অনলাইন ডেস্ক
নতুন ধরনের আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) পরীক্ষা করেছে উত্তর কোরিয়া। চার বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানো কিম জং উনের দেশ। এই অস্ত্রের মহড়া আঞ্চলিক সংঘাতের একটি সম্ভাব্য নতুন যুগের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম শুক্রবার (২৫ মার্চ) বলেছে, কিম জং উন সরাসরি এ অস্ত্র উৎক্ষেপণের নির্দেশনা দেন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের কোড নাম হোয়াসোং-১৭। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র এটি। প্রতিবেদনে উৎক্ষেপণকে ‘শক্তিশালী পারমাণবিক যুদ্ধ প্রতিরোধক’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কিমকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক সংঘর্ষের জন্য ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত’।
হোয়াসোং-১৭ আকারে বিশাল। অন্তত তাত্ত্বিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডের যে কোনো স্থান এখন উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক ওয়ারহেডের আওতায় চলে এল। অবশ্য পারমাণবিক পেলোড সরবরাহের ক্ষেত্রে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা সম্পর্কে এখনো অনেক কিছু অজানা।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম নতুন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের ছবি প্রকাশ করেছে। পিয়ংইয়ং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি মোবাইল লঞ্চার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এতে ব্যবহার করা হয়েছে তরল-জ্বালানি। উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ এবং দীর্ঘতম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা।
কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষেপণাস্ত্রটি সর্বোচ্চ ৬ হাজার ২৪৮ দশমিক ৫ কিলোমিটার উচ্চতায় উঠেছিল এবং ১ হাজার ৯০ কিলোমিটার উড়েছে। যেখানে একটি আন্তঃমহদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ধরা হয় ৯ হাজার ৬৫৬ কিলোমিটার থেকে ১৪ হাজার ৯৬৭ কিলোমিটার। পরিকল্পনা অনুযায়ী পানিতে অবতরণের আগে এটি ৬৮ মিনিট পর্যন্ত উড়েছে। কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং জাপানের মধ্যবর্তী আকাশে এ ক্ষেপণাস্ত্র উড়েছে। জাপানি পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে কোরীয় সংবাদমাধ্যমের হিসাব মিলে যাচ্ছে। ক্ষেপণাস্ত্রটি জাপানের এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই ক্ষেপণাস্ত্র অনেক উঁচুতে উড়তে সক্ষম, ফলে রাডার ফাঁকি দিয়ে নির্বিঘ্নে অন্য দেশের ওপর দিয়ে উড়ে যেতে পারবে। একটি আইসিবিএমের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অনুভূমিক গতিপথে উড়লে এটি সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র এর নাগালের মধ্যে থাকবে।
মিডলবেরি ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের অস্ত্র বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক জেফরি লুইস মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ‘এটি উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হোয়াসোং-১৭ একটিতো বটেই, সম্ভবত একাধিক পারমাণবিক অস্ত্র বহন করার জন্য যথেষ্ট বড়। এই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যা ঘটল তা হলো, যুদ্ধের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্যবস্তুতে একাধিক পারমাণবিক ওয়ারহেড তাক করার সক্ষমতার দিকে উত্তর কোরিয়া সুনিশ্চিত অগ্রগতি দেখাল।
অনেকে অবশ্য বলছেন, ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা মানেই প্রকৃত ক্ষমতা নয়। বৃহস্পতিবারের পরীক্ষায় ক্ষেপণাস্ত্রের সম্ভাব্য পাল্লা দেখানো হলেও বিশেষজ্ঞরা জানেন না এটি কী ধরনের পেলোড বহন করছিল। শেষ পর্যন্ত পেলোডের ওজন একটি ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লাকে প্রভাবিত করে। ফলে এ তথ্য ছাড়া পর্যবেক্ষকেরা ক্ষেপণাস্ত্রের প্রকৃত পাল্লা নিশ্চিতভাবে জানতে পারবেন না।
বিশেষজ্ঞরা আর উল্লেখ করছেন, পিয়ংইয়ং দেখায়নি যে তারা এমন একটি সিস্টেম তৈরি করতে সক্ষম কি না যা পারমাণবিক ওয়ারহেডকে অক্ষত অবস্থায় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনরায় প্রবেশ করতে দেয়।
আইসিবিএম মূলত স্পেস শাটল বা স্পেস ক্যাপসুলের মতো। এটি খাড়া মহাকাশে ছোড়া হয়। তার মানে ভূমিতে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে হলে ওয়ারহেডকে অবশ্যই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের স্তরগুলোর মধ্যে দিয়ে যাত্রার সময় সৃষ্ট বিপুল তাপের মধ্যে অক্ষত থাকতে হবে। ওয়ারহেডে এই তাপ সহ্য করার মতো ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেটি উত্তর কোরিয়ার আইসিবিএমে আছে কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে উত্তর কোরিয়া সেই অর্জনে অনেকখানি এগিয়ে গেছে তা নিশ্চিত।
নেতা কিম জং উন উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক হামলা প্রতিরোধ সক্ষম করে তোলার উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছেন। তাঁর লক্ষ্য নিঃসন্দেহে যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্রের নির্ভুলতা বাড়ানো এবং ১৫ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত পাল্লা বাড়ানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো—আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধের মতো ব্যবস্থা কোনো দেশের হাতে নেই!
নতুন ধরনের আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) পরীক্ষা করেছে উত্তর কোরিয়া। চার বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে প্রথম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালানো কিম জং উনের দেশ। এই অস্ত্রের মহড়া আঞ্চলিক সংঘাতের একটি সম্ভাব্য নতুন যুগের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম শুক্রবার (২৫ মার্চ) বলেছে, কিম জং উন সরাসরি এ অস্ত্র উৎক্ষেপণের নির্দেশনা দেন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের কোড নাম হোয়াসোং-১৭। এখন পর্যন্ত সবচেয়ে উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র এটি। প্রতিবেদনে উৎক্ষেপণকে ‘শক্তিশালী পারমাণবিক যুদ্ধ প্রতিরোধক’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। কিমকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক সংঘর্ষের জন্য ‘সম্পূর্ণ প্রস্তুত’।
হোয়াসোং-১৭ আকারে বিশাল। অন্তত তাত্ত্বিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডের যে কোনো স্থান এখন উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক ওয়ারহেডের আওতায় চলে এল। অবশ্য পারমাণবিক পেলোড সরবরাহের ক্ষেত্রে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা সম্পর্কে এখনো অনেক কিছু অজানা।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম নতুন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের ছবি প্রকাশ করেছে। পিয়ংইয়ং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি মোবাইল লঞ্চার থেকে এটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এতে ব্যবহার করা হয়েছে তরল-জ্বালানি। উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ এবং দীর্ঘতম ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা।
কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষেপণাস্ত্রটি সর্বোচ্চ ৬ হাজার ২৪৮ দশমিক ৫ কিলোমিটার উচ্চতায় উঠেছিল এবং ১ হাজার ৯০ কিলোমিটার উড়েছে। যেখানে একটি আন্তঃমহদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ধরা হয় ৯ হাজার ৬৫৬ কিলোমিটার থেকে ১৪ হাজার ৯৬৭ কিলোমিটার। পরিকল্পনা অনুযায়ী পানিতে অবতরণের আগে এটি ৬৮ মিনিট পর্যন্ত উড়েছে। কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং জাপানের মধ্যবর্তী আকাশে এ ক্ষেপণাস্ত্র উড়েছে। জাপানি পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে কোরীয় সংবাদমাধ্যমের হিসাব মিলে যাচ্ছে। ক্ষেপণাস্ত্রটি জাপানের এক্সক্লুসিভ অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে পড়েছে।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই ক্ষেপণাস্ত্র অনেক উঁচুতে উড়তে সক্ষম, ফলে রাডার ফাঁকি দিয়ে নির্বিঘ্নে অন্য দেশের ওপর দিয়ে উড়ে যেতে পারবে। একটি আইসিবিএমের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অনুভূমিক গতিপথে উড়লে এটি সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র এর নাগালের মধ্যে থাকবে।
মিডলবেরি ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের অস্ত্র বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক জেফরি লুইস মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ‘এটি উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘ পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হোয়াসোং-১৭ একটিতো বটেই, সম্ভবত একাধিক পারমাণবিক অস্ত্র বহন করার জন্য যথেষ্ট বড়। এই পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যা ঘটল তা হলো, যুদ্ধের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্যবস্তুতে একাধিক পারমাণবিক ওয়ারহেড তাক করার সক্ষমতার দিকে উত্তর কোরিয়া সুনিশ্চিত অগ্রগতি দেখাল।
অনেকে অবশ্য বলছেন, ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা মানেই প্রকৃত ক্ষমতা নয়। বৃহস্পতিবারের পরীক্ষায় ক্ষেপণাস্ত্রের সম্ভাব্য পাল্লা দেখানো হলেও বিশেষজ্ঞরা জানেন না এটি কী ধরনের পেলোড বহন করছিল। শেষ পর্যন্ত পেলোডের ওজন একটি ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লাকে প্রভাবিত করে। ফলে এ তথ্য ছাড়া পর্যবেক্ষকেরা ক্ষেপণাস্ত্রের প্রকৃত পাল্লা নিশ্চিতভাবে জানতে পারবেন না।
বিশেষজ্ঞরা আর উল্লেখ করছেন, পিয়ংইয়ং দেখায়নি যে তারা এমন একটি সিস্টেম তৈরি করতে সক্ষম কি না যা পারমাণবিক ওয়ারহেডকে অক্ষত অবস্থায় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে পুনরায় প্রবেশ করতে দেয়।
আইসিবিএম মূলত স্পেস শাটল বা স্পেস ক্যাপসুলের মতো। এটি খাড়া মহাকাশে ছোড়া হয়। তার মানে ভূমিতে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে হলে ওয়ারহেডকে অবশ্যই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের স্তরগুলোর মধ্যে দিয়ে যাত্রার সময় সৃষ্ট বিপুল তাপের মধ্যে অক্ষত থাকতে হবে। ওয়ারহেডে এই তাপ সহ্য করার মতো ব্যবস্থা থাকতে হবে। সেটি উত্তর কোরিয়ার আইসিবিএমে আছে কি না তা এখনো স্পষ্ট নয়। তবে সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে উত্তর কোরিয়া সেই অর্জনে অনেকখানি এগিয়ে গেছে তা নিশ্চিত।
নেতা কিম জং উন উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক হামলা প্রতিরোধ সক্ষম করে তোলার উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছেন। তাঁর লক্ষ্য নিঃসন্দেহে যুক্তরাষ্ট্র। এর আগে উত্তর কোরিয়া ক্ষেপণাস্ত্রের নির্ভুলতা বাড়ানো এবং ১৫ হাজার কিলোমিটার পর্যন্ত পাল্লা বাড়ানোর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয় হলো—আইসিবিএম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধের মতো ব্যবস্থা কোনো দেশের হাতে নেই!
ইউক্রেনের ছয়টি ক্ষেপণাস্ত্র সারা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও, রাশিয়ার এ ধরনের আক্রমণকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে—যেমনটি ইসরায়েল উত্তর গাজাকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে হয়েছে।
১ দিন আগেট্রাম্প ফিরে আসায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের ধারাবাহিকতাই বজায় থাকতে পারে, সামান্য কিছু পরিবর্তন নিয়ে। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান পেছনের সারিতে থাকলেও বাংলাদেশ,
১ দিন আগেড. ইউনূস যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন পুরো জাতি তাঁকে স্বাগত জানিয়েছিল। তবে তাঁকে পরিষ্কারভাবে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করতে হবে যে, তিনি কীভাবে দেশ শাসন করবেন এবং ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।
২ দিন আগেসম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
৩ দিন আগে