
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ বিষয়ে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওই চিঠিতে সই করেছেন ১৪৭ জনের অধিক বিশিষ্টজন। বিষয়টি নিশ্চিত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্ট করেছেন লেখক অমিতাভ ঘোষ। তিনি ওই পোস্টে চিঠির গুগল ডক লিংকও সংযুক্ত করেছেন।
চিঠিতে বলা হয়, বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অন্যদের হতাহত হওয়ার ঘটনায় তাঁরা (বিশিষ্টজনেরা) গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ওই ঘটনা কোনো গণতান্ত্রিক দেশে বিক্ষোভ প্রদর্শনের মৌলিক অধিকারই শুধু খর্ব করেনি; বরং বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদের অধীন মানুষের জীবনধারণের অধিকারের নিশ্চয়তাকে উপহাস করেছে।
তথ্যপ্রবাহের ক্ষেত্রে অব্যাহত বাধা সৃষ্টি করার কারণে সহিংসতার শিকার শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংবাদিক ও অন্যদের বিষয়ে খুব কম খবরই পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেন, এ অবস্থায় বাংলাদেশে থাকা সহকর্মীদের কাছ থেকে তাঁরা জেনেছেন, পুলিশের হাতে কয়েক শ বিক্ষোভকারী নিহত ও হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।
চিঠিতে এই বিশিষ্টজনেরা বাছবিচারহীন গ্রেপ্তার, শোকজ ছাড়াই আটক, আটক বা গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের আইনজীবীর সহায়তা পাওয়ার সুযোগ না দেওয়া, আহত করা, নির্যাতন—মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন ঘটনা থামাতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
চিঠিতে সই করা উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন— জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত ক্রিগার–আইজেনহাওয়ার অধ্যাপক বীণা দাস, লেখক অমিতাভ ঘোষ, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস ১৯৩১ চেয়ার অব জিওগ্র্যাফি অ্যাশ আমিন, কলেজ দ্য ফ্রান্সের অধ্যাপক দ্যদিয়ার ফসিন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড লুডেন, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক শেলডন পোলক ও পার্থ চ্যাটার্জি, লন্ডনের এসওএএস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাওমি হোসেন, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডায়ানা ইক, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু ব্র্যান্ডেল, ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আশুতোষ ভর্শনি, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফয়সাল দেভজি, প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জ্ঞান প্রকাশ, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইফতিখার দদি, ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রসেনজিৎ দুয়ারা, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রুতি কপিলা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর জয়া মিশ্র, জওহরলাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রতীক্ষা বকসি, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক থমাস ব্লম হ্যানসেন, জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেন বেনেট, কানেটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর বন্দনা পুরকায়স্থ, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড্যানিয়েল জে মন্টি, দ্য জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এলিজাবেথ অ্যাংকার।
বিশিষ্টজনদের মধ্যে আরও আছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক প্যাট্রিসিয়া ওবেরয়, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জুলি মস্তভ, টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরান আসদার আলী, এমআইটির ইমেরিটাস অধ্যাপক নাইজেল উইলসন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু সরতরি, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সাবেক উপহাইকমিশনার এনরিক টার হর্স্ট, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক ডেভিড লিউইস, ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডারকো সুভিন, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাজলি কিবরিয়া, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নয়নিকা মথুর, এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তোবিয়াস কেলি, অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দীপক মেহতা, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফালগুনি সেন, ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা মুল্লা, অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিচার্ড এম ইটন, গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাঞ্চনা এন রুয়ানপুরা, কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফরিদা সি খান, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক যোগিতা গয়াল, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরবিন্দ রাজাগোপাল, মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শাহনাজ দুয়ারা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সানা হারুন, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ সিদ্দিকী, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাজরি জেইন, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিশেল চিউ, জেস ঘানম ও ক্রিস টিলি, ইবনে হালদুন বিশ্ববিদ্যালয় ইস্তাম্বুলের অধ্যাপক ইরফান আহমেদ, লেখক প্রদীপ জেগানাথান (শ্রীলঙ্কার কলম্বো), মেলবোর্ন ও সানফ্রান্সিসকো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পুরুষোত্তমা বিলিমোরিয়া, অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরিল্ড ইনজেলসেন রুড, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিস বোবেল, লেখক ব্রঙ্কা ফুলানোভি প্রমুখ।

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ বিষয়ে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওই চিঠিতে সই করেছেন ১৪৭ জনের অধিক বিশিষ্টজন। বিষয়টি নিশ্চিত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্ট করেছেন লেখক অমিতাভ ঘোষ। তিনি ওই পোস্টে চিঠির গুগল ডক লিংকও সংযুক্ত করেছেন।
চিঠিতে বলা হয়, বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অন্যদের হতাহত হওয়ার ঘটনায় তাঁরা (বিশিষ্টজনেরা) গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ওই ঘটনা কোনো গণতান্ত্রিক দেশে বিক্ষোভ প্রদর্শনের মৌলিক অধিকারই শুধু খর্ব করেনি; বরং বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদের অধীন মানুষের জীবনধারণের অধিকারের নিশ্চয়তাকে উপহাস করেছে।
তথ্যপ্রবাহের ক্ষেত্রে অব্যাহত বাধা সৃষ্টি করার কারণে সহিংসতার শিকার শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংবাদিক ও অন্যদের বিষয়ে খুব কম খবরই পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেন, এ অবস্থায় বাংলাদেশে থাকা সহকর্মীদের কাছ থেকে তাঁরা জেনেছেন, পুলিশের হাতে কয়েক শ বিক্ষোভকারী নিহত ও হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।
চিঠিতে এই বিশিষ্টজনেরা বাছবিচারহীন গ্রেপ্তার, শোকজ ছাড়াই আটক, আটক বা গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের আইনজীবীর সহায়তা পাওয়ার সুযোগ না দেওয়া, আহত করা, নির্যাতন—মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন ঘটনা থামাতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
চিঠিতে সই করা উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন— জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত ক্রিগার–আইজেনহাওয়ার অধ্যাপক বীণা দাস, লেখক অমিতাভ ঘোষ, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস ১৯৩১ চেয়ার অব জিওগ্র্যাফি অ্যাশ আমিন, কলেজ দ্য ফ্রান্সের অধ্যাপক দ্যদিয়ার ফসিন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড লুডেন, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক শেলডন পোলক ও পার্থ চ্যাটার্জি, লন্ডনের এসওএএস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাওমি হোসেন, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডায়ানা ইক, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু ব্র্যান্ডেল, ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আশুতোষ ভর্শনি, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফয়সাল দেভজি, প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জ্ঞান প্রকাশ, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইফতিখার দদি, ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রসেনজিৎ দুয়ারা, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রুতি কপিলা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর জয়া মিশ্র, জওহরলাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রতীক্ষা বকসি, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক থমাস ব্লম হ্যানসেন, জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেন বেনেট, কানেটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর বন্দনা পুরকায়স্থ, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড্যানিয়েল জে মন্টি, দ্য জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এলিজাবেথ অ্যাংকার।
বিশিষ্টজনদের মধ্যে আরও আছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক প্যাট্রিসিয়া ওবেরয়, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জুলি মস্তভ, টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরান আসদার আলী, এমআইটির ইমেরিটাস অধ্যাপক নাইজেল উইলসন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু সরতরি, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সাবেক উপহাইকমিশনার এনরিক টার হর্স্ট, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক ডেভিড লিউইস, ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডারকো সুভিন, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাজলি কিবরিয়া, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নয়নিকা মথুর, এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তোবিয়াস কেলি, অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দীপক মেহতা, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফালগুনি সেন, ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা মুল্লা, অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিচার্ড এম ইটন, গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাঞ্চনা এন রুয়ানপুরা, কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফরিদা সি খান, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক যোগিতা গয়াল, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরবিন্দ রাজাগোপাল, মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শাহনাজ দুয়ারা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সানা হারুন, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ সিদ্দিকী, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাজরি জেইন, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিশেল চিউ, জেস ঘানম ও ক্রিস টিলি, ইবনে হালদুন বিশ্ববিদ্যালয় ইস্তাম্বুলের অধ্যাপক ইরফান আহমেদ, লেখক প্রদীপ জেগানাথান (শ্রীলঙ্কার কলম্বো), মেলবোর্ন ও সানফ্রান্সিসকো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পুরুষোত্তমা বিলিমোরিয়া, অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরিল্ড ইনজেলসেন রুড, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিস বোবেল, লেখক ব্রঙ্কা ফুলানোভি প্রমুখ।

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ বিষয়ে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওই চিঠিতে সই করেছেন ১৪৭ জনের অধিক বিশিষ্টজন। বিষয়টি নিশ্চিত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্ট করেছেন লেখক অমিতাভ ঘোষ। তিনি ওই পোস্টে চিঠির গুগল ডক লিংকও সংযুক্ত করেছেন।
চিঠিতে বলা হয়, বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অন্যদের হতাহত হওয়ার ঘটনায় তাঁরা (বিশিষ্টজনেরা) গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ওই ঘটনা কোনো গণতান্ত্রিক দেশে বিক্ষোভ প্রদর্শনের মৌলিক অধিকারই শুধু খর্ব করেনি; বরং বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদের অধীন মানুষের জীবনধারণের অধিকারের নিশ্চয়তাকে উপহাস করেছে।
তথ্যপ্রবাহের ক্ষেত্রে অব্যাহত বাধা সৃষ্টি করার কারণে সহিংসতার শিকার শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংবাদিক ও অন্যদের বিষয়ে খুব কম খবরই পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেন, এ অবস্থায় বাংলাদেশে থাকা সহকর্মীদের কাছ থেকে তাঁরা জেনেছেন, পুলিশের হাতে কয়েক শ বিক্ষোভকারী নিহত ও হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।
চিঠিতে এই বিশিষ্টজনেরা বাছবিচারহীন গ্রেপ্তার, শোকজ ছাড়াই আটক, আটক বা গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের আইনজীবীর সহায়তা পাওয়ার সুযোগ না দেওয়া, আহত করা, নির্যাতন—মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন ঘটনা থামাতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
চিঠিতে সই করা উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন— জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত ক্রিগার–আইজেনহাওয়ার অধ্যাপক বীণা দাস, লেখক অমিতাভ ঘোষ, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস ১৯৩১ চেয়ার অব জিওগ্র্যাফি অ্যাশ আমিন, কলেজ দ্য ফ্রান্সের অধ্যাপক দ্যদিয়ার ফসিন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড লুডেন, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক শেলডন পোলক ও পার্থ চ্যাটার্জি, লন্ডনের এসওএএস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাওমি হোসেন, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডায়ানা ইক, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু ব্র্যান্ডেল, ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আশুতোষ ভর্শনি, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফয়সাল দেভজি, প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জ্ঞান প্রকাশ, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইফতিখার দদি, ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রসেনজিৎ দুয়ারা, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রুতি কপিলা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর জয়া মিশ্র, জওহরলাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রতীক্ষা বকসি, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক থমাস ব্লম হ্যানসেন, জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেন বেনেট, কানেটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর বন্দনা পুরকায়স্থ, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড্যানিয়েল জে মন্টি, দ্য জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এলিজাবেথ অ্যাংকার।
বিশিষ্টজনদের মধ্যে আরও আছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক প্যাট্রিসিয়া ওবেরয়, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জুলি মস্তভ, টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরান আসদার আলী, এমআইটির ইমেরিটাস অধ্যাপক নাইজেল উইলসন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু সরতরি, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সাবেক উপহাইকমিশনার এনরিক টার হর্স্ট, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক ডেভিড লিউইস, ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডারকো সুভিন, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাজলি কিবরিয়া, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নয়নিকা মথুর, এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তোবিয়াস কেলি, অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দীপক মেহতা, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফালগুনি সেন, ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা মুল্লা, অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিচার্ড এম ইটন, গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাঞ্চনা এন রুয়ানপুরা, কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফরিদা সি খান, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক যোগিতা গয়াল, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরবিন্দ রাজাগোপাল, মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শাহনাজ দুয়ারা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সানা হারুন, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ সিদ্দিকী, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাজরি জেইন, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিশেল চিউ, জেস ঘানম ও ক্রিস টিলি, ইবনে হালদুন বিশ্ববিদ্যালয় ইস্তাম্বুলের অধ্যাপক ইরফান আহমেদ, লেখক প্রদীপ জেগানাথান (শ্রীলঙ্কার কলম্বো), মেলবোর্ন ও সানফ্রান্সিসকো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পুরুষোত্তমা বিলিমোরিয়া, অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরিল্ড ইনজেলসেন রুড, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিস বোবেল, লেখক ব্রঙ্কা ফুলানোভি প্রমুখ।

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্গে তাঁরা এ বিষয়ে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
ওই চিঠিতে সই করেছেন ১৪৭ জনের অধিক বিশিষ্টজন। বিষয়টি নিশ্চিত করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্ট করেছেন লেখক অমিতাভ ঘোষ। তিনি ওই পোস্টে চিঠির গুগল ডক লিংকও সংযুক্ত করেছেন।
চিঠিতে বলা হয়, বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী ও অন্যদের হতাহত হওয়ার ঘটনায় তাঁরা (বিশিষ্টজনেরা) গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। ওই ঘটনা কোনো গণতান্ত্রিক দেশে বিক্ষোভ প্রদর্শনের মৌলিক অধিকারই শুধু খর্ব করেনি; বরং বাংলাদেশ সংবিধানের ৩২ অনুচ্ছেদের অধীন মানুষের জীবনধারণের অধিকারের নিশ্চয়তাকে উপহাস করেছে।
তথ্যপ্রবাহের ক্ষেত্রে অব্যাহত বাধা সৃষ্টি করার কারণে সহিংসতার শিকার শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সাংবাদিক ও অন্যদের বিষয়ে খুব কম খবরই পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা বলেন, এ অবস্থায় বাংলাদেশে থাকা সহকর্মীদের কাছ থেকে তাঁরা জেনেছেন, পুলিশের হাতে কয়েক শ বিক্ষোভকারী নিহত ও হাজারের বেশি আহত হয়েছেন।
চিঠিতে এই বিশিষ্টজনেরা বাছবিচারহীন গ্রেপ্তার, শোকজ ছাড়াই আটক, আটক বা গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের আইনজীবীর সহায়তা পাওয়ার সুযোগ না দেওয়া, আহত করা, নির্যাতন—মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন ঘটনা থামাতে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
চিঠিতে সই করা উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন— জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত ক্রিগার–আইজেনহাওয়ার অধ্যাপক বীণা দাস, লেখক অমিতাভ ঘোষ, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস ১৯৩১ চেয়ার অব জিওগ্র্যাফি অ্যাশ আমিন, কলেজ দ্য ফ্রান্সের অধ্যাপক দ্যদিয়ার ফসিন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভিড লুডেন, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক শেলডন পোলক ও পার্থ চ্যাটার্জি, লন্ডনের এসওএএস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাওমি হোসেন, হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডায়ানা ইক, শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু ব্র্যান্ডেল, ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আশুতোষ ভর্শনি, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফয়সাল দেভজি, প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জ্ঞান প্রকাশ, কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইফতিখার দদি, ডিউক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রসেনজিৎ দুয়ারা, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শ্রুতি কপিলা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর জয়া মিশ্র, জওহরলাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রতীক্ষা বকসি, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক থমাস ব্লম হ্যানসেন, জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেন বেনেট, কানেটিকাট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর বন্দনা পুরকায়স্থ, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড্যানিয়েল জে মন্টি, দ্য জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এলিজাবেথ অ্যাংকার।
বিশিষ্টজনদের মধ্যে আরও আছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক প্যাট্রিসিয়া ওবেরয়, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জুলি মস্তভ, টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কামরান আসদার আলী, এমআইটির ইমেরিটাস অধ্যাপক নাইজেল উইলসন, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অ্যান্ড্রু সরতরি, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক সাবেক উপহাইকমিশনার এনরিক টার হর্স্ট, লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সায়েন্সের অধ্যাপক ডেভিড লিউইস, ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডারকো সুভিন, বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নাজলি কিবরিয়া, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নয়নিকা মথুর, এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তোবিয়াস কেলি, অশোকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দীপক মেহতা, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফালগুনি সেন, ইমোরি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক সামিনা মুল্লা, অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রিচার্ড এম ইটন, গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাঞ্চনা এন রুয়ানপুরা, কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ফরিদা সি খান, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক যোগিতা গয়াল, নিউইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরবিন্দ রাজাগোপাল, মায়ামি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শাহনাজ দুয়ারা, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সানা হারুন, ফোর্ডহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আসিফ সিদ্দিকী, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাজরি জেইন, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মিশেল চিউ, জেস ঘানম ও ক্রিস টিলি, ইবনে হালদুন বিশ্ববিদ্যালয় ইস্তাম্বুলের অধ্যাপক ইরফান আহমেদ, লেখক প্রদীপ জেগানাথান (শ্রীলঙ্কার কলম্বো), মেলবোর্ন ও সানফ্রান্সিসকো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পুরুষোত্তমা বিলিমোরিয়া, অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অরিল্ড ইনজেলসেন রুড, ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্রিস বোবেল, লেখক ব্রঙ্কা ফুলানোভি প্রমুখ।

জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ওসমান হাদির ভাই আবু বকর সিদ্দীক, বোন মাসুমা এবং ইনকিলাব মঞ্চের তিন নেতা আব্দুল্লাহ...
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে এত দিন শুধু সামরিক ও বেসামরিক কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হতো। তিনি বলেন, এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইবেন, তাঁদেরও লাইসেন্স ইস্যু করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে তাঁর নিরাপত্তায় কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ-সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সরকার তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং তাঁর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, আইজিপি বাহারুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আজ শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বাংলাদেশ সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এ কথা জানান।
উপদেষ্টা বলেন, লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। এটিকে আরও জোরদার ও বেগবান করার জন্য এবং ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে কোর কমিটি ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ইস্যুর ক্ষেত্রে এত দিন শুধু সামরিক ও বেসামরিক কর্মচারীদের অনুকূলে ইস্যু করা হতো। তিনি বলেন, এখন জাতীয় নির্বাচনের প্রার্থীদের মধ্যে যাঁরা আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স চাইবেন, তাঁদেরও লাইসেন্স ইস্যু করা হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরলে তাঁর নিরাপত্তায় কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হবে—এ-সংক্রান্ত সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, সরকার তারেক রহমানের নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে এবং তাঁর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
ব্রিফিংয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি, আইজিপি বাহারুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও গণ বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্
২৭ জুলাই ২০২৪
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ওসমান হাদির ভাই আবু বকর সিদ্দীক, বোন মাসুমা এবং ইনকিলাব মঞ্চের তিন নেতা আব্দুল্লাহ...
৪ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারী আততায়ীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
আজ শনিবার সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির জরুরি বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ অন্তর্বর্তী সরকার গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে। এই বিষয়টিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। অবিলম্বে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা দুষ্কৃতকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারব। এই হামলায় জড়িত কাউকে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না। এ ব্যাপারে আমরা জনগণের সার্বিক সহযোগিতা পাব বলে বিশ্বাস করি। হাদির ওপর আক্রমণের ঘটনা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস বলে আমরা মনে করি। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত বা বানচাল করার সকল চেষ্টা সরকার দমন করবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর। সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার চলমান। ডেভিল হান্ট ফেস-২ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক হাদির ওপর হামলাকারী ফয়সালকে ধরিয়ে দিতে সরকার ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারী আততায়ীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
আজ শনিবার সচিবালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির জরুরি বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।
মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ অন্তর্বর্তী সরকার গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে। এই বিষয়টিকে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। অবিলম্বে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আশা করছি, অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে আমরা দুষ্কৃতকারীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারব। এই হামলায় জড়িত কাউকে কোনো প্রকার ছাড় দেওয়া হবে না। এ ব্যাপারে আমরা জনগণের সার্বিক সহযোগিতা পাব বলে বিশ্বাস করি। হাদির ওপর আক্রমণের ঘটনা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার অপপ্রয়াস বলে আমরা মনে করি। নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত বা বানচাল করার সকল চেষ্টা সরকার দমন করবে।’
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বর্তমান সরকার জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখসারির যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর। সরকারের পক্ষ থেকে তাঁদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। লুট হওয়া ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার চলমান। ডেভিল হান্ট ফেস-২ অবিলম্বে চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক হাদির ওপর হামলাকারী ফয়সালকে ধরিয়ে দিতে সরকার ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে বলে জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও গণ বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্
২৭ জুলাই ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ওসমান হাদির ভাই আবু বকর সিদ্দীক, বোন মাসুমা এবং ইনকিলাব মঞ্চের তিন নেতা আব্দুল্লাহ...
৪ ঘণ্টা আগেযমুনায় বৈঠক
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার জোরালো প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর শীর্ষ নেতারা এ বিষয়ে মতৈক্য প্রকাশ করেন।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলা পূর্ব-পরিকল্পিত ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ; এর পেছনে বিরাট শক্তি কাজ করছে।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনটি হতে না দেওয়া। এই আক্রমণটি খুবই সিম্বলিক (প্রতীকী)। তারা তাদের শক্তি প্রদর্শন করতে চায়, নির্বাচনের সব আয়োজন ভেস্তে দিতে চায়। এগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যে তথ্য পাওয়া গেছে, তাতে মনে হচ্ছে ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে। তারা প্রশিক্ষিত শুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো অবস্থাতেই পরস্পরের দোষারোপ থেকে বিরত থাকতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়াজ তুলতে হবে। কোনো ধরনের অপশক্তিকে আমরা বরদাশত করব না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মধ্যে যতই রাজনৈতিক বক্তব্যের বিরোধিতা থাকুক না কেন, জাতির স্বার্থে এবং জুলাইয়ের স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতেই হবে।’
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার করার পরামর্শ দেন সালাহউদ্দিন।
জামায়াত নেতা গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের নানা বক্তব্য একে অন্যকে দোষারোপ করার প্রবণতা বাড়িয়েছে, যার ফলে আমাদের বিরোধীরা সুযোগ পেয়েছে। আমাদের পূর্বের ন্যায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থে আমরা একে অন্যকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেলেছি। জাতিকে বিভক্ত করে এমন কথা আমরা কেন বলব? সব দলকে তাদের কমিটমেন্ট ঠিক করতে হবে।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই কিছু লোক এই অভ্যুত্থানকে খাটো করার জন্য নানা অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে।’
তিনি বলেন, ‘সুসংগঠিতভাবে জুলাইয়ের বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন চলছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের নানা স্তরে এই কাজ হচ্ছে। নির্বাচনের পর যারা ক্ষমতায় আসবে, তারাও এর ভুক্তভোগী হবে। কেউই একা সরকার চালাতে পারবে না।’
নাহিদ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে যাতে মনে হয় যারা অভ্যুত্থান করেছে তারা অপরাধ করেছে। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নরমালাইজ করতে নানা চেষ্টা চলছে। টিভি টকশোতে তারা নিয়মিত অংশ নিচ্ছে, প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় বৈঠক করছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মিলিত হচ্ছে এবং আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান দিচ্ছে।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের বিশেষ কোনো নিরাপত্তার প্রয়োজন নেই। আমরা এটা নেব না। জুলাইকে সবাই মিলে ওউন করতে হবে। জুলাইকে কে কী বলবে—এই টানাপোড়েনে আমরা জুলাইকে শেষ করে দিচ্ছি। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের অনৈক্যকে আমাদের পরাজয় হিসেবে দেখছে। তারা ভারতে বসে যা ইচ্ছা তা-ই করছে, আর আমরা কিছুই করতে পারছি না।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী বেশে, সাংস্কৃতিক কর্মী বেশে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নকারীদের থামাতে হবে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ সময় এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা নিজেরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে না পারলে কোনো নিরাপত্তাই আমাদের কাজে আসবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে দলগুলো আওয়ামী লীগকে নানা রকম সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের চিন্তা করতে হবে—ভবিষ্যতের জন্য আমরা কী করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘শুধু সরকার নয়, সবাইকে শক্ত থাকতে হবে। নিজেদের মধ্যে যেন দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্য থাকবে, কিন্তু কাউকে শত্রু ভাবা বা আক্রমণ করার সংস্কৃতি থেকে সরে আসতে হবে।’
‘নির্বাচনের সময় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, তবে মাথায় রাখতে হবে—এটি যেন একটি নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে নিয়ন্ত্রণে থাকে, ’ দলগুলোর প্রতি এই পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি শুরু হওয়ার পর থেকেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হয়েছে।’
রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনাদের শুধু দলীয় স্বার্থ নয়, জাতীয় স্বার্থের বিষয়েও সজাগ থাকতে হবে।’

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার জোরালো প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
আজ শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর শীর্ষ নেতারা এ বিষয়ে মতৈক্য প্রকাশ করেন।
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল জাবের এবং আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ওসমান হাদির ওপর হামলা পূর্ব-পরিকল্পিত ও গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ; এর পেছনে বিরাট শক্তি কাজ করছে।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য হচ্ছে নির্বাচনটি হতে না দেওয়া। এই আক্রমণটি খুবই সিম্বলিক (প্রতীকী)। তারা তাদের শক্তি প্রদর্শন করতে চায়, নির্বাচনের সব আয়োজন ভেস্তে দিতে চায়। এগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এখন পর্যন্ত যে তথ্য পাওয়া গেছে, তাতে মনে হচ্ছে ষড়যন্ত্রকারীরা তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করেছে। তারা প্রশিক্ষিত শুটার নিয়ে মাঠে নেমেছে।’
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আমাদের অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো অবস্থাতেই পরস্পরের দোষারোপ থেকে বিরত থাকতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে আওয়াজ তুলতে হবে। কোনো ধরনের অপশক্তিকে আমরা বরদাশত করব না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের মধ্যে যতই রাজনৈতিক বক্তব্যের বিরোধিতা থাকুক না কেন, জাতির স্বার্থে এবং জুলাইয়ের স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতেই হবে।’
অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদার করার পরামর্শ দেন সালাহউদ্দিন।
জামায়াত নেতা গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের নানা বক্তব্য একে অন্যকে দোষারোপ করার প্রবণতা বাড়িয়েছে, যার ফলে আমাদের বিরোধীরা সুযোগ পেয়েছে। আমাদের পূর্বের ন্যায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘ক্ষুদ্র দলীয় স্বার্থে আমরা একে অন্যকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে ফেলেছি। জাতিকে বিভক্ত করে এমন কথা আমরা কেন বলব? সব দলকে তাদের কমিটমেন্ট ঠিক করতে হবে।’
এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকেই কিছু লোক এই অভ্যুত্থানকে খাটো করার জন্য নানা অপতৎপরতা চালিয়ে আসছে।’
তিনি বলেন, ‘সুসংগঠিতভাবে জুলাইয়ের বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন চলছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের নানা স্তরে এই কাজ হচ্ছে। নির্বাচনের পর যারা ক্ষমতায় আসবে, তারাও এর ভুক্তভোগী হবে। কেউই একা সরকার চালাতে পারবে না।’
নাহিদ বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে যাতে মনে হয় যারা অভ্যুত্থান করেছে তারা অপরাধ করেছে। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নরমালাইজ করতে নানা চেষ্টা চলছে। টিভি টকশোতে তারা নিয়মিত অংশ নিচ্ছে, প্রশাসনের বিভিন্ন জায়গায় বৈঠক করছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মিলিত হচ্ছে এবং আদালত প্রাঙ্গণে স্লোগান দিচ্ছে।’
তিনি জোর দিয়ে বলেন, ‘আমাদের বিশেষ কোনো নিরাপত্তার প্রয়োজন নেই। আমরা এটা নেব না। জুলাইকে সবাই মিলে ওউন করতে হবে। জুলাইকে কে কী বলবে—এই টানাপোড়েনে আমরা জুলাইকে শেষ করে দিচ্ছি। ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদের অনৈক্যকে আমাদের পরাজয় হিসেবে দেখছে। তারা ভারতে বসে যা ইচ্ছা তা-ই করছে, আর আমরা কিছুই করতে পারছি না।’
নাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘বুদ্ধিজীবী বেশে, সাংস্কৃতিক কর্মী বেশে আওয়ামী লীগের উদ্দেশ্য বাস্তবায়নকারীদের থামাতে হবে। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ সময় এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা নিজেরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে না পারলে কোনো নিরাপত্তাই আমাদের কাজে আসবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে দলগুলো আওয়ামী লীগকে নানা রকম সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের চিন্তা করতে হবে—ভবিষ্যতের জন্য আমরা কী করতে পারি।’ তিনি বলেন, ‘শুধু সরকার নয়, সবাইকে শক্ত থাকতে হবে। নিজেদের মধ্যে যেন দ্বন্দ্ব ছড়িয়ে না পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্য থাকবে, কিন্তু কাউকে শত্রু ভাবা বা আক্রমণ করার সংস্কৃতি থেকে সরে আসতে হবে।’
‘নির্বাচনের সময় উত্তেজনা সৃষ্টি হয়, তবে মাথায় রাখতে হবে—এটি যেন একটি নির্দিষ্ট মাত্রার মধ্যে নিয়ন্ত্রণে থাকে, ’ দলগুলোর প্রতি এই পরামর্শ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে হানাহানি শুরু হওয়ার পর থেকেই আওয়ামী লীগ শক্তিশালী হয়েছে।’
রাজনৈতিক দলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনাদের শুধু দলীয় স্বার্থ নয়, জাতীয় স্বার্থের বিষয়েও সজাগ থাকতে হবে।’

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও গণ বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্
২৭ জুলাই ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শনিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ওসমান হাদির ভাই আবু বকর সিদ্দীক, বোন মাসুমা এবং ইনকিলাব মঞ্চের তিন নেতা আব্দুল্লাহ...
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শনিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ওসমান হাদির ভাই আবু বকর সিদ্দীক, বোন মাসুমা এবং ইনকিলাব মঞ্চের তিন নেতা আব্দুল্লাহ আল জাবের, ফাতিমা তাসনিম জুমা ও মো. বোরহান উদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
ওসমান হাদির সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিতে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সারা দেশ তাঁর জন্য দোয়া করছে। তাঁর সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিতে সবাই চেষ্টা করছে। তাঁর শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় যদি দেশের বাইরে পাঠাতে হয়, যেখানে পাঠানোর প্রয়োজন হবে, সরকার সেখানেই তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে।’

ওসমান হাদির বোন বলেন, ‘সে ছোটবেলা থেকেই দেশকে মনেপ্রাণে ভালোবাসত। ছোটবেলা থেকেই সে বিপ্লবী। বিদ্রোহী কবিতা তার প্রিয়, সে বিদ্রোহী কবিতা আবৃত্তি করতে ভালোবাসত। তার একটি ১০ মাসের সন্তান আছে। হাদি আমাদের মেরুদণ্ড।’
তিনি বলেন, ‘ওর অনেক কাজ, ওকে বেঁচে থাকতে হবে। আপনারা বিপ্লবী সরকার, যে করেই হোক জুলাই বিপ্লবীদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তা না হলে এ দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়বে।’

অপরাধীকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা জাবের বলেন, ‘৫ আগস্টের পর অনেকে বাসায় ফিরে গিয়েছিল, ওসমান হাদি বাসায় ফিরে যায়নি। সে জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করত এবং জুলাই বিপ্লবের জন্য দিনরাত কাজ করত। যে ছেলেটা গুলি করেছে, শুনতে পাচ্ছি সে একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিল। কোন প্রক্রিয়ায় সে জামিন পেয়েছে, সেটা তদন্ত করুন।’
এ সময় জুলাই যোদ্ধাদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান ফাতেমা তাসনিম জুমা।
এমন নৃশংস হামলার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের পুরো চক্রকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা হবে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এ ঘটনার আদ্যোপান্ত বিশ্লেষণ করে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ শনিবার সকালে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ওসমান হাদির ভাই আবু বকর সিদ্দীক, বোন মাসুমা এবং ইনকিলাব মঞ্চের তিন নেতা আব্দুল্লাহ আল জাবের, ফাতিমা তাসনিম জুমা ও মো. বোরহান উদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
ওসমান হাদির সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিতে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সারা দেশ তাঁর জন্য দোয়া করছে। তাঁর সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিতে সবাই চেষ্টা করছে। তাঁর শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় যদি দেশের বাইরে পাঠাতে হয়, যেখানে পাঠানোর প্রয়োজন হবে, সরকার সেখানেই তাঁর চিকিৎসার ব্যবস্থা করবে।’

ওসমান হাদির বোন বলেন, ‘সে ছোটবেলা থেকেই দেশকে মনেপ্রাণে ভালোবাসত। ছোটবেলা থেকেই সে বিপ্লবী। বিদ্রোহী কবিতা তার প্রিয়, সে বিদ্রোহী কবিতা আবৃত্তি করতে ভালোবাসত। তার একটি ১০ মাসের সন্তান আছে। হাদি আমাদের মেরুদণ্ড।’
তিনি বলেন, ‘ওর অনেক কাজ, ওকে বেঁচে থাকতে হবে। আপনারা বিপ্লবী সরকার, যে করেই হোক জুলাই বিপ্লবীদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তা না হলে এ দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়বে।’

অপরাধীকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের নেতা জাবের বলেন, ‘৫ আগস্টের পর অনেকে বাসায় ফিরে গিয়েছিল, ওসমান হাদি বাসায় ফিরে যায়নি। সে জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করত এবং জুলাই বিপ্লবের জন্য দিনরাত কাজ করত। যে ছেলেটা গুলি করেছে, শুনতে পাচ্ছি সে একটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছিল। কোন প্রক্রিয়ায় সে জামিন পেয়েছে, সেটা তদন্ত করুন।’
এ সময় জুলাই যোদ্ধাদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারকে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান ফাতেমা তাসনিম জুমা।
এমন নৃশংস হামলার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের পুরো চক্রকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা হবে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। এ ঘটনার আদ্যোপান্ত বিশ্লেষণ করে পূর্ণাঙ্গ তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান, শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও বর্তমান ঘটনাপ্রবাহে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষাবিদ, লেখক ও গণ বুদ্ধিজীবীরা। জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গত বৃহস্পতিবার লেখা এক চিঠিতে এ উদ্বেগ জানান তাঁরা। সেই সঙ্
২৭ জুলাই ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও ফ্যাসিস্ট টেররিস্টদের দমনের উদ্দেশ্যে অবিলম্বে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেইজ-২’ চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে এক সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এ
১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলাকারীকে ধরিয়ে দিতে ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে থাকা জুলাই যোদ্ধাদের বিশেষ নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনাকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান’ নস্যাৎ করার সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে উল্লেখ করে, রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা এই অভ্যুত্থানের অর্জনকে ব্যর্থ করার সব অপচেষ্টা রুখে দিতে ঐক্যবদ্ধ অবস্থানে থাকার...
২ ঘণ্টা আগে