সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
অন্তর্লীন অন্ধকারে
নিজের লাশের পাশে দ হয়ে বসে আছি আদুরে আঙুলে শুনছি নিজেরই কঙ্কাল সে কোন জঞ্জাল ফুঁড়ে এসেছি আমি
বিয়োগ চিহ্নের দিকে
আমাকে ভালোবাসো? তাহলে মুখে বলো না আমার চোখ, আমার কণ্ঠস্বর আমার নিশ্বাস অনুবাদ করো।
রাত্রিচর
না-জাগানো শরীরেরা তপ্ত অপচয়ে বহুদিন ভয়ে ভয়ে শুয়েছিল একে অপরকে জড়িয়ে মুক্তার মালা যে রকম আটকে তাই এসেছে নিঃসাড় দম দেহ ছুঁয়ে রাতের ভেতর যেসব অঙ্গার ভোর
এক মুঠো রোদ্দুর
এক শীত সকালে সবিনয়ে এক মুঠো রোদ্দুর চেয়েছিলে, সেই থেকে হাত ভরে রোদ্দুর নিয়ে বসে আছি, তোমাকে দেওয়া হয়ে ওঠেনি।
বইটি ঋতুপর্ণ ঘোষের অজানা তথ্যাদি দেবে
‘এ শহর না আমায় ধারণ করতে পারবে, না পারবে উপেক্ষা করতে’, কৌস্তভ বকশীকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নিজের শহর কলকাতা সম্পর্কে এভাবেই বলেছিলেন ঋতুপর্ণ ঘোষ। সময়ের সবচেয়ে সাহসী চলচ্চিত্র নির্মাতাদের মধ্যে তিনি ছিলেন একজন। এ জন্য তাঁকে মূল্য দিতে হয়েছে অনেক বেশি।
মাধবী এবং ভরা পূর্ণিমার রাত
লাল শাড়ি পরে বালিকা দাঁড়ায় রোদ্দুরে। যদিও বিশ্বাস নেই তাকে। দুষ্টু রোদ্দুর। আকাশে মেঘ। তবু মায়াময় এই রোদ। লাবণ্যে ভরে ওঠে পৃথিবীর বুক। আকাশের মেঘেরা থমকে দাঁড়ায়। দূর থেকে রোদ্দুরে বালিকার দিকে তাকায়। আড়চোখে। ঈর্ষা তাদের। সূর্যটা রোদ্দুর-ঝলমল বালিকার জন্য। কিন্তু ঢাকা পড়ে যায় আবার। সামনে নদী। এখানে ন
বিটলসের আঁতুড়ঘর লিভারপুল শহরে
ম্যানচেস্টার থেকে খুব সকালে রওনা দিই লিভারপুলের উদ্দেশে। লিভারপুল এই শহর থেকে বেশি দূরে নয়, মাত্র এক ঘণ্টার যাত্রাপথ। ভ্রমণে সঙ্গীসাথি থাকলে একধরনের, আবার কেউ সঙ্গে না থাকলে আরেক ধরনের রোমাঞ্চ অনুভূত হয়। একা ভ্রমণে কোনো তাড়া থাকে না, যেকোনো জিনিস গভীর অভিনিবেশসহকারে অনুভব করা যায়। এবারের একা যাত্রায়
প্রথম বিদেশভ্রমণের পথে
দুজনেরই প্রথম বিদেশভ্রমণ; যার ফলে আমাদের মধ্যে কাজ করছিল একটা আনন্দবোধ ও উত্তেজনা, তা কি অল্প কথায় বোঝানো যাবে? আমাদের ডেস্টিনেশন ছিল ভ্রমণপিয়াসীদের অন্যতম আকর্ষণীয় জায়গায়। এটাকে অনেকে বলে ‘ড্রিম প্লেস টু ভিজিট’। পেটের ভেতর থেকে প্রজাপতি সুড়সুড়ি দেওয়ার অনুভূতিটা নিশ্চয়ই অনেকের হয়? সত্যি কথা, তা আমার
মঈনুস সুলতানের ধারাবাহিক রচনা ‘শূন্য পিঞ্জিরা’
থাইল্যান্ডের তরুণী প্রেমজাই। ওর সঙ্গে আমি যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসে সাক্ষরতাবিষয়ক দুই মাসের প্রশিক্ষণে শামিল হই। প্রশিক্ষণে দুনিয়ার নানা প্রান্ত থেকে আগত পার্টিসিপেন্টরা নিজ নিজ দেশে ফিরে গেলেও আমরা দুজন থেকে যাই যুক্তরাষ্ট্রে...
শ্রাবণ সন্ধ্যায়
এই সেই অরণ্যের পাতাঢাকা গোপন নদীটি যে কিনা নিজের দেহ আগুনের কাছে বন্ধক রেখেছে। স্রোতের বিপক্ষে গিয়ে যে ধারা নিজের জলে পিপাসা মেটায়।
পোস্ট-ট্রুথ পৃথিবীতে আমাকে ছুঁয়ে দেখ
মানুষের যাপন-ভাঙন বুঝে পাখি বলে গেল, অনেক উত্তর-যুগ শুরু হয়ে গেছে, শস্যকণা রেখেছ কোথায়? প্রহরগুলি হৃদয়রক্তমাংসক্ষরণ।
কানের দুল জোড়া
নাজমা মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে। ঘরভর্তি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে থমথমে একটা পরিবেশ তৈরি হয়েছে। কেউ কথা বলছেন না, শুধু একজন ছাড়া। ‘বল! গয়নাটা তুই চুরি করেছিস কি না? স্বীকার কর। তাহলে মাফ পাবি। কাউকে বলব না। বল গয়নাটা কোথায়?’
বইটি নতুন ভাবনার দিশা দেবে
তোয়াব খান সাংবাদিকতা জগতে প্রবেশ করেন গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে। সেটা ছিল বাঙালির পরিচয় সন্ধানের কাল। রাজনীতি, সংস্কৃতি, অর্থনীতি—সব দিকেই নতুনের আবাহন। নতুন করে সে সময় জীবনকে দেখছিল এই ভূখণ্ডের মানুষ এবং এ কথা অনস্বীকার্য, সে সময়টিতে সংহত হচ্ছিল এই এলাকার সাংবাদিকতা।
নোবেলজয়ী ফরাসি কথাসাহিত্যিক আনি এরনোর আত্মজৈবনিকতা
ফরাসি কথাসাহিত্যিক আনি এরনো ১৯৯১ সালে প্রকাশ করেছিলেন তাঁর উপন্যাস ‘সহজ কামনা’ (প্যাশন সিম্পল)। ইংরেজিতে অনূদিত হয়ে এটি প্রকাশিত হয় ১৯৯৩ সালে। নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকায় বইটির আলোচনা প্রসঙ্গে লেখা হয়েছিল: কেবল ফ্রান্সেই এ রকম একটি ক্ষুদ্রাবয়ব আত্মজৈবনিক উপন্যাস পাঠকের কাছে সমাদৃত হতে পারে।
আনি এরনোর উপন্যাস ‘লজ্জা’
অনুবাদকের কথা: অন্য অনেকের মতোই আমিও নোবেলপ্রাপ্তির আগে আনি এরনোর নাম শুনিনি। নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্তিই তাঁর সম্পর্কে আগ্রহের জন্ম দিল। যেহেতু রুশ ভাষা জানি এবং রুশ দেশটি সাহিত্যকে দেয় উচ্চমূল্য, তাই তাদের সাইটগুলোয় গেলাম দেখতে, সেখানে কি আনি এরনো আছেন?
ডি এইচ লরেন্সের বাড়ির খোঁজে
নটিংহ্যাম শহরে নেমেই মাথার ভেতরে ঘুরতে থাকে ৮/এ, ভিক্টোরিয়া স্ট্রিট, ইস্টউড। আগের রাতে শেফিল্ডে ছিলাম সহকর্মী মামুনের বাসায়। রাতেই দুজনে ট্রেনের টিকিট কেটে রাখি নটিংহ্যামে যাওয়ার। দূরত্ব বেশি না, মাত্র এক ঘণ্টার পথ। সকাল ৯টার ট্রেন ধরব বলে আধা ঘণ্টা হাতে নিয়ে বেরিয়েছিলাম। কিন্তু বিধি বাম, শেফিল্ড শহ
যে কারণে সাহিত্যে নোবেল পেলেন ফরাসি আনি এরনো
এবার সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন ফরাসি ভাষার কথাসাহিত্যিক আনি এরনো। এবারের আলোচনায় একদম সামনের দিকে ছিল তাঁর নাম। ফলে কেউ কেউ বিস্মিত হলেও অনেক সাহিত্যবোদ্ধা অবাক হননি। সারা বিশ্বে পরিচিত অনেক লেখককে নিয়ে জল্পনা থাকলেও সুইডিশ একাডেমি ‘যোগ্য’ ব্যক্তিত্বকে পুরস্কার দিয়েছেন বলে জানান তাঁরা।