নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদুল ফিতর উৎসবমুখর ও নিরাপদ পরিবেশে উদ্যাপনের লক্ষ্যে এবং ঈদে বাসাবাড়ি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানের সার্বিক নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ঈদ ঘিরে ঢাকাবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৪টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশকে সহায়তার জন্য এরই মধ্যে ‘অক্সিলিয়ারি ফোর্স’ নিয়োগ করা হয়েছে। এ ফোর্স আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।
আজ বুধবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিএমপি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, পুলিশের পদক্ষেপের পাশাপাশি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে নিরাপত্তা সচেতনতাবোধ তৈরি করা গেলে, সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে ও অপরাধ দমনে অধিকতর সফল হওয়া সম্ভব। ডিএমপির নেওয়া নিরাপত্তাব্যবস্থার পাশাপাশি ঈদে বাসাবাড়ি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নগরবাসীকে ১৪টি নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানান।
ডিএমপির নির্দেশনায় রয়েছে—
১. বাসাবাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, ব্যাংক-বিমাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত নিরাপত্তারক্ষীদের ডিউটি জোরদার করতে হবে এবং যেকোনো অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা নজরদারির ব্যবস্থা রাখতে হবে। সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা তদারক করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে একসঙ্গে ছুটি প্রদান না করে একটি অংশকে দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত রাখা যেতে পারে, যেন তারা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বিক তদারক করতে পারে।
২. বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠান ছাড়ার আগে দরজা-জানালা সঠিকভাবে তালাবদ্ধ করে যেতে হবে। প্রয়োজনে একাধিক তালা ব্যবহার করা যেতে পারে। দরজা-জানালা দুর্বল অবস্থায় থাকলে তা মেরামত করে যথাসম্ভব সুরক্ষিত করতে হবে।
৩. বাসাবাড়ি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানে পর্যাপ্তসংখ্যক সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে এবং স্থাপিত সিসি ক্যামেরাগুলো সচল থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
৪. বাসাবাড়ির মূল দরজায় অটোলক ও নিরাপত্তা অ্যালার্মযুক্ত তালা ব্যবহার করা যেতে পারে।
৫. রাতে বাসা ও প্রতিষ্ঠানের চারপাশ পর্যাপ্ত আলোকিত রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
৬. অর্থ, মূল্যবান সামগ্রী ও দলিল নিরাপদ স্থানে বা নিকট আত্মীয়ের হেফাজতে রেখে যেতে হবে। প্রয়োজনে ব্যাংক লকারের সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
৭. বাসাবাড়ি ছাড়ার আগে যেসব প্রতিবেশী/পাশের ফ্ল্যাটের অধিবাসী ঢাকায় অবস্থান করবেন, তাদের বাসার প্রতি লক্ষ রাখতে অনুরোধ করতে হবে এবং ফোনে তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।
৮. ভাড়াটেদের আগেই বাসার মালিককে ঈদ উপলক্ষে বাসা ছাড়ার বিষয়টি অবহিত করতে হবে।
৯. অনুমতি ব্যতীত কেউ যেন বাসা বা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে না পারে, এ বিষয়ে বাসা বা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তাকর্মীকে সতর্ক করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে হবে।
১০. বাসাবাড়ি বা প্রতিষ্ঠান ছাড়ার আগে লাইট, ফ্যানসহ অন্য ইলেকট্রিক লাইনের সুইচ, পানির ট্যাপ, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি বন্ধ করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
১১. বাসা বা প্রতিষ্ঠানের গাড়ির গ্যারেজ সুরক্ষিত রাখতে হবে।
১২. বাসার জানালা/দরজার পাশে কোনো গাছ থাকলে অবাঞ্ছিত শাখা-প্রশাখা কেটে ফেলতে হবে, যেন অপরাধীরা গাছের শাখা-প্রশাখা ব্যবহার করে বাসায় প্রবেশ করতে না পারে।
১৩. মহল্লা/বাড়ির সামনে সন্দেহজনক কাউকে/দুষ্কৃতকারীকে ঘোরাফেরা করতে দেখলে স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ি ও থানাকে অবহিত করতে হবে।
১৪. ঈদে মহল্লা/বাসায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে থাকলে বা ঘটার সম্ভাবনা থাকলে তা স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ি ও থানাকে অবহিত করতে হবে।
সেই সঙ্গে জরুরি প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তার জন্য ৯৯৯ ছাড়াও কয়েকটি মোবাইল নম্বরসহ কয়েকটি নম্বর সরবরাহ করেছে ডিএমপি।
ডিএমপি কন্ট্রোল রুমের নম্বর: ০১৩২০-০৩৭৮৪৫; ০১৩২০-০৩৭৮৪৬; ২২৩৩৮১১৮৮; ০২৪৭১১৯৯৮৮; ০২৯৬১৯৯৯৯।
ঈদুল ফিতর উৎসবমুখর ও নিরাপদ পরিবেশে উদ্যাপনের লক্ষ্যে এবং ঈদে বাসাবাড়ি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানের সার্বিক নিরাপত্তায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। ঈদ ঘিরে ঢাকাবাসীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১৪টি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পুলিশকে সহায়তার জন্য এরই মধ্যে ‘অক্সিলিয়ারি ফোর্স’ নিয়োগ করা হয়েছে। এ ফোর্স আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে জানিয়েছে ডিএমপি।
আজ বুধবার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিএমপি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, পুলিশের পদক্ষেপের পাশাপাশি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে নিরাপত্তা সচেতনতাবোধ তৈরি করা গেলে, সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে ও অপরাধ দমনে অধিকতর সফল হওয়া সম্ভব। ডিএমপির নেওয়া নিরাপত্তাব্যবস্থার পাশাপাশি ঈদে বাসাবাড়ি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নগরবাসীকে ১৪টি নির্দেশনা মেনে চলার অনুরোধ জানান।
ডিএমপির নির্দেশনায় রয়েছে—
১. বাসাবাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, ব্যাংক-বিমাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত নিরাপত্তারক্ষীদের ডিউটি জোরদার করতে হবে এবং যেকোনো অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা নজরদারির ব্যবস্থা রাখতে হবে। সার্বিক নিরাপত্তাব্যবস্থা তদারক করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে একসঙ্গে ছুটি প্রদান না করে একটি অংশকে দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত রাখা যেতে পারে, যেন তারা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা ব্যবস্থার সার্বিক তদারক করতে পারে।
২. বাসাবাড়ি ও প্রতিষ্ঠান ছাড়ার আগে দরজা-জানালা সঠিকভাবে তালাবদ্ধ করে যেতে হবে। প্রয়োজনে একাধিক তালা ব্যবহার করা যেতে পারে। দরজা-জানালা দুর্বল অবস্থায় থাকলে তা মেরামত করে যথাসম্ভব সুরক্ষিত করতে হবে।
৩. বাসাবাড়ি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও বিপণিবিতানে পর্যাপ্তসংখ্যক সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে এবং স্থাপিত সিসি ক্যামেরাগুলো সচল থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে।
৪. বাসাবাড়ির মূল দরজায় অটোলক ও নিরাপত্তা অ্যালার্মযুক্ত তালা ব্যবহার করা যেতে পারে।
৫. রাতে বাসা ও প্রতিষ্ঠানের চারপাশ পর্যাপ্ত আলোকিত রাখার ব্যবস্থা করতে হবে।
৬. অর্থ, মূল্যবান সামগ্রী ও দলিল নিরাপদ স্থানে বা নিকট আত্মীয়ের হেফাজতে রেখে যেতে হবে। প্রয়োজনে ব্যাংক লকারের সহায়তা নেওয়া যেতে পারে।
৭. বাসাবাড়ি ছাড়ার আগে যেসব প্রতিবেশী/পাশের ফ্ল্যাটের অধিবাসী ঢাকায় অবস্থান করবেন, তাদের বাসার প্রতি লক্ষ রাখতে অনুরোধ করতে হবে এবং ফোনে তাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে।
৮. ভাড়াটেদের আগেই বাসার মালিককে ঈদ উপলক্ষে বাসা ছাড়ার বিষয়টি অবহিত করতে হবে।
৯. অনুমতি ব্যতীত কেউ যেন বাসা বা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে না পারে, এ বিষয়ে বাসা বা প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তাকর্মীকে সতর্ক করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে হবে।
১০. বাসাবাড়ি বা প্রতিষ্ঠান ছাড়ার আগে লাইট, ফ্যানসহ অন্য ইলেকট্রিক লাইনের সুইচ, পানির ট্যাপ, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি বন্ধ করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
১১. বাসা বা প্রতিষ্ঠানের গাড়ির গ্যারেজ সুরক্ষিত রাখতে হবে।
১২. বাসার জানালা/দরজার পাশে কোনো গাছ থাকলে অবাঞ্ছিত শাখা-প্রশাখা কেটে ফেলতে হবে, যেন অপরাধীরা গাছের শাখা-প্রশাখা ব্যবহার করে বাসায় প্রবেশ করতে না পারে।
১৩. মহল্লা/বাড়ির সামনে সন্দেহজনক কাউকে/দুষ্কৃতকারীকে ঘোরাফেরা করতে দেখলে স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ি ও থানাকে অবহিত করতে হবে।
১৪. ঈদে মহল্লা/বাসায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে থাকলে বা ঘটার সম্ভাবনা থাকলে তা স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়ি ও থানাকে অবহিত করতে হবে।
সেই সঙ্গে জরুরি প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তার জন্য ৯৯৯ ছাড়াও কয়েকটি মোবাইল নম্বরসহ কয়েকটি নম্বর সরবরাহ করেছে ডিএমপি।
ডিএমপি কন্ট্রোল রুমের নম্বর: ০১৩২০-০৩৭৮৪৫; ০১৩২০-০৩৭৮৪৬; ২২৩৩৮১১৮৮; ০২৪৭১১৯৯৮৮; ০২৯৬১৯৯৯৯।
১২ দিন পর নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় অপহৃত এক কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার অসুস্থ অবস্থায় বাড়ি ফেরে ওই কিশোরী। পরে পুলিশ তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
২০ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে শূকরের বাচ্চা নিয়ে তর্কাতর্কির জেরে মারামারিতে জড়িয়েছেন বিএনপির দুই নেতা। এ ঘটনায় দুজন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। গতকাল বুধবার রাতে উপজেলা কুঠিবয়ড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুজন হলেন গাবসারা ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সফিকুল ইসলাম
৩১ মিনিট আগেইউএনও রেদুয়ানুল হালিম বলেন, ‘দেশে ঘোড়া জবাই ও মাংস বিক্রি অপ্রচলিত। ঘোড়ার মাংস বিক্রেতা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে সনদ নেননি। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাইয়ের আগে সুস্থ কি না, তা নিশ্চিত হতে সনদ নিতে হয়। কিন্তু মাংস বিক্রেতা ফরমারজুল ইসলাম ঘোড়া জবাইয়ের কোনো সনদ নেননি।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জে ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে মো. রফিকুল ইসলাম নামের এক মাদ্রাসাশিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে মানিকগঞ্জ শহরের সিদ্দিকনগর দরবার শরিফ মাদ্রাসা থেকে সদর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে