শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
প্রবন্ধ
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
নজরুলের তিন নারী যেভাবে উঠে এলেন উপন্যাসে
কবি নজরুলের জন্য ১৭ বছর অপেক্ষা করেছিলেন এক নারী। এই একটি তথ্যই কৌতূহলী করে তুলেছিল আমাকে। তাঁর প্রথম প্রেম নার্গিস। মিলনের পূর্ণতা পায়নি এই প্রেম। সেই হাহাকার উৎকীর্ণ হয়ে আছে তাঁর গানে-কবিতায়।
পাঠ্যপুস্তকে জাতীয় কবি কি উপেক্ষিত?
কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬) কেন বড় কবি, সেটি এখন আর কোনো অমীমাংসিত বিষয় নয়। বাংলা কবিতার ইতিহাসে শুধু নয়, বাংলা জনাঞ্চলের আর্থরাজনৈতিক পটভূমিতেও কাজী নজরুলের একটি স্বতন্ত্র অবস্থান আছে
নিমগ্ন সাধক মুর্তজা বশীর
দরজার পাশে নামফলকে (নেমপ্লেট) লেখা, ‘মুর্তজা বশীর’। নিচে লেখা আছে, ‘আছেন’। আছেন! চাবি দিয়ে দরজা খুলে মুর্তজাকন্যা মুনীরা বশীর ইশারা দিয়ে প্রবেশের আহ্বান জানালেন। ঘরের ভেতর সন্তর্পণে পা ফেললাম।
স্বতঃস্ফূর্তভাবেই অসংখ্য পাঠক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহকে ভালোবাসেন
প্রিয় কথা-জাদুকর, আপনি স্বতঃস্ফূর্ত ভালোবাসা পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা জীবন পার করেছেন, জীবনের ওপার থেকে আপনি কি জানতে পারছেন আপনার দেশের পাঠকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবেই আপনাকে ভালোবেসেছে...
পাঠক বঙ্গবন্ধু লেখক বঙ্গবন্ধু
হাঙ্গেরির খ্যাতিমান দার্শনিক ও চিন্তাবিদ লুকাচ বলেছিলেন, ‘সংস্কৃতিই হচ্ছে মূল লক্ষ্য, রাজনীতি সেই লক্ষ্য সাধনের একটি উপায় মাত্র।’ এই অসাধারণ উক্তির তাৎপর্য পৃথিবীর খুব কম রাষ্ট্রনায়ক উপলব্ধি করতে পেরেছেন। যেসব রাষ্ট্রনায়ক পৃথিবীর ইতিহাসে যুগান্তর ঘটিয়েছেন, তাঁদের প্রায় সবাই রাজনীতিবিদের পাশাপাশি সংস
চিরকালের বাঙালি রবীন্দ্রনাথ
অনেক সময় মনে হয় রবীন্দ্রনাথ লোক ছিলেন না অতিশয় দীনহীন এই বাংলাদেশের। পৌরুষে-প্রাণে, স্বভাবে-আচরণে, উদ্যম-উদ্ভাবনায় একক তিনি, একাকীও; তাঁর সঙ্গে এ দেশের আর-পাঁচটি খর্বাকৃতি বস্তুর সাদৃশ্য নেই। মনে হয় অনেক ঊর্ধ্বে তিনি, এসেছেন ব্যত্যয় হিসেবে, অতিপ্রাকৃতিক ঘটনার মতো আকস্মিকতায়, অপ্রত্যাশিত রূপে। কিন্তু
বিলাতে রবীন্দ্রনাথের প্রথম ঠিকানায় পা
সম্প্রতি প্রায় দেড় শ বছর পর বিলাতে রবীন্দ্রনাথের প্রথম ঠিকানাটি খুঁজে বের করা হলো এবং সেখানে বসানো হলো একটা ফলক। সুযোগ হলো সেই আয়োজনের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার। সে গল্পটাই শোনাই।
রবীন্দ্রনাথকে নতুন করে ব্যাখ্যার সুযোগ রয়েছে
প্রথমেই বলি, যেকোনো শিল্পকর্ম বহুমাত্রিক ব্যাখ্যার দাবিদার। একধরনের ব্যাখ্যা পাওয়া যায় পাঠ্যপুস্তকে, যাকে প্রথাগত বলা যায়। একাডেমিক চর্চায় মাঝেমধ্যে নতুন ব্যাখ্যা পাওয়া যায়, কিন্তু বেশির ভাগ একাডেমিক চর্চাই ঘুরেফিরে একই কথা বলে। ৭০-৮০ বছর ধরে চিন্তার জগতে নানা আলোড়ন সৃষ্টি হচ্ছে। এক-দুই দশক পর পরই ন
মহাদেব সাহা: কবিতা ছাড়া যাঁর আর কোনো সম্বল নেই
কবি মহাদেব সাহার তেমন বৈষয়িক কোনো প্রত্যাশা নেই, প্রলোভনও নেই। চাইলেই উপার্জন করতে পারতেন বাড়ি-গাড়ি, উচ্চ পদ-পদবি। জীবনে বৈষয়িক তেমন কিছুই করেননি। শুধু কবিতায় সমর্পণ করেছেন নিজেকে। কবিতা নিয়ে একটা জীবন রীতিমতো ছেলেখেলা করেছেন। সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘কবিই আমার একমাত্র পরিচয়। এর বাইরে আমার অন্য কোনো পরি
সাম্প্রতিক কালে রবীন্দ্রসাহিত্য কতখানি প্রাসঙ্গিক?
সাম্প্রতিক কালে রবীন্দ্রনাথ ও রবীন্দ্রসাহিত্য কতখানি প্রাসঙ্গিক—এ রকম একটি প্রশ্ন কেউ কেউ তুলতে চান, তুলেও থাকেন। সাহিত্যের দীক্ষিত পাঠক থেকে শুরু করে অদীক্ষিত শখের পাঠকও দ্বিধান্বিত হয়ে পড়েন—আদতেই রবীন্দ্রনাথ কিংবা রবীন্দ্রসাহিত্যের ‘দরকার’ আছে কি না! প্রশ্নটি অথবা প্রশ্নগুচ্ছে জড়িয়ে থাকে প্রায়োগিক
যে কারণে আবুল হাসানের কবিতার প্রেমে পড়েছিলাম
আবুল হাসান হচ্ছেন সন্ধি আর সমাসের রাজা–এ নিয়েও গবেষণা হতে পারে। উপমা আর চিত্রকল্পে তো তিনি অঘোষিত রাজা হয়েই আছেন। তো, তাঁকে নিয়ে ‘ঝিনুক নীরবে সহো’ কেন আর কীভাবে লিখতে বসলাম—প্রশ্নটা আমাকে একাধিক দিনে একাধিক পরিবেশে জিজ্ঞেস করা হলে আমিও প্রতিবারই নতুনভাবে উত্তর দিতে পারব। কোনো সংস্করণই মিথ্যাভাষণ হবে
রবীন্দ্রনাথের তাল
নতুন তালের অধিকাংশ কবির নিরীক্ষাধর্মী মনোভাব থেকে উৎসারিত। সেগুলো খুব পরিকল্পিত কিছু ছিল না বলেই মনে হয়। যে কারণে পরবর্তী জীবনে সেই সব তালে আর গান রচনা করেননি তিনি। আবার এই তালগুলোর মধ্যে শুধু রূপ কড়া, নবতাল আর একাদশী এই তিনটি তালের বোল বা ঠেকা লিখে গেছেন কাঙালীচরণ সেন। অন্যগুলোর প্রামাণ্য ঠেকা পাওয
কাফকার ছবি ছবির কাফকা
ফকা-সাহিত্যের অধিকাংশ লেখা লেখকের জীবদ্দশায় প্রকাশিত হয়নি, আমরা জানি। মানুষের ধূসর একাকিত্ব এবং তীব্র বিমূর্ততাকে লিপিবদ্ধ করে গেছেন জীবনভর। যন্ত্রনির্ভরতাকাতর এই নতুন পৃথিবীর বীভৎস, রূঢ়, কর্কশ বাস্তবতা অসম্পাদিত আকারেই আমরা তাঁর লেখাপত্রে দেখি।