আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দ্বিতীয় দফার ভোটে সব বাধা কেটে গেল। আবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হলেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। এ নিয়ে টানা তিনবার দেশটির শাসনভার তাঁর হাতে। গত রোববার রাতে বিজয়ের পর বিশ্বনেতারা তাঁকে অভিবাদন জানান। তবে বেশ কয়েকজন নেতা খুব দ্রুত অভিবাদন জানিয়েছিলেন। এদের বেশির ভাগ পশ্চিমা দেশগুলোর বিরোধী। বিবিসির বিশ্লেষণধর্মী এক প্রতিবেদনে গণমাধ্যমটির ইউরোপবিষয়ক সম্পাদক কাতিয়া অ্যাডলার বলেন, এ থেকেই বোঝা যায় তুরস্কের বৈশ্বিক কূটনীতি কেমন।
এরদোয়ানকে অভিনন্দন জানানো নেতাদের মধ্যে প্রথম দিকেই রয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি জয়ের বার্তা পেয়ে সঙ্গে সঙ্গেই অভিবাদন জানান। এমনকি আনুষ্ঠানিক ফলের জন্যও অপেক্ষা করেননি। তিনি লিখেছেন, এরদোয়ানের জয় অবশ্যম্ভাবী ছিল। কারণ তুরস্ককে এত দিন ধরে যোগ্য নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি রাশিয়ার বন্ধু হিসেবেও এরদোয়ানের তুরস্ককে চিহ্নিত করেছেন পুতিন। ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও গাঢ় হবে, এমন আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ইউক্রেনে হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্যসহ বিভিন্ন দেশ যখন রাশিয়াকে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল, তখন তুরস্ক সে পথে হাঁটেনি। শুধু তাই নয়, ইউক্রেনে রুশ হামলার পর তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যকার বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও বেগবান হয়।
এরদোয়ানের এ পদক্ষেপ বেশ ভালো লেগেছে পুতিনের। এ কারণেই হয়তো তিনি মনেপ্রাণে চেয়েছিলেন এরদোয়ান আবার প্রেসিডেন্ট হোক। তবে পশ্চিমা নেতারাও রোববার রাতে অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছেন এরদোয়ানকে। এর মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
যদিও পশ্চিমা নেতারা জানেন, তুরস্ক তাঁদের হয়ে কাজ করবে না। তাঁদের কাছে দেশটি খুবই ‘জটিল’ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। মনে করা হচ্ছে, এরদোয়ান আরও ঘনিষ্ঠ হবেন পুতিনের। তবে তিনি ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা পাঠাবেন বলে আশা করছেন পশ্চিমা নেতারা। এ আশা করার প্রধান কারণ, শস্য চুক্তি নিয়ে এরদোয়ানের হস্তক্ষেপ এবং ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে যুক্ত করার অনুমতি দান। তবে সুইডেনকে এখনো ন্যাটোর সদস্য করা যায়নি তুরস্কের কারণে। পশ্চিমারা আশা করছেন, এটিও সম্ভব হবে।
তুরস্ককে মনে করা হতো ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে অন্যতম সেতু। বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলো এমনটিই মনে করত। কিন্তু ইউক্রেনে রুশ হামলার পর সবকিছু পাল্টে যায়। মনে করা হচ্ছে, এবার পররাষ্ট্রনীতিতে বেশ বড়সড় চমক নিয়ে আসতে পারেন এরদোয়ান। তবে সেটি পশ্চিমাদের পক্ষে না যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। আর এ নিয়েই দ্বিধায় থাকতে হচ্ছে পশ্চিমা নেতাদের।
দ্বিতীয় দফার ভোটে সব বাধা কেটে গেল। আবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হলেন রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। এ নিয়ে টানা তিনবার দেশটির শাসনভার তাঁর হাতে। গত রোববার রাতে বিজয়ের পর বিশ্বনেতারা তাঁকে অভিবাদন জানান। তবে বেশ কয়েকজন নেতা খুব দ্রুত অভিবাদন জানিয়েছিলেন। এদের বেশির ভাগ পশ্চিমা দেশগুলোর বিরোধী। বিবিসির বিশ্লেষণধর্মী এক প্রতিবেদনে গণমাধ্যমটির ইউরোপবিষয়ক সম্পাদক কাতিয়া অ্যাডলার বলেন, এ থেকেই বোঝা যায় তুরস্কের বৈশ্বিক কূটনীতি কেমন।
এরদোয়ানকে অভিনন্দন জানানো নেতাদের মধ্যে প্রথম দিকেই রয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি জয়ের বার্তা পেয়ে সঙ্গে সঙ্গেই অভিবাদন জানান। এমনকি আনুষ্ঠানিক ফলের জন্যও অপেক্ষা করেননি। তিনি লিখেছেন, এরদোয়ানের জয় অবশ্যম্ভাবী ছিল। কারণ তুরস্ককে এত দিন ধরে যোগ্য নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি রাশিয়ার বন্ধু হিসেবেও এরদোয়ানের তুরস্ককে চিহ্নিত করেছেন পুতিন। ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও গাঢ় হবে, এমন আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ইউক্রেনে হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্যসহ বিভিন্ন দেশ যখন রাশিয়াকে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল, তখন তুরস্ক সে পথে হাঁটেনি। শুধু তাই নয়, ইউক্রেনে রুশ হামলার পর তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যকার বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও বেগবান হয়।
এরদোয়ানের এ পদক্ষেপ বেশ ভালো লেগেছে পুতিনের। এ কারণেই হয়তো তিনি মনেপ্রাণে চেয়েছিলেন এরদোয়ান আবার প্রেসিডেন্ট হোক। তবে পশ্চিমা নেতারাও রোববার রাতে অভিনন্দনবার্তা পাঠিয়েছেন এরদোয়ানকে। এর মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ।
যদিও পশ্চিমা নেতারা জানেন, তুরস্ক তাঁদের হয়ে কাজ করবে না। তাঁদের কাছে দেশটি খুবই ‘জটিল’ পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। মনে করা হচ্ছে, এরদোয়ান আরও ঘনিষ্ঠ হবেন পুতিনের। তবে তিনি ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা পাঠাবেন বলে আশা করছেন পশ্চিমা নেতারা। এ আশা করার প্রধান কারণ, শস্য চুক্তি নিয়ে এরদোয়ানের হস্তক্ষেপ এবং ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে যুক্ত করার অনুমতি দান। তবে সুইডেনকে এখনো ন্যাটোর সদস্য করা যায়নি তুরস্কের কারণে। পশ্চিমারা আশা করছেন, এটিও সম্ভব হবে।
তুরস্ককে মনে করা হতো ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনের ক্ষেত্রে অন্যতম সেতু। বিশেষ করে পশ্চিমা দেশগুলো এমনটিই মনে করত। কিন্তু ইউক্রেনে রুশ হামলার পর সবকিছু পাল্টে যায়। মনে করা হচ্ছে, এবার পররাষ্ট্রনীতিতে বেশ বড়সড় চমক নিয়ে আসতে পারেন এরদোয়ান। তবে সেটি পশ্চিমাদের পক্ষে না যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। আর এ নিয়েই দ্বিধায় থাকতে হচ্ছে পশ্চিমা নেতাদের।
সম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
২ ঘণ্টা আগেএকটা সময় ইসরায়েলের ছোট ও সুসংহত সমাজকে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার কাছে প্রায় অপ্রতিরোধ্য বলে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এখন বিষয়টি কার্যত বদলে গেছে। বর্তমান সংঘাত, ইসরায়েলে উগ্র ডানপন্থার উত্থান এবং নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে ২০২৩ সালের বিচার বিভাগ সংস্কারের মতো বিষয়গুলো দেশটির সমাজে বিদ্যমান সূক্ষ্ম বিভাজনগুলো
১০ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের রূপ এবং যুদ্ধ ও বাণিজ্য সম্পর্কের পরিবর্তন নিয়ে বিশ্লেষণ। চীন, রাশিয়া ও ইউরোপের সাথে নতুন কৌশল এবং মার্কিন আধিপত্যের ভবিষ্যৎ।
২ দিন আগেকোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
৫ দিন আগে