মারুফ কিবরিয়া ও রফিকুল ইসলাম খান, বরিশাল থেকে
বরিশালে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনে ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলা থেকে ঘটনার শুরু চার দিন আগে। এরপর কার্যত মুখোমুখি দাঁড়িয়ে গেছে পুলিশ-প্রশাসন ও দলীয় নেতা-কর্মীরা। প্রশাসন ক্যাডারের পক্ষ থেকে পরদিনই বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়রের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করে বলা হয়েছিল ‘রাজনৈতিক দুর্বৃত্তকে আইনিভাবে মোকাবিলা করা হবে।’ আর গতকাল শনিবার মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ সংবাদ সম্মেলন করে বললেন, ‘আমি এখান থেকে চলে যাব, কোনো অসুবিধা নেই।’ অর্থাৎ মেয়রের গলায় নরম সুর।
মেয়রের সংবাদ সম্মেলন
নগরীর কালীবাড়ি রোডের সেরনিয়াবাত ভবনে গতকাল সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করেন মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। প্রশাসন ক্যাডারের গ্রেপ্তারের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার করলে আমার বাসা ঘেরাও করা লাগবে না। আমি তো পালিয়ে যাব না। আমাকে বললে থানায় চলে যাব।’
মেয়র আরও বলেন, ‘আগস্ট মাসে আমরা বিশৃঙ্খলা চাই না। আমরা কার বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলা করব। যেটাই হবে তা আমার দল, নেত্রীর বিরুদ্ধে হবে। আমি এখান থেকে চলে যাব, কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু আমি বিচার বিভাগীয় তদন্ত চাই।’
পদত্যাগ দাবি প্রশাসন ক্যাডারের
বুধবারের ঘটনার পরদিন বৃহস্পতিবার জরুরি সভা করে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। ওই দিন রাতে সংগঠনটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অবিলম্বে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর গ্রেপ্তারের দাবি জানায়। বলা হয়, বরিশালের ঘটনা বিশ্লেষণে দেখা যায় সরকারি কর্তব্য পালন করতে গিয়ে ইউএনও কীভাবে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের দ্বারা হেনস্তা হয়েছেন।’
মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ ও তাঁর দুর্বৃত্ত বাহিনী সিটি করপোরেশনের কর্মচারীদের দিয়ে নানা প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং পুরো জেলায় ত্রাসের রাজস্ব কায়েম করেছেন উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আইনের মাধ্যমেই দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করা হবে এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।’
কাউন্সিলর সাঈদ গ্রেপ্তার
সহিংসতা ও ইউএনওর সরকারি বাসভবনে হামলার ঘটনায় বরিশাল সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর শেখ সাঈদ আহমেদ মান্নাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তাঁকে বোনের বাসা থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেছিল সাঈদ আহমেদের পরিবার। তিনি বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
শহর এখন আবর্জনার ভাগাড়
এদিকে ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে বরিশাল নগরী। গত তিন দিন সিটি করপোরেশন নগরীর বর্জ্য অপসারণ করছে না। সড়কগুলোতে ময়লা-আবর্জনার স্তূপে ক্রমশ ভারী হচ্ছে পরিবেশ। ময়লা-আবর্জনায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে নগরজুড়ে। কুকুর-বিড়াল এই বর্জ্য তুলে নিয়ে যেখানে-সেখানে ফেলায় পরিবেশ বিপর্যয়ের পাশাপাশি রোগবালাই ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ইউএনওর বাসায় হামলা ও সংঘর্ষের পর পুলিশ-প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেয়রসহ দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হয়। এর প্রতিবাদে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি পালন করছেন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও নগরীর পাড়া-মহল্লা থেকে ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করছেন না।
গতকাল সরেজমিনে নগরীর নবগ্রাম রোড, সদর রোড, বি এম কলেজ সড়ক, গোড়াচাঁদ দাস রোড, ব্রাউন কম্পাউন্ডসহ বিভিন্ন সড়ক ঘুরে সড়কের পাশে বর্জ্যের স্তূপ দেখা গেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বাসার ময়লা-আবর্জনা এনে সেখানে ফেলছেন। বৃষ্টি এবং কুকুরে ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
এ বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে মেয়র বলেন, ‘পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের অনুভূতি আমি বুঝি। সাধারণ জনগণের কোনো দোষ নাই। তারা যেন দুর্ভোগের শিকার না হয়। ধন্যবাদ জানাই তাঁদের (পরিচ্ছন্নতাকর্মী) মন জয় করতে পেরেছি।’
সরেনি ব্যানার-ফেস্টুন
সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মীরা যে ব্যানার ছিঁড়তে ইউএনওর বাসভবনে গিয়ে হামলা ও সংঘর্ষে জড়িয়েছিলেন সেসব ব্যানার-ফেস্টুন এখনো ঝুলছে বরিশাল নগর ভবনের সামনেই। এমনকি এই ভবনের পাশে থাকা জেলা পরিষদের ফটকে তোরণ ও জাদুঘরের দেয়ালে দেয়ালে ঝুলছে ব্যানার।
গতকাল দুপুর থেকে নগরীর বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, সদ্য পালিত হওয়া জাতীয় শোক দিবস এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সাঁটানো ব্যানার-ফেস্টুন ঝুলছে। কোথাও কোথাও রয়েছে স্থাপন করা তোরণও। বরিশাল নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হল, চৌমাথা, সাগরদী, গোড়াচাঁদ দাস রোড, নবগ্রাম রোড, বিবির পুকুর পাড়, গির্জা মহল্লা, চকবাজার, রূপাতলী, নথুল্লাবাদসহ প্রায় প্রতিটি জায়গায় নতুন-পুরোনো মিলিয়ে অসংখ্য ব্যানার ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। এসব ব্যানার-ফেস্টুন ও তোরণে বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহসহ স্থানীয় রাজনীতিক নেতাদের ছবি রয়েছে।
এ বিষয়ে সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নঈমুল হোসেন গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অলিগলিতে কয়েকটা ব্যানার থাকতে পারে। এ ছাড়া আর নেই।’
বরিশালে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) বাসভবনে ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলা থেকে ঘটনার শুরু চার দিন আগে। এরপর কার্যত মুখোমুখি দাঁড়িয়ে গেছে পুলিশ-প্রশাসন ও দলীয় নেতা-কর্মীরা। প্রশাসন ক্যাডারের পক্ষ থেকে পরদিনই বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়রের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করে বলা হয়েছিল ‘রাজনৈতিক দুর্বৃত্তকে আইনিভাবে মোকাবিলা করা হবে।’ আর গতকাল শনিবার মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ সংবাদ সম্মেলন করে বললেন, ‘আমি এখান থেকে চলে যাব, কোনো অসুবিধা নেই।’ অর্থাৎ মেয়রের গলায় নরম সুর।
মেয়রের সংবাদ সম্মেলন
নগরীর কালীবাড়ি রোডের সেরনিয়াবাত ভবনে গতকাল সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলন করেন মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। প্রশাসন ক্যাডারের গ্রেপ্তারের দাবির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার করলে আমার বাসা ঘেরাও করা লাগবে না। আমি তো পালিয়ে যাব না। আমাকে বললে থানায় চলে যাব।’
মেয়র আরও বলেন, ‘আগস্ট মাসে আমরা বিশৃঙ্খলা চাই না। আমরা কার বিরুদ্ধে বিশৃঙ্খলা করব। যেটাই হবে তা আমার দল, নেত্রীর বিরুদ্ধে হবে। আমি এখান থেকে চলে যাব, কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু আমি বিচার বিভাগীয় তদন্ত চাই।’
পদত্যাগ দাবি প্রশাসন ক্যাডারের
বুধবারের ঘটনার পরদিন বৃহস্পতিবার জরুরি সভা করে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। ওই দিন রাতে সংগঠনটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে অবিলম্বে মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর গ্রেপ্তারের দাবি জানায়। বলা হয়, বরিশালের ঘটনা বিশ্লেষণে দেখা যায় সরকারি কর্তব্য পালন করতে গিয়ে ইউএনও কীভাবে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের দ্বারা হেনস্তা হয়েছেন।’
মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ ও তাঁর দুর্বৃত্ত বাহিনী সিটি করপোরেশনের কর্মচারীদের দিয়ে নানা প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি এবং পুরো জেলায় ত্রাসের রাজস্ব কায়েম করেছেন উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আইনের মাধ্যমেই দুর্বৃত্তদের মোকাবিলা করা হবে এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।’
কাউন্সিলর সাঈদ গ্রেপ্তার
সহিংসতা ও ইউএনওর সরকারি বাসভবনে হামলার ঘটনায় বরিশাল সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর শেখ সাঈদ আহমেদ মান্নাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে গত শুক্রবার দিবাগত রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তাঁকে বোনের বাসা থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেছিল সাঈদ আহমেদের পরিবার। তিনি বরিশাল মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
শহর এখন আবর্জনার ভাগাড়
এদিকে ময়লার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে বরিশাল নগরী। গত তিন দিন সিটি করপোরেশন নগরীর বর্জ্য অপসারণ করছে না। সড়কগুলোতে ময়লা-আবর্জনার স্তূপে ক্রমশ ভারী হচ্ছে পরিবেশ। ময়লা-আবর্জনায় দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে নগরজুড়ে। কুকুর-বিড়াল এই বর্জ্য তুলে নিয়ে যেখানে-সেখানে ফেলায় পরিবেশ বিপর্যয়ের পাশাপাশি রোগবালাই ছড়ানোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ইউএনওর বাসায় হামলা ও সংঘর্ষের পর পুলিশ-প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেয়রসহ দলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হয়। এর প্রতিবাদে সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি পালন করছেন। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরাও নগরীর পাড়া-মহল্লা থেকে ময়লা-আবর্জনা অপসারণ করছেন না।
গতকাল সরেজমিনে নগরীর নবগ্রাম রোড, সদর রোড, বি এম কলেজ সড়ক, গোড়াচাঁদ দাস রোড, ব্রাউন কম্পাউন্ডসহ বিভিন্ন সড়ক ঘুরে সড়কের পাশে বর্জ্যের স্তূপ দেখা গেছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বাসার ময়লা-আবর্জনা এনে সেখানে ফেলছেন। বৃষ্টি এবং কুকুরে ময়লা-আবর্জনা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
এ বিষয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে মেয়র বলেন, ‘পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের অনুভূতি আমি বুঝি। সাধারণ জনগণের কোনো দোষ নাই। তারা যেন দুর্ভোগের শিকার না হয়। ধন্যবাদ জানাই তাঁদের (পরিচ্ছন্নতাকর্মী) মন জয় করতে পেরেছি।’
সরেনি ব্যানার-ফেস্টুন
সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা ও ছাত্রলীগ-যুবলীগের কর্মীরা যে ব্যানার ছিঁড়তে ইউএনওর বাসভবনে গিয়ে হামলা ও সংঘর্ষে জড়িয়েছিলেন সেসব ব্যানার-ফেস্টুন এখনো ঝুলছে বরিশাল নগর ভবনের সামনেই। এমনকি এই ভবনের পাশে থাকা জেলা পরিষদের ফটকে তোরণ ও জাদুঘরের দেয়ালে দেয়ালে ঝুলছে ব্যানার।
গতকাল দুপুর থেকে নগরীর বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায়, সদ্য পালিত হওয়া জাতীয় শোক দিবস এবং আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সাঁটানো ব্যানার-ফেস্টুন ঝুলছে। কোথাও কোথাও রয়েছে স্থাপন করা তোরণও। বরিশাল নগরীর অশ্বিনী কুমার টাউন হল, চৌমাথা, সাগরদী, গোড়াচাঁদ দাস রোড, নবগ্রাম রোড, বিবির পুকুর পাড়, গির্জা মহল্লা, চকবাজার, রূপাতলী, নথুল্লাবাদসহ প্রায় প্রতিটি জায়গায় নতুন-পুরোনো মিলিয়ে অসংখ্য ব্যানার ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। এসব ব্যানার-ফেস্টুন ও তোরণে বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহসহ স্থানীয় রাজনীতিক নেতাদের ছবি রয়েছে।
এ বিষয়ে সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নঈমুল হোসেন গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অলিগলিতে কয়েকটা ব্যানার থাকতে পারে। এ ছাড়া আর নেই।’
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, ঢাকা মহানগরীতে প্রায় দুই কোটি লোকের বসবাস। ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে। দায়িত্ব থেকে আমাদের পিছিয়ে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। শনিবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কল্যাণ সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন..
১৭ মিনিট আগেবাগেরহাটের কচুয়া উপজেলায় বলেশ্বর ও ভৈরব নদের তীর দীর্ঘদিন পর পরিষ্কার করা হয়েছে। আজ শনিবার (২৩ নভেম্বর) ভোর ৬টার দিকে কচুয়া জিরো পয়েন্ট থেকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
২৩ মিনিট আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, নির্বাচন যত বিলম্বিত হবে, ষড়যন্ত্র তত বাড়তে থাকবে। তাই দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।
৪৪ মিনিট আগেভাঙচুর–ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুরে সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান ওমর বীর উত্তমসহ ৫৩ জনের নামে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় আরও দেড় শতাধিক ব্যক্তিকে অজ্ঞাত আসামি দেখানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে