নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘মনঃক্ষুণ্ন হওয়ার কারণ নাই, রাজনীতি এক দিনের না। মনোনয়ন পেয়েছেন আমার চাচা, আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের সন্তান। এখানে কাউকে সুযোগ দেওয়া যাবে না। বরিশালকে শান্ত রাখতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার শহরের কালীবাড়ি রোডে মেয়রের বাসভবনে নগর আওয়ামী লীগের সভায় ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। সভায় নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মাত্র ৬ মিনিট ৭ সেকেন্ডের বক্তৃতায় দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত আমার বাবা মাথা পেতে মেনে নিয়েছেন; আমিও মেনে নিয়েছি। আজকে আপনাদের সবার সঙ্গে কথা বললাম এ কারণে যে এখানে কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই। শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক অভিভাবক আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ডাকবেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। কোনো সন্দেহ আছে কারও? এ সময় নেতা-কর্মীরা সমস্বরে বলেন “না”।’
নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা মনোনয়ন দিয়েছেন আমার চাচাকে। এমন কোনো কাজ করব না যাতে অন্য লোকজন এর ফায়দা নেয়। যারা লাফালাফি করছে তারা সুবিধা নিতে করবে এটাই স্বাভাবিক।’
বিসিসি মেয়র আরও বলেন, ‘বর্ধিত সভায় একসঙ্গে বাবার সঙ্গে আসব।’ সামনে নির্বাচনে জয়লাভ করতে নেতা-কর্মীদের একতাবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় সভায় উপস্থিত মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট একেএম জাহাঙ্গীর মেয়রের উদ্দেশে বলেন, ‘মেয়রের বক্তব্য শুনে নেতা-কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি পেয়েছে। তাঁরা ঐক্যবদ্ধ আছেন।’
শেষে নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা সাড়ে ৩টায় ভার্চুয়াল সভা ছিল নগর আওয়ামী লীগের। মেয়র একাই অল্প সময় বক্তৃতা দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, সভায় তিনি মেসেজ দিয়েছেন যে নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী চাচার পাশে থাকবেন। দলের পরবর্তী বর্ধিত সভায় এ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে। এবার ঈদ রাজধানীতেই করবেন মেয়র।
বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘মনঃক্ষুণ্ন হওয়ার কারণ নাই, রাজনীতি এক দিনের না। মনোনয়ন পেয়েছেন আমার চাচা, আব্দুর রব সেরনিয়াবাতের সন্তান। এখানে কাউকে সুযোগ দেওয়া যাবে না। বরিশালকে শান্ত রাখতে হবে।’
আজ মঙ্গলবার শহরের কালীবাড়ি রোডে মেয়রের বাসভবনে নগর আওয়ামী লীগের সভায় ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। সভায় নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মাত্র ৬ মিনিট ৭ সেকেন্ডের বক্তৃতায় দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত আমার বাবা মাথা পেতে মেনে নিয়েছেন; আমিও মেনে নিয়েছি। আজকে আপনাদের সবার সঙ্গে কথা বললাম এ কারণে যে এখানে কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব নেই। শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক অভিভাবক আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা ডাকবেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। কোনো সন্দেহ আছে কারও? এ সময় নেতা-কর্মীরা সমস্বরে বলেন “না”।’
নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা মনোনয়ন দিয়েছেন আমার চাচাকে। এমন কোনো কাজ করব না যাতে অন্য লোকজন এর ফায়দা নেয়। যারা লাফালাফি করছে তারা সুবিধা নিতে করবে এটাই স্বাভাবিক।’
বিসিসি মেয়র আরও বলেন, ‘বর্ধিত সভায় একসঙ্গে বাবার সঙ্গে আসব।’ সামনে নির্বাচনে জয়লাভ করতে নেতা-কর্মীদের একতাবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় সভায় উপস্থিত মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট একেএম জাহাঙ্গীর মেয়রের উদ্দেশে বলেন, ‘মেয়রের বক্তব্য শুনে নেতা-কর্মীদের মনোবল বৃদ্ধি পেয়েছে। তাঁরা ঐক্যবদ্ধ আছেন।’
শেষে নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আফজালুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেলা সাড়ে ৩টায় ভার্চুয়াল সভা ছিল নগর আওয়ামী লীগের। মেয়র একাই অল্প সময় বক্তৃতা দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, সভায় তিনি মেসেজ দিয়েছেন যে নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী চাচার পাশে থাকবেন। দলের পরবর্তী বর্ধিত সভায় এ নিয়ে সিদ্ধান্ত হবে। এবার ঈদ রাজধানীতেই করবেন মেয়র।
রাত ১০টার দিকে নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীর সঙ্গে কপালে টিপ পরে, ঘোমটা দিয়ে হলে প্রবেশ করে ওই যুবক। এ সময় পোশাক ও হাঁটা দেখে আশপাশের শিক্ষার্থীদের সন্দেহ হয়। পরে তাঁরা হল সুপারকে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করতে বলেন। সিসিটিভি ফুটেজ চেক করে হল সুপারসহ ওই নারী শিক্ষার্থীর কক্ষে যান...
১০ মিনিট আগেবরগুনার তালতলীর জেলেরা নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল দিয়ে বঙ্গোপসাগর উপকূলে দেদার নিধন করছেন মাছের পোনাসহ ছোট চিংড়ি। এতে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য। এ ক্ষেত্রে দাদন ব্যবসায়ীরা মদদ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা প্রশাসনকে হাত করতে জেলেদের কাছ থেকে চাঁদা তোলেন। তবে সরকারি কর্মকর্তারা এ অভিযোগ...
২০ মিনিট আগেডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৮ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৮ ঘণ্টা আগে