বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর নিজের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। তবে তাঁর স্ত্রী মাধবী দেবনাথের নামে ২৯ লাখ ৪৫ হাজার ১২৪ টাকার এবং ৫৩ লাখ ২৪ হাজার টাকার দুটি অ্যাপার্টমেন্ট আছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু এমন তথ্য উল্লেখ করেছেন।
হলফনামা ঘেঁটে দেখা যায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এমপি শম্ভু ও স্ত্রীর বার্ষিক আয়সহ মোট স্থাবর-অস্থাবর মোট ৮ কোটি ৫০ লাখ ৭৭ হাজার ২০৮ টাকার সম্পদ রয়েছে। তবে ৫ বছর আগে ২০১৮ সালে শম্ভু ও তাঁর স্ত্রীর বার্ষিক আয়সহ মোট সম্পদ ছিল ২ কোটি ৩৪ লাখ ২০ হাজার ৯৭০ টাকার। অর্থাৎ, গত পাঁচ বছরে শম্ভু ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ৬ কোটি ১৬ লাখ ৫৬ হাজার ২৩৮ টাকার। অর্থাৎ, ৫ বছরে চার গুণেরও বেশি সম্পদ বেড়েছে এমপি শম্ভু ও তাঁর স্ত্রী মাধবী দেবনাথের।
তবে একমাত্র ছেলে সুনাম দেবনাথের কোনো আয় বা সম্পদের তথ্য দুটি নির্বাচনের কোনো হলফনামায়ই উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর আমতলা সড়কে একটি ও বরগুনা সদর রোডে উপজেলা পরিষদসংলগ্ন একটি বাড়ি থাকলেও হলফনামায় এসব বাড়ির কোনো তথ্য দেননি।
ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু দুটি নির্বাচনেই নিজের পেশা দেখিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও বরগুনা জজকোর্টের আইনজীবী ও আইনি পরামর্শক। যদিও ১৯৯১ সালে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর পেশায় অনিয়মিত এবং ১৯৯৬ সালের পর থেকে তিনি আইন পেশা একপ্রকার ছেড়েই দিয়ে পুরোপুরি রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন।
২০১৮ ও ২০২৩ সালের দুটি সংসদ নির্বাচনেই এমপি শম্ভু আয়ের প্রধান উৎস দেখিয়েছেন আইন পেশা। এ ছাড়া ব্যাংকে জমা, সুদের টাকা ও এমপি হিসেবে সম্মানী—এই তিনটি তাঁর আয়ের প্রধান উৎস হিসেবে হলফনামায় দেখিয়েছেন।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় এমপি শম্ভু আইন পেশা থেকে ২০ লাখ ৬০ হাজার, ব্যাংকে আমানতের বিপরীতে সুদ ৯১ হাজার ৮৩৬ টাকা ও এমপি হিসেবে সম্মানী বাবদ ৩৩ লাখ টাকা বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন। কিন্তু পাঁচ বছরের ব্যবধানে আইন পেশা থেকে আয় কমে ১০ লাখ ১৫ হাজার ৫০০ টাকা হলেও ব্যাংক সুদ ১ লাখ টাকা থেকে বেড়ে ১২ লাখ ৬২ হাজার ৬৩১ টাকা হয়েছে। তবে এমপি হিসেবে সম্মানী বাবদ তিনি ৩২ লাখ ৬০ হাজার পেয়েছেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি শম্ভু হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের মধ্যে তাঁর হাতে নগদ ১ লাখ ৩০ হাজার, ব্যাংকে জমা ২০ লাখ ৯৫ হাজার ৪৭৩ টাকা এবং এফডিআর জমা ৬০ হাজার টাকা। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রীর কাছে নগদ ২ লাখ ১৩ হাজার ৬৮ টাকা এবং সঞ্চয় ১২ লাখ টাকার কথা উল্লেখ করেছিলেন। এ ছাড়া ৩০ হাজার টাকা দামের ২০ তোলা স্বর্ণালংকার, ২০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক (টিভি, ফ্রিজ ওভেন) ও ২ লাখ টাকার আসবাব (চেয়ার, টেবিল ও সোফা) রয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন।
এ ছাড়া স্ত্রীর ২০ তোলা স্বর্ণ যার দাম ৬ হাজার, ১২ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস ও আসবাব থাকার কথা উল্লেখ ছিল। ওই বছর এমপি শম্ভুর কাছে ৬৪ হাজার টাকার পিস্তল ও শটগান রয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন।
কিন্তু ২০২৩ সালে তাঁর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে বেড়ে ২ লাখ, ব্যাংক জমা ২০ লাখ থেকে বেড়ে ৩৩ লাখ ৮০ হাজার ৩৯২ টাকা, এফডিআর ও সঞ্চয় ৬০ হাজার থেকে ৪৫ লাখ এবং ২২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪৭ টাকা হয়েছে।
এ ছাড় স্ত্রীর কাছে গতবার নগদ আড়াই লাখ থাকলেও এবার তা কমে নগদ ২৫ হাজার, স্ত্রীর ব্যাংকে জমা ১২ থেকে বেড়ে ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৭১৪ টাকা, এফডিআর জমা আছে ৩১ লাখ ২৪ হাজার ৫১৪ টাকা হয়েছে। তবে স্বর্ণালংকার ১৬ তোলা থেকে বাড়েনি দুজনার কারোরই।
এ ছাড়া নিজের ২০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ও আসবাব ২০ হাজার টাকা থেকে বড়ে ৪০ হাজার, ১২ হাজার টাকার থেকে বেড়ে মোট ২০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক ও আসবাব রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১৮ সালে এমপি শম্ভুর কাছে ৬৪ হাজার টাকার পিস্তল ও শটগান থাকলেও এবার তাঁর কাছে ২২ বোরের একটি রাইফেল, একটি পিস্তল রয়েছে। যার দাম ২ লাখ টাকা।
২০১৮ সালের হলফনামায় তাঁর নামে ৬৫ লাখ ২৭ হাজার ৮৬৭ টাকা মূল্যের একটি ল্যান্ড ক্রুইজার, ১৫ লাখ ৬০ হাজার ৬০০ টাকা মূলের একটি টয়োটা গাড়ি এবং তাঁর স্ত্রী মাধবী দেবনাথের একটি ১৬ লাখ টাকা মূল্যেও মাইক্রোবাস থাকার কথা উল্লেখ্য করলেও ২০২৩ সালের হলফনামায় ৮১ লাখ ২৯ হাজার ৩৮৬ টাকার একটিসহ ২৪ লাখ টাকা মূল্যের একটি গাড়ির থাকার উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রীর নামে ৪৫ লাখ টাকা একটি গাড়ি রয়েছে। তবে গাড়ির ব্র্যান্ড ও মডেল উল্লেখ করেননি।
২০১৮ সালে শম্ভুর স্থাবর সম্পদের ছিল তিন একর কৃষিজমির কথা উল্লেখ থাকলেও জমির দামের কোনো তথ্য দেননি। আবার এবার তিনি ৮৯ লাখ ৯৮ হাজার টাকার কৃষিজমি থাকার উল্লেখ করলেও জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি।
২০১৮ সালে তাঁর ৩ একর ৪০ শতাংশ অকৃষিজমি, যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ টাকা দেখিয়েছিলেন। তবে ২০২৩ সালে জমির পরিমাণ উল্লেখ না করলেও এবার তাঁর ৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকা অকৃষিজমি ও জমি বাবদ আরও অগ্রিম ৪ লাখ টাকা দেওয়ার কথা হলফনামায় উল্লেখ রয়েছে।
স্ত্রী মাধবী দেবনাথের নামে কৃষি বা অকৃষি কোনো জমিই নেই। তবে মাধবী দেবনাথের ২০১৮ সালে ২৯ লাখ ৪৫ হাজার ১২৪ টাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট থাকলেও এবার ৫৩ লাখ ২৪ হাজার টাকার আরও একটি অ্যাপার্টমেন্ট যুক্ত হয়েছে। অর্থাৎ, মাধবী দেবনাথের ৮২ লাখ ৬৯ হাজার ১২৪ টাকা মূল্যের দুটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।
হলফনামায় উল্লিখিত তথ্যের বিষয়ে জানতে বরগুনা-১ আসনের এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি। এ ছাড়া তাঁর ব্যবহৃত নম্বরের ওয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা পাঠিলেও সাড়া মেলেনি।
বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর নিজের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। তবে তাঁর স্ত্রী মাধবী দেবনাথের নামে ২৯ লাখ ৪৫ হাজার ১২৪ টাকার এবং ৫৩ লাখ ২৪ হাজার টাকার দুটি অ্যাপার্টমেন্ট আছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু এমন তথ্য উল্লেখ করেছেন।
হলফনামা ঘেঁটে দেখা যায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এমপি শম্ভু ও স্ত্রীর বার্ষিক আয়সহ মোট স্থাবর-অস্থাবর মোট ৮ কোটি ৫০ লাখ ৭৭ হাজার ২০৮ টাকার সম্পদ রয়েছে। তবে ৫ বছর আগে ২০১৮ সালে শম্ভু ও তাঁর স্ত্রীর বার্ষিক আয়সহ মোট সম্পদ ছিল ২ কোটি ৩৪ লাখ ২০ হাজার ৯৭০ টাকার। অর্থাৎ, গত পাঁচ বছরে শম্ভু ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ৬ কোটি ১৬ লাখ ৫৬ হাজার ২৩৮ টাকার। অর্থাৎ, ৫ বছরে চার গুণেরও বেশি সম্পদ বেড়েছে এমপি শম্ভু ও তাঁর স্ত্রী মাধবী দেবনাথের।
তবে একমাত্র ছেলে সুনাম দেবনাথের কোনো আয় বা সম্পদের তথ্য দুটি নির্বাচনের কোনো হলফনামায়ই উল্লেখ করা হয়নি। এ ছাড়া এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর আমতলা সড়কে একটি ও বরগুনা সদর রোডে উপজেলা পরিষদসংলগ্ন একটি বাড়ি থাকলেও হলফনামায় এসব বাড়ির কোনো তথ্য দেননি।
ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু দুটি নির্বাচনেই নিজের পেশা দেখিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ও বরগুনা জজকোর্টের আইনজীবী ও আইনি পরামর্শক। যদিও ১৯৯১ সালে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর পেশায় অনিয়মিত এবং ১৯৯৬ সালের পর থেকে তিনি আইন পেশা একপ্রকার ছেড়েই দিয়ে পুরোপুরি রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন।
২০১৮ ও ২০২৩ সালের দুটি সংসদ নির্বাচনেই এমপি শম্ভু আয়ের প্রধান উৎস দেখিয়েছেন আইন পেশা। এ ছাড়া ব্যাংকে জমা, সুদের টাকা ও এমপি হিসেবে সম্মানী—এই তিনটি তাঁর আয়ের প্রধান উৎস হিসেবে হলফনামায় দেখিয়েছেন।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় এমপি শম্ভু আইন পেশা থেকে ২০ লাখ ৬০ হাজার, ব্যাংকে আমানতের বিপরীতে সুদ ৯১ হাজার ৮৩৬ টাকা ও এমপি হিসেবে সম্মানী বাবদ ৩৩ লাখ টাকা বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন। কিন্তু পাঁচ বছরের ব্যবধানে আইন পেশা থেকে আয় কমে ১০ লাখ ১৫ হাজার ৫০০ টাকা হলেও ব্যাংক সুদ ১ লাখ টাকা থেকে বেড়ে ১২ লাখ ৬২ হাজার ৬৩১ টাকা হয়েছে। তবে এমপি হিসেবে সম্মানী বাবদ তিনি ৩২ লাখ ৬০ হাজার পেয়েছেন।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি শম্ভু হলফনামায় অস্থাবর সম্পদের মধ্যে তাঁর হাতে নগদ ১ লাখ ৩০ হাজার, ব্যাংকে জমা ২০ লাখ ৯৫ হাজার ৪৭৩ টাকা এবং এফডিআর জমা ৬০ হাজার টাকা। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রীর কাছে নগদ ২ লাখ ১৩ হাজার ৬৮ টাকা এবং সঞ্চয় ১২ লাখ টাকার কথা উল্লেখ করেছিলেন। এ ছাড়া ৩০ হাজার টাকা দামের ২০ তোলা স্বর্ণালংকার, ২০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক (টিভি, ফ্রিজ ওভেন) ও ২ লাখ টাকার আসবাব (চেয়ার, টেবিল ও সোফা) রয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন।
এ ছাড়া স্ত্রীর ২০ তোলা স্বর্ণ যার দাম ৬ হাজার, ১২ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস ও আসবাব থাকার কথা উল্লেখ ছিল। ওই বছর এমপি শম্ভুর কাছে ৬৪ হাজার টাকার পিস্তল ও শটগান রয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন।
কিন্তু ২০২৩ সালে তাঁর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে বেড়ে ২ লাখ, ব্যাংক জমা ২০ লাখ থেকে বেড়ে ৩৩ লাখ ৮০ হাজার ৩৯২ টাকা, এফডিআর ও সঞ্চয় ৬০ হাজার থেকে ৪৫ লাখ এবং ২২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪৭ টাকা হয়েছে।
এ ছাড় স্ত্রীর কাছে গতবার নগদ আড়াই লাখ থাকলেও এবার তা কমে নগদ ২৫ হাজার, স্ত্রীর ব্যাংকে জমা ১২ থেকে বেড়ে ১৫ লাখ ৮৩ হাজার ৭১৪ টাকা, এফডিআর জমা আছে ৩১ লাখ ২৪ হাজার ৫১৪ টাকা হয়েছে। তবে স্বর্ণালংকার ১৬ তোলা থেকে বাড়েনি দুজনার কারোরই।
এ ছাড়া নিজের ২০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ও আসবাব ২০ হাজার টাকা থেকে বড়ে ৪০ হাজার, ১২ হাজার টাকার থেকে বেড়ে মোট ২০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক ও আসবাব রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১৮ সালে এমপি শম্ভুর কাছে ৬৪ হাজার টাকার পিস্তল ও শটগান থাকলেও এবার তাঁর কাছে ২২ বোরের একটি রাইফেল, একটি পিস্তল রয়েছে। যার দাম ২ লাখ টাকা।
২০১৮ সালের হলফনামায় তাঁর নামে ৬৫ লাখ ২৭ হাজার ৮৬৭ টাকা মূল্যের একটি ল্যান্ড ক্রুইজার, ১৫ লাখ ৬০ হাজার ৬০০ টাকা মূলের একটি টয়োটা গাড়ি এবং তাঁর স্ত্রী মাধবী দেবনাথের একটি ১৬ লাখ টাকা মূল্যেও মাইক্রোবাস থাকার কথা উল্লেখ্য করলেও ২০২৩ সালের হলফনামায় ৮১ লাখ ২৯ হাজার ৩৮৬ টাকার একটিসহ ২৪ লাখ টাকা মূল্যের একটি গাড়ির থাকার উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তাঁর স্ত্রীর নামে ৪৫ লাখ টাকা একটি গাড়ি রয়েছে। তবে গাড়ির ব্র্যান্ড ও মডেল উল্লেখ করেননি।
২০১৮ সালে শম্ভুর স্থাবর সম্পদের ছিল তিন একর কৃষিজমির কথা উল্লেখ থাকলেও জমির দামের কোনো তথ্য দেননি। আবার এবার তিনি ৮৯ লাখ ৯৮ হাজার টাকার কৃষিজমি থাকার উল্লেখ করলেও জমির পরিমাণ উল্লেখ করেননি।
২০১৮ সালে তাঁর ৩ একর ৪০ শতাংশ অকৃষিজমি, যার আনুমানিক মূল্য ২ লাখ টাকা দেখিয়েছিলেন। তবে ২০২৩ সালে জমির পরিমাণ উল্লেখ না করলেও এবার তাঁর ৯ লাখ ৮৫ হাজার টাকা অকৃষিজমি ও জমি বাবদ আরও অগ্রিম ৪ লাখ টাকা দেওয়ার কথা হলফনামায় উল্লেখ রয়েছে।
স্ত্রী মাধবী দেবনাথের নামে কৃষি বা অকৃষি কোনো জমিই নেই। তবে মাধবী দেবনাথের ২০১৮ সালে ২৯ লাখ ৪৫ হাজার ১২৪ টাকার একটি অ্যাপার্টমেন্ট থাকলেও এবার ৫৩ লাখ ২৪ হাজার টাকার আরও একটি অ্যাপার্টমেন্ট যুক্ত হয়েছে। অর্থাৎ, মাধবী দেবনাথের ৮২ লাখ ৬৯ হাজার ১২৪ টাকা মূল্যের দুটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।
হলফনামায় উল্লিখিত তথ্যের বিষয়ে জানতে বরগুনা-১ আসনের এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর ব্যবহৃত মোবাইলে একাধিকবার কল করলেও তিনি রিসিভ করেননি। এ ছাড়া তাঁর ব্যবহৃত নম্বরের ওয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তা পাঠিলেও সাড়া মেলেনি।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও...
১১ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
১৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
২৬ মিনিট আগে