অনলাইন ডেস্ক
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারত সফর করবেন আগামী ৯-১০ ডিসেম্বর। সেখানে তিনি ‘বিশ্বে বিভাজনের’ নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে কথা বলবেন। এরপর সেখান থেকে ১০ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকায় আসবেন। গত ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার ফরাসি দূতাবাস জানিয়েছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলে ফ্রান্সের অংশগ্রহণ তথা প্রভাব বাড়াতেই মাখোঁর এই সফর।
সাম্প্রতিক সময়ে দক্ষিণ এশিয়ায় মাখোঁর প্রথম সফর ছিল শ্রীলঙ্কায়। সেই সফরের মাস দুয়েকের মাথায় তিনি ভারত ও বাংলাদেশ সফরে আসছেন। এ থেকে ইঙ্গিত স্পষ্ট যে, তিনি দক্ষিণ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলে ফ্রান্সের উপস্থিতি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। এই অঞ্চলে ফ্রান্স ঔপনিবেশিক আমলে নিজ উপনিবেশ গড়ার চেষ্টায় ব্যর্থ হলেও এবার এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
ঢাকার ফরাসি দূতাবাস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ফরাসি প্রেসিডেন্ট ৯-১০ সেপ্টেম্বর জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে নয়াদিল্লি যাবেন। এরপর তিনি দ্বিপক্ষীয় সফরে ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসবেন। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট বিশ্বে বিভাজনের ঝুঁকির বিরুদ্ধে এবং দেশগুলোর বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকার নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে কথা বলবেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলের কৌশল নিয়ে আলোচনা করবেন। এর আগে ফরাসি প্রেসিডেন্ট যখন প্যারিসে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানান এবং পাপুয়া নিউ গিনি, ভানুয়াতু ও শ্রীলঙ্কা সফর করেন তখনো এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
মাখোর বাংলাদেশ সফরের উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ সফর এমন একটি দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গভীর করার দারুণ সুযোগ, যারা দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে। পাশাপাশি এই সফর দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বে বৈচিত্র্যময়তা আনারও সুযোগ।’
এর আগে জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ঐতিহাসিক সফরে কলম্বোয় যান। সেখানে তিনি শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সে সময় তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, শ্রীলঙ্কার ঋণ পুনর্গঠনে সহায়তা করবে ফ্রান্স। তার আগে তিনি পাপুয়া নিউ গিনি ও ভানুয়াতু সফর করেন।
এই দেশগুলো সফরকালে তিনি সেখানকার চলমান অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে কথা বলেন। সে সময় তিনি সরাসরি চীনের নাম উল্লেখ না করে অভিযোগ করেন, ‘নব্য সাম্রাজ্যবাদী’ শক্তি প্যাসিফিকের দ্বীপরাষ্ট্রগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে শোষণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
মাখোঁর ভারত এবং বাংলাদেশ সফর ভিন্ন দুটি শ্রেণির। যেখানে এই অঞ্চলে ভারত ফ্রান্সের অন্যতম কৌশলগত অংশীদার, সেখানে ঢাকা প্যারিসের সামনে একই সঙ্গে অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত প্রলোভন হাজির করেছে। বাংলাদেশ-ফ্রান্সের সম্পর্ক ‘৯০ এর দশক থেকেই উষ্ণ। ১৯৯০ এর দশকের শেষ দিকে বাংলাদেশে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার ক্ষমতাসীন থাকাকালে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া মিতেরা ঢাকা সফর করেন। সে সময় ফ্রান্স বাংলাদেশকে বন্যা নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছিল।
মিতেরার সেই সফরের পর বাংলাদেশের শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেশ কয়েক দফা ফ্রান্স সফর করেছেন। ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা প্যারিস সফরে যান। তারপর দীর্ঘ বিরতি দিয়ে ২০১৭ সালে তিনি আবারও প্যারিস যান ‘ওয়ান প্ল্যানেট সামিটে’ যোগ দিতে। পরে ২০২১ সালের নভেম্বরে মাখোঁর আমন্ত্রণে এলিসি প্রাসাদ সফর করেন। সেখানে দুই দেশের প্রধান এশিয়া-প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।
ফরাসি দূতাবাসের বিবৃতি অনুসারে, মাখোঁ তাঁর বাংলাদেশ সফরের সময় পুরোনো কিছু প্রস্তাব আবারও নতুন করে উত্থাপন করতে পারেন বাংলাদেশের সামনে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশকে সহায়তা করতে ফরাসি আগ্রহের বিষয়টি স্পষ্ট। দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যেহেতু বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে—বিশেষ করে নিয়মিত বন্যার—ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে তাই এই সফরের সময় প্রেসিডেন্ট মানবিক সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর বিষয়ে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করবেন।’
বিবৃতিতে বাংলাদেশের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া এবং তাদের ভরণ-পোষণের বিষয়টিও তুলে ধরে প্রশংসা করা হয়। পাশাপাশি জাতিসংঘের অধীনে বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের প্রশংসাও করা হয়। তবে বিষয়টি এখানেই থেমে থাকেনি।
ঢাকার ফ্রান্স বিশ্লেষকেরা দ্য হিন্দুকে জানিয়েছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের লালমনিরহাট বিমানঘাঁটির দিকেও নজর রয়েছে ফ্রান্সের। এই বিমানঘাঁটির আঞ্চলিক প্রয়োজন মেটানোর সক্ষমতা রয়েছে। পাশাপাশি এই বিমানঘাঁটিটি কৌশলগতভাবেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারত সফর করবেন আগামী ৯-১০ ডিসেম্বর। সেখানে তিনি ‘বিশ্বে বিভাজনের’ নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে কথা বলবেন। এরপর সেখান থেকে ১০ সেপ্টেম্বর তিনি ঢাকায় আসবেন। গত ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার ফরাসি দূতাবাস জানিয়েছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলে ফ্রান্সের অংশগ্রহণ তথা প্রভাব বাড়াতেই মাখোঁর এই সফর।
সাম্প্রতিক সময়ে দক্ষিণ এশিয়ায় মাখোঁর প্রথম সফর ছিল শ্রীলঙ্কায়। সেই সফরের মাস দুয়েকের মাথায় তিনি ভারত ও বাংলাদেশ সফরে আসছেন। এ থেকে ইঙ্গিত স্পষ্ট যে, তিনি দক্ষিণ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলে ফ্রান্সের উপস্থিতি বাড়ানোর চেষ্টা করছেন। এই অঞ্চলে ফ্রান্স ঔপনিবেশিক আমলে নিজ উপনিবেশ গড়ার চেষ্টায় ব্যর্থ হলেও এবার এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
ঢাকার ফরাসি দূতাবাস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ফরাসি প্রেসিডেন্ট ৯-১০ সেপ্টেম্বর জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিতে নয়াদিল্লি যাবেন। এরপর তিনি দ্বিপক্ষীয় সফরে ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকায় আসবেন। জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট বিশ্বে বিভাজনের ঝুঁকির বিরুদ্ধে এবং দেশগুলোর বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকার নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে কথা বলবেন।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রান্সের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলের কৌশল নিয়ে আলোচনা করবেন। এর আগে ফরাসি প্রেসিডেন্ট যখন প্যারিসে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানান এবং পাপুয়া নিউ গিনি, ভানুয়াতু ও শ্রীলঙ্কা সফর করেন তখনো এই বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
মাখোর বাংলাদেশ সফরের উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এ সফর এমন একটি দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গভীর করার দারুণ সুযোগ, যারা দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে। পাশাপাশি এই সফর দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্বে বৈচিত্র্যময়তা আনারও সুযোগ।’
এর আগে জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ঐতিহাসিক সফরে কলম্বোয় যান। সেখানে তিনি শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সে সময় তিনি প্রতিশ্রুতি দেন, শ্রীলঙ্কার ঋণ পুনর্গঠনে সহায়তা করবে ফ্রান্স। তার আগে তিনি পাপুয়া নিউ গিনি ও ভানুয়াতু সফর করেন।
এই দেশগুলো সফরকালে তিনি সেখানকার চলমান অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে কথা বলেন। সে সময় তিনি সরাসরি চীনের নাম উল্লেখ না করে অভিযোগ করেন, ‘নব্য সাম্রাজ্যবাদী’ শক্তি প্যাসিফিকের দ্বীপরাষ্ট্রগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করে শোষণমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
মাখোঁর ভারত এবং বাংলাদেশ সফর ভিন্ন দুটি শ্রেণির। যেখানে এই অঞ্চলে ভারত ফ্রান্সের অন্যতম কৌশলগত অংশীদার, সেখানে ঢাকা প্যারিসের সামনে একই সঙ্গে অর্থনৈতিক এবং কৌশলগত প্রলোভন হাজির করেছে। বাংলাদেশ-ফ্রান্সের সম্পর্ক ‘৯০ এর দশক থেকেই উষ্ণ। ১৯৯০ এর দশকের শেষ দিকে বাংলাদেশে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার ক্ষমতাসীন থাকাকালে ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া মিতেরা ঢাকা সফর করেন। সে সময় ফ্রান্স বাংলাদেশকে বন্যা নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছিল।
মিতেরার সেই সফরের পর বাংলাদেশের শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেশ কয়েক দফা ফ্রান্স সফর করেছেন। ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা প্যারিস সফরে যান। তারপর দীর্ঘ বিরতি দিয়ে ২০১৭ সালে তিনি আবারও প্যারিস যান ‘ওয়ান প্ল্যানেট সামিটে’ যোগ দিতে। পরে ২০২১ সালের নভেম্বরে মাখোঁর আমন্ত্রণে এলিসি প্রাসাদ সফর করেন। সেখানে দুই দেশের প্রধান এশিয়া-প্রশান্ত মহাসহাগরীয় অঞ্চলের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেন।
ফরাসি দূতাবাসের বিবৃতি অনুসারে, মাখোঁ তাঁর বাংলাদেশ সফরের সময় পুরোনো কিছু প্রস্তাব আবারও নতুন করে উত্থাপন করতে পারেন বাংলাদেশের সামনে। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশকে সহায়তা করতে ফরাসি আগ্রহের বিষয়টি স্পষ্ট। দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যেহেতু বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে—বিশেষ করে নিয়মিত বন্যার—ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে তাই এই সফরের সময় প্রেসিডেন্ট মানবিক সহায়তা নিয়ে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর বিষয়ে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করবেন।’
বিবৃতিতে বাংলাদেশের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়া এবং তাদের ভরণ-পোষণের বিষয়টিও তুলে ধরে প্রশংসা করা হয়। পাশাপাশি জাতিসংঘের অধীনে বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের প্রশংসাও করা হয়। তবে বিষয়টি এখানেই থেমে থাকেনি।
ঢাকার ফ্রান্স বিশ্লেষকেরা দ্য হিন্দুকে জানিয়েছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের লালমনিরহাট বিমানঘাঁটির দিকেও নজর রয়েছে ফ্রান্সের। এই বিমানঘাঁটির আঞ্চলিক প্রয়োজন মেটানোর সক্ষমতা রয়েছে। পাশাপাশি এই বিমানঘাঁটিটি কৌশলগতভাবেও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।
ইউক্রেনের ছয়টি ক্ষেপণাস্ত্র সারা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও, রাশিয়ার এ ধরনের আক্রমণকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে—যেমনটি ইসরায়েল উত্তর গাজাকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে হয়েছে।
১ দিন আগেট্রাম্প ফিরে আসায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের ধারাবাহিকতাই বজায় থাকতে পারে, সামান্য কিছু পরিবর্তন নিয়ে। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান পেছনের সারিতে থাকলেও বাংলাদেশ,
১ দিন আগেড. ইউনূস যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন পুরো জাতি তাঁকে স্বাগত জানিয়েছিল। তবে তাঁকে পরিষ্কারভাবে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করতে হবে যে, তিনি কীভাবে দেশ শাসন করবেন এবং ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।
২ দিন আগেসম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
৩ দিন আগে