অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর মতে, প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ ও নেপাল ভারতের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। দুই দেশের সঙ্গেই অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন ভালো সম্পর্ক বিরাজ করছে ভারতের।
এ অবস্থায় আসন্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার (এসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক পদে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বড় এক সমস্যায় পড়েছে ভারতের মোদি সরকার। কারণ, এই নির্বাচনে বাংলাদেশ ও নেপাল—দুই দেশই প্রার্থী দিয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশি প্রার্থী হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা ও অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। শক্তিশালী প্রার্থী দিয়েছে নেপালও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদে দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শম্ভু প্রসাদ আচার্য তাদের প্রার্থী। এই দুই প্রার্থীর যেকোনো একজনকে বেছে নিতে হবে নয়াদিল্লির।
এ বিষয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালকের পদটিতে বর্তমানে আসীন আছেন ভারতীয় পুনম ক্ষেত্রপাল সিং। ২০১৪ সাল থেকেই এই পদে আছেন তিনি। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচিত নতুন পরিচালকের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
নতুন পরিচালক নির্বাচন করতে দক্ষিণ এশিয়ার ১১টি দেশ ভোট প্রদান করবে। এই দেশগুলো হলো বাংলাদেশ, ভুটান, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও পূর্ব তিমুর। নিজেদের প্রার্থীর জন্য সমর্থন আদায় করতে এই দেশগুলোর মধ্যে এখন জোর কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে বাংলাদেশ ও নেপাল।
এ অবস্থায় ভারত কাকে ভোট দেবে—জটিল এই বিষয়টি নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে দেশটির গণমাধ্যমগুলোতে। বাংলাদেশ অবশ্য দাবি করছে, আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে ইতিমধ্যে আটটি দেশের সমর্থন আদায় করেছে। এই আট দেশের মধ্যে ভারতও আছে।
উল্লেখ্য, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার (এসইএআরও) আঞ্চলিক কার্যালয় একটি। এই কার্যালয়ের পরিচালক পদের জন্য গত ৪ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন পেশ করেন সায়মা ওয়াজেদ।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, সায়মা ওয়াজেদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত চিকিৎসকদের একটি সংস্থার প্রেসিডেন্ট অমিত চক্রবর্তী। তিনি বলেছেন, ‘সায়মার মনোনয়ন নিয়ে যাঁরা কথা তুলছেন, তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট। এর মধ্যে কোনো সারবত্তা নেই। তাঁরা খুব সচেতনভাবে ভুয়ো খবর ছড়াতে চেষ্টা করছেন।’
সায়মা ওয়াজেদ সম্পর্কে অমিত বলেন, ‘উনি এই পদের জন্য সেরা পছন্দ। উনি যদি এই পদে আসেন, তাহলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরও অনেক বেশি মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারবেন।’
১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক এবং ২০০২ সালে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করা সায়মা ওয়াজেদ ২০০৪ সালে স্কুল সাইকোলজির ওপর বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি অর্জন করেন।
২০১৩ সাল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন তিনি।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর মতে, প্রতিবেশী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ ও নেপাল ভারতের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। দুই দেশের সঙ্গেই অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন ভালো সম্পর্ক বিরাজ করছে ভারতের।
এ অবস্থায় আসন্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার (এসইএআরও) আঞ্চলিক পরিচালক পদে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বড় এক সমস্যায় পড়েছে ভারতের মোদি সরকার। কারণ, এই নির্বাচনে বাংলাদেশ ও নেপাল—দুই দেশই প্রার্থী দিয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশি প্রার্থী হলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কন্যা ও অটিজম বিশেষজ্ঞ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। শক্তিশালী প্রার্থী দিয়েছে নেপালও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদে দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শম্ভু প্রসাদ আচার্য তাদের প্রার্থী। এই দুই প্রার্থীর যেকোনো একজনকে বেছে নিতে হবে নয়াদিল্লির।
এ বিষয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালকের পদটিতে বর্তমানে আসীন আছেন ভারতীয় পুনম ক্ষেত্রপাল সিং। ২০১৪ সাল থেকেই এই পদে আছেন তিনি। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যেই নির্বাচিত নতুন পরিচালকের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন।
নতুন পরিচালক নির্বাচন করতে দক্ষিণ এশিয়ার ১১টি দেশ ভোট প্রদান করবে। এই দেশগুলো হলো বাংলাদেশ, ভুটান, উত্তর কোরিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও পূর্ব তিমুর। নিজেদের প্রার্থীর জন্য সমর্থন আদায় করতে এই দেশগুলোর মধ্যে এখন জোর কূটনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছে বাংলাদেশ ও নেপাল।
এ অবস্থায় ভারত কাকে ভোট দেবে—জটিল এই বিষয়টি নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে দেশটির গণমাধ্যমগুলোতে। বাংলাদেশ অবশ্য দাবি করছে, আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে ইতিমধ্যে আটটি দেশের সমর্থন আদায় করেছে। এই আট দেশের মধ্যে ভারতও আছে।
উল্লেখ্য, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছয়টি আঞ্চলিক কার্যালয়ের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার (এসইএআরও) আঞ্চলিক কার্যালয় একটি। এই কার্যালয়ের পরিচালক পদের জন্য গত ৪ সেপ্টেম্বর মনোনয়ন পেশ করেন সায়মা ওয়াজেদ।
ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, সায়মা ওয়াজেদের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত চিকিৎসকদের একটি সংস্থার প্রেসিডেন্ট অমিত চক্রবর্তী। তিনি বলেছেন, ‘সায়মার মনোনয়ন নিয়ে যাঁরা কথা তুলছেন, তাঁরা পক্ষপাতদুষ্ট। এর মধ্যে কোনো সারবত্তা নেই। তাঁরা খুব সচেতনভাবে ভুয়ো খবর ছড়াতে চেষ্টা করছেন।’
সায়মা ওয়াজেদ সম্পর্কে অমিত বলেন, ‘উনি এই পদের জন্য সেরা পছন্দ। উনি যদি এই পদে আসেন, তাহলে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরও অনেক বেশি মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারবেন।’
১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতক এবং ২০০২ সালে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করা সায়মা ওয়াজেদ ২০০৪ সালে স্কুল সাইকোলজির ওপর বিশেষজ্ঞ ডিগ্রি অর্জন করেন।
২০১৩ সাল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন তিনি।
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের রূপ এবং যুদ্ধ ও বাণিজ্য সম্পর্কের পরিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের সাথে নতুন কৌশল এবং মার্কিন আধিপত্যের ভবিষ্যৎ।
১ দিন আগেকোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
৪ দিন আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
৭ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
১২ দিন আগে