মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে ছাত্রদল-যুবদল নেতাদের নামে পুলিশের করা মামলাকে গায়েবি মামলা বলে দাবি করা হয়েছে। ওই রাতে তেমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি দাবি করে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, তাঁদের হয়রানি করার জন্যই ছাত্রলীগের নেতাদের সাক্ষী বানিয়ে পুলিশ ওই মামলা করেছে।
১০ নভেম্বর মুলাদী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফুল ইসলাম উপজেলা ও পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক-সদস্যসচিবসহ ২০ নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখসহ ২২০ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। ওই মামলায় গতকাল সোমবার ইউনুছ মাঝি নামের একজনকে গ্রেপ্তার করার পর আজ মঙ্গলবার আদালত থেকে অনুলিপি তুলে নেতারা বিষয়টি জানতে পারেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ৯ নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে ছাত্রদল-যুবদল নেতা-কর্মীরা মুলাদী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ফজলুল উলুম মাদ্রাসার দক্ষিণে পাকা রাস্তায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়। পরে রাত ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে আলামত জব্দ করে।
মামলায় আসামিরা হলেন উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দীন ঢালী, সদস্যসচিব জুলফিকার আহমেদ বিল্লাল, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সোহানুর রহমান সোহান, সদস্যসচিব কবির মোল্লা, পৌর যুবদলের সভাপতি রফিক ঢালী, সাধারণ সম্পাদক শাওন হাওলাদার, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মশিউর রহমান মাসুদ, আরিফুর রহমান টিটু, নুরু মৃধাসহ ২২০ জন।
মামলায় সাক্ষীরা হলেন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়ের আহমেদ জুয়েল, যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান ইমাম, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল হাওলাদার, ছাত্রলীগ নেতা হাসান হাওলাদার, রেজা হাওলাদারসহ ১০ জন।
মুলাদী পৌর ছাত্রদলের সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে রাত সাড়ে ৯টার দিকে দেড় শ-দুই শ নেতা-কর্মী এক জায়গায় জড়ো হওয়ার সুযোগ নেই। গত ৯ নভেম্বর রাতে ফজলুল উলুম মাদ্রাসা এলাকায় কোনো ঘটনাই ঘটেনি। নেতা-কর্মীদের হয়রানি ও গ্রেপ্তার বাণিজ্য করতে পুলিশ ছাত্রদল-যুবদলের নামে মামলা সাজিয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ বিভিন্ন বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে। অজ্ঞাতপরিচয় আসামির সংখ্যা বেশি থাকায় কর্মীরা সবাই বাড়ি ছেড়ে আত্মগোপনে রয়েছেন।
পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শাওন হাওলাদার বলেন, ঢাকায় অবস্থান করা সত্ত্বেও পুলিশ মামলায় আসামি করেছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন দমাতে এবং গ্রেপ্তার বাণিজ্য করতে পুলিশ গায়েবি ঘটনা সাজিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের সাক্ষী করে মামলা করেছে। যে মোটরসাইকেলটি পোড়ানোর কথা বলা হয়েছে, সেই গাড়িটির কোনো মালিক পর্যন্ত নেই।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান গায়েবি মামলার অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্দিষ্ট ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বরিশালের মুলাদীতে ছাত্রদল-যুবদল নেতাদের নামে পুলিশের করা মামলাকে গায়েবি মামলা বলে দাবি করা হয়েছে। ওই রাতে তেমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি দাবি করে ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, তাঁদের হয়রানি করার জন্যই ছাত্রলীগের নেতাদের সাক্ষী বানিয়ে পুলিশ ওই মামলা করেছে।
১০ নভেম্বর মুলাদী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফুল ইসলাম উপজেলা ও পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক-সদস্যসচিবসহ ২০ নেতা-কর্মীর নাম উল্লেখসহ ২২০ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। ওই মামলায় গতকাল সোমবার ইউনুছ মাঝি নামের একজনকে গ্রেপ্তার করার পর আজ মঙ্গলবার আদালত থেকে অনুলিপি তুলে নেতারা বিষয়টি জানতে পারেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ৯ নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে ছাত্রদল-যুবদল নেতা-কর্মীরা মুলাদী পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ফজলুল উলুম মাদ্রাসার দক্ষিণে পাকা রাস্তায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়। পরে রাত ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে আলামত জব্দ করে।
মামলায় আসামিরা হলেন উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দীন ঢালী, সদস্যসচিব জুলফিকার আহমেদ বিল্লাল, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সোহানুর রহমান সোহান, সদস্যসচিব কবির মোল্লা, পৌর যুবদলের সভাপতি রফিক ঢালী, সাধারণ সম্পাদক শাওন হাওলাদার, উপজেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মশিউর রহমান মাসুদ, আরিফুর রহমান টিটু, নুরু মৃধাসহ ২২০ জন।
মামলায় সাক্ষীরা হলেন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়ের আহমেদ জুয়েল, যুগ্ম সম্পাদক মেহেদী হাসান ইমাম, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জুয়েল হাওলাদার, ছাত্রলীগ নেতা হাসান হাওলাদার, রেজা হাওলাদারসহ ১০ জন।
মুলাদী পৌর ছাত্রদলের সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে রাত সাড়ে ৯টার দিকে দেড় শ-দুই শ নেতা-কর্মী এক জায়গায় জড়ো হওয়ার সুযোগ নেই। গত ৯ নভেম্বর রাতে ফজলুল উলুম মাদ্রাসা এলাকায় কোনো ঘটনাই ঘটেনি। নেতা-কর্মীদের হয়রানি ও গ্রেপ্তার বাণিজ্য করতে পুলিশ ছাত্রদল-যুবদলের নামে মামলা সাজিয়েছে। ইতিমধ্যে পুলিশ বিভিন্ন বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে। অজ্ঞাতপরিচয় আসামির সংখ্যা বেশি থাকায় কর্মীরা সবাই বাড়ি ছেড়ে আত্মগোপনে রয়েছেন।
পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শাওন হাওলাদার বলেন, ঢাকায় অবস্থান করা সত্ত্বেও পুলিশ মামলায় আসামি করেছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন দমাতে এবং গ্রেপ্তার বাণিজ্য করতে পুলিশ গায়েবি ঘটনা সাজিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের সাক্ষী করে মামলা করেছে। যে মোটরসাইকেলটি পোড়ানোর কথা বলা হয়েছে, সেই গাড়িটির কোনো মালিক পর্যন্ত নেই।
মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান গায়েবি মামলার অভিযোগ অস্বীকার করে আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্দিষ্ট ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে। এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্যদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
মাদারীপুরে আড়িয়াল খাঁ নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় স্থানীয়দের ওপর হাতবোমা নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় এক গৃহবধূসহ আহত হয়েছে ৩ জন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার পাচখোলা ইউনিয়নের তাল্লুক গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)...
১ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলায় ১০ হাজারের বেশি বিদ্যুৎ-সংযোগ রয়েছে আবাসিক গ্রাহকের বাসাবাড়িতে। কিন্তু অনেকের বাড়ি, এমনকি মূল লাইনেও বিদ্যুতের খুঁটি নেই। স্থায়ী খুঁটিতে সংযোগ টানার কথা বলে খুঁটিপ্রতি ১৭-১৮ হাজার টাকা নেওয়া হলেও সেটি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেআজ সোমবার ভোর ৫টার দিকে এ ঘটনার পর চার ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঢাকার কমলাপুর থেকে টঙ্গী পর্যন্ত রেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানান কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন।
২ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলায় মোস্তাকিন মিয়া (১৭) নামে এক কিশোরের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের পুরানগাঁও গ্রামের বসতঘর থেকে মোস্তাকিন মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। নবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামাল হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে