অনলাইন ডেস্ক
চীনের নেতৃত্বে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) বা সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার সম্মেলন চলছে কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানায়। আজ বৃহস্পতিবার এই সম্মেলনে দুই ‘প্রিয় বন্ধু’ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যোগ দিচ্ছেন। তবে অনুপস্থিত থাকছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
মোদির অনুপস্থিতিতে এই জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে যে, তবে কী ভারত পশ্চিমের এক মেরুক বিশ্বব্যবস্থার বিপরীতে চীনের যে বহুমেরুক বিশ্বব্যবস্থার আকাঙ্ক্ষা সেটিতে বাগড়া দিচ্ছে! সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার সম্মেলনের অছিলায় সি ও পুতিন প্রায়ই বৈঠক করছেন এবং দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক গাঢ় থেকে গাঢ়তর করছেন। কিন্তু টানা দুই সম্মেলন ধরে সশরীরে উপস্থিত নেই মোদি।
মোদির অনুপস্থিতি নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। অন্যান্যবার মোদি এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকলেও এবার তাঁর জায়গায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। মোদি যোগ না দিলেও জোটের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান, যদিও তুরস্ক জোটের সরাসরি সদস্য নয়। যোগ দিয়েছে ইরানও।
সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা গঠিত হয় ২০০১ সালে। তবে জোটটি আলোচনায় এসেছে মূলত সাম্প্রতিক বছরগুলোয়। চীন, ভারত, ইরান, রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান, তাজিকিস্তানসহ মোট ৯টি দেশ জোটের পূর্ণাঙ্গ সদস্য। পশ্চিমের উন্নত দেশগুলোর বিপরীতে নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ইস্যুকে প্রাধান্য দিয়ে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোই এই জোটের লক্ষ্য।
এই জোটের অন্যতম দুই প্রধান সদস্য রাশিয়া ও চীন পশ্চিমা প্রাধান্যের বিরুদ্ধে সরাসরি আওয়াজ তুলেছে। কিন্তু ভারত এ ক্ষেত্রে নমনীয়। বরং দেশটি পশ্চিমা বিশ্ব এবং এই জোটের দেশগুলোর সঙ্গে কৌশলী সম্পর্ক বজায় রেখেছে। সম্ভবত তারই ধারাবাহিকতায় এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন না মোদি।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার এই সম্মেলনে যোগ না দেওয়ার মাধ্যমে মোদি তাঁর দেশের জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি নিশ্চিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ বিষয়ে হংকংয়ের লিংনান ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ও এশিয়া-প্যাসিফিক স্টাডিজ বিশেষজ্ঞ ঝাং বাওহুই বলেন, ‘এই সম্মেলনে মোদির অনুপস্থিতি এটা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, ভারত এসসিও থেকে দূরে থাকতে চায়।’
ভারত ২০১৭ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থায় যোগ দেয়। কোভিড মহামারির পর গত বছর দেশটি ভার্চুয়ালি জোটের একটি সম্মেলনেরও আয়োজন করে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতেই চীন ও রাশিয়ার নেতাদের সঙ্গে সরাসরি যোগ না দিয়ে দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করছে ভারত।
এ বিষয়ে ঝাং বলেন, ‘ভারতের বৃহত্তর কৌশলগত নীতি পুনর্বিন্যাস একটি সম্ভাব্য কারণ হতে পারে দূরে থাকা। দেশটি পশ্চিমের সঙ্গে সংযোগ বাড়িয়ে তুলছে এবং অ-পশ্চিমা শিবিরের সঙ্গে সম্পর্ক দুর্বল করছে। এসসিওর সঙ্গে ভারতের আপাতত সম্পর্ক থেকে এটি স্পষ্ট যে, এটি এই জোটকে একটি অ-পশ্চিমা রাজনৈতিক জোট হিসেবেই দেখেছে, যা মূলত চীন-রাশিয়া দ্বারা প্রভাবিত।’
আবার অনেকে বলছেন, মোদির অভ্যন্তরীণ ব্যস্ত সূচির কারণেই তিনি সম্মেলনে উপস্থিত হতে পারেননি। এ বিষয়ে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের রিসার্চ ফেলো অমিত রঞ্জন বলেন, ‘মোদির অভ্যন্তরীণ ব্যস্ত সূচির কারণেও এমনটা হতে পারে।’
অমিত রঞ্জনের মতে, মোদি সম্ভবত চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে চাইছেন না। কারণ, গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনের সাইডলাইনে শেষবার দেখা হওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বিপর্যস্ত। বিপরীতে গ্লোবাল সাউথ তথা তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর নেতৃত্বের বিষয়ে চীন-ভারত নীরব প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতকে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের সঙ্গে তাল মেলাতে দেখা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে অমিত রঞ্জন বলেন, ‘এবারের এসসিও সম্মেলনে যোগদানের আগেই ভারত জেনে গেছে যে, এই সম্মেলন কেবলই চীনের এক প্রদর্শনী।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রনীতি জাতীয় স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত। এমন হতে পারে যে ভারত মনে করে, চীনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার চেয়ে জাপান বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা রাশিয়ার সঙ্গে জড়িত থাকার মাধ্যমে আরও বেশি লাভবান হতে চলেছে।’
সাংহাই ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের চায়না অ্যান্ড সাউথ এশিয়া সেন্টারের সেক্রেটারি জেনারেল লিউ জোংই বলেন, ‘চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে ভারতের আগ্রহ খুব কম।’ তিনি বলেন, ‘ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর স্পষ্ট করে বলেছেন, তাঁর অগ্রাধিকার চীনের সঙ্গে সীমান্ত বিরোধ সমাধানকল্পে চীন-ভারত সম্পর্কের অনেক দিক রয়েছে, কেবল সীমান্ত সমস্যা নয়।’
তথ্যসূত্র: এএফপি ও সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
চীনের নেতৃত্বে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) বা সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার সম্মেলন চলছে কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানায়। আজ বৃহস্পতিবার এই সম্মেলনে দুই ‘প্রিয় বন্ধু’ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যোগ দিচ্ছেন। তবে অনুপস্থিত থাকছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
মোদির অনুপস্থিতিতে এই জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে যে, তবে কী ভারত পশ্চিমের এক মেরুক বিশ্বব্যবস্থার বিপরীতে চীনের যে বহুমেরুক বিশ্বব্যবস্থার আকাঙ্ক্ষা সেটিতে বাগড়া দিচ্ছে! সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার সম্মেলনের অছিলায় সি ও পুতিন প্রায়ই বৈঠক করছেন এবং দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক গাঢ় থেকে গাঢ়তর করছেন। কিন্তু টানা দুই সম্মেলন ধরে সশরীরে উপস্থিত নেই মোদি।
মোদির অনুপস্থিতি নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। অন্যান্যবার মোদি এই সম্মেলনে উপস্থিত থাকলেও এবার তাঁর জায়গায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। মোদি যোগ না দিলেও জোটের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান, যদিও তুরস্ক জোটের সরাসরি সদস্য নয়। যোগ দিয়েছে ইরানও।
সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা গঠিত হয় ২০০১ সালে। তবে জোটটি আলোচনায় এসেছে মূলত সাম্প্রতিক বছরগুলোয়। চীন, ভারত, ইরান, রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান, তাজিকিস্তানসহ মোট ৯টি দেশ জোটের পূর্ণাঙ্গ সদস্য। পশ্চিমের উন্নত দেশগুলোর বিপরীতে নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক ইস্যুকে প্রাধান্য দিয়ে সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বাড়ানোই এই জোটের লক্ষ্য।
এই জোটের অন্যতম দুই প্রধান সদস্য রাশিয়া ও চীন পশ্চিমা প্রাধান্যের বিরুদ্ধে সরাসরি আওয়াজ তুলেছে। কিন্তু ভারত এ ক্ষেত্রে নমনীয়। বরং দেশটি পশ্চিমা বিশ্ব এবং এই জোটের দেশগুলোর সঙ্গে কৌশলী সম্পর্ক বজায় রেখেছে। সম্ভবত তারই ধারাবাহিকতায় এবারের সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন না মোদি।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার এই সম্মেলনে যোগ না দেওয়ার মাধ্যমে মোদি তাঁর দেশের জন্য একটি ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতি নিশ্চিত করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এ বিষয়ে হংকংয়ের লিংনান ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ও এশিয়া-প্যাসিফিক স্টাডিজ বিশেষজ্ঞ ঝাং বাওহুই বলেন, ‘এই সম্মেলনে মোদির অনুপস্থিতি এটা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, ভারত এসসিও থেকে দূরে থাকতে চায়।’
ভারত ২০১৭ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থায় যোগ দেয়। কোভিড মহামারির পর গত বছর দেশটি ভার্চুয়ালি জোটের একটি সম্মেলনেরও আয়োজন করে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতেই চীন ও রাশিয়ার নেতাদের সঙ্গে সরাসরি যোগ না দিয়ে দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করছে ভারত।
এ বিষয়ে ঝাং বলেন, ‘ভারতের বৃহত্তর কৌশলগত নীতি পুনর্বিন্যাস একটি সম্ভাব্য কারণ হতে পারে দূরে থাকা। দেশটি পশ্চিমের সঙ্গে সংযোগ বাড়িয়ে তুলছে এবং অ-পশ্চিমা শিবিরের সঙ্গে সম্পর্ক দুর্বল করছে। এসসিওর সঙ্গে ভারতের আপাতত সম্পর্ক থেকে এটি স্পষ্ট যে, এটি এই জোটকে একটি অ-পশ্চিমা রাজনৈতিক জোট হিসেবেই দেখেছে, যা মূলত চীন-রাশিয়া দ্বারা প্রভাবিত।’
আবার অনেকে বলছেন, মোদির অভ্যন্তরীণ ব্যস্ত সূচির কারণেই তিনি সম্মেলনে উপস্থিত হতে পারেননি। এ বিষয়ে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের রিসার্চ ফেলো অমিত রঞ্জন বলেন, ‘মোদির অভ্যন্তরীণ ব্যস্ত সূচির কারণেও এমনটা হতে পারে।’
অমিত রঞ্জনের মতে, মোদি সম্ভবত চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সরাসরি সাক্ষাৎ করতে চাইছেন না। কারণ, গত বছর দক্ষিণ আফ্রিকায় ব্রিকস সম্মেলনের সাইডলাইনে শেষবার দেখা হওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বিপর্যস্ত। বিপরীতে গ্লোবাল সাউথ তথা তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর নেতৃত্বের বিষয়ে চীন-ভারত নীরব প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভারতকে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলের সঙ্গে তাল মেলাতে দেখা যাচ্ছে।
এ বিষয়ে অমিত রঞ্জন বলেন, ‘এবারের এসসিও সম্মেলনে যোগদানের আগেই ভারত জেনে গেছে যে, এই সম্মেলন কেবলই চীনের এক প্রদর্শনী।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের পররাষ্ট্রনীতি জাতীয় স্বার্থের ওপর ভিত্তি করে পরিচালিত। এমন হতে পারে যে ভারত মনে করে, চীনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থাকার চেয়ে জাপান বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বা রাশিয়ার সঙ্গে জড়িত থাকার মাধ্যমে আরও বেশি লাভবান হতে চলেছে।’
সাংহাই ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের চায়না অ্যান্ড সাউথ এশিয়া সেন্টারের সেক্রেটারি জেনারেল লিউ জোংই বলেন, ‘চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নে ভারতের আগ্রহ খুব কম।’ তিনি বলেন, ‘ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর স্পষ্ট করে বলেছেন, তাঁর অগ্রাধিকার চীনের সঙ্গে সীমান্ত বিরোধ সমাধানকল্পে চীন-ভারত সম্পর্কের অনেক দিক রয়েছে, কেবল সীমান্ত সমস্যা নয়।’
তথ্যসূত্র: এএফপি ও সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট
আব্রাহাম অ্যাকর্ডস মূলত একটি চটকদার বিষয়। এতে বাস্তব, স্থায়ী আঞ্চলিক শান্তি চুক্তির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য কিছুই এতে ছিল না। যেসব রাষ্ট্র এতে স্বাক্ষর করেছে তারা তা করেছে—কারণ, তারা ইসরায়েলকে ওয়াশিংটনে প্রভাব বিস্তারের পথ হিসেবে দেখে।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিন্তু এখন আমরা দেখতে পাচ্ছি যে, ইসরায়েলের ওপর মার
৮ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেখেয়ালি, সেটা আগা থেকেই সবার জানা। তবে দেশটির নির্বাচনের দুই সপ্তাহ আগে এসেও তিনি অসংলগ্ন, অশ্লীল, স্বৈরতান্ত্রিক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছেন। এ থেকে অন্তত একটি ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে একটি ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ সরকারের নেতৃত্ব দেবেন।
৮ দিন আগেএবারের আইএমইএক্স মহড়ায়ও কিছু দেশ আছে যারা আগেরবারও অংশগ্রহণ করেছিল। এসব দেশের নাম আগেই উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এই মহড়ার একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো—ইরান ক্রমবর্ধমানভাবে নিজেকে এমন দেশগুলোর কক্ষপথে নিয়ে যাচ্ছে যেগুলো যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত
৯ দিন আগেএই শহরের সমর্থকেরা, এর আধ্যাত্মিক গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেন। শহরটিতে মানুষ ও প্রকৃতির মধ্যে সংযোগ সাধন করা হবে বলেও তাঁরা উল্লেখ করেন। কিন্তু এই শহরের মূল ধারণাটি আসলে জটিল। মূলত এই শহরকে এমনভাবে গড়ে তোলা হবে যাতে এটি একটি ‘অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র’ হিসেবে দাঁড়িয়ে যেতে পারে এবং ভারতে প্রবেশে একটি দুয়ার হি
৯ দিন আগে