শানারেই দেবী শানু
কবিতা অসুখ
এক পশলা বিষণ্ন হাওয়া উড়ে এসে একদিন
মস্তিষ্কের নিউরনে কবিতার জীবাণু পুঁতে দিয়েছিল
সেই থেকে কবিতা অসুখ হলো আমার।
সুখের ট্যাবলেট খেয়ে যতই সারাতে চাই কবিতার
ব্যথা; ততই নাড়াচাড়া দেয় মগজে, মননে, শরীরে
কবিতার অসুখ ছাড়ে না আমায়।
কবিতা দারুণ অসুখ হয়ে লেপ্টে থাকে আমার শব্দের
অস্থিমজ্জায়;
আমি ব্যথায় কাতরাই, তবু কবিতাকে ছাড়ি না!
নির্বাসনে যাই
জ্বলন্ত গনগনে সূর্য
ধূসর বেগুনি আভা মেখে
বিদায় জানিয়ে বলল,
‘যাও তোমার নির্বাসনের সময় হয়েছে।’
পৃথিবীর দিনের আলোর সব লেনাদেনা চুকিয়ে
বিবর্ণ কালো চাদর মুড়ি দিয়ে
আমি টুপ করে নির্বাসনে চলে গেলাম!
ভালোবাসার ঝড়
ঝড়ের কানে ঠোঁট রেখে বলি,
এত কষ্ট কেন তোমার?
ঝোড়ো হাওয়ায় দাও না উড়িয়ে
অস্পৃশ্য কান্না তোমার!
ধুলোয় মেখে মুচকি হেসে
কৃষ্ণচূড়া চোখে রেখে
ঝড়কে আমি পেলাম খুঁজে
প্রেরণায় শব্দ লেখার!
ঝড়ের বুকে মাথা রেখে বলি
বুকেই থেকো আমার!
দুঃখ কিনি
সবাই টাকা দিয়ে কাঁড়ি কাঁড়ি সুখ কেনে
গাড়ি কেনে, বাড়ি কেনে, রঙিন টিনের চশমা কেনে।
সুখের কোলাহলের ভিড়ে
আমি কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে এক চিমটি দুঃখ কিনি।
শুনেছি,
সুখে থাকলে নাকি মানুষ পুতুল হয়ে যায়
দুঃখ না পেলে নাকি মানুষ হওয়া যায় না!
পুতুল না হয়ে মানুষ হব বলেই
আমি সুখকে ছেড়ে দুঃখ কিনি!
কবিতা অসুখ
এক পশলা বিষণ্ন হাওয়া উড়ে এসে একদিন
মস্তিষ্কের নিউরনে কবিতার জীবাণু পুঁতে দিয়েছিল
সেই থেকে কবিতা অসুখ হলো আমার।
সুখের ট্যাবলেট খেয়ে যতই সারাতে চাই কবিতার
ব্যথা; ততই নাড়াচাড়া দেয় মগজে, মননে, শরীরে
কবিতার অসুখ ছাড়ে না আমায়।
কবিতা দারুণ অসুখ হয়ে লেপ্টে থাকে আমার শব্দের
অস্থিমজ্জায়;
আমি ব্যথায় কাতরাই, তবু কবিতাকে ছাড়ি না!
নির্বাসনে যাই
জ্বলন্ত গনগনে সূর্য
ধূসর বেগুনি আভা মেখে
বিদায় জানিয়ে বলল,
‘যাও তোমার নির্বাসনের সময় হয়েছে।’
পৃথিবীর দিনের আলোর সব লেনাদেনা চুকিয়ে
বিবর্ণ কালো চাদর মুড়ি দিয়ে
আমি টুপ করে নির্বাসনে চলে গেলাম!
ভালোবাসার ঝড়
ঝড়ের কানে ঠোঁট রেখে বলি,
এত কষ্ট কেন তোমার?
ঝোড়ো হাওয়ায় দাও না উড়িয়ে
অস্পৃশ্য কান্না তোমার!
ধুলোয় মেখে মুচকি হেসে
কৃষ্ণচূড়া চোখে রেখে
ঝড়কে আমি পেলাম খুঁজে
প্রেরণায় শব্দ লেখার!
ঝড়ের বুকে মাথা রেখে বলি
বুকেই থেকো আমার!
দুঃখ কিনি
সবাই টাকা দিয়ে কাঁড়ি কাঁড়ি সুখ কেনে
গাড়ি কেনে, বাড়ি কেনে, রঙিন টিনের চশমা কেনে।
সুখের কোলাহলের ভিড়ে
আমি কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে এক চিমটি দুঃখ কিনি।
শুনেছি,
সুখে থাকলে নাকি মানুষ পুতুল হয়ে যায়
দুঃখ না পেলে নাকি মানুষ হওয়া যায় না!
পুতুল না হয়ে মানুষ হব বলেই
আমি সুখকে ছেড়ে দুঃখ কিনি!
আকাশি রঙের বাড়ি। দোতলায় দুটি কক্ষে আলো জ্বলছে। সন্ধ্যার আবছা আঁধারে ছেয়ে আছে বাড়িটির চারদিকের গাছগুলো। সন্ধ্যার নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ। বাড়ির সামনে ল্যাম্পপোস্টের আলোয় জলাশয়ে প্রকৃতির এই মোহনীয় ছবি প্রতিফলিত হয়েছে।
৩ দিন আগেচারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
১৪ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
২১ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
২১ দিন আগে