মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
আড্ডা
এলেম দ্বারা চোর ধরা!
এমএ পরীক্ষা ঘনিয়ে আসছে। রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পরীক্ষা দেবেন না। বন্ধু মোহন রায়হান রুদ্রকে নিয়ে এলেন নিজের ঘরে। বললেন, যে করে হোক পরীক্ষা দিতে হবে। কবি মোশতাক দাউদীও ছিলেন মোহন রায়হানের সঙ্গে। কিন্তু পড়াশোনা না করে কি পরীক্ষা দেওয়া যায়? তখন ভাবা হলো, ভালো নোট জোগাড় করতে হবে। সেই
চশমা পরে মঞ্চে
কখনো কখনো মহড়া করার সময় খুবই মেজাজ খারাপ হয়ে যেত শম্ভু মিত্রের। সে সময় যে সামনে পড়ত, সে-ই তাঁর বকুনি খেত। মেয়ে শাঁওলী মিত্র তখন পর্যন্ত বাবার বকুনি খাননি। মজার ব্যাপার, মা তৃপ্তি মিত্রের সঙ্গে এই বকাবকির ব্যাপারে কথা বলার সময় তৃপ্তি মিত্র শাঁওলীকে বললেন, ‘তুই এখনো খাসনি, না?’
তলস্তয়ের বিড়ম্বনা
নিজের লেখা নাটক দেখতে ঢুকছেন লিয়েফ তলস্তয়, কিন্তু তাঁকে থামিয়ে দেওয়া হচ্ছে প্রবেশদ্বারে। ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। দেখিয়ে দেওয়া হচ্ছে সামনের পথটা, যার অর্থ: এটা ভাই আপনার জায়গা নয়! কেন এ রকম কাণ্ড ঘটল? খুব সহজ এর উত্তর। জীবনের প্রতি তত দিনে দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে গেছে লেখকের, সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে
মানুষের কাছাকাছি
নিউ থিয়েটার স্টুডিওতে শচীন দেববর্মনের একটা মিউজিক রুম ছিল। সেখানে বসেই তিনি গানের সুর করতেন। মুম্বাইয়ে স্টুডিওর মিউজিক রুমে একদিন অসময়ে ঢুকেছিলেন শচীন কত্তা। সে সময় যে তিনি আসবেন, সেটা একেবারেই ভাবতে পারেনি স্টুডিওর কাজের ছেলেটি। সে তখন আপন মনে গাইছিল নৌসাদের গান। শচীন কত্তাকে সামনে দেখে লজ্জায় লাল
যৌবনের বিদায়
কবি গিওম অ্যাপলিনের ছিলেন পাবলো পিকাসোর খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাঁদের প্রথম দেখা হয়েছিল ১৯০৫ সালে। পিকাসো বন্ধুর বইয়ের প্রচ্ছদ এঁকে দিয়েছেন। দুজন মিলে একটি চিঠি পড়ছেন, এ রকম একটি ছবিও এঁকেছেন পিকাসো। এ ছবিটি তিনি এঁকেছিলেন অ্যাপলিনের মৃত্যু্র পর ১৯২১ সালে। অ্যাপলিনেরের মৃত্যু হয় ১৯১৮ সালে।
প্রথম হারমোনিয়াম
বাবাই এক দিন তাঁর বন্ধু শান্তি বসুকে দিয়ে ছেলে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়কে পাঠালেন এইচএমভির নামকরা সুরকার শৈলেশ দত্তগুপ্তের কাছে। অনেকেই তখন তাঁর সুরে রেকর্ড করছে। শান্তি বসু অনুরোধ করলেন শৈলেশকে, ‘শৈলেশবাবু, দেখুন তো ছেলেটাকে টেস্ট করে। গায় ভালো।’
অন্ধের যষ্টি
সত্যেন সেনের কথা বলতে গেলে অবধারিতভাবেই উঠে আসে হেলেন করিমের নাম। কমরেড সত্যেন সেনের দৃষ্টি যখন ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছিল, তখন হেলেন করিম ছিলেন অন্ধের যষ্টি। অসহায় এই মানুষটির দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল করিম পরিবার। সাংবাদিক আবদুল করিম এবং খেলাঘর, উদীচীর সদস্য হেলেন করিমই হয়ে উঠেছিলেন সত্য
লজ্জা
মুনীর চৌধুরী চমৎকার কবিতা আবৃত্তি করতেন। টিএসসি মিলনায়তনে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তিনি শামসুর রাহমানের ‘দুঃখ’ কবিতাটি আবৃত্তি করেছিলেন। সেই আবৃত্তি অন্য অনেকের সঙ্গে শুনেছিলেন নির্মলেন্দু গুণ। মুনীর চৌধুরীর আবৃত্তির পরই কেবল নির্মলেন্দু গুণ বুঝতে পারলেন, কবিতাটা এত ভালো।
মৃত্যুভয়
কবি আল্লামা ইকবালের জন্মবার্ষিকী নভেম্বরের ৯ তারিখ। ১৯৭১ সালের সেই ভয়ংকর দিনগুলোয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পালন করা হচ্ছিল ইকবালজয়ন্তী। জনা পনেরো মানুষ, যার মধ্যে চার-পাঁচজন সামরিক কর্মকর্তা। পাকিস্তান যে এখনো টিকে আছে, সেটা প্রমাণ করার চেষ্টা!
৫ হাজার টাকা
১৯৫৪ সালে ঢাকায় পূর্ব পাকিস্তান সাহিত্য সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছিল। তখন যুক্তফ্রন্ট ক্ষমতায় এসেছে, ফলে একটা প্রাণের জোয়ার ছিল। পূর্ব পাকিস্তানের প্রায় সব জায়গা থেকেই এসেছিলেন প্রতিনিধিরা। এসেছিলেন কলকাতা থেকে বিশিষ্ট সাহিত্যিকেরা, যাঁদের মধ্যে ছিলেন কাজী আবদুল ওদুদ, মনোজ বসু, সুভাষ মুখোপাধ্যায়, দেবী
গিলগামেশ: মৃত্যুর পিছু ধাওয়া করা এক ক্লান্ত রাজা
গিলগামেশ মূলত মেসোপটেমীয় পুরাণ। এটি লেখা হয়েছে আক্কাদীয় ভাষায়। পরে অবশ্য উপকথাটির নতুন নতুন বর্ণনা ও বয়ান তৈরি হয়েছে সুমেরীয়, আসিরীয় ও ব্যাবিলনীয় যুগে। মেসোপটেমিয়া সভ্যতা ইরাকের টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস (দজলা ও ফোরাত) নদীর মাঝে অবস্থিত। সুমেরীয়রা ছিল বহু ঈশ্বরবাদী ধর্মের অনুসারী।
ভুলোমনা অধ্যাপক
‘অ্যাবসেন্ট মাইন্ডেড প্রফেসর’ বলে যদি বাঙালি অধ্যাপকদের কথা ভাবেন কেউ, তাহলে নিঃসন্দেহে প্রথম যে নামটি মনে পড়বে, তিনি হলেন ড. কাজী মোতাহার হোসেন। একদিন তিনি চিৎকার করে মেয়েকে ডাকছিলেন, ‘সুম্মা, অ্যাই সুম্মা!’
নজরুলের প্রথম ও শেষ লেখা
নজরুলের মতো প্রাণোচ্ছল মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। হইহই করতে করতে কোথায় কখন গিয়ে বসে পড়ছেন আড্ডায়, তা কেউ আগে থেকে বলতে পারে না। লিখতে বসলেই তিনি অন্য মানুষ। বিস্তর চা আর পান তাকে দিয়ে লিখিয়ে নিতে পারত অনবদ্য সব লেখা
ক্যামেরাহীন কবি
কবিতাই তাঁর প্রকাশের জায়গা, কিন্তু গদ্যও লেখেন অনবদ্য। নির্মলেন্দু গুণ কখনো কখনো গদ্যে যা লিখে রেখেছেন, তা পড়ে ফেলা যায় সহজেই। কোথাও হোঁচট খেতে হয় না। মনে হয়, তিনি যেন সামনে দাঁড়িয়ে আড্ডার ছলে বলছেন কথাগুলো।
ফিনল্যান্ডের মেয়েটি
আনিকি পাসিভিকির সঙ্গে সৈয়দ মুজতবা আলীর দেখা হয়েছিল জেনেভার এক বড় হোটেলে। আরেক বাঙালি দম্পতি সঙ্গী ছিলেন তাঁর। রেস্তোরাঁয় খেতে গেলে তিনি মাঝেমধ্যেই লক্ষ করতেন এক দীর্ঘাঙ্গিনীকে।
মানুষের কাছে আসা
কোনো শিল্পীর জীবন নয়টা-পাঁচটা অফিস নয়—এ কথাই বললেন শাবানা আজমি। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে জীবনের শুরুতে ধারণা ছিল কম। কিন্তু ধীরে ধীরে জীবনের পথে হাঁটতে হাঁটতেই চিনে নিলেন খোদ জীবনকেই। শিল্পী যদি খেটে খাওয়া মানুষের চরিত্রে অভিনয় করে ঘরে ফিরে এসির বাতাস খেতে খেতে আরাম করতে থাকে, তাহলে বোঝা যাবে, যে চরিত্রট
পিটার ব্রুকের প্রশ্ন
একসময় শাবানা আজমি আর ফারুখ শেখ ঢাকায় এসেছিলেন ‘তুমহারি অমৃতা’ নাটকটি নিয়ে। জাভেদ সিদ্দিকী তা ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন। শেরাটন আর জাদুঘর মিলনায়তনে হয়েছিল দুটি শো।