চাঁদপুর প্রতিনিধি
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেছেন, ‘ভারত উপমহাদেশে অনেক ভাষাভাষী জাতি-গোষ্ঠী আছে। কিন্তু তাদের আলাদা কোনো রাষ্ট্র নেই। একমাত্র বাঙালি জাতিরই স্বাধীন রাষ্ট্র আছে। আর এটিই সম্ভব হয়েছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের কারণে। পৃথিবীতে অনেক জাতির পিতা আছে। কিন্তু আমাদের জাতির পিতা হচ্ছেন জাতির পিতাদের মধ্যে সেরা।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারবর্গের সংবর্ধনা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান হচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। তাঁরাই নিজের জীবন বাজি রেখে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন। তাঁরা সকল স্থানের সম্মানিত। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাঁদের সম্মানী ভাতা বাড়িয়েছেন এবং তাঁদের জন্য যা যা দরকার তা করেছেন এবং আগামীতেও করবেন।
এমপি সেলিম মাহমুদ বলেন, ‘আমার দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৩ বছর। মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের পর বাঙালি জাতি যা কিছু পেয়েছে এবং যত অর্জন আছে, তা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজেদেরকে প্রশ্ন করা দরকার ৫৩ বছর আগে আমরা কোথায় ছিলাম এবং এখন কোথায় আছি। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সংবিধানে লিখে গেছেন দেশের রূপ কী হবে, কীভাবে দেশ পরিচালিত হবে। তিনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রকে একসঙ্গে রেখে গেছেন। ৫৩ বছর পরেও আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্ম কী!’
অনুষ্ঠানে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইকবাল হাসানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কচুয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান শিশির। এতে আরও বক্তব্য দেন কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান, কচুয়া উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান, কচুয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিটের সহকারী কমান্ডার আবদুল মমিন, মিয়া জাবের মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আইয়ুব আলী পাটওয়ারী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ, জেলা পরিষদ সদস্য, খোকা পাটওয়ারী, কচুয়া প্রেসক্লাব সভাপতি প্রিয়তোষ পোদ্দার।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানদের হাতে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন ড. সেলিম মাহমুদ এমপি। অনুষ্ঠানে কচুয়া উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা ও সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। সবশেষে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথিসহ অন্য অতিথিরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ বলেছেন, ‘ভারত উপমহাদেশে অনেক ভাষাভাষী জাতি-গোষ্ঠী আছে। কিন্তু তাদের আলাদা কোনো রাষ্ট্র নেই। একমাত্র বাঙালি জাতিরই স্বাধীন রাষ্ট্র আছে। আর এটিই সম্ভব হয়েছে আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বের কারণে। পৃথিবীতে অনেক জাতির পিতা আছে। কিন্তু আমাদের জাতির পিতা হচ্ছেন জাতির পিতাদের মধ্যে সেরা।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজিত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারবর্গের সংবর্ধনা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান হচ্ছেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা। তাঁরাই নিজের জীবন বাজি রেখে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন। তাঁরা সকল স্থানের সম্মানিত। বঙ্গবন্ধুকন্যা তাঁদের সম্মানী ভাতা বাড়িয়েছেন এবং তাঁদের জন্য যা যা দরকার তা করেছেন এবং আগামীতেও করবেন।
এমপি সেলিম মাহমুদ বলেন, ‘আমার দেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৩ বছর। মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের পর বাঙালি জাতি যা কিছু পেয়েছে এবং যত অর্জন আছে, তা আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তাঁর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের নিজেদেরকে প্রশ্ন করা দরকার ৫৩ বছর আগে আমরা কোথায় ছিলাম এবং এখন কোথায় আছি। ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সংবিধানে লিখে গেছেন দেশের রূপ কী হবে, কীভাবে দেশ পরিচালিত হবে। তিনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্রকে একসঙ্গে রেখে গেছেন। ৫৩ বছর পরেও আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না, একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের মর্ম কী!’
অনুষ্ঠানে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইকবাল হাসানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কচুয়া উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান শিশির। এতে আরও বক্তব্য দেন কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান, কচুয়া উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান, কচুয়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিটের সহকারী কমান্ডার আবদুল মমিন, মিয়া জাবের মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আইয়ুব আলী পাটওয়ারী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহরাব হোসেন চৌধুরী সোহাগ, জেলা পরিষদ সদস্য, খোকা পাটওয়ারী, কচুয়া প্রেসক্লাব সভাপতি প্রিয়তোষ পোদ্দার।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানদের হাতে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন ড. সেলিম মাহমুদ এমপি। অনুষ্ঠানে কচুয়া উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা ও সুধীজন উপস্থিত ছিলেন। সবশেষে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথিসহ অন্য অতিথিরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৪ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে