অলাত এহ্সান
আব্বাস কিয়ারোস্তামিকে সারা বিশ্ব চেনে ইরানের বিশ্বখ্যাত ফিল্মমেকার হিসেবে। ইরানের নিউ ওয়েভ সিনেমা ও চলচ্চিত্রে পোয়েটিক রিয়্যালিটি ব্যবহারের পুরোধা পরিচালক তিনি।
এর বাইরে যে পরিচয় ক্ষীণভাবে ছড়িয়েছে, তা হলো—কিয়ারোস্তামি একজন কবিও।
কিয়ারোস্তামি বিশ্বাস করতেন, যখন মানুষের আর কিছুই থাকে না, তখনো তার পাশে কবিতা থাকে। পার্সিয়ান ক্ল্যাসিক কবিদের কবিতা নিজের মতো সম্পাদনা করে বই করেছেন, এমনকি সমকালীন কবিদের কবিতা নিয়েও কাজ করেছেন।
এ ছাড়া ফিল্ম মেকিং, ইনস্টলেশন আর ফটোগ্রাফির পাশাপাশি তিনি কবিতাও লিখেছেন। ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত তাঁর তিনটি মৌলিক কবিতার বই প্রকাশ হয়। তাঁর কবিতা মিনিমালিস্ট। অনেকটা হাইকু ঘরানার ছোট ছোট কবিতায় ইতিহাস, অনুভূতি, জীবনের গভীর বোধের কথা বলেছেন কিয়ারোস্তামি।
কবিতার বইগুলো হলো— অ্যা উলফ লাইং ইন ওয়েইট/অ্যা উলফ অন ওয়াচ (২০০৫), ওয়াকিং উইথ দ্য উইন্ড (২০০৬) এবং উইন্ড অ্যান্ড লিফ (২০১১)। কিয়ারোস্তামির তিনটি মৌলিক কবিতার বই-ই বাংলায় ভাষান্তর করেছেন রুহুল মাহফুজ জয়। তিনটি বই এক মলাটে ‘আব্বাস কিয়ারোস্তামি কবিতাসমগ্র’ নামে ঢাকার প্রকাশ হয়েছে বৈভব। বইটি কলকাতা থেকেও প্রকাশ হয়েছে ছাপাখানা প্রকাশনী থেকে। দুই সংস্করণেরই প্রচ্ছদ করেছেন রাজীব দত্ত।
আব্বাস কিয়ারোস্তামি কবিতা নিয়ে বলেছিলেন, ‘একবার আমাকে জিজ্ঞেস করা হলো, কবিতাই ইরানিয়ান আর্টের বনিয়াদ কি না—আমি বলেছি সব আর্টেরই ভিত্তি হলো কবিতা। আর্ট হলো- নতুন তথ্যাদির বিস্ময়কর প্রকাশ ও উদ্ঘাটন। একইভাবে, সত্যিকার কবিতাও আমাদের মহত্তম কোনো কিছুর দিকে ধাবিত করে। কবিতা আমাদের অভ্যাস, দৈনন্দিনতা এবং যান্ত্রিকতার বলয় থেকে মুক্ত করতে সহায়তা করে; যা যেকোনো আবিষ্কার আর মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ব্যাপারগুলোর প্রতি পয়লা পদক্ষেপ। মানুষের চোখ যা দেখে, কবিতা তার বাইরে গিয়ে জগৎকে উন্মোচিত করে। কবিতা বাস্তবতার সব সীমা অতিক্রম করে যেতে পারে, পৌঁছাতে পারে সত্যের গভীরতম অঞ্চলে। কবিতা আমাদের সহস্র ফুট উচ্চতায় উড়িয়ে নিয়ে সেখান থেকে নিচের দিকের দুনিয়াকে দেখাতে পারে। এর বাইরের কোনো কিছুই কবিতা না। যেখানে আর্ট নাই, কবিতা নাই, সেখানেই গরিবপনা আসে।’
তাঁর কবিতা থেকে:
স্বপ্নে দেখি
আমি সমাহিত হয়েছি
শরতের ঝরাপাতার তলে।
অঙ্কুরিত হয় আমার দেহ।
**
আমি এক শেষকৃত্যানুষ্ঠান থেকে ফিরলাম।
জুতাগুলি আমার পায়ে চিমটি মারছে।
আমার প্রেম পাচ্ছে
এমন একজনের প্রতি, যারে চিনি না আমি।
**
গোরস্থান
ঢেকে গেছে
বরফে।
মাত্র তিনটি সমাধিপ্রস্তরে
বরফ গলে যাচ্ছে,
তিন তরুণের।
**
শাদা চুলের নারী
চেরি ব্লসমের দিকে রয়েছে তাকায়ে:
‘আমার বৃদ্ধা বয়সের বসন্ত এসেছে?’
**
আজ
আমার ফলের বাগান বেঁচে দিয়েছি।
গাছগুলি কী তা জানে?
**
নদীর ওই পাশে
চাষারা কাজ করছে।
এই পাশে নারীরা ধানক্ষেতে।
এই দৃশ্যের ভিতরে
শিশুরা বেড়ে উঠছে।
লেখক প্রোফাইল হিসেবে তৈরি করলে বলতে হয়, আব্বাস কিয়ারোস্তামি (১৯৪০-২০১৬) ফিকশন ও ডকুমেন্টারি মিলিয়ে তিনি ছোট-বড় ৪৮ ছবির নির্মাতা। অন্য পরিচালকদের জন্য লেখা চিত্রনাট্যের সংখ্যাও কম নয়। হোয়ার ইজ মাই ফ্রেন্ডস হোম (১৯৮৭), লাইফ অ্যান্ড নাথিং মোর/অ্যান্ড লাইফ গোজ অন (১৯৯২), থ্রু দ্য অলিভ ট্রিজ (১৯৯৪), ক্লোজ আপ (১৯৯০), টেস্ট অব চেরি (১৯৯৭), দ্য উইন্ড উইল ক্যারি আস (১৯৯৯), টেন (২০০২), শিরিন (২০০৮), সার্টিফায়েড কপি (২০১০), লাইক সামওয়ান ইন লাভ (২০১২) কিয়ারোস্তামি নির্মিত বিখ্যাত ছবি।
অনুদিত ‘কবিতাসমগ্র’ বইটি নিয়ে ইতিমধ্যে কিয়ারোস্তামির ভক্ত ও কবিতাপ্রেমীদের মধ্যে আগ্রহ জন্মেছে। কেবল ফিল্মমেকার হিসেবেই না, বাংলাভাষী পাঠকেরা আবিষ্কার করবেন কবি হিসেবেও আব্বাস কিয়ারোস্তামি অনন্য।
রুহুল মাহফুজ জয় বলেন, ‘যারা কিয়ারোস্তামিকে ভালোবাসেন, তাদের ভালোবাসা আরও বাড়বে। এমনকি যারা কখনোই কবিতা পড়েননি, এমন পাঠকের কাছেও এই বই ভালো লাগবে।’
ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে রুহুল মাহফুজ জয়-এর পরিচিতি বেশ। এর পাশাপাশি কবি হিসেবে তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে আছে আত্মহত্যা প্রবণ ক্ষুধাগুলো (ঐতিহ্য, ২০১৬) ; কালো বরফের পিস্তল (জেব্রাক্রসিং, ২০১৮) ; বিদ্যুতের প্রাথমিক ধারণা (২০১৯, তবুও প্রয়াস) ; মান্দার ফুলের সখা (ঢাকা প্রকাশ, ২০২১)। অনুবাদ কর্ম হিসেবে ‘আব্বাস কিয়ারোস্তামি কবিতাসমগ্র’ তাঁর প্রথম কবিতাগ্রন্থ। ২০১৮—’২০ পর্যন্ত কবি ফারাহ্ সাঈদের সঙ্গে ‘স্পর্শ ছুরি’ নামে তিনটি সিরিজ ব্রেইল বই সম্পাদনা করেছেন। এ ছাড়া শিল্প-সাহিত্য বিষয়ক ওয়েব জিন ‘শিরিষের ডালপালা’র সম্পাদক তিনি।
বই: কবিতাসমগ্র,
মূল: আব্বাস কিয়ারোস্তামি,
অনুবাদ: রুহুল মাহফুজ জয়
প্রকাশক: বৈভব
মূল্য: ৫০০ টাকা।
আব্বাস কিয়ারোস্তামিকে সারা বিশ্ব চেনে ইরানের বিশ্বখ্যাত ফিল্মমেকার হিসেবে। ইরানের নিউ ওয়েভ সিনেমা ও চলচ্চিত্রে পোয়েটিক রিয়্যালিটি ব্যবহারের পুরোধা পরিচালক তিনি।
এর বাইরে যে পরিচয় ক্ষীণভাবে ছড়িয়েছে, তা হলো—কিয়ারোস্তামি একজন কবিও।
কিয়ারোস্তামি বিশ্বাস করতেন, যখন মানুষের আর কিছুই থাকে না, তখনো তার পাশে কবিতা থাকে। পার্সিয়ান ক্ল্যাসিক কবিদের কবিতা নিজের মতো সম্পাদনা করে বই করেছেন, এমনকি সমকালীন কবিদের কবিতা নিয়েও কাজ করেছেন।
এ ছাড়া ফিল্ম মেকিং, ইনস্টলেশন আর ফটোগ্রাফির পাশাপাশি তিনি কবিতাও লিখেছেন। ২০০৫ থেকে ২০১১ পর্যন্ত তাঁর তিনটি মৌলিক কবিতার বই প্রকাশ হয়। তাঁর কবিতা মিনিমালিস্ট। অনেকটা হাইকু ঘরানার ছোট ছোট কবিতায় ইতিহাস, অনুভূতি, জীবনের গভীর বোধের কথা বলেছেন কিয়ারোস্তামি।
কবিতার বইগুলো হলো— অ্যা উলফ লাইং ইন ওয়েইট/অ্যা উলফ অন ওয়াচ (২০০৫), ওয়াকিং উইথ দ্য উইন্ড (২০০৬) এবং উইন্ড অ্যান্ড লিফ (২০১১)। কিয়ারোস্তামির তিনটি মৌলিক কবিতার বই-ই বাংলায় ভাষান্তর করেছেন রুহুল মাহফুজ জয়। তিনটি বই এক মলাটে ‘আব্বাস কিয়ারোস্তামি কবিতাসমগ্র’ নামে ঢাকার প্রকাশ হয়েছে বৈভব। বইটি কলকাতা থেকেও প্রকাশ হয়েছে ছাপাখানা প্রকাশনী থেকে। দুই সংস্করণেরই প্রচ্ছদ করেছেন রাজীব দত্ত।
আব্বাস কিয়ারোস্তামি কবিতা নিয়ে বলেছিলেন, ‘একবার আমাকে জিজ্ঞেস করা হলো, কবিতাই ইরানিয়ান আর্টের বনিয়াদ কি না—আমি বলেছি সব আর্টেরই ভিত্তি হলো কবিতা। আর্ট হলো- নতুন তথ্যাদির বিস্ময়কর প্রকাশ ও উদ্ঘাটন। একইভাবে, সত্যিকার কবিতাও আমাদের মহত্তম কোনো কিছুর দিকে ধাবিত করে। কবিতা আমাদের অভ্যাস, দৈনন্দিনতা এবং যান্ত্রিকতার বলয় থেকে মুক্ত করতে সহায়তা করে; যা যেকোনো আবিষ্কার আর মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ব্যাপারগুলোর প্রতি পয়লা পদক্ষেপ। মানুষের চোখ যা দেখে, কবিতা তার বাইরে গিয়ে জগৎকে উন্মোচিত করে। কবিতা বাস্তবতার সব সীমা অতিক্রম করে যেতে পারে, পৌঁছাতে পারে সত্যের গভীরতম অঞ্চলে। কবিতা আমাদের সহস্র ফুট উচ্চতায় উড়িয়ে নিয়ে সেখান থেকে নিচের দিকের দুনিয়াকে দেখাতে পারে। এর বাইরের কোনো কিছুই কবিতা না। যেখানে আর্ট নাই, কবিতা নাই, সেখানেই গরিবপনা আসে।’
তাঁর কবিতা থেকে:
স্বপ্নে দেখি
আমি সমাহিত হয়েছি
শরতের ঝরাপাতার তলে।
অঙ্কুরিত হয় আমার দেহ।
**
আমি এক শেষকৃত্যানুষ্ঠান থেকে ফিরলাম।
জুতাগুলি আমার পায়ে চিমটি মারছে।
আমার প্রেম পাচ্ছে
এমন একজনের প্রতি, যারে চিনি না আমি।
**
গোরস্থান
ঢেকে গেছে
বরফে।
মাত্র তিনটি সমাধিপ্রস্তরে
বরফ গলে যাচ্ছে,
তিন তরুণের।
**
শাদা চুলের নারী
চেরি ব্লসমের দিকে রয়েছে তাকায়ে:
‘আমার বৃদ্ধা বয়সের বসন্ত এসেছে?’
**
আজ
আমার ফলের বাগান বেঁচে দিয়েছি।
গাছগুলি কী তা জানে?
**
নদীর ওই পাশে
চাষারা কাজ করছে।
এই পাশে নারীরা ধানক্ষেতে।
এই দৃশ্যের ভিতরে
শিশুরা বেড়ে উঠছে।
লেখক প্রোফাইল হিসেবে তৈরি করলে বলতে হয়, আব্বাস কিয়ারোস্তামি (১৯৪০-২০১৬) ফিকশন ও ডকুমেন্টারি মিলিয়ে তিনি ছোট-বড় ৪৮ ছবির নির্মাতা। অন্য পরিচালকদের জন্য লেখা চিত্রনাট্যের সংখ্যাও কম নয়। হোয়ার ইজ মাই ফ্রেন্ডস হোম (১৯৮৭), লাইফ অ্যান্ড নাথিং মোর/অ্যান্ড লাইফ গোজ অন (১৯৯২), থ্রু দ্য অলিভ ট্রিজ (১৯৯৪), ক্লোজ আপ (১৯৯০), টেস্ট অব চেরি (১৯৯৭), দ্য উইন্ড উইল ক্যারি আস (১৯৯৯), টেন (২০০২), শিরিন (২০০৮), সার্টিফায়েড কপি (২০১০), লাইক সামওয়ান ইন লাভ (২০১২) কিয়ারোস্তামি নির্মিত বিখ্যাত ছবি।
অনুদিত ‘কবিতাসমগ্র’ বইটি নিয়ে ইতিমধ্যে কিয়ারোস্তামির ভক্ত ও কবিতাপ্রেমীদের মধ্যে আগ্রহ জন্মেছে। কেবল ফিল্মমেকার হিসেবেই না, বাংলাভাষী পাঠকেরা আবিষ্কার করবেন কবি হিসেবেও আব্বাস কিয়ারোস্তামি অনন্য।
রুহুল মাহফুজ জয় বলেন, ‘যারা কিয়ারোস্তামিকে ভালোবাসেন, তাদের ভালোবাসা আরও বাড়বে। এমনকি যারা কখনোই কবিতা পড়েননি, এমন পাঠকের কাছেও এই বই ভালো লাগবে।’
ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে রুহুল মাহফুজ জয়-এর পরিচিতি বেশ। এর পাশাপাশি কবি হিসেবে তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে আছে আত্মহত্যা প্রবণ ক্ষুধাগুলো (ঐতিহ্য, ২০১৬) ; কালো বরফের পিস্তল (জেব্রাক্রসিং, ২০১৮) ; বিদ্যুতের প্রাথমিক ধারণা (২০১৯, তবুও প্রয়াস) ; মান্দার ফুলের সখা (ঢাকা প্রকাশ, ২০২১)। অনুবাদ কর্ম হিসেবে ‘আব্বাস কিয়ারোস্তামি কবিতাসমগ্র’ তাঁর প্রথম কবিতাগ্রন্থ। ২০১৮—’২০ পর্যন্ত কবি ফারাহ্ সাঈদের সঙ্গে ‘স্পর্শ ছুরি’ নামে তিনটি সিরিজ ব্রেইল বই সম্পাদনা করেছেন। এ ছাড়া শিল্প-সাহিত্য বিষয়ক ওয়েব জিন ‘শিরিষের ডালপালা’র সম্পাদক তিনি।
বই: কবিতাসমগ্র,
মূল: আব্বাস কিয়ারোস্তামি,
অনুবাদ: রুহুল মাহফুজ জয়
প্রকাশক: বৈভব
মূল্য: ৫০০ টাকা।
আকাশি রঙের বাড়ি। দোতলায় দুটি কক্ষে আলো জ্বলছে। সন্ধ্যার আবছা আঁধারে ছেয়ে আছে বাড়িটির চারদিকের গাছগুলো। সন্ধ্যার নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে পেঁজা তুলোর মতো মেঘ। বাড়ির সামনে ল্যাম্পপোস্টের আলোয় জলাশয়ে প্রকৃতির এই মোহনীয় ছবি প্রতিফলিত হয়েছে।
২ দিন আগেচারুশিল্প হচ্ছে মানুষের অনুভূতি প্রকাশের মাধ্যম। একটি ছবি একটি বিপ্লবের উন্মেষ ঘটাতে পারে। ছবি শুধু বিনোদনের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিপ্লবের বার্তাও নিয়ে আসে।
১৩ দিন আগেআপনি যে বয়সেরই হোন না কেন, এই বই পড়লে তারুণ্যশক্তিকে অনুভব করবেন, অনুপ্রাণিত হবেন। নতুন শুরুর একটা তাগিদ পাবেন। এই তরুণদের প্রত্যেকের মতো আপনিও বলে উঠবেন—সব সম্ভব! এই বইয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে জন্ম নেওয়া অবহেলিত অবস্থা থেকে সাফল্যের শীর্ষে যাওয়ার পথচলার গল্প উঠে এসেছে। প্রায় চার শ পৃষ্ঠার বইটির দাম
২০ দিন আগেপ্রকাশনা সংস্থা ‘ঐতিহ্য’ তার দুই যুগের পথচলা (২০০০-২০২৪) স্মরণীয় করে রাখতে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে দশ দিনব্যাপী ‘ঐতিহ্য বই উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছে। আজ ২ নভেম্বর শনিবার বেলা ১১টায় যৌথভাবে উৎসব উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশিষ্ট লেখক-গবেষক শারমিন আহমদ এবং তরুণ
২০ দিন আগে