অনলাইন ডেস্ক
ভ্যান গঘকে বিবেচনা করা হয় বিশ্বের অন্যতম প্রতিভাধর চিত্রশিল্পী হিসেবে। তাঁর মাস্টারপিসগুলো রেকর্ড ভাঙা সব দামে বিক্রি হয়। যদিও ভ্যান গঘের জীবদ্দশায় তিনি মাত্র একটি চিত্রকর্ম বিক্রি করতে পেরেছিলেন। আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৮৫৩ সালের ৩০ মার্চ পৃথিবীতে আসেন ভ্যান গঘ।
ভিনসেন্ট ভ্যান গঘ নেদারল্যান্ডসের ঘুত-জুনদার্তে জন্ম নেন। তাঁর বাবা থিওদরিস ছিলেন একজন যাজক, আর মা আনা করনেলিয়া কারবেন্তাস ছিলেন এক খেয়ালি শিল্পী। বলা চলে তাঁর প্রকৃতি, ছবি আঁকা ও জল রঙের প্রতি ভালোবাসা পরে ছেলে ভ্যান গঘের মধ্যেও ছড়িয়ে পরে।
ভ্যান গঘের বয়স যখন পনেরো, তখন পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে স্কুল ছাড়তে হয় তাঁকে। তাঁর আংকেল কর্নেলি ছিলেন একজন আর্ট ডিলার। সেই সূত্রে দ্য হেগে আর্ট ডিলারদের একটি ফার্মে চাকরি পান তিনি। এ সময় ডাচের পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ, জার্মান ও ইংরেজি ভাষাটাও ভালোই রপ্ত করেন ভ্যান গঘ।
১৮৭৩ সালের জুনে আর্ট গ্যালারিটির লন্ডনের শাখায় বদলি করা হয় ভ্যান গঘকে। এখানে ইংরেজ সংস্কৃতি ভ্যান গঘকে আকৃষ্ট করে। চার্লস ডিকেন্স এবং জর্জ ইলিয়টের লেখারও ভক্ত হয়ে ওঠেন তিনি।
পরবর্তীতে এই চাকরি ছেড়ে দিয়ে ছেলেদের এক স্কুলে পড়ান কিছুদিন। তারপর গির্জায় বিভিন্ন ধর্মীয় সমাবেশে ধর্ম সম্পর্কে বক্তব্য দিতেন। এ সময়ই প্রথম গির্জা ও ধর্মীয় বিষয়ে তাঁর আগ্রহ দেখা যায়। যদিও এটাও বেশি দিন টিকেনি।
বিভিন্ন পেশা ও কাজে ব্যর্থ হয়ে ১৮৮০ সালে তিনি একজন শিল্পী হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ওই সময়ে তাঁর করা কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত ‘দ্য পটেটো ইটারস’ (১৮৮৫)।
১৮৮৬ সালে ভ্যান গঘ প্যারিসে চলে আসেন। সেখানে তাঁর ছোট ভাই থিও থাকতেন। থিওর সঙ্গে ভ্যান গঘের বেশ চমৎকার বোঝাপড়া ছিল। আর্ট ডিলার থিও ভাইকে আর্থিকভাবে সাহায্য করার পাশাপাশি কয়েকজন চিত্রশিল্পীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। তাঁদের একজন পল গগা।
এখানে অন্যান্য চিত্রশিল্পীর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ভ্যান গঘের আঁকায় কিছু পরিবর্তন আসে। তিনি চিত্রকর্মে বেশি রং ব্যবহার করতে শুরু করেন।
১৮৮৮ সালে ভ্যান গঘ ফ্রান্সের দক্ষিণে আর্লসে একটি বাড়ি ভাড়া নেন, যেখানে তিনি শিল্পীদের সঙ্গে আরও বেশি যোগাযোগের আশা করেছিলেন। একই সঙ্গে চাইছিলেন ভাইয়ের বোঝা হয়ে না থাকতে। আর্লসে ভ্যান গঘ তার বিখ্যাত সানফ্লাওয়ার সিরিজসহ গ্রামাঞ্চলেরসহ বিভিন্ন ধরনের দৃশ্য আঁকায় ফুটিয়ে তুলতে থাকেন।
তাঁর সানফ্লাওয়ার সিরিজের চিত্রকর্মগুলি এখন লন্ডন, আমস্টারডাম, টোকিও, মিউনিখ ও ফিলাডেলফিয়ার বিভিন্ন জাদুঘরে শোভা পায়।
গগা আর্লসে ভ্যান গঘের সঙ্গে বাস করতে আসেন। দুজন প্রায় দুই মাস একসঙ্গে কাজ করেছিলেন। যদ্দুর জানা যায়, এ সময় কোনো কারণে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় ভ্যান গঘের সঙ্গে পল গগার। ২৩ ডিসেম্বর ভ্যান গঘ অনেকটা হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এ সময় একটি ক্ষুর দিয়ে নিজের কানের লতি কেটে ফেলার পাশাপাশি বন্ধুকে হুমকি দেন।
অবশ্য ভ্যান গঘের কান কাটার কারণ নিয়ে বিস্তর মতভেদ আছে। কেউ কেউ বলেন, ভাই বিয়ে করছেন শুনে কান কাটেন ভ্যান গঘ। প্রচলিত আছে, তিনি কানটি মুড়িয়ে পাশের একটি পতিতালয়ের ওই যৌনকর্মীকে দিয়ে আসেন।
ভ্যান গঘ কানের কতটুকু কেটেছিলেন, সেটা নিয়েও আছে ধোঁয়াশা। পরে অবশ্য এই কান কাটার বিষয় নিয়ে কিছু মনে করতে পারেননি তিনি।
সেই ঘটনার পর ভ্যান গঘকে আর্লসের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর সেন্ট-রেমির একটি মানসিক প্রতিষ্ঠানে এক বছরের বেশি থাকেন। সেন্ট-রেমিতে থাকার সময় উন্মাদনা ও সৃজনশীলতার মধ্যে কাটে তাঁর সময়। সেখানে থাকা অবস্থায় তিনি তাঁর কিছু সেরা এবং সর্বাধিক পরিচিত চিত্রকর্ম আঁকেন, যার মধ্যে রয়েছে ‘দ্য স্টারি নাইট’।
মজার ঘটনা হলো, পরবর্তী সময়ে সেলফ পোর্ট্রেট ওইথ ব্যান্ডেজড এয়ার নামে এক ছবিতে ভ্যান গঘ তাঁর কাটা কানের বিষয়টি তুলে ধরেন। ঘটনাটি ঘটার সময় ফ্রান্সের আর্লসে বাস করছিলেন তিনি। গুরুতর বিষণ্নতায় ভোগার কারণে একটি ক্ষুর দিয়ে বাঁ কানের নিচের অংশটি কেটে ফেলেন বলে অনুমান করা হয়।
ভ্যান গঘ গোটা জীবনে ২ হাজার ১০০-র বেশি চিত্রকর্ম আঁকেন। যদিও এগুলো ভ্যান গঘের জীবদ্দশায় বিক্রি না হওয়ায় দরিদ্রতাই ছিল তাঁর সঙ্গী।
১৮৯০ সালের মে মাসে ভ্যান গঘ প্যারিসের কাছে অভেরস-সুর-অয়েজে চলে যান, যেখানে হতাশা ও একাকিত্বে জর্জরিত হয়ে দিন কাটতে থাকে তাঁর। ওই বছরের ২৭ জুলাই আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে নিজেকে গুলি করেন। এই আঘাতে দুই দিন পর মৃত্যু হয় তাঁর, এ সময় এই শিল্পীর বয়স হয়েছিল ৩৭ বছর। তবে ঘটনা হলো, মৃত্যুর আগে সেভাবে ভ্যান গঘকে বেশি মানুষ চিনত না, মৃত্যুর পরই তারকা খ্যাতি আসে তাঁর এবং বিশ্ববাসী তাঁকে কালজয়ী এক চিত্রকর হিসেবে চিনতে পারে।
সূত্র: হিস্টরি চ্যানেল, ভ্যান গঘ মিউজিয়াম, সিএনএন
ভ্যান গঘকে বিবেচনা করা হয় বিশ্বের অন্যতম প্রতিভাধর চিত্রশিল্পী হিসেবে। তাঁর মাস্টারপিসগুলো রেকর্ড ভাঙা সব দামে বিক্রি হয়। যদিও ভ্যান গঘের জীবদ্দশায় তিনি মাত্র একটি চিত্রকর্ম বিক্রি করতে পেরেছিলেন। আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৮৫৩ সালের ৩০ মার্চ পৃথিবীতে আসেন ভ্যান গঘ।
ভিনসেন্ট ভ্যান গঘ নেদারল্যান্ডসের ঘুত-জুনদার্তে জন্ম নেন। তাঁর বাবা থিওদরিস ছিলেন একজন যাজক, আর মা আনা করনেলিয়া কারবেন্তাস ছিলেন এক খেয়ালি শিল্পী। বলা চলে তাঁর প্রকৃতি, ছবি আঁকা ও জল রঙের প্রতি ভালোবাসা পরে ছেলে ভ্যান গঘের মধ্যেও ছড়িয়ে পরে।
ভ্যান গঘের বয়স যখন পনেরো, তখন পরিবারের অসচ্ছলতার কারণে স্কুল ছাড়তে হয় তাঁকে। তাঁর আংকেল কর্নেলি ছিলেন একজন আর্ট ডিলার। সেই সূত্রে দ্য হেগে আর্ট ডিলারদের একটি ফার্মে চাকরি পান তিনি। এ সময় ডাচের পাশাপাশি ফ্রেঞ্চ, জার্মান ও ইংরেজি ভাষাটাও ভালোই রপ্ত করেন ভ্যান গঘ।
১৮৭৩ সালের জুনে আর্ট গ্যালারিটির লন্ডনের শাখায় বদলি করা হয় ভ্যান গঘকে। এখানে ইংরেজ সংস্কৃতি ভ্যান গঘকে আকৃষ্ট করে। চার্লস ডিকেন্স এবং জর্জ ইলিয়টের লেখারও ভক্ত হয়ে ওঠেন তিনি।
পরবর্তীতে এই চাকরি ছেড়ে দিয়ে ছেলেদের এক স্কুলে পড়ান কিছুদিন। তারপর গির্জায় বিভিন্ন ধর্মীয় সমাবেশে ধর্ম সম্পর্কে বক্তব্য দিতেন। এ সময়ই প্রথম গির্জা ও ধর্মীয় বিষয়ে তাঁর আগ্রহ দেখা যায়। যদিও এটাও বেশি দিন টিকেনি।
বিভিন্ন পেশা ও কাজে ব্যর্থ হয়ে ১৮৮০ সালে তিনি একজন শিল্পী হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ওই সময়ে তাঁর করা কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত ‘দ্য পটেটো ইটারস’ (১৮৮৫)।
১৮৮৬ সালে ভ্যান গঘ প্যারিসে চলে আসেন। সেখানে তাঁর ছোট ভাই থিও থাকতেন। থিওর সঙ্গে ভ্যান গঘের বেশ চমৎকার বোঝাপড়া ছিল। আর্ট ডিলার থিও ভাইকে আর্থিকভাবে সাহায্য করার পাশাপাশি কয়েকজন চিত্রশিল্পীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। তাঁদের একজন পল গগা।
এখানে অন্যান্য চিত্রশিল্পীর দ্বারা প্রভাবিত হয়ে ভ্যান গঘের আঁকায় কিছু পরিবর্তন আসে। তিনি চিত্রকর্মে বেশি রং ব্যবহার করতে শুরু করেন।
১৮৮৮ সালে ভ্যান গঘ ফ্রান্সের দক্ষিণে আর্লসে একটি বাড়ি ভাড়া নেন, যেখানে তিনি শিল্পীদের সঙ্গে আরও বেশি যোগাযোগের আশা করেছিলেন। একই সঙ্গে চাইছিলেন ভাইয়ের বোঝা হয়ে না থাকতে। আর্লসে ভ্যান গঘ তার বিখ্যাত সানফ্লাওয়ার সিরিজসহ গ্রামাঞ্চলেরসহ বিভিন্ন ধরনের দৃশ্য আঁকায় ফুটিয়ে তুলতে থাকেন।
তাঁর সানফ্লাওয়ার সিরিজের চিত্রকর্মগুলি এখন লন্ডন, আমস্টারডাম, টোকিও, মিউনিখ ও ফিলাডেলফিয়ার বিভিন্ন জাদুঘরে শোভা পায়।
গগা আর্লসে ভ্যান গঘের সঙ্গে বাস করতে আসেন। দুজন প্রায় দুই মাস একসঙ্গে কাজ করেছিলেন। যদ্দুর জানা যায়, এ সময় কোনো কারণে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় ভ্যান গঘের সঙ্গে পল গগার। ২৩ ডিসেম্বর ভ্যান গঘ অনেকটা হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। এ সময় একটি ক্ষুর দিয়ে নিজের কানের লতি কেটে ফেলার পাশাপাশি বন্ধুকে হুমকি দেন।
অবশ্য ভ্যান গঘের কান কাটার কারণ নিয়ে বিস্তর মতভেদ আছে। কেউ কেউ বলেন, ভাই বিয়ে করছেন শুনে কান কাটেন ভ্যান গঘ। প্রচলিত আছে, তিনি কানটি মুড়িয়ে পাশের একটি পতিতালয়ের ওই যৌনকর্মীকে দিয়ে আসেন।
ভ্যান গঘ কানের কতটুকু কেটেছিলেন, সেটা নিয়েও আছে ধোঁয়াশা। পরে অবশ্য এই কান কাটার বিষয় নিয়ে কিছু মনে করতে পারেননি তিনি।
সেই ঘটনার পর ভ্যান গঘকে আর্লসের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তারপর সেন্ট-রেমির একটি মানসিক প্রতিষ্ঠানে এক বছরের বেশি থাকেন। সেন্ট-রেমিতে থাকার সময় উন্মাদনা ও সৃজনশীলতার মধ্যে কাটে তাঁর সময়। সেখানে থাকা অবস্থায় তিনি তাঁর কিছু সেরা এবং সর্বাধিক পরিচিত চিত্রকর্ম আঁকেন, যার মধ্যে রয়েছে ‘দ্য স্টারি নাইট’।
মজার ঘটনা হলো, পরবর্তী সময়ে সেলফ পোর্ট্রেট ওইথ ব্যান্ডেজড এয়ার নামে এক ছবিতে ভ্যান গঘ তাঁর কাটা কানের বিষয়টি তুলে ধরেন। ঘটনাটি ঘটার সময় ফ্রান্সের আর্লসে বাস করছিলেন তিনি। গুরুতর বিষণ্নতায় ভোগার কারণে একটি ক্ষুর দিয়ে বাঁ কানের নিচের অংশটি কেটে ফেলেন বলে অনুমান করা হয়।
ভ্যান গঘ গোটা জীবনে ২ হাজার ১০০-র বেশি চিত্রকর্ম আঁকেন। যদিও এগুলো ভ্যান গঘের জীবদ্দশায় বিক্রি না হওয়ায় দরিদ্রতাই ছিল তাঁর সঙ্গী।
১৮৯০ সালের মে মাসে ভ্যান গঘ প্যারিসের কাছে অভেরস-সুর-অয়েজে চলে যান, যেখানে হতাশা ও একাকিত্বে জর্জরিত হয়ে দিন কাটতে থাকে তাঁর। ওই বছরের ২৭ জুলাই আত্মহত্যার উদ্দেশ্যে নিজেকে গুলি করেন। এই আঘাতে দুই দিন পর মৃত্যু হয় তাঁর, এ সময় এই শিল্পীর বয়স হয়েছিল ৩৭ বছর। তবে ঘটনা হলো, মৃত্যুর আগে সেভাবে ভ্যান গঘকে বেশি মানুষ চিনত না, মৃত্যুর পরই তারকা খ্যাতি আসে তাঁর এবং বিশ্ববাসী তাঁকে কালজয়ী এক চিত্রকর হিসেবে চিনতে পারে।
সূত্র: হিস্টরি চ্যানেল, ভ্যান গঘ মিউজিয়াম, সিএনএন
হিমালয় পাই এর নতুন বই’ ডিটাচমেন্ট টু ডিপার্চার’ প্রকাশিত হয়েছে। বইটি বাজারে এনেছে জনপ্রিয় প্রকাশনা সংস্থা আদর্শ প্রকাশনী। বইটিতে মূলত উত্তর ভারতের বিভিন্ন শহর পরিভ্রমণের প্রেক্ষিতে লেখকের সোশিওলজিকাল, পলিটিক্যাল কালচারাল, হিস্টরিকাল, এনথ্রোপলজিকাল যেসব পর্যবেক্ষণ তৈরি হয়েছে সেগুলোকেই সোশ্যাল থিসিসরূ
১৬ ঘণ্টা আগে‘স্বাধীনতা সাম্য সম্প্রীতির জন্য কবিতা’ স্লোগান নিয়ে শুরু হচ্ছে জাতীয় কবিতা উৎসব ২০২৫। আগামী ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে কবিতার এই আসর। আজ শনিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এটি জানানো হয়েছে...
৭ দিন আগেবাংলা একাডেমি ২০২৪ সালের ষাণ্মাসিক ফেলোশিপ এবং ছয়টি পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেছে। মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস, বিজ্ঞান, শিল্পকলা এবং ভাষা গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিভিন্ন ব্যক্তি ফেলোশিপ পাচ্ছেন। এ ছাড়া প্রবন্ধ, শিশুসাহিত্য, নাটক এবং কথাসাহিত্যে অবদানের জন্য মোট ছয়টি পুরস্কার দেওয়া হচ্
২৩ দিন আগেসূক্ষ্মচিন্তার খসড়াকে ধারণ করে শিল্প-সাহিত্য ভিত্তিক ছোটকাগজ ‘বামিহাল’। বগুড়ার সবুজ শ্যামল মায়াময় ‘বামিহাল’ গ্রামের নাম থেকেই এর নাম। ‘বামিহাল’ বিশ্বাস করে বাংলার আবহমান জীবন, মানুষ-প্রকৃতি কিংবা সুচিন্তার বিশ্বমুখী সূক্ষ্ম ভাবনার প্রকাশই আগামীর সবুজ-শ্যামল মানববসতি বিনির্মাণ করতে পারে...
২১ ডিসেম্বর ২০২৪