নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার ঠেকাতে গত বছরের মতো এবারও মসজিদে ঈদের জামাত করার পরামর্শ দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। কিন্তু ঈদুল ফিতরের কয়েক দিন আগে নতুন নির্দেশনা দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মসজিদে নয়, উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করার নির্দেশনা দিয়েছে অধিদপ্তর।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি এক বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এই নির্দেশনার কথা জানান।
তিনি বলেন, করোনার নতুন ঢেউ আঘাত হানায় আবারও সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে পারে। এই অবস্থায় মসজিদে না করে বিকল্প উপায় হিসেবে উম্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত পড়া যেতে পারে। ইমামদের বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ রইলো। তবে কোলাকুলি ও হাত মেলানো যাবে না। ঈদগাহে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, বেঁচে থাকলে আমরা আরও অনেক ঈদ উপভোগ করতে পারব। এই মুহূর্তে অনেক উন্নত দেশের হাসপাতালগুলোতে রোগীদের চাপ সামলাতে পারছে না। তাই আমরা ঈদযাত্রা না করি, ঘরে থাকি।
যেসব স্থলপথে ভারত থেকে বাংলাদেশে যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে, সেখানে কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা হচ্ছে জানিয়ে সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, যারা বিশেষ উপায়ে আসছেন অবশ্যই তাদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন মানতে হবে। আমরা সেটি নিশ্চিত করছি। পাশাপাশি আক্রান্তদের চিকিৎসা সেবাও দেয়া হচ্ছে। বিদেশি যারা আসছেন, তারা যাতে বাংলাদেশে অবস্থান না করতে পারেন, সেটিও দেখা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, আমরা যখন দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণের পথে তখন মানুষের চলাচল বেড়েছে। এরই মধ্যে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট প্রবেশ করেছে। ঈদের পর তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা করছি আমরা।
ডা. খুরশীদ আলম বলেন, করোনার সময়ে সাড়ে ১২ হাজার কোভিড ডেডিকেটেড বেড বাড়ানো হয়েছে। অধিকাংশ হাসপাতালেই এসব বেড এখন খালি। কিন্তু সংক্রমণ বেড়ে গেলে আবারও আমরা চাপে পড়ব। যতদিন পৃথিবী থেকে করোনা নির্মূল না হবে ততদিন আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। আমরা ঈদযাত্রা থেকে বিরত থাকি, নিজের বিপদ ডেকে না আনি। সবাইকে ঘরে থাকার অনুরোধ জানান তিনি।
এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বাড়ি যাচ্ছি, মার্কেটে যাচ্ছি। যেখানে প্রধানমন্ত্রী আমাদের ঈদে যাত্রা করতে নিষেধ করেছেন, তিনি বলেছেন আমরা যাতে সংক্রমণ ঘরে না নিয়ে যাই। কিন্তু আমরা কী করছি! কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এই মুহূর্তে যারই কোন উপসর্গ দেখা দিবে তাকে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে।
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার ঠেকাতে গত বছরের মতো এবারও মসজিদে ঈদের জামাত করার পরামর্শ দিয়েছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়। কিন্তু ঈদুল ফিতরের কয়েক দিন আগে নতুন নির্দেশনা দিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মসজিদে নয়, উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করার নির্দেশনা দিয়েছে অধিদপ্তর।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি এক বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা এই নির্দেশনার কথা জানান।
তিনি বলেন, করোনার নতুন ঢেউ আঘাত হানায় আবারও সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে পারে। এই অবস্থায় মসজিদে না করে বিকল্প উপায় হিসেবে উম্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত পড়া যেতে পারে। ইমামদের বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ রইলো। তবে কোলাকুলি ও হাত মেলানো যাবে না। ঈদগাহে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক বলেন, বেঁচে থাকলে আমরা আরও অনেক ঈদ উপভোগ করতে পারব। এই মুহূর্তে অনেক উন্নত দেশের হাসপাতালগুলোতে রোগীদের চাপ সামলাতে পারছে না। তাই আমরা ঈদযাত্রা না করি, ঘরে থাকি।
যেসব স্থলপথে ভারত থেকে বাংলাদেশে যাতায়াত অব্যাহত রয়েছে, সেখানে কোয়ারেন্টিন নিশ্চিত করা হচ্ছে জানিয়ে সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, যারা বিশেষ উপায়ে আসছেন অবশ্যই তাদের ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন মানতে হবে। আমরা সেটি নিশ্চিত করছি। পাশাপাশি আক্রান্তদের চিকিৎসা সেবাও দেয়া হচ্ছে। বিদেশি যারা আসছেন, তারা যাতে বাংলাদেশে অবস্থান না করতে পারেন, সেটিও দেখা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, আমরা যখন দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণের পথে তখন মানুষের চলাচল বেড়েছে। এরই মধ্যে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট প্রবেশ করেছে। ঈদের পর তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা করছি আমরা।
ডা. খুরশীদ আলম বলেন, করোনার সময়ে সাড়ে ১২ হাজার কোভিড ডেডিকেটেড বেড বাড়ানো হয়েছে। অধিকাংশ হাসপাতালেই এসব বেড এখন খালি। কিন্তু সংক্রমণ বেড়ে গেলে আবারও আমরা চাপে পড়ব। যতদিন পৃথিবী থেকে করোনা নির্মূল না হবে ততদিন আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। আমরা ঈদযাত্রা থেকে বিরত থাকি, নিজের বিপদ ডেকে না আনি। সবাইকে ঘরে থাকার অনুরোধ জানান তিনি।
এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, আমরা স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বাড়ি যাচ্ছি, মার্কেটে যাচ্ছি। যেখানে প্রধানমন্ত্রী আমাদের ঈদে যাত্রা করতে নিষেধ করেছেন, তিনি বলেছেন আমরা যাতে সংক্রমণ ঘরে না নিয়ে যাই। কিন্তু আমরা কী করছি! কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। এই মুহূর্তে যারই কোন উপসর্গ দেখা দিবে তাকে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে।
মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার দক্ষিণ ঠেঙ্গামারা গ্রামের একটি পরিত্যক্ত ঘর থেকে ১২টি তাজা ককটেল উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে স্থানীয়দের দেওয়া খবরের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ককটেলগুলো উদ্ধার করে।
৩ মিনিট আগেশৃঙ্খলা ভঙ্গ ও অবৈধ উপায়ে নিয়োগ পাওয়ার অভিযোগে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) পাঁচজন শিক্ষক, ছয়জন কর্মকর্তা ও একজন কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ২১ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৪তম সিন্ডিকেট সভায় তাঁদের বরখাস্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১৮ মিনিট আগেনেত্রকোনার আটপাড়ায় গণেশের হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভিকচান মিয়া অরফে ভিক্কু মিয়া (৩৯) নামের এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আটপাড়া থানার এসআই ইদ্রিস আলী।
২৬ মিনিট আগেনাটোরে হেরোইন বহনের দায়ে কবির ইসলাম নামের এক যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালে তাঁকে আটক করে হেরোইনসহ গ্রেপ্তার করে র্যাব।
২৭ মিনিট আগে