে ৪ দিন অব্যাহত থাকবে।
ভারী বৃষ্টিতে পানিতে তলিয়ে যায় নগরের অধিকাংশ রাস্তাঘাট। মানুষ বাসাবাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। নগরের অভিজাত উপশহর, তেরোরতন, সোনারপাড়া, লামাপাড়া, শিবগঞ্জ, মেজরটিলা, কেওয়াপাড়া, তালতলা, জামতলা, সোবহানীঘাট, যতরপুর, মাছিমপুর, পাঠানটুলা, দরগামহল্লা, কাজলশাহ, পায়রাসহ শতাধিক এলাকায় বৃষ্টির পানি জমেছে। অনেক এলাকার বাসা ও দোকানে পানি ঢুকে পড়েছে। কোথাও কোথাও ছিল হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি।
নগরের বাসিন্দারা ঈদগাহের পরিবর্তে ঈদের জামাত আদায় করছেন মসজিদে। আবার অনেক এলাকায় সৃষ্টি হওয়া জলাবদ্ধতার কারণে সকাল ৮টার পরিবর্তে ১০টায় স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া নগরের অনেক এলাকা প্লাবিত হওয়ায় কোরবানি দিতেও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে বাসিন্দাদের। অনেকে জলাবদ্ধতার কারণে কোরবানি দিতে পারছেন না। সকাল থেকে এ পর্যন্ত চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে শুরু করে মুষলধারে বৃষ্টি। এ নিয়ে ১৫ দিনের ব্যবধানে পঞ্চমবারের মতো নগর প্লাবিত হলো।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের সুরমা, কুশিয়ারা ও সারি—এই তিনটি নদীর তিনটি পয়েন্ট দিয়ে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্ট দিয়ে ১০ দশমিক ৩৪ মিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। যেখানে বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৮০ মিটার।
নগরের কাজলশাহ এলাকার বাসিন্দা শাহ রাকিবুল হাসান রাফি বলেন, ‘নগরে ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে কাজলশাহ এলাকা তলিয়ে গেছে। এ কারণে বাসার বাইরে বের হওয়া যাচ্ছে। কোনো রকমে বাসা থেকে বের হয়ে ঈদের নামাজ আদায় করি। ভারী বৃষ্টিপাত হলেই শুরু হয় জলাবদ্ধতা আর ভোগান্তিতে পড়তে হয় আমাদের।’
এদিকে তৃতীয়বারের মতো পানিতে ডুবল সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এতে ব্যাহত হয় চিকিৎসাসেবা। হাসপাতালে হাঁটুসমান পানি থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, রোগী ও রোগীর স্বজনেরা।
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল ৬টায় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিচতলায় পানি ঢোকে। এতে নিচতলার সব ওয়ার্ড, অফিসসহ সব বিভাগ পানিতে তলিয়ে হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় মেঝেতে যেসব রোগী ছিলেন, তাঁরাও ওপরে ওঠেন।
হাসপাতালের এই উপপরিচালক আরও বলেন, ‘নিচতলায় পানি প্রবেশ করায় আমাদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় চিকিৎসক, রোগী ও রোগীর স্বজনসহ সবাই সমস্যায় পড়েন। এভাবে বারবার হাসপাতাল ডুবতে থাকলে নানা রোগে আরও আক্রান্ত হবেন রোগীরা। চিকিৎসকদের ভোগান্তি কোনোভাবেই শেষ হবে না। পৌনে ২টার দিকে হাসপাতালের নিচতলা থেকে পানি নামে।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরে ভোর থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এ কারণে বিপাকে পড়েন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টিপাতে কারও হাত নেই। একদিকে নগরে টানা ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে, অপর দিকে পাহাড়ি ঢল নামছে। ফলে পানি জমা পড়েছে। সিসিকের কর্মচারীরা কাজ করছেন। এখন অনেক এলাকার পানি নেমে গেছে। আশা করা যায়, খুব দ্রুত সব এলাকার পানি নেমে যাবে।
আরও পড়ুন—

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা) সিলেটে ১৭৩ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টিপাত আগামী ৩ থেকে ৪ দিন অব্যাহত থাকবে।
ভারী বৃষ্টিতে পানিতে তলিয়ে যায় নগরের অধিকাংশ রাস্তাঘাট। মানুষ বাসাবাড়ি থেকে বের হতে পারছেন না। নগরের অভিজাত উপশহর, তেরোরতন, সোনারপাড়া, লামাপাড়া, শিবগঞ্জ, মেজরটিলা, কেওয়াপাড়া, তালতলা, জামতলা, সোবহানীঘাট, যতরপুর, মাছিমপুর, পাঠানটুলা, দরগামহল্লা, কাজলশাহ, পায়রাসহ শতাধিক এলাকায় বৃষ্টির পানি জমেছে। অনেক এলাকার বাসা ও দোকানে পানি ঢুকে পড়েছে। কোথাও কোথাও ছিল হাঁটু থেকে কোমরসমান পানি।
নগরের বাসিন্দারা ঈদগাহের পরিবর্তে ঈদের জামাত আদায় করছেন মসজিদে। আবার অনেক এলাকায় সৃষ্টি হওয়া জলাবদ্ধতার কারণে সকাল ৮টার পরিবর্তে ১০টায় স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ছাড়া নগরের অনেক এলাকা প্লাবিত হওয়ায় কোরবানি দিতেও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে বাসিন্দাদের। অনেকে জলাবদ্ধতার কারণে কোরবানি দিতে পারছেন না। সকাল থেকে এ পর্যন্ত চলছে গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে শুরু করে মুষলধারে বৃষ্টি। এ নিয়ে ১৫ দিনের ব্যবধানে পঞ্চমবারের মতো নগর প্লাবিত হলো।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের সুরমা, কুশিয়ারা ও সারি—এই তিনটি নদীর তিনটি পয়েন্ট দিয়ে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আর সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্ট দিয়ে ১০ দশমিক ৩৪ মিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। যেখানে বিপৎসীমা ১০ দশমিক ৮০ মিটার।
নগরের কাজলশাহ এলাকার বাসিন্দা শাহ রাকিবুল হাসান রাফি বলেন, ‘নগরে ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে কাজলশাহ এলাকা তলিয়ে গেছে। এ কারণে বাসার বাইরে বের হওয়া যাচ্ছে। কোনো রকমে বাসা থেকে বের হয়ে ঈদের নামাজ আদায় করি। ভারী বৃষ্টিপাত হলেই শুরু হয় জলাবদ্ধতা আর ভোগান্তিতে পড়তে হয় আমাদের।’
এদিকে তৃতীয়বারের মতো পানিতে ডুবল সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। এতে ব্যাহত হয় চিকিৎসাসেবা। হাসপাতালে হাঁটুসমান পানি থাকায় ভোগান্তিতে পড়েন চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, রোগী ও রোগীর স্বজনেরা।
সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল ৬টায় ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিচতলায় পানি ঢোকে। এতে নিচতলার সব ওয়ার্ড, অফিসসহ সব বিভাগ পানিতে তলিয়ে হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় মেঝেতে যেসব রোগী ছিলেন, তাঁরাও ওপরে ওঠেন।
হাসপাতালের এই উপপরিচালক আরও বলেন, ‘নিচতলায় পানি প্রবেশ করায় আমাদের চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হয়। হাঁটুসমান পানি থাকায় চিকিৎসক, রোগী ও রোগীর স্বজনসহ সবাই সমস্যায় পড়েন। এভাবে বারবার হাসপাতাল ডুবতে থাকলে নানা রোগে আরও আক্রান্ত হবেন রোগীরা। চিকিৎসকদের ভোগান্তি কোনোভাবেই শেষ হবে না। পৌনে ২টার দিকে হাসপাতালের নিচতলা থেকে পানি নামে।’
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর আজকের পত্রিকাকে বলেন, নগরে ভোর থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হওয়ার কারণে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এ কারণে বিপাকে পড়েন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টিপাতে কারও হাত নেই। একদিকে নগরে টানা ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে, অপর দিকে পাহাড়ি ঢল নামছে। ফলে পানি জমা পড়েছে। সিসিকের কর্মচারীরা কাজ করছেন। এখন অনেক এলাকার পানি নেমে গেছে। আশা করা যায়, খুব দ্রুত সব এলাকার পানি নেমে যাবে।
আরও পড়ুন—

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ধোপাকান্দি গ্রামের লিটন শেখ (৩০), হিরন শেখ (২৮), আবুল হাসান শেখ (৫০), মিজানুর শেখ (৫৫) এবং খাঞ্জাপুর গ্রামের সাইফুল মোল্লা (৪৪), মাহাবুব মোল্লা (১৭) মুকসুদপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শুক্রবার রাতে বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের ধোপাকান্দি গ্রামের ইনান শেখের ছেলে আবুল আসাদ শেখের (৭) সুন্নতে খতনার গায়েহলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। এই সময় পার্শ্ববর্তী খাঞ্জাপুর গ্রামের এক কিশোর মোবাইল ফোনে অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ করতে গেলে ইনান শেখের বাড়ির লোকজনের সঙ্গে তাঁর কথা-কাটাকাটি হয়।
আজ সকালে ইনান শেখের বাড়ির লোকজন স্থানীয় উজানী বাজারে এলে খাঞ্জাপুর গ্রামের লোকজনের সঙ্গে সেই ঘটনার জেরে প্রথমে কথা-কাটাকাটি হয় এবং পরে ধোপাকান্দি ও খাঞ্জাপুর গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হন। এ ব্যাপারে মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
১৭ জুন ২০২৪
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেঢামেক প্রতিবেদক

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মেহেদী হাসান ওরফে গাউস (৩০) নামের এক বন্দীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল পৌনে ৪টার দিকে কারারক্ষীরা তাঁকে কারাগার থেকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কারাগার সূত্রে জানা গেছে, মেহেদী হাসান বাড্ডা থানায় করা মাদক মামলায় কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার মরানপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মো. মোস্তফা ফরাজী।

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
১৭ জুন ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

পদ্মায় ড্রেজিং কার্যক্রম চলায় রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার ৭ নম্বর ফেরিঘাট সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি)। আজ শনিবার সকাল থেকে ফেরিঘাটটি বন্ধ রাখা হয় বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন।
বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ৭ নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন ইনচার্জ হুমায়ন কবির বলেন, ‘আজ সকাল ৯টা থেকে ৭ নম্বর ফেরিঘাটে ড্রেজিং হচ্ছে, সে কারণে বন্ধ রয়েছে এ ঘাট। কখন এ ঘাটটি সচল হবে, সেটা বলতে পারছি না।’
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ড্রেজিং কার্যক্রম শেষ হলে আবার ফেরিঘাটটি সচল হবে। তিনি বলেন, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ছোট-বড় মিলে মোট ১২টি ফেরি চলাচল করছে। দৌলতদিয়া প্রান্তে ৩ ও ৪ নম্বর ঘাট দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
১৭ জুন ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেবীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

দিনাজপুরের বীরগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে দানিউল ইসলাম (৫৫) নামের এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার আরজি চৌপুকুরিয়া জিন্দাপীর মেলাসংলগ্ন এলাকার বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়।
সরেজমিন জানা যায়, দানিউল নিয়ে পরিবার নিয়ে দিনাজপুর শহরে বসবাস করেন। তিনি গ্রামের বাড়িতে এসে সপ্তাহে দু-এক দিন রাত্রি যাপন করেন। কাজের লোক রফিকুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম বাড়ি এবং দানিউলের দেখাশোনা করেন। শনিবার বেলা ১০টার দিকে রফিকুল বাড়িতে এসে ডাকাডাকি করে না পেয়ে দানিউলের স্বজনদের জানান। তাঁরা এসে শয়নকক্ষের বিছানায় রক্তাক্ত লাশ দেখতে পান।
বীরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, লাশ উদ্ধারের কার্যক্রম চলছে। ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হবে। মৃত্যুর রহস্য উদ্ঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।

সিলেটে আজ সোমবার ভোর থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে নগরের অধিকাংশ এলাকা। এতে সৃষ্টি হয়েছে জলাবদ্ধতা। পবিত্র ঈদুল আজহার দিনে শুরু হওয়া এই জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরের বাসিন্দারা। বৃষ্টি ও জলাবদ্ধতার কারণে ঈদগাহে হয়নি ঈদের জামাত। স্থানীয় মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হলেও দেরিতে শুরু হয়।
১৭ জুন ২০২৪
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে সুন্নতে খতনা অনুষ্ঠানের ভিডিওধারণ কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের খাঞ্জাপুর ও ধোপাকান্দি গ্রামের সংযোগস্থল ব্রিজের ওপর এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগে
বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক জানান, কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা অচেতন অবস্থায় ওই বন্দীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
৭ মিনিট আগে
দৌলতদিয়া ঘাট কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন বলেন, নদীর তলদেশে অতিরিক্ত পলি জমে যাওয়ায় ফেরি চলাচলে ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। যাত্রী ও যানবাহনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ড্রেজিং কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
২৯ মিনিট আগে