অনলাইন ডেস্ক
করোনা পরিস্থিতির দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা করছে বাংলাদেশ। সংক্রমণ বিস্তার রোধে গত বছরের মতো এ বছরও আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে মসজিদে আদায়ের অনুরোধ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে আজ সোমবার এ সংক্রান্ত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এই অনুরোধ জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইসলামি শরিয়তে ঈদগাহ বা খোলা জায়গায় পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের জামাত আদায়ের ব্যাপারে উৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে মুসল্লিদের জীবনের ঝুঁকি বিবেচনায় এ বছর ঈদের জামাত নিকটস্থ মসজিদে আদায় করার অনুরোধ করা হলো। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামাতের আয়োজন করা যাবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঈদের নামাজের জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের আগেই সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিদের নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসতে পারবেন। এছাড়া মসজিদে অজুর স্থানে সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে।
প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে অজু করে মসজিদে আসতে হবে এবং অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। ঈদের নামাজের জামাতে আসা মুসল্লিকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না। আর ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। শিশু, বয়োবৃদ্ধ, যেকোনো অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ঈদের নামাজের জামাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। জামাত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো পরিহার করতে হবে।
করোনা পরিস্থিতির দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলা করছে বাংলাদেশ। সংক্রমণ বিস্তার রোধে গত বছরের মতো এ বছরও আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে মসজিদে আদায়ের অনুরোধ করেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে আজ সোমবার এ সংক্রান্ত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এই অনুরোধ জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইসলামি শরিয়তে ঈদগাহ বা খোলা জায়গায় পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজের জামাত আদায়ের ব্যাপারে উৎসাহিত করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে মুসল্লিদের জীবনের ঝুঁকি বিবেচনায় এ বছর ঈদের জামাত নিকটস্থ মসজিদে আদায় করার অনুরোধ করা হলো। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামাতের আয়োজন করা যাবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ঈদের নামাজের জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের আগেই সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিদের নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসতে পারবেন। এছাড়া মসজিদে অজুর স্থানে সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে।
প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে অজু করে মসজিদে আসতে হবে এবং অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড ধরে সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। ঈদের নামাজের জামাতে আসা মুসল্লিকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না। আর ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। শিশু, বয়োবৃদ্ধ, যেকোনো অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি ঈদের নামাজের জামাতে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। জামাত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো পরিহার করতে হবে।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম হত্যার প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো অচল রয়েছে চট্টগ্রাম আদালতের কার্যক্রম। গতকাল বুধবারের (২৭ নভেম্বর) মতো আজ বৃহস্পতিবারও (২৮ নভেম্বর) চট্টগ্রামের ৭৪টি আদালতে কোনো বিচারিক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়নি।
৩ মিনিট আগেএকসময় গ্রামবাংলার চেনা দৃশ্য ছিল দল বেঁধে মাছ ধরা। বৃষ্টির পরে নদী-খালে পানি বাড়লেই পাড়ায় পাড়ায় শুরু হতো মাছ ধরার উৎসব। পলো হাতে সবাই মিলে নদীতে নেমে যেত, চারপাশে ছড়িয়ে পড়ত আনন্দের ঢেউ। তবে কালের বিবর্তনে সেই উৎসব এখন প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে।
১৪ মিনিট আগেবিচার বিভাগীয় সংস্কারে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ অপরিহার্য। কার্যকর এডিআর ব্যবস্থার মাধ্যমে মামলার দীর্ঘসূত্রতা ও মামলা জট কমানো সম্ভব। ব্লাস্ট আয়োজিত ‘বিচার বিভাগীয় ও পুলিশ সংস্কার সংক্রান্ত প্রস্তাবিত সুপারিশমালা’ শীর্ষক আলোচনায় এ সব কথা উঠে আসে। গত মঙ্গলবার রাজধানীর বিশ্ব সাহিত
১৮ মিনিট আগেনিহত শাহরিয়ার নেত্রকোনার আটপাড়া উপজেলার চারকাতিয়া গ্রামের মো. ললিত মিয়ার ছেলে। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার স্থানীয় মুনমুনের বাড়িতে ভাড়া থেকে স্থানীয় প্যারামাউন্ট কারখানায় কাজ করতেন। তাঁর মামা রনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর গ্রামের হুসেন আলীর ছেলে।
২৫ মিনিট আগে