অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে কয়েক মাস ধরে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলছে। এই সংঘাত পুরো মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। এখন পর্যন্ত অন্তত ১০ দেশ এই সংঘাতে জড়িয়েছে। গাজায় হামাস ও ইসরায়েলি বাহিনী একে অপরকে হত্যা করছে। এতে ২০ লাখের মতো ফিলিস্তিনি চরম দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি।
লেবানন সীমান্তেও বড় পরিসরে সংঘাত চলছে। ফিলিস্তিনের সমর্থনে লোহিতসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালাচ্ছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। এতে মিসরসহ অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে বেশ কিছু দেশ। মূলত বাণিজ্যিক প্রভাব পড়েছে প্রায় বিশ্বজুড়ে।
হামলার শিকার হচ্ছে সেখানে অবস্থান করা পশ্চিমা যুদ্ধজাহাজও। তা ছাড়া জর্ডানে মার্কিন সেনা হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার ইঙ্গিত মিলছে। এরই মধ্যে সিরিয়া ও ইরাকে প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়েছে আমেরিকা।
হতাশ হওয়ার অনেক কিছুই আছে, তবে এখনো অনেক পথ খোলা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদির নেতৃত্বে চালানো জোর কূটনৈতিক চেষ্টায় একটা পরিবর্তনমূলক কাঠামো দাঁড়াতে পারে।
জানা গেছে, জিম্মি মুক্তির মাধ্যমে ইসরায়েলের রাজনীতি নতুন করে শুরু হতে পারে এবং এই পরিবর্তনের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দরজাও খুলতে পারে। এভাবে দুই পক্ষের চুক্তিভিত্তিক যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা গ্যারান্টি নিশ্চিত হতে পারে। কর্মকর্তারা মনে করছেন, জিম্মি মুক্তির সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ। তা ছাড়া ইসরায়েল ও সৌদি আরবের মধ্যে চুক্তির সম্ভাবনাও ৫০ শতাংশ। প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল; তবে এর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা সম্ভব।
অনেক কিছু বিবেচনা করে ইসরায়েল যুদ্ধ থামাতে পারে। কারণ, হামাসের হাতে বন্দী জিম্মিদের ফেরাতে মরিয়া ইসরায়েলিরা এবং তারা জানেন, যুদ্ধের মাধ্যমে জিম্মিদের মুক্ত করা সম্ভব নয়। তা ছাড়া গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যাও অনেক বেশি। এতে ভাবমূর্তির সংকটে পড়ছে দখলদার বাহিনী। উঠেছে গণহত্যার অভিযোগ।
যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও উপসাগরীয় দেশ এবং সৌদি আরব একসঙ্গে কাজ করছে, এটিও একটি ইতিবাচক দিক। কারণ, তারা দেখছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যেই ধীরে ধীরে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। ইরান নিজেদের শক্তিমত্তা দেখাচ্ছে। যদিও তেহরান সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ চায় না। মধ্যপ্রাচ্যের সবাই মনে করে, শান্তিই একমাত্র সমাধান।
যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসর মানবিক বিরতির পরিকল্পনা শুরু করেছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে নভেম্বরে প্রথম যুদ্ধবিরতি মাত্র সাত দিন কার্যকর হয়। এবারের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে এক বা দুই মাসের জন্য। মুক্ত হতে পারে হামাসের হাতে বন্দীরা। এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়িত হলে ঘুরতে পারে ইসরায়েলের রাজনীতি। স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ও পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন বন্ধের ব্যাপারে ইসরায়েলের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি চাচ্ছে ফিলিস্তিন।
বলা হচ্ছে, যুদ্ধ বন্ধের পর ইসরায়েল যতই অবৈধ বসতি স্থাপনকারীদের থামাবে, যতই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দিকে এগোবে, ততই ভালো হবে। তা ছাড়া আরব রাষ্ট্রগুলো যতই অর্থ ও নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে, ততই ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। সব পক্ষের সঙ্গে মার্কিন সম্পর্কও গুরুত্বপূর্ণ। যদিও মধ্যপ্রাচ্যের সংকট দূর করা অনেক কঠিন। কিন্তু বিশ্বের এই সুযোগগুলো কাজে লাগানো উচিত। কারণ, যুদ্ধের বিস্তার ঘটলে তা থামানো আরও কঠিন।
ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে কয়েক মাস ধরে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলছে। এই সংঘাত পুরো মধ্যপ্রাচ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। এখন পর্যন্ত অন্তত ১০ দেশ এই সংঘাতে জড়িয়েছে। গাজায় হামাস ও ইসরায়েলি বাহিনী একে অপরকে হত্যা করছে। এতে ২০ লাখের মতো ফিলিস্তিনি চরম দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি।
লেবানন সীমান্তেও বড় পরিসরে সংঘাত চলছে। ফিলিস্তিনের সমর্থনে লোহিতসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালাচ্ছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। এতে মিসরসহ অর্থনৈতিক সংকটে পড়েছে বেশ কিছু দেশ। মূলত বাণিজ্যিক প্রভাব পড়েছে প্রায় বিশ্বজুড়ে।
হামলার শিকার হচ্ছে সেখানে অবস্থান করা পশ্চিমা যুদ্ধজাহাজও। তা ছাড়া জর্ডানে মার্কিন সেনা হত্যার ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ার ইঙ্গিত মিলছে। এরই মধ্যে সিরিয়া ও ইরাকে প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়েছে আমেরিকা।
হতাশ হওয়ার অনেক কিছুই আছে, তবে এখনো অনেক পথ খোলা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদির নেতৃত্বে চালানো জোর কূটনৈতিক চেষ্টায় একটা পরিবর্তনমূলক কাঠামো দাঁড়াতে পারে।
জানা গেছে, জিম্মি মুক্তির মাধ্যমে ইসরায়েলের রাজনীতি নতুন করে শুরু হতে পারে এবং এই পরিবর্তনের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দরজাও খুলতে পারে। এভাবে দুই পক্ষের চুক্তিভিত্তিক যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা গ্যারান্টি নিশ্চিত হতে পারে। কর্মকর্তারা মনে করছেন, জিম্মি মুক্তির সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ। তা ছাড়া ইসরায়েল ও সৌদি আরবের মধ্যে চুক্তির সম্ভাবনাও ৫০ শতাংশ। প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল; তবে এর মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যে স্থিতিশীলতা সম্ভব।
অনেক কিছু বিবেচনা করে ইসরায়েল যুদ্ধ থামাতে পারে। কারণ, হামাসের হাতে বন্দী জিম্মিদের ফেরাতে মরিয়া ইসরায়েলিরা এবং তারা জানেন, যুদ্ধের মাধ্যমে জিম্মিদের মুক্ত করা সম্ভব নয়। তা ছাড়া গাজায় বেসামরিক হতাহতের সংখ্যাও অনেক বেশি। এতে ভাবমূর্তির সংকটে পড়ছে দখলদার বাহিনী। উঠেছে গণহত্যার অভিযোগ।
যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও উপসাগরীয় দেশ এবং সৌদি আরব একসঙ্গে কাজ করছে, এটিও একটি ইতিবাচক দিক। কারণ, তারা দেখছে পুরো মধ্যপ্রাচ্যেই ধীরে ধীরে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ছে। ইরান নিজেদের শক্তিমত্তা দেখাচ্ছে। যদিও তেহরান সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধ চায় না। মধ্যপ্রাচ্যের সবাই মনে করে, শান্তিই একমাত্র সমাধান।
যুক্তরাষ্ট্র, কাতার ও মিসর মানবিক বিরতির পরিকল্পনা শুরু করেছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে নভেম্বরে প্রথম যুদ্ধবিরতি মাত্র সাত দিন কার্যকর হয়। এবারের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে এক বা দুই মাসের জন্য। মুক্ত হতে পারে হামাসের হাতে বন্দীরা। এই প্রক্রিয়া বাস্তবায়িত হলে ঘুরতে পারে ইসরায়েলের রাজনীতি। স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ও পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপন বন্ধের ব্যাপারে ইসরায়েলের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি চাচ্ছে ফিলিস্তিন।
বলা হচ্ছে, যুদ্ধ বন্ধের পর ইসরায়েল যতই অবৈধ বসতি স্থাপনকারীদের থামাবে, যতই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দিকে এগোবে, ততই ভালো হবে। তা ছাড়া আরব রাষ্ট্রগুলো যতই অর্থ ও নিরাপত্তা নিশ্চয়তা দেবে, ততই ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। সব পক্ষের সঙ্গে মার্কিন সম্পর্কও গুরুত্বপূর্ণ। যদিও মধ্যপ্রাচ্যের সংকট দূর করা অনেক কঠিন। কিন্তু বিশ্বের এই সুযোগগুলো কাজে লাগানো উচিত। কারণ, যুদ্ধের বিস্তার ঘটলে তা থামানো আরও কঠিন।
ইউক্রেনের ছয়টি ক্ষেপণাস্ত্র সারা বিশ্বে আতঙ্ক সৃষ্টি করলেও, রাশিয়ার এ ধরনের আক্রমণকে স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়েছে—যেমনটি ইসরায়েল উত্তর গাজাকে ধ্বংস করার ক্ষেত্রে হয়েছে।
২ দিন আগেট্রাম্প ফিরে আসায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে উদ্বেগ আরও বেড়েছে। দ্বিতীয় মেয়াদে ট্রাম্পের পররাষ্ট্রনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসনের ধারাবাহিকতাই বজায় থাকতে পারে, সামান্য কিছু পরিবর্তন নিয়ে। ট্রাম্পের নতুন মেয়াদে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তান পেছনের সারিতে থাকলেও বাংলাদেশ,
২ দিন আগেড. ইউনূস যখন অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন, তখন পুরো জাতি তাঁকে স্বাগত জানিয়েছিল। তবে তাঁকে পরিষ্কারভাবে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করতে হবে যে, তিনি কীভাবে দেশ শাসন করবেন এবং ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন।
৩ দিন আগেসম্প্রতি দুই বিলিয়ন ডলার মূল্যের মার্কিন ডলারনির্ভর বন্ড বিক্রি করেছে চীন। গত তিন বছরের মধ্যে এবারই প্রথম দেশটি এমন উদ্যোগ নিয়েছে। ঘটনাটি বিশ্লেষকদেরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তাঁরা মনে করছেন, এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বার্তা দিয়েছে চীন।
৪ দিন আগে