অনলাইন ডেস্ক
স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত কপ-২৬ জলবায়ু সম্মেলনের এক বছর পেরোলেও উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নতি দেখা যায়নি। জলবায়ুর সংকট মোকাবিলায় ও ক্ষতিপূরণে ‘ঐক্যবদ্ধ কাজ করার শেষ সেরা আশা’ নামে রূপরেখা প্রণয়ন করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জলবায়ুবিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরি। বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখার যে সিদ্ধান্তে সব দেশ একমত হয়েছিল, সে বিষয়ে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি এখনো হয়নি।
কয়লার ব্যবহার পর্যায়ক্রমে কমানো, বন উজাড় রোধ, বন্যা, তাপপ্রবাহ ও খরার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অগ্রিম প্রতিকারমূলক অর্থসহায়তা দেওয়া এবং পরের বছর কার্বন নির্গমন হ্রাসের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নিয়ে ফিরে আসার সম্মিলিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল গ্লাসগো সম্মেলনে।
জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ কার্বন নিঃসারণ। বিশ্বে প্রাক-শিল্পায়নের সময়ের চেয়ে প্রতিবছর গড়ে ৪ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়ছে। জাতিসংঘের একাধিক প্রতিবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে উষ্ণায়ন ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমিত রাখার ক্ষেত্রে ‘কোনো নির্ভরযোগ্য দিশা’ না থাকায় কার্বন নিঃসারণ কমানোর প্রচেষ্টায় পিছিয়ে পড়েছে পুরো বিশ্ব।
কপ-২৬-এর চুক্তিতে বলা হয়েছিল, ২০২২ সালের সম্মেলনের আগে কার্বন নিঃসারণ কমানোর জন্য সরকার তাদের পরিকল্পনাগুলো পুনর্মূল্যায়নের মাধ্যমে জোরদার করবে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৩টি দেশের মধ্যে মাত্র ২৪টি উন্নত দেশ কার্বন নিঃসারণ হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা জমা দিয়েছে।
তার পরও পরিবেশবান্ধব জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর মাধ্যমে জলবায়ুর সংকট এড়ানোর অনেকটা সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া তাপমাত্রা দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমিত রাখতে ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক কার্বন নির্গমন অবশ্যই অর্ধেক কমাতে হবে।
জাতিসংঘের এবারের জলবায়ু সম্মেলন গত রোববার (৬ নভেম্বর) শুরু হয়েছে। এতে যোগ দিতে বিশ্বনেতারা এখন মিশরে জড়ো হয়েছেন। দেশটির শার্ম আল শাইখে কপের ২৭তম আসর চলবে আগামী ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিপদগ্রস্ত দেশগুলোকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সম্মেলনের এবারের আসরের স্লোগান ঠিক করা হয়েছে ‘বাস্তবায়নে সবার অংশগ্রহণ’।
দ্য গার্ডিয়ান থেকে অনুবাদ করেছেন তামান্না-ই জাহান
স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় অনুষ্ঠিত কপ-২৬ জলবায়ু সম্মেলনের এক বছর পেরোলেও উল্লেখযোগ্য কোনো উন্নতি দেখা যায়নি। জলবায়ুর সংকট মোকাবিলায় ও ক্ষতিপূরণে ‘ঐক্যবদ্ধ কাজ করার শেষ সেরা আশা’ নামে রূপরেখা প্রণয়ন করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের জলবায়ুবিষয়ক বিশেষ দূত জন কেরি। বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে আটকে রাখার যে সিদ্ধান্তে সব দেশ একমত হয়েছিল, সে বিষয়ে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি এখনো হয়নি।
কয়লার ব্যবহার পর্যায়ক্রমে কমানো, বন উজাড় রোধ, বন্যা, তাপপ্রবাহ ও খরার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোকে অগ্রিম প্রতিকারমূলক অর্থসহায়তা দেওয়া এবং পরের বছর কার্বন নির্গমন হ্রাসের উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য নিয়ে ফিরে আসার সম্মিলিত প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল গ্লাসগো সম্মেলনে।
জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম প্রধান কারণ কার্বন নিঃসারণ। বিশ্বে প্রাক-শিল্পায়নের সময়ের চেয়ে প্রতিবছর গড়ে ৪ থেকে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়ছে। জাতিসংঘের একাধিক প্রতিবেদনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে উষ্ণায়ন ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমিত রাখার ক্ষেত্রে ‘কোনো নির্ভরযোগ্য দিশা’ না থাকায় কার্বন নিঃসারণ কমানোর প্রচেষ্টায় পিছিয়ে পড়েছে পুরো বিশ্ব।
কপ-২৬-এর চুক্তিতে বলা হয়েছিল, ২০২২ সালের সম্মেলনের আগে কার্বন নিঃসারণ কমানোর জন্য সরকার তাদের পরিকল্পনাগুলো পুনর্মূল্যায়নের মাধ্যমে জোরদার করবে। জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৩টি দেশের মধ্যে মাত্র ২৪টি উন্নত দেশ কার্বন নিঃসারণ হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা জমা দিয়েছে।
তার পরও পরিবেশবান্ধব জ্বালানির ব্যবহার বাড়ানোর মাধ্যমে জলবায়ুর সংকট এড়ানোর অনেকটা সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া তাপমাত্রা দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমিত রাখতে ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক কার্বন নির্গমন অবশ্যই অর্ধেক কমাতে হবে।
জাতিসংঘের এবারের জলবায়ু সম্মেলন গত রোববার (৬ নভেম্বর) শুরু হয়েছে। এতে যোগ দিতে বিশ্বনেতারা এখন মিশরে জড়ো হয়েছেন। দেশটির শার্ম আল শাইখে কপের ২৭তম আসর চলবে আগামী ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিপদগ্রস্ত দেশগুলোকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সম্মেলনের এবারের আসরের স্লোগান ঠিক করা হয়েছে ‘বাস্তবায়নে সবার অংশগ্রহণ’।
দ্য গার্ডিয়ান থেকে অনুবাদ করেছেন তামান্না-ই জাহান
সম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
৬ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ইসরায়েলের ছোট ও সুসংহত সমাজকে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে প্রায় অপ্রতিরোধ্য বলে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এখন বিষয়টি কার্যত বদলে গেছে। বর্তমান সংঘাত, ইসরায়েলে উগ্র ডানপন্থার উত্থান এবং নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ২০২৩ সালের বিচার বিভাগ সংস্কারের মতো বিষয়গুলো দেশটির সমাজে বিদ্যমান সূক্ষ্ম বিভাজনগুলো
১৪ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের রূপ এবং যুদ্ধ ও বাণিজ্য সম্পর্কের পরিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের সাথে নতুন কৌশল এবং মার্কিন আধিপত্যের ভবিষ্যৎ।
২ দিন আগেকোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
৫ দিন আগে