মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে প্রেমিকের সঙ্গে ঘুরতে বেরিয়ে এক তরুণী (২০) দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের চরপদ্মা গ্রামের একটি মাছের ঘেরে এই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় জড়িত গতকাল বৃহস্পতিবার রাতেই প্রেমিকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই তরুণীর বাবা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে আজ শুক্রবার বিকেলে মুলাদী থানায় মামলা করেছেন।
ওই তরুণীকে চিকিৎসা ও পরীক্ষার জন্য বরিশাল শের–ই–বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সফিপুর ইউনিয়নের চরপদ্মা গ্রামের আলমগীর আকনের ছেলে ফজলে রাব্বী (২০), মৃত আজাহার গোমস্তার ছেলে বাতেন গোমস্তা (২২), আজিজ ব্যাপারীর ছেলে রুহুল আমিন (২০), কালাম খানের ছেলে নাবিল খান (২০)। এঁদের মধ্যে ফজলে রাব্বীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে জানান ওই নারী। এ ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত আবুল কালাম ব্যাপারীর ছেলে রবিন ব্যাপারী (২০) পলাতক রয়েছেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা ওই নারীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন বলে জানায় থানা-পুলিশ।
মামলার সূত্রে থানা পুলিশ জানায়, প্রায় তিন বছর আগে তরুণীর সঙ্গে স্বামীর বিচ্ছেদ হওয়ার পর তিনি বাবার বাড়ি উত্তর পাতারচর গ্রামে থাকতেন। ঢাকায় একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে ওই তরুণীর সঙ্গে ফজলে রাব্বীর পরিচয় হয়। পরবর্তীকালে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের মাধ্যমে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রেমিক ফজলে রাব্বী ওই তরুণীকে নিয়ে চরপদ্মা এলাকায় এক মাছের ঘেরে ঘুরতে যান।
সেখানে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ফজলে রাব্বী ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে ঘেরে থাকা চারজন কর্মচারী সেখানে গিয়ে ফজলে রাব্বীকে মাছের ঘেরে এক স্থানে আটকে রাখেন। পরে তরুণীর মুখ বেঁধে দলবদ্ধ ধর্ষণ করেন তাঁরা। সন্ধ্যার পরে ওই তরুণী বাড়ি ফিরে বিষয়টি মা-বাবাকে জানালে তাঁরা সফিপুর পুলিশ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই চরপদ্মা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাছের ঘের কর্মচারী বাতেন, রুহুল আমিন ও নাবিলকে আটক করে। পরে ওই এলাকায় থেকে ফজলে রাব্বীকে আটক করা হয়।
এ বিষয়ে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া বলেন, দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ওই তরুণীর বাবা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। এ ঘটনায় আটক প্রেমিকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আরও একজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বরিশালের মুলাদীতে প্রেমিকের সঙ্গে ঘুরতে বেরিয়ে এক তরুণী (২০) দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের চরপদ্মা গ্রামের একটি মাছের ঘেরে এই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় জড়িত গতকাল বৃহস্পতিবার রাতেই প্রেমিকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ওই তরুণীর বাবা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে আজ শুক্রবার বিকেলে মুলাদী থানায় মামলা করেছেন।
ওই তরুণীকে চিকিৎসা ও পরীক্ষার জন্য বরিশাল শের–ই–বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সফিপুর ইউনিয়নের চরপদ্মা গ্রামের আলমগীর আকনের ছেলে ফজলে রাব্বী (২০), মৃত আজাহার গোমস্তার ছেলে বাতেন গোমস্তা (২২), আজিজ ব্যাপারীর ছেলে রুহুল আমিন (২০), কালাম খানের ছেলে নাবিল খান (২০)। এঁদের মধ্যে ফজলে রাব্বীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে জানান ওই নারী। এ ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত আবুল কালাম ব্যাপারীর ছেলে রবিন ব্যাপারী (২০) পলাতক রয়েছেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা ওই নারীকে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন বলে জানায় থানা-পুলিশ।
মামলার সূত্রে থানা পুলিশ জানায়, প্রায় তিন বছর আগে তরুণীর সঙ্গে স্বামীর বিচ্ছেদ হওয়ার পর তিনি বাবার বাড়ি উত্তর পাতারচর গ্রামে থাকতেন। ঢাকায় একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে ওই তরুণীর সঙ্গে ফজলে রাব্বীর পরিচয় হয়। পরবর্তীকালে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের মাধ্যমে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রেমিক ফজলে রাব্বী ওই তরুণীকে নিয়ে চরপদ্মা এলাকায় এক মাছের ঘেরে ঘুরতে যান।
সেখানে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে ফজলে রাব্বী ওই নারীকে ধর্ষণ করেন। বিষয়টি টের পেয়ে ঘেরে থাকা চারজন কর্মচারী সেখানে গিয়ে ফজলে রাব্বীকে মাছের ঘেরে এক স্থানে আটকে রাখেন। পরে তরুণীর মুখ বেঁধে দলবদ্ধ ধর্ষণ করেন তাঁরা। সন্ধ্যার পরে ওই তরুণী বাড়ি ফিরে বিষয়টি মা-বাবাকে জানালে তাঁরা সফিপুর পুলিশ ফাঁড়িতে লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ রাতেই চরপদ্মা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাছের ঘের কর্মচারী বাতেন, রুহুল আমিন ও নাবিলকে আটক করে। পরে ওই এলাকায় থেকে ফজলে রাব্বীকে আটক করা হয়।
এ বিষয়ে মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাকারিয়া বলেন, দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ওই তরুণীর বাবা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। এ ঘটনায় আটক প্রেমিকসহ চারজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আরও একজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ নয়জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার পুলিশ তাদের জেলা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক মো. ওসমান গনি জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৪১ মিনিট আগেবাসার সামনে খাটিয়া। তাতে রাখা নিজ সন্তানের লাশ। নির্বাক তাকিয়ে মা নাইমুন নাহার। হয়তো তখনো কল্পনা করতে পারেনি তার ছেলে নিথর। পুরো বাড়িতে কান্নার রোল। প্রিয় সন্তানকে হারিয়ে পাগল প্রায় বাবা-মাসহ স্বজনেরা।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক উজ্জলকে নির্যাতনের ঘটনায় রিজভী আহমেদ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। প্রশাসন বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে
২ ঘণ্টা আগেতাঁর প্রস্তাব অনুযায়ী গ্রামীণ হাট থেকে জেলা বা বিভাগীয় শহরের প্রতিটি বাজারে বাজারদর বোর্ডে তুলে ধরতে হবে। যা নির্ধারণ করা হবে উৎপাদক বা কৃষক পর্যায়ের দামের ওপর। কোনো বিক্রেতা অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রি করতে পারবে না। এটি বাস্তবায়ন করা গেলে এক সপ্তাহের মধ্যে দ্রব্যমূল্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা
২ ঘণ্টা আগে